নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
ইসরাইলের কট্টর শাসকগোষ্ঠী মার্কিন সহায়তায় ফিলিস্থিনকে মাটিতে মিশিয়ে দেওয়ার যে নীতি গ্রহণ করেছে তা খোদ ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের মানবতার পক্ষের মানুষরাও মেনে নিতে পারছেনা। ইসরাইলের প্রধান মন্ত্রী নেতানিয়াহুর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ করেছেন ইসরাইলিরা। এসময় তারা হামাসের কাছে বন্দি থাকা ইসরাইলিদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনার দাবি জানায় এবং সেই সংগে তারা গাজা ম্যাসাকার বন্ধের আহবান জানায়। গত মাসে গাজা উপত্যকার আশপাশের এলাকায় বসবাসরত ইসরাইলিদের ওপর হামাসের হামলা ঠেকাতে ব্যর্থতার দায়েও বিক্ষোভ করে।
এদিকে নিউইয়র্কে গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ‘স্ট্যাচু অফ লিবার্টি’ দখল করেছে ইহুদিরা। ইসরাইলের যুদ্ধবিরতি এবং গাজায় বেসামরিক নাগরিকদের ‘গণহত্যামূলক বোমাবর্ষণ’ বন্ধের দাবিতে কয়েক শ’ মার্কিন ইহুদি কর্মী শান্তিপূর্ণভাবে নিউইয়র্কের ‘স্ট্যাচু অফ লিবার্টি’র পাদদেশে বিক্ষোভ করে। ‘ইহুদিরা এখনই যুদ্ধবিরতি চায়’ শ্লোগান সম্বলিত কালো টি-শার্ট পরিহিত বিক্ষোভকারীরা ‘পুরো বিশ্ব দেখছে’ এবং ‘ফিলিস্তিনিদের মুক্ত হওয়া উচিত’ লেখা ব্যানার উত্তোলন করে।
গুটিকয়েক চরমপন্থী ইহুদী নেতার উদ্ধত্ব আচরণ অনেক ইহুদী জনগন পছন্দ করছেনা তার বলছে, Jews oppose the genocide committed by the Zionist state. Israel and its army are committing genocide before the eyes of humanity, this is absolutely unacceptable.
অন্যদিকে আমেরিকার জনগন তাদের ট্যাকের টাকা বলতে গেলে পুরো পৃথিবীর দুস্থ ও আর্ত মানবতায় ব্যয় করে প্রতক্ষ্ বা পরোক্ষভাবে তারাও এই যুদ্ধ চায়না কিন্তু শাসকগোষ্ঠী দানব হয়ে হাজির হয়েছে ইসরাইলে।
ইসরাইল ও আমেরিকার গুটিকয়েক দানবের ফিলিস্থিনকে মাটিতে মিশিয়ে দাও এই তান্ডব দেখছে গোট দুনিয়া!
০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিধ্বস্ত গাজা সংস্কার করতে কমপক্ষে ১০/১৫ বছর লেগে যাবে।
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৯
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: গাজার কোন কিছু আর অবশিষ্ট থাকবেনা।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইতিমধ্যেই হয়তো৭০% ধ্বংস হয়ে গেছে।
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
হামাসের পক্ষের লোকেরা কি বলছে?
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাদের পক্ষের লোকেদের পরিবারের সবাইকে ইসরাইল হত্যা করেছে; তারা হামাসকে সমর্থন করছে।
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকা হামাসকে ধ্বংস করে দিলেই ফিলিস্তিনিরা বেচে যাবে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হামাসকে তো এতো বছরেও ধ্বংস করতে পারলোনা।
৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ঠিক কত ভাগ ইহুদীরা চায় যে, ফিলিস্তীনীররা নিশ্চিহ্ন হোক?
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সে সংখ্যাটি নেহায়েত কম হবেনা সাম্প্রতিক কালে যারা ইসরাইলে এসেছে তারাই কট্টর বেশি।
৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০১
আমি নই বলেছেন: আমেরিকা সন্ত্রাসী ইসরাইলকে সহায়তা বন্ধ করলে অথবা জাতিসংঘের মাধ্যমে সন্ত্রাসী ইসরাইলকে আন্তর্জাতিক আইন মানতে বাদ্ধ করতে পারলেও সমাধান হতো। কিন্তু ইহুদি লবিংয়ের কারনে আমেরিকা তা পারবেনা।
আমেরিকা এখন দানব ইসরাইলকেও কন্ট্রোল করতে পারতেছেনা আবার নিরস্ত্র-নিরঅপরাধ গাজাবাসীকে হত্যা করে হামাসকে নির্মুল করাও অসম্ভব। সুতরাং আইডিএফ, নাফতালি বেনেটরা যতদিন চাইবে গনহত্যা চলবে, আমেরিকার বেইল আর নাই। আরব নপুংসকরা চেয়ে চেয়েই দেখবে, সন্ত্রাসী ইসরাইল গাজাকে ধংশ করার পর কয়টা খাবার দিয়ে মহান সাজার চেষ্টা করবে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক। আরব নপুংসকরা চেয়ে চেয়েই দেখবে।
৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৫৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এই ধংসস্তুপ থেকে নুতন প্রানের সঞ্চার হবে,
.......................................................................
আগামী দিনে তারাই সংহার করবে এই দানবকে ।
ইতিহাস দেখুন,ইসরাইল তার প্রাপ্য ধংশের সূচনা করল
এখান থেকে ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইতিহাস তো তেমনই বলে।
৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ব্লগার @আমি নই বলেছেন যে, আমেরিকা সন্ত্রাসী ইসরাইলকে সহায়তা বন্ধ করলে অথবা জাতিসংঘের মাধ্যমে সন্ত্রাসী ইসরাইলকে আন্তর্জাতিক আইন মানতে বাদ্ধ করতে পারলেও সমাধান হতো। কিন্তু ইহুদি লবিংয়ের কারনে আমেরিকা তা পারবেনা।
আমেরিকা এখন দানব ইসরাইলকেও কন্ট্রোল করতে পারতেছেনা আবার নিরস্ত্র-নিরঅপরাধ গাজাবাসীকে হত্যা করে হামাসকে নির্মুল করাও অসম্ভব। সুতরাং আইডিএফ, নাফতালি বেনেটরা যতদিন চাইবে গনহত্যা চলবে, আমেরিকার বেইল আর নাই। আরব নপুংসকরা চেয়ে চেয়েই দেখবে, সন্ত্রাসী ইসরাইল গাজাকে ধংশ করার পর কয়টা খাবার দিয়ে মহান সাজার চেষ্টা করবে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ উনি যথাযথই বলেছেন-আরব নপুংসকরা চেয়ে চেয়েই দেখবে।
৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৬
অরণি বলেছেন: ১০/১৫ বছর লাগলেও তাদের অর্থায়নক করবে কে?
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কয়েকটি আরব দেশ দেবে সেই সংগে অন্য দেশও হয়তে দেবে। আমেরিকা গরু মেরে জুতো দান করবে।
১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দুটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠা করা জরুরী।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ফিলিস্থিন স্বাধীন না হওয়া পর্যন্ত ওখানে শান্তি আসবেনা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৬
অরণি বলেছেন: অলরেডী ফিলিস্থিনকে মাটিতে মিশিয়ে ফেলেছে; আরবরা বসে বসে দেখছে!!