নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
বিচারপতি খায়রুল হক নানা কারণে আলোচিত ছিলেন। তাকে প্রধান বিচারপতি করা হয়েছিল কয়েকজন জ্যেষ্ঠ বিচারপতিকে ডিঙিয়ে। তিনি ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করায় দেশে রাজনৈতিক সংঘাতের পথ উন্মুক্ত হয়। এই মামলায় নিজেরই দেওয়া সংক্ষিপ্ত আদেশ ছিল যে, পরবর্তী দুই টার্ম কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন করা যেতে পারে"। কিন্তু বিতর্কিতভাবে ১৬ মাস পরে আইন কমিশনের চেয়ারম্যান পদের লোভে খায়রুল পূর্ণাঙ্গ রায়ে পরবর্তী দুই টার্ম কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন করা যেতে পারে" কথাটি বাদ দিয়ে দিলেন।
নৈতীকভাবেও খায়রুল ছিলেন অসৎ তিনি প্রধান বিচারপতি থাকাকালে ত্রাণ তহবিলের টাকা গ্রহণ করে নিজের চিকিৎসা করেছেন। প্রথা ভেঙে প্রধান বিচারপতি থাকা অবস্থায় তিনি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন তাছাড়ও তিনি বিচারপতি থাকা অবস্থায় অন্য কয়েকজন বিচারপতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন যা আইনী ইথিকস-এ পড়েনা।
ফলশ্রুতিতে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে রেকর্ড সংখ্যক ১৫৩ জন এমপি বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়ে যান। বাকি ১৪৭ আসনে ভোট গ্রহণ ছিল শুধু আনুষ্ঠানিকতা। পরবর্তীতে হাসিনার একনায়ক বণে যাওয়ার পিছনে এই রায় মূখ্য ভুমিকা পালন করেছে।
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন যদি সংবিধানের একটি মৌলিক কাঠামো হয়ে থাকে তাহলে খায়রুল কি সংবিধানের সেই মৌলিক কাঠামোতে আঘাত করেনি তার বিতর্কিত রায়ের মাধ্যমে? আশা করি বিচারপতি খায়রুল হক কোন একদিন বিচারের কাটঘরে দাড়িয়ে এসব প্রশ্নের জবাব দিবেন।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৪২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সর্বনাশের মূল নায়ক এই খায়রুল।
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই , এই মহান কাজের উপহার হিসাবেই উনাকে আইন কমিশনের প্রধান বানিয়েছিল।
খায়রুল হক এই অনৈতিক রায়-কাজের ফলেই দেশে সকল হানাহানি ও ভোটচোরদের উৎসবের পথ খুলে গিয়েছিল গত ১৫ বছর ধরে। এখন আমাদের শুধু সময়ের অপেক্ষা যে মহান আল্লাহ তা'আলা উনাকে কি উপহার দেন বিচারের নামে উনার এই অবিচারের প্রতিদানে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: খায়রুলে সামান্য লোভের কারণে দেশে কতবড় ক্ষতি যে হয়েছে তা কেউ কল্পনাও করতে পারবেনা। গণহত্যাও হয়েছে এর কারণে।
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২
অরণি বলেছেন: শীর্ষপদে আসীন থেকেও যদি নৈতীকতা বিষর্জন দেয় তাহলে দেশ চলে কী করে। এদের বিচারের আওতায় আনা হোক।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এদের বিচার না হলে পরবর্তীতে ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করতে এরকম রায় হতেই থাকবে।
৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ছাত্র জনতা কেন খায়রুলের কথা বলছেনা?
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন সময় হয়েছে খায়রুলের বিচার করার। সবস্বরে আওয়ার তুলতে হবে।
৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: উনিতো গেছেন গা- এখন বিচার হবার পথ উন্মুক্ত।
*তার ছেলের সাথে ২০০৩ সালে একটা ট্যুরে গিয়েছিলাম। এমন বোকা-সোকা নরম ছেলে আমি কম দেখেছি। জোঁক-এর কামড় খেয়ে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কেঁদেছিল। এমন বাপের এইরকম ভ্যাবদা ছেলে কেমনে হইল তাই আমি ভেবে পাই না!!
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমিও আশ্চর্য হচ্ছি ইবলিশের পোলায় ছাগল হয় ক্যামনে?
৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: শয়তানের শিরোমনি।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভাই কেমন আছেন? আসলেই একেবারেই শয়তানের শিরোমনি।
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৬
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: আওয়ামীলীগের অন্যতম কুশীলব। দেশের বড়রকমের সর্বনাশ করেছে। প্রতারক , প্রথমে রায়েতে বলেছিলো আগামীতে দুইবার তত্বাবধায়ওক সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন করবে ,পরে অনেক মাস ( প্রায় ১৮ মাস ) পরে রায় লেখার সময় সেই কথা বাদ দিয়েছিলো হাসিনার হুকুমে।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কত্তবড় শয়তান আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হওয়ার লোভে এই অপকর্ম করেছে।
৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:৪৭
রবিন_২০২০ বলেছেন: এই বদমাশটা এখন কই? অনেক দিন কোনো আপডেট দেখি না। বেঁচে থাকলে তাকে ও বিচারের মুখোমুখি করা দরকার।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বদমাশটা এখন বেঁচে আছে। সবাই ওর ব্যাপারে আওয়াজ তুলতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও হাসিনাকে একনায়ক বানানো মূলে এই শয়তান।