নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
সেক মুজিব সুটকেস গুছিয়ে পাকিস্তান চলে গিয়েছিল দেশকে ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ট বিপদে রেখে। তাজউদ্দিন সাহেবকে বলেছিল নাকে তেল দিয়ে ঘুমাতে। মেজর জিয়ার উই রিভোল্টের হাত ধরে যে যুদ্ধের শুরু, সে যুদ্ধ করলো বাংলার আপামর জনতা। যুদ্ধে জয় আসল। জিতল বাংলাদেশ। সুচতুর আওয়ামীলীগ দাবি করল তারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে।
ভারত মুখিয়ে ছিল পাকিস্তান ছেদ করতে। তারা এগিয়ে না আসার কোন কারণ ছিল না। এক পয়সার সাহায্য দিয়ে ১০০ পয়সার মালামাল লুট করে নিয়েছিল বিজয়ের পরে। সেই ভারতই চক্রান্ত করে বাংলাদেশকে সবসময় দাবিয়ে রাখছে। বাংলাদেশে সবসময় একটা অস্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রেখে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করা ভারতের র এর প্রধান এজেন্ডা।
সেটা এতদিন আওয়ামীলীগ (এজেন্ট) দিয়ে করে আসছিল। এখন যদি জনগণ এদের চিরকালের মত দাবিয়ে না রাখে, তবে এক সময় বিপদ আবার আসবে, আবার গণহত্যা হবে, দেশে আরেকটা ৩.০ লাগবে।
ব্লগার জ্যাকেল ব্লগার জুল ভার্ন এর একটি পোস্টে (২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১৮) মন্তব্য করেছে।
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: এখানে নতুন নতুন ঐতিহাসিকের জন্ম হয় কিছু দিন পর পর।
ভিডিও দেখি নাই, তবে লিখে রাখেন ভবিষ্যতে ভারতীয় সামরিক বাহিনী বাংলাদেশ ঢুকে পড়বে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অনেক তথ্য ইতিহাসে সঠিকভাবে উপস্থাপন হয়নি।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারতীয় সামরিক বাহিনী বাংলাদেশ ঢোকার কোন সম্ভাবনা নেই কারণ ভারতের দুই দিকে শক্তিশালী দুই চিরশত্রু।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এটাই অনেকে বোঝে না
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সঠিক।
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০
জ্যেষ্ঠ পান্ডব বলেছেন: শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে আটক করে রাখা হয়েছিলো।
শেখ মুজিবের কাছে জাতির যে প্রত্যশা ছিলো সেটা তিনি পুরন করতে পারেন নি, তিনি যে ভুল রাজনীতির শুরু করেছিলেন, সেটার দায় তাঁকে নিজের জীবন দিয়ে মেটাতে হয়েছে। তবে, ইতিহাসকে নিজের মত করে পালটে ফেলে নতুন মিথ্যে বয়ান সৃষ্টি করলে সেটা টিকে না।
সেই সময় বাংলাদেশ নেতৃত্ব শূন্য ছিলো। এই অপ্রত্যাশিত আক্রমনে মানুষ বা সাধারন নেতারা কিছু বুঝে উঠতে পারছিল না। পরবর্তীতে মেজর জিয়া এগিয়ে আসেন, তিনি শেখ মুজিবের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষনা দেন।
আওয়ামী লীগ এই সত্য স্বীকার করে নাই। সেটা আওয়ামী লীগের দৈন্যতা।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেদিন হয়তো মেজর জিয়া ঘোষনা না দিলে দলমত নির্বিশেষে সবাই যুদ্ধি ঝাপিয়ের পরতোনা।
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: তখন মুজিব ও তার পরিবার পাকিস্তান সরকার থেকে সব সুবিধাই নিয়েছিল।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেটা সবাই বলে।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সবাই বলেনা নয় এটাই ধ্রুবসত্য।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ।
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি তিনি চেয়েছিলেন পূব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইতিহাস তাই বলে।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ইতিহাসকে অনেকভাবে পরিবর্তন করা হয়েছে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ। তাদের মত করে লেখা হয়েছে।
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫
রবিন.হুড বলেছেন: ইতিহাস লেখে বিজয়ীরা তাদের মতো করে। তবে সত্যকে মিথ্যার আড়ালে বেশিদিন ঢেকে রাখা যায় না।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শতভাগ সত্য কথা।
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
নিলঞ্জনা বলেছেন: শুনেছি অনেক পুরনো দিনের মুরব্বিদের মুখে বাংলাদেশে যুদ্ধ চলাকালীন সময় উনি পাকিস্তানে বসে বসে ভাতা পেয়েছেন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তার পারিবার সরকার থেকে অনেক সুবিধা নিয়েছে।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৫০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সেনাবাহিনী বা পুলিশ আপনাকে গ্রেফতার করতে এলে আপনি কী করতে পারবেন? বাহাদুরি খাটবে তখন? আর উনি যদি আগেই আত্মগোপনে চলে যেতেন, উনার খোঁজে সেনাবাহিনী সারা শহরে অভিযান চালাত না? উনি কি জানতেন গণহত্যা হবে? পালিয়ে না গিয়ে স্বেচ্ছায় গ্রেফতার হয়ে উনি তো বলতে গেলে গণহত্যা থেকে দেশকে বাঁচাতে চেয়েছিলেন। উনি অখণ্ড পাকিস্তানে নির্বাচন করেছিলেন। নিয়মমতো উনার ক্ষমতায় যাওয়ার কথা। শুরুতেই উনি কেন পাকিস্তান ভাঙতে চাইবেন? আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তো উনি দণ্ডপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। আরেকটা মামলা হলে দেশদ্রোহীর মামলায় ফাঁসি হয়ে গেলে ভালো হতো? উনি শেষ পর্যন্ত কী হয়; এটা দেখতে চেয়েছিলেন। পাকি সেনাবাহিনী আক্রমণ না করলে তো যুদ্ধের প্রশ্নই আসত না। তাই না? একটা স্টেটমেন্ট দেওয়ার আগে আগপিছ ভাবা উচিত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কী ছিলেন এদেশীয় এক শ্রেণির মানুষ মূল্যায়ন না করলেও বহির্বিশ্ব জানে। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারাও জানে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অনেকাংশেই সত্য কিন্তু প্রকৃত পক্ষে উনি দেশের স্বাধীনতা চাননি পরে অবস্থার প্রেক্ষাপটে মত পাল্টিয়েছিলেন।
১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৪০
জ্যাকেল বলেছেন: জনাব মশিউর ভাইসাহবেকে ধন্যবাদ,
@বেরেইনওয়াশড সাধু,
আপনার সেক মুজিবকে দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষনাপত্রে বোহুত জোরাজুরি করেও তাজউদ্দিন সাহেব একটা সাইন করিয়ে নিতে পারলেন না। পারলেন না রেকর্ডার দিয়ে ঘোষনা রেকর্ড করে নিতে। কারণ মুজিব এতই ক্ষমতালোভী ছিলেন যে তিনি সাধারণ সেন্স হারায় ফেলেসিলেন।
সেক মুজিবের রাজনীতি শুরু হয়েছিল খুন করে (যখন বডিগার্ড ছিলেন)। সেই মুজিব সু-রাজনীতি করবে কেমতে?? গুরু ভাসানীকে চালাক মুজিব চান্সে দল থেকে বাহির করে দেয়। কিন্তু দূরদর্শী রাজনীতিবিদ ভাসানী বলেছিলেন-
‘আসাম আমার , পশ্চিমবঙ্গ আমার , ত্রিপুরাও আমার। এগুলো ভারতের কবল থেকে ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মানচিত্র পূর্ণতা পাবে না’
কিন্তু সেই রাজনীতিকে ইউটার্ন করে চালাক মুজিব ক্রমাগত ভারতমুখী রাজনীতি শুরু করে দিলেন। ভারতও হাত মেলাল। পুরো পাকিস্তান গিলতে না পারলেও ভারত বাংলাদেশকে ঠিকই গিলে নিতে শুরু করেছিল। কিন্তু এখানে মুজিব বাধ সাধেন। ফলে খুলনা দখল করার পরেও ছেড়ে দিতে হয়েছিল ভারতকে। এখনো তারা মাঝে মাঝে খুলনাকে পশ্চিমবংগে ছিনিয়ে আনার কথা বলে।
ভারতের গোলামীর রাজনীতির ফল আমরা দেখেছি। এনএসআই, ডিজিএফআই থেকে শুরু করে সব সংস্থাকে র-এর অধিনে দিয়ে দেওয়া হইল। ভারতকে আমদানী নির্ভর করে অর্থনীতি সাজানো হইল, দেশে ইন্ডাস্ট্রি না করে ভারত থেকে বিদ্যুৎ পর্যন্ত আমদানী করা হইল(তাও বাজারমুল্যের ডাবল)।
এই গোলামী, এই দাসত্ব জারী রাখতে এক পাল ভেড়ার দরকার। মিঃ সাধু, আপনি সামান্য এক ভেড়া বৈ কিছু নহেন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাজউদ্দিন স্বাধীনতার ঘোষনাপত্রে অনেক জোরজুরি করেও শেখ মুজিবকে দিয়ে সই করাতে পারেনি তেমনি পারেনি রেকর্ডার দিয়ে ঘোষনা রেকর্ড করে নিতে। এইটা ধ্রুব সত্য কিন্তু অনেকেই বিশেষকরে আম্লিগ এটা মানেনা।
১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: #জ্যাকেল, আপনি বড় এলেমদার লোক। জামাতিগুলো এমনই হয়। পাকিস্তান ভাঙার দুঃখ ওরা জীবনেও ভুলবে না।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: উনি যে তথ্য দিয়েছেন সেগুলো কি মিথ্যা না কি সত্য আপনার কাছে জানতে চাচ্ছি?
১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৫৭
বিষাদ সময় বলেছেন: কতগুলো কথা বলা প্রয়োজন মনে করায় মন্তব্য করলাম। স্বাধীনতা যুদ্ধে কোন নেতার অবদান কতটুকু তা হিসাব করার জন্য খুব বেশি কষ্ট করতে হবে না, বেশি জটিল হিসাব করতে হবে না শুধু ৭১ সালের পত্রিকাগুলো ঘেঁটে দেখেন রাজাকার, পশ্চিম পাকিস্তানি আর্মি আর সে দেশের নেতারা আমাদের দেশের কোন নেতাকে কতবার গালি, গালাজ করেছে বা ধুয়ে ছেড়েছে তবেই স্বাধীনতা যুদ্ধে কোন নেতার অবদান কেমন তা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর থেকে অফিসিয়ালি যুদ্ধটা শুরু হয় পাকিস্তানের সাথে ভারতের এবং শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানকে পরাজিত করে বাংলদেশের দখল নেয় ভারতের সেনবাহিনী এবং মুক্তিবাহিনী। আমাদের কোন এক নেতার অনুরোধে যদি স্বাধীনতার ৩ মাসের মধ্যে ভারত তার সেনাবাহনী প্রত্যাহার না করতো । তাহলে হয়তো আমাদের ভাগ্য হতো কাশ্মির এর মতো।
ব্লেম গেম আর বিদ্বেষ দিয়ে কোন কিছু অর্জন করা যায় না। ভারতের দুদিকে পরাক্রমশালী দুই শত্রু থাকার পরও ভারত কি করে এতো উন্নতি করলো। কারণ একটাই তাদের দেশ প্রেম আছে আর আমাদের দেশে প্রেম থাক বা না থাক ব্লেম গেমের সুত্র জানা আছে ষোল আনা।
কথাই আছে বাঙালীর হাত তিনটা - ডান হাত, বাম হাত আর অজুহাত। তবে আমরা ডান হাত দিয়ে তেমন কোন কাজ করিনা, আমাদের কার্যকর হাত হচ্ছে বাম হাত আর অজুহাত। ধন্যবাদ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারতের দুদিকে পরাক্রমশালী দুই শত্রু থাকার পরও ভারত কি করে এতো উন্নতি করলো কারণ একটাই তাদের দেশ প্রেম আছে। কথা একেবারেই যথার্থ।
আম্লিগের মধ্যে কোন দেশপ্রেম নেই ওরা দেশকে লুটেছে। আর ১৫ বছর আম্লিগ ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশ সিকিমের ভাগ্যবরণ করতে হতো।
১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:৩৫
কিরকুট বলেছেন: সাধু ভাই যদি ব্রেইনওয়াশড হয়, রাম ছাগলের পুচ্ছ ধরে ঝুলে থাকা জ্যাকেল আপনি একজন পাকিস্থানী দালাল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি কোনটা?
১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এবার দেশ ভাল চলুক এটাই চাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবারই চাওয়া সেটাই।
১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৯
কর্মমুখী ডাইনো বলেছেন: আপনার দেয়া ছবিটা দেখে অনেক ভালো লাগলে। ব্রিটিশ ভারতে জন্ম নেয়া শেরে-বাংলার প্রজ্ঞা কতটা ছিলো যে সে তার নিজের জায়গার লোকেদের ভারতের দাদা বলে সম্বোধন করে!!! সত্যিই অবাক হতে হয়। এইটার সোর্সটা দিবেন। নিশ্চয় পড়ে দেখার মত একটা বই পাওয়া যাবে।
আর একটা বিষয়, ইদানীং একটা শ্রেণি তৈরি হয়েছে যাদের থেকে আপনাদের মত জ্ঞানী ব্লগারদের সাবধানে থাকতে হবে। এরা দুই তিন দিন আগে খসে পড়া নিম্নস্থানীয় চুল শুকে নেশা করে। যার ফলে এদের মাথা থেকে নানান অদ্ভূত জিনিস বের হয়। যেমন ধরেন একদিন নেশা করতে করতে মনে হলো যে, বার্ট্রান্ড রাসেল বলেছেন, "টাকা, টাকা আর টাকাই হলো জীবনের উদ্দেশ্য।" আসলে সে এই কথা বলে নাই, বাট দিলো ফেসবুকে সার্কুলেট করে।
এদেরও কিছু সাগরেদ আছে যারা সেগুলো ভেরিফাই না করেই শেয়ার করে বা ছড়িয়ে দেয়। এরা হচ্ছে সেই লোক যারা উপরের শ্রেনির লোকেদের চুল শুকে নেশা পড়ে। জিনিসটা অনেকটা ওয়াটার ফলের মত। এদের থেকে সাবধানে থাকবেন। এইসব চুলবোকাদের বানানো জিনিস শেয়ার করলে লোকে আপনাকেও চুলবোকা ভাববে।
১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:০৭
পুরানমানব বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু বলেছে :বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কী ছিলেন এদেশীয় এক শ্রেণির মানুষ মূল্যায়ন না করলেও বহির্বিশ্ব জানে। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারাও জানে।
স্বৈরাচার আছিল
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবার কাছে অনুরোধ রইলো ভিডিওটি দেখার জন্য। ভারত আমাদের সম্পর্কে কি বলে?!