নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
বিএনপি গত ১৬ বছর আম্লিগের এগুচ্ছ কেশও ছিড়তে পারেনি অথচ যখন ছাত্ররা গণহত্যাকারীদের হটিয়েছে তখন কেন বিএনপি চু্প্পুর পক্ষ নিচ্ছে? অনেকেই বলছে সাংবিধানিক শুন্যতা সৃষ্টি হবে তার সংগে বিএনপিও বলছে; তারা হয়তো যথাযথ কথা বলছেন না কারণ এখানে সাংবিধানিক শুন্যতার প্রশ্ন আসবে কেন? এই সরকার কী সাংবিধানিকভাবে ক্ষমতায় এসেছে? এই সরকার সৃষ্টি হয়েছে একটা ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ফলে অর্থাৎ এই সরকার হলো বিপ্লবী সরকার; এখানে সংবিধানের প্রশ্ন আসবে কেন?
এই সরকার কী জানে না যে, মি. চুপ্পু হলো আম্লিগের ক্যাডার বিভিন্ন চড়াই উৎড়াই পেরিয়ে আম্লিগের আর্শিবাদে রাষ্ট্রপতি হয়েছে যদিও তার রাষ্ট্রপতি হওয়া নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছিল কিন্তু তা ধোপে টেকেনি। উনি দুদকে থাকা কালীন হাসিনা তার অপকর্মের সব মামলা পার পেয়ে গিয়েছিল তার পুরস্কার হলো আজকের মি. চুপ্পু।
এখন বিএনপি - জামাত সবাই দাবী করছে অথবা ইনিয়ে বিনিয়ে বলছে যে, তারাই এই বিপ্লবের মাস্টারমাইন্ড। অথচ তারা একবারও ভাবছেনা যে ছাত্র ঐক্যের মহাশক্তির কাছে গণহত্যাকারী হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। যদি ছাত্র ঐক্যের মহাশক্তি পথে না নামতো তাহলে এক বিপ্লব কুমার ও হারুন এই দুজনেই বিএনপি- জামাত সাফা করে ফেলতো।
একটা কথা বলে রাখা ভালো যে, হাসিনাকে ফেরাতে যদি কোন সুযোগ আসে তাহলে এই মি. চুপ্পু দ্বিতীয় বার চিন্তা করবেনা তা বাস্তবায়ন করতে। যদি হাসিনা প্রতি বিপ্লবের মাধ্যমে আবারো ক্ষমতায় আসে তাহলে আম্লিগের ক্যাডার আম্লিগ ছাড়া সবাইকে কুচুকাটা করবে। সুতরাং সাধু সাবধান।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবাই ক্রেডিট নেওয়ার চেষ্টায় আছে।
২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫২
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ছাত্র ছাড়া এই বিপ্লব সম্ভব হতোনা বিএনপি জামাত যাই বলুক না কেন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিপ্লব কুমার ও হারুন এই দুজনই বিএনপি জামাতকে কচুকাটা করে ছাড়তো।
৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮
অরণি বলেছেন: ড. ইউনূসও ভুল করছেন; ওনার প্রথম কাজ হতো রাস্ট্রপতির দায়িত্ব নিজে নেওয়া এবং আওয়ামীদের দেশত্যাগ ঠেকানো সেই সংগে ব্যাংক থেকে টাকা তোলা বন্ধ করা।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম যথাযথ বলেছেন, আওয়ামীদের দেশত্যাগ ঠেকানো সেই সংগে ব্যাংক থেকে টাকা তোলা বন্ধ করা দরকার ছিল।
৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯
শাহ আজিজ বলেছেন: ক্রেডিট মঙ্গার । মাস্টার মাইন্ড হিসাবে খাম্বা তারেকের নাম দেখে বিস্মিত হয়েছি । ভাগ্যিস শহীদ জিয়াকে টানে নাই ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিএনপির ভাবসাব তো সেরকমই। মঙ্গা আসলে সব বিপ্লবের পর হয়। সেই দিনের কথা মনে আছে ১ টাকার লবন ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল তারপরও পাওয়া যায়না; লবনের সংগে চিনি মিশিয়ে বিক্রি করতো?
৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৯
জ্যাকেল বলেছেন: ক্রেডিট আসলে কারোর না। বড়জোর সমন্বয়কদের দেয়া যেতে পারে তবে তাও আংশিক। এটা ছিল স্বতস্ফুর্ত একটি গণ আন্দোলন। ছাত্ররা প্রথমে শুরু করলেও আসলে জনগণ রাস্তায় নামার একটা সময় খুজছিল। ২্ + ২ মিলে চার হয়েছে আর এতেই সেক হাসিনা জানের ভয়ে ভাগতে বাধ্য হয়।
আমি নিশ্চিত ঐদিন সে গনভবনে যদি থাকত তাহলে তার একটা চুলও অন্য আরেকটা চুলের সাথে থাকত না। টুকরো টুকরো করে একেজজন একেক টুকরো মাংস নিয়ে যাইত। এই ডাইনীর ওপর মানুষের যত ক্ষোভ উদগিরণ হয়েছে সে ভালভাবে বুঝতে পারসে। সে কক্ষনো দেশে আসবে না, যদি তাকে লাইফের গ্যারান্টি না দেওয়া হয়।
সে কত বড় জিঘাংসাপরায়ণ মহিলা তা ধীরে ধীরে বের হতে শুরু করেছে।
সেই আম্লীগ যদি বিএনপি/জামাত আবার পুনর্বাসিত করে, তাহলে জনগণ ৩ দলকেই আস্তাকুঁড়ে ছুঁড়ে ফেলবে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন। আন্দেলনের ক্রেডিট সমন্বয়কদের আংশিক; ইহা ছাত্র - জনতার স্বতস্ফুর্ত একটি গণ আন্দোলন। এখানে কারো একক ক্রেডিট নেই। মানুষ ঐদিন ক্ষোভের বহিপ্রকাশ ঘটিয়েছে। এটাও ঠিক ঐদিন যদি হাসিনা গনভবনে থাকতো তাহলে তাকে দাফন করার মতো কোন অংশ খুঁজে পাওয়া যেতনা; এটা অবশ্যই হতো গণবিস্ফোরণের বহিপ্রকাশে।
৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: হ্যা ঠিক বলেছেন। বিএনপির হঠাৎ এই পরিবর্তন বোঝা গেলো না। জামাত কিন্তু নিরব দর্শক। আমি যতটুকু জানি। কিন্ত বিএনপি চুপ্পুর পক্ষ নেওয়ার পক্ষে কি কারন থাকতে পারে। আবার টা খেয়ে আওয়ামীলীগ েকে ফিরে আসার পথ বাতলে দিলো নাকি আল্লাই জানে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিএনপির আসল চওয়া হলো তাড়াতাড়ি নির্বাচন এখন অন্য কিছু ভাবার সময় নেই।
৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:২১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ক্রেডিট ছাত্র এবং সাধারণ জনগনের। কোন রাজনৈতিক দলের ক্রেডিট নেই কারণ তারা গত ১৬ বছর কিছুই করতে পারেনি আম্লিগের।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ১০০% রাইট।
৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
নিলঞ্জনা বলেছেন: কথা খারাপ বলেন নাই। আপনার সাথে সহমত।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: বিএনপির চাওয়াতো খুব পরিষ্কার। কোন রাখঢাক নাই। তারা কোন রকম সংস্কার চায় না। বিশেষ করে বিচার বিভাগ সংস্কার হয়ে সুষ্ঠু আইন কানুনের প্রয়োগ প্রতিষ্ঠিত হতে দিলেতো তাদের সমুহ বিপদ। তাহলে আইনের সামনে ধরা খেয়ে যাবে দুর্নিতিতে দেশকে বিশ্বচ্য্যম্পিয়ন বানানো এই দল। এ কারনেই তারা চাইছে বর্তমান সেটাপ রেখেই সরকার দ্রুত নির্বাচন দিয়ে দিক। তাহলেই ধানের শীষের মার্কায় জোড়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে বেক্কল বানিয়ে তাদের ক্ষমতায় যাবার পথ একেবারে ফকফকা। এরপর ক্ষমতায় গিয়ে আওয়ালীগের বিরুদ্ধের দায়ের করা সকল মামলাগুলো নিয়ে কোটি কোটি টাকার বানিজ্য করবে। এই বানিজ্যে তারেক রহমান এবং শেখ হাসিনার মত ঝানু ব্য্যবসায়ী এই বিশ্বের আর কোথাও পাবেন না।
বৈষম্য বিরোধী আন্দলোন তাই থেমে যাবার উপায় নাই। এক ফ্যসিস্টের বদলে আরেক ফ্যসিস্টকে ক্ষমতায় দেখার জন্য স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা রক্ত দেয়নি। আসিফ নজরুল সাদা দলের শিক্ষক। হয়ত বিএনপির চাপে পড়ে তিনি সরকার নির্বাচনমুখী বলেছেন। উনার যদি বিপ্লবী সরকারের ক্ষমতায় থেকে একটি রাজনৈ্তিক দলের তাবেদারী করতে হয় , তাহলে উনার উপদেষ্টার পদ ছেড়ে দেয়া উচিত। এই পদকে তিনি কলংকিত করছেন ।
১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: জামায়াতের কথা জানিনা, তবে বিএনপি মনে করে-'চুপ্পুকে সরিয়ে যাকে বসানো হবে তিনি আরও খারাপ হবেন'- এটা আমার ধারণা।
১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:০২
মোনাপাজী বলেছেন: বেশি বাড়াবাড়ি করলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। বিএনপির উচিৎ ভালো ভাবে রাজনীতি করা।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আম্লিগের নিম্নাংগের একগুচ্ছ চুল কেউ ছিড়তে পারেনি এখন বড় বড় কথা বলে; বিএনপি জামাত উভয়ই ক্ষমতার স্বপ্ন দেখছে!