নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
জনৈক ব্লগার আবেগ তাড়িত হয়ে খোড়া যুক্তি দিয়েছে ব্যাটারী চালিত রিক্সা নিয়ে; আবেগ দিয়ে তো কিছু চলেনা হয়তো উনি সেটা ভুলে গিয়েছেন। সে যাই হোক আসল কথায় আসি।
হাসিনা জমানায় কাউয়া ব্যাটারী চালিত রিক্সা বন্ধের কথা বলতেই পরের দিন দরবেশের বুদ্ধিতে হাসিনা কইলো বদ্ধের দরকার নাই ঠিক তারপর কয়েক সপ্তাহেই লক্ষ্ লক্ষ ব্যাটারী চালিত রিক্সা ঢাকা শহর ছেয়ে গেলো । দরবেশ ব্যাটারী বিক্রেতাদের সি্ডিকেটের লোক, দরবেশের উদ্দেশ্য হলো ব্যাটারী বিক্রি। একটা রিক্সায় লাগে ৩টি ২০ ভোল্টের ব্যাটারী যেটা ৬ মাস চলে তার মানে একটা রিক্সায় বছরে লাগবে ৬ টি ব্যাটারী। ১ লক্ষ রিক্সায় বছরে লাগবে ৬ ০০ ০০০ ব্যাটারী এই ছয় লক্ষ ব্যাটারীর দাম ৬০০০০০ x ১৫০০০ (প্রতিটি ব্যাটারীর গড় দাম ধরে) =৯০০,০০,০০,০০০/-- টাকার ব্যবসা। বছরে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা অথবা তারো বেশি। যার কারনে দরবেশ ব্যাটারী চালিত রিক্সার পক্ষে হাসিনাকে ব্যবহার করেছে শুধুমাত্র স্বার্থসিদ্ধির জন্য তারা দূরদর্শী কোন চিন্তা না করে শুধু টাকা কামানোর চিন্তা করেছে।
জনৈক ব্লগার রিক্সার জন্য আলাদা রাস্তা করে দিতে বলেছে যে ঢাকা শহরে ১ ইঞ্চি জায়গা পাওয়া চন্দ্র হাতে পাওয়ার চেয়েও কঠিন সেখান তিনি আলাদা রাস্তার কথা বলছেন ইহা আবেগীয় অথবা অজ্ঞতা। তিনি আবার ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে ব্যাটারী চালিত রিক্সাকে রকেট বানিয়ে দিতে বলছেন! তিনি আরো অনেক যুক্তি দিয়েছে যা অযৌক্তিক হিসেবেই মনে হয় সেদিকে আর গেলামনা।
কর্মক্ষম জনগোষ্টী যদি শুধুই রিক্সা চালায় তাহলে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি হবে কীকরে? গ্রামাঞ্চলে কোন ধরনের শ্রমিক পাওয়া যায়না। শ্রমিক না পাওয়ার কারণে কৃষি উৎপাদন দিনে দিনে কমে যাচ্ছে অথবা যৌক্তিক পারিশ্রমে শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছেনা। যুবকরা পরিশ্রমের কাজ করছেনা তারা ঢাকায় আসে বিনা কায়িকশ্রমে ব্যাটারী চালিত রিক্সার হ্যান্ডেল ধরছে; এরা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে কীভাবে বিনা পরিশ্রমে আরো পয়সা অর্জন করা যায়, বিপথে চলে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে।
এরা কোন নিয়ম জানেনা, জানতেও চায়না এবং মানেও না। এরা রাস্তার মাঝ দিয়ে অথবা ঠিক ডিভাইডারের কাছদিয়ে রিক্সা চালায়। কোন গাড়ীকে সাইড দেয়না এরা ভাবে রিক্সা নিয়ে গাড়ীর আগে যাবে। এরা অবৈধ লাইন নিয়ে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকার বিদ্যুৎ চুরি করছে। এরা ধরাকে সরা ভাবছে কাউকে তোয়াক্কা করছেনা।
ব্যাটারী চালিত রিক্সা যে গতিতে চালায় সেই গতিকে নিয়ন্ত্রণ করার মতো ব্রেক নেই; এই রিক্সার এক্সিডেন্ট ভয়ানক প্রাণ পর্যন্ত যেতে পারে।
অনেক আগেই ফুটপাথ বন্ধ হাটার কোন উপায় নেই তার উপরে আবার নতুন করে এই উটকো ঝামেলা ব্যাটারী চালিত রিক্সা। ব্যাটারী চালিত রিক্সার জন্য না যায় হাটা না যায় গাড়ী চালানো; ভয়াবহ সমস্যা!
পরিশেষ একথা জোড় দিয়ে বলা যায় যেকোন মূল্যে ব্যাটারী চালিত রিক্সা বন্ধ করতে হবে এবং সব মেইন রাস্তায় পায়ে চালানো রিক্সাও বন্ধ করতে হবে। আনতে হবে কঠোর শৃঙ্খলার মধ্যে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কি ভয়ানক অবস্থা! একটা সম্ভাবনাময় জীবনের ইতি ঘটলো।
ব্যাটারী চালিত রিক্সা বন্ধ না করলে আরো ভয়নক সমস্যা সৃষ্টি হবে।
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন: যে যুক্তি দিয়েছেন তা ন্যায্য যুক্তি এবং আমিও এসব নিয়ে ভাবি বিশেষ করে স্পিড এবং কেয়ারলেস চালক । স্পিড কন্ট্রোল নিয়ে কিছু ভাবনা চাই । স্পিড কমিয়ে আনার ব্যাবস্থা করা যায় কি ? একটু ভাবুন ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গবেষণা সাপেক্ষ স্পিড কন্ট্রোলের ব্যবস্তা করা যেতে পারে তবে আমার মতে তারপরও এগুলো থাকতে দেওয়া ঠিক হবেনা কারণ কেউ আর কাজ করতে চাবেনা।
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮
অরণি বলেছেন: ব্যাটারী চালিত রিক্সা খুবই ভয়ানক। বন্ধ করা জরুরী। সরকারে উচিত দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া; ওরা হইহুল্লো করার চেষ্টা করতে পারে কঠোরভাবে দমন করতে হবে। দেশের জন্য যেটা ভালো সেটা অবশই করতে হবে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দেশের ভালোর জন্যই ব্যাটারী চালিত রিক্সা বন্ধ করা জরুরী।
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০
রাকু হাসান বলেছেন:
আমার জানা নেই ,কোন মেগাসিটিতে রিকসা চলে কিনা । বন্ধ করলে যানজট কিছু কমবে । একেবাড়ে পুরোপুরি বন্ধ করার পক্ষে না । পর্য়ায়ক্রমে পাইলট প্রকল্পের ভিত্তিতে করলে মনে হচ্ছে ভালো হবে । নিম্ন আয়ের মানুষদের কথাও ভাবতে হবে ।
ফুটপাত দোকান উচ্ছেদই সমাধান নয় । তাদের বিকল্প জায়গা দিতে হবে বসার জন্য । আগের স্বৈরাচার যে এই ক্ষুদ্র আয়ের মানুষদের কাছ থেকে চাঁদা নিত সেটার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া দরকার । যাতে করে পুরান বোতলে নতুন মদের আমদানি না হয় ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ব্যাটারী রিক্সা বন্ধ করতে হবে, পায়ে চালিত রিক্সা মেইন রাস্তায় চলাচল বন্ধ করতে হবে সেই সংগে ফুটপাত মুক্ত করতে হবে তাহলে জানজটও কমে যাবে। ফুটপাত মুক্ত হলে মানুষের হাটার অভ্যাস গড়ে উঠবে।
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৩
শিশির খান ১৪ বলেছেন: আজকে সকালে পল্টনে আটো রিকশা এক্সিডেন্ট এ মার্কেন্টাইল ব্যাংক এর এক অফিসার মারা গেছে। আটো রিকশার এক্সিডেন্ট খুব মারাত্মক গ্রাম দেশের জন্য ঠিক আছে কিন্তু শহরের জন্য ভয়ংকর।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কি ভয়ানক! একটা পরিবার শেষ হয়ে গেলো। এজন্যই ব্যাটারী চালিত রিক্সা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: ব্যাটারি চালিত রিক্সা ভাড়ায় সিএনজির ভাড়া হওয়া উচিৎ তাহলে এমনিতেই ব্যাটারি চালিত রিক্সা বন্ধ হবে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেরকম হওয়ার সম্ভাবনা কম।
৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমি নিজেই মরতে ধরছিলাম। আমি এবং আমার ছেলে একসংগে ব্যাটারী চালিত রিক্সা উঠেঠিলাম এতো জোড়ে যাচ্ছিল যে, রিক্সার ব্রেক করতে পারছিলনা একটা বাসে নিচে বলেই গিয়েছিলাম আল্লাহ মনে হয় নিজ হাতে বাঁচিয়েছেন। সেই থেকে আর উঠিনা ব্যাটারী রিক্সায়। এগুলো বন্ধ করা উচিত।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এতো ভয়ানক ব্যাটারী চালিত রিক্সা যে বন্ধ করা ছাড়া কোন উপায় নেই। বন্ধ করতেই হবে।
৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সড়ক অবরোধ করেছে অটোরিকশা ওয়ালারা! আজকে পায়ের রিকশা ওয়ালার ২০ টাকার ভাড়া ৬০ টাকা নিবে। অটোরিকশার সাথে অসংখ্য মানুষের রুটি রুজি জড়িত। এক্সিডেন্ট বাংলাদেশের কমন ঘটনা। সব এক্সিডেন্ট এর জন্য অটো রিকশা দায়ী নয়। সরকারের সমন্বয়হীনতার কারণে নয়া মুসিবত।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সড়ক অবরোধ করলে পাছা লাল করে খেদিয়ে দেওয়া দরকার। অটোরিকশার সাথে অসংখ্য মানুষের রুটি রুজি জড়িত এসব খোঁড়া যুক্তি। বৃহত্তর স্বার্থের জন্য ক্ষুদ্রতর স্বার্থ বিসর্জন দিতে হবে।
৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: গতকালকে নিজের চোখে দেখা একটা ঘটনা শুনুন-
সন্ধ্যার পর। তুফানের মতো ছুটে আসছিলো অটো রিকোশা। রাস্তায় বাতি নেই। কিছুটা অন্ধকার। স্প্রীডবেকার ছিলো। অটোচালক খেয়াল করে নাই। রিকশায় বসে থাকা দুই মেয়ে ছিটকে পড়লো। চলন্ত অটো থেকে পড়ে দুই যাত্রী মারাত্মক আহত হলো। তাদের হাসপালাতে ভরতি হতে হয়েছে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কি ভয়ানক! এজন্যই ব্যাটারী চালিত রিক্সা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৭
অনন্য দায়িত্বশীল বলেছেন: ব্যাটারীর রিক্সা বন্ধ হওয়াই দরকার।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অবশ্যই।
১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
ধুলো মেঘ বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর কিছু যুক্তি তুলে ধরেছেন। এদের জন্যই তিন মাস পর পর আমাদের বাসাবাড়ির ইলেক্ট্রিক বিল বাড়ে। বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ এরা স্রেফ বিনা পয়সায় খেয়ে দেয়।
এদের উৎপাতে শ্রমজীবি রিকশাঅয়ালাদের ভাত মারা যাচ্ছে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। এদের উৎপাতে শ্রমজীবি রিকশাঅয়ালাদের ভাত মারা যাচ্ছে।
১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা এবং আমদানি, নির্মাণ সম্পুর্ণ বন্ধ করতে হবে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার সংগে সম্পূর্ণ একমত।
১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮
অরণি বলেছেন: জুল ভার্ন বলেছেন যে, ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা এবং আমদানি, নির্মাণ সম্পুর্ণ বন্ধ করতে হবে। আমি সহমত।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমিও সম্পূর্ণ একমত।
১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
জটিল ভাই বলেছেন:
অটোরিক্সা বন্ধ হলে ডায়াবেটিক-এর মতো ছড়িয়ে পরা অনেক রোগ হতেই মুক্তি মিলতো। স্বল্প দূরত্বের জন্য হাঁটা সারা দেশেই বাধ্যতামূলক করা দরকার!!!
১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
নাহল তরকারি বলেছেন: আমাদের দেশে স্বল্প দূরত্বে যাতায়াতের জন্য রিকশা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাহন। সবার পক্ষে ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল বা সাইকেল রাখা সম্ভব নয়। এমন পরিস্থিতিতে রিকশা সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় বিশাল ভূমিকা পালন করে।
উদাহরণস্বরূপ, জরুরি মুহূর্তে রিকশার উপকারিতা অপরিসীম। একজন আহত বা অসুস্থ ব্যক্তিকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে রিকশা অত্যন্ত কার্যকর। চিপা গলিতে যেখানে বড় যানবাহন প্রবেশ করতে পারে না, সেখানে রিকশা সহজেই পৌঁছে যায় এবং প্রয়োজনীয় সেবা দেয়। বাস বা গাড়ি তো আর বাসার দরজায় এসে থামে না; সেই জায়গায় রিকশা একমাত্র ভরসা।
আরেকটি বিষয় হলো, আধুনিক বিশ্বে পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক যানবাহনের দিকে ঝুঁকছে সবাই। টেসলার মতো প্রতিষ্ঠান যখন বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরি করছে, তখন আমাদেরও প্রযুক্তিগত উন্নয়নকে সমর্থন জানিয়ে এ ধরনের রিকশার ব্যবহারে সঠিক নিয়ম ও শৃঙ্খলা আনা উচিত।
রিকশা বন্ধ করার পরিবর্তে যদি এর পরিচালনায় সুশৃঙ্খল ব্যবস্থা তৈরি করা যায়, তা হলে এটি একটি দারুণ পরিবেশবান্ধব এবং প্রয়োজনীয় যানবাহন হিসেবে কাজ করবে। প্রযুক্তি ও সুশাসনের সমন্বয়ে রিকশাকে আরও কার্যকর এবং নিরাপদ বাহন হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।
১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৮
অপু তানভীর বলেছেন: ব্যাটারি চালিত রিক্সা খুবই ভয়ংকর যান । কোন সভ্য দেশে এই রিক্সা চলতে পারে না।
এই রিক্সা জুলাইয়ের আছে প্রধান সড়কে চলতো না । এগুলো গলির ভেতরে চলত। কিন্তু জুলাইয়ের পরে পুলিশ না থাকায় সুযোগ পেয়ে এরা প্রধান সড়কে উঠেছে । কী ভয়ংকরর ভাবে যে এরা রাস্তায় চলছে তার ঠিক নেই ।
প্রধান সড়ক থেকে অবশ্য এদেরকে সরাতে হবে । তবে এখনই পুরোপরি বন্ধ করার দরকার নেই । বরং আপাতত গলির রাস্তায় চলুক । প্রধান সড়কে না চললে এদের বুলেট গতি কমে যাবে। আর হুট করে নয় বরং সময় দিয়ে বন্ধ করতে হবে। কারন রুটিরুজির একটা ব্যাপার রয়েছে ।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯
মায়াস্পর্শ বলেছেন: গতকাল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে শহীদ মিনারের সামনে এক ছাত্রী ব্যাটারি চালিত রিকশার ধাক্কায় নিহত হয়েছে । মেয়েটি প্রথম বর্ষের ছাত্রী। মেয়েটি হেটে যাচ্ছিলো , রিক্সার ধাক্কায় সরাসরি গাছের সাথে যেয়ে তার মুখ বারি লাগে, এতে সামনের কয়েকটা দাঁত ভেঙে পরে এবং নিচের চোয়াল ভেঙে যায়। এনাম মেডিকেলে নেওয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।