নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
অবশেষে আবারো সরকার হার মানলো। হার মানলো রিক্সালীগের কাছে। এটা শুরু মাত্র। এখন সবকিছুতেই হার দিয়েই চলতে হবে হয়তো। যেটা কারোরই কাম্য ছিলনা। কাম্য ছিল তাদেরই যারা অন্যায়ভাবে শত শত হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছে, যারা যত্রতত্র পেশীশক্তি প্রদর্শন করতো, যারা দেশটাকে মগের মূল্লুক বানিয়েছিল, যারা দেশটাকে পৈতৃক সম্পদ মনে করতো তাদের কাছেই কাম্য ছিল। সাধারণ আমজনতা যারা কাজ করে ভাত খায় অর্থাৎ পরিশ্রম করে নিজের উন্নতির লক্ষ্যে এবং প্রত্যক্ষ বা পররোক্ষাভাবে নিজের অজান্তেই দেশের উন্নতি করে চলছে তারা দেশে স্থিতিশীলতা চায়, দেশের উন্নতি চায় তারা কোন ফেসিস্ট সরকার কিংবা তাদের সহযোগীদের চায়না। দেশ কী আবারো পিছনে ফিরে যাবে?
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৯
নতুন বলেছেন: সরকারের এখন রিক্সা, পলিথিন, সেন্টমাটিন নিয়ে ব্যস্ত না হলেই চলতো।
তাদের উচিত দূনিতির বিরুদ্ধে অভিযান চালানো। জিনিসপত্রের দাম কমানো।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সঠিক কথা। এইগুলোতে হাত দিয়ে লেজেগোবুরে অবস্থা।
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যানজট দূর করার জন্য ২ ধরনের রিক্সাই বন্ধ করা উচিত ঢাকা শহরে(পুরো দেশে করলে তো আরো ভাল)। তবে হঠাৎ করে নয়। গরীব মানুষগুলো কোথায় যাবে? কম পক্ষে ২/৩ বছরের সময়সীমা বেঁধে দিয়ে রিক্সা বন্ধ করলে তারাও বিকল্প পেশায় চলে যাবে। একই ভাবে ফুটপাথের হকারদেরও বিকল্প ব্যবস্থা করে উচ্ছেদ করতে হবে। এছাড়া কোনভাবেই শান্তি আসবে না...
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ এটা ঠিক একটা সময় নির্দিষ্ট করে কঠোরভাবে অবস্থান নিয়ে এগুনো দরকার ছিল। এখন একটা পথ আছে এগুলোর তৈরী এবং যন্ত্রাংশ আমদানীতে কঠিন শর্ত আরোপ করা।
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭
রবিন.হুড বলেছেন: রাজধানীর উন্নয়ন বা ঢাকাকে বসবাসের উপযুক্ত করতে ঢাকা মহানগরীকে বিকেন্দ্রীকরন করা সময়ের দাবী। নতুন শহর করে প্রশাসনের কেন্দ্র ঢাকা থেকে সরিয়ে নতুন রাজধানী করা উচিৎ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা এখন সময়ের দাবী কিন্তু কথা হলো বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে?
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩
মিরোরডডল বলেছেন:
আমার কাছে মনে হচ্ছে এটা গুড নিউজ।
তারা সময় পেলো। বিকল্প ব্যবস্থা না করে হুট করে যদি বন্ধ করতো চালকদের কি হতো!!!
এই দরিদ্র মানুষগুলো না খেয়ে থাকবে?
ওরা রাজনীতি বোঝে না, বিএনপি আওয়ামীলীগে তাদের কিচ্ছু যায় আসে না।
তাদের চিন্তা দিনশেষে চুলা ধরবে কিনা।
সেইফটি ইস্যু যেটা আছে এই রিকশায়, সেগুলো ফিক্স করতে হবে অথবা তাদের বিকল্প রোজগারের ব্যবস্থা করে দিবে।
সেটা না করা পর্যন্ত বন্ধ করা সাপোর্ট করিনা।
যত আইন সব সাধারণ দরিদ্র মানুষের সাথে।
বড় বড় হোটেল রেস্টুরেন্ট, অফিস, গার্মেন্টস কোথাও ফায়ার সিকিউরিটি নেই, দুর্ঘটনায় শত শত মানুষ মারা যায়।
ওগুলো আগে ফিক্স করে আসুক।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার সব কথাই যৌক্তিক তবে সমস্যা হলো রিক্সা চালকরা গ্রামে কাজ না করে শহরে এসেই রিক্সা চালায় এরা কোন কিছুর তোয়াক্কা করেনা অথচ গ্রামে এখন ধান কা্টার সময় লোকের অভাবে কৃষক ধান কাটতে পারেনা, লোক পাওয়া যায়না। মানুষ বলে গ্রামে কাজ নেই কথাটি পুরোপুরি সত্য নয়। পরিচ্ছন্ন নগরী গড়তে হলে মেইন রাস্তায় কোনভাবেই রিক্সা কাম্য নয়। ওরা মেইন রাস্তাতেও রিক্সা চালাতে দ্বিধা করেনা।
প্রকৃত পক্ষে আমাদের কোথাও নূন্যতম সিকিউরিটি নেই।
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- গুরত্বহীন কাজকে এরা অতিগুরুত্বের সাথে হ্যান্ডেল করছে। আসল কাজের কি হচ্ছে কে জানে!!
- এমন দাবীতো প্রায় সবগুলিই এরা মেনে নিয়েছে। আগামিতে আর কারা কারা কি কি দাবী আদায়ের জন্য পথে নামবে কে জানে।
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
এখানে অনেকগুলো ভিন্ন বিষয় মশিউর।
একটার সাথে আরেকটা মিলিয়ে ফেলা যাবে না।
যে বা যারা একসময় গ্রাম থেকে শহরে আসছে কাজের আশায়, এসে রিকশা চালায়, তারা অকারণে আসেনি।
আমার বিশ্বাস তারা তাদের সর্বস্বটুকু দিয়ে চেষ্টা করেছে গ্রামে, না পারতে শহরমুখী হয়েছে।
কারণ তারা পরিশ্রমী, কাজের কোন ভয় নেই তাদের।
কেউ খুশি মনে রিলোকেইট হয়না, যতক্ষণ না বাধ্য হয়।
একবার এসে যখন সেট হয়ে যায়, তখন ধানের মৌসুমে লোক লাগবে বলে হুট করে চলে যাওয়া যায়না।
কোন কিছুর তোয়াক্কা করেনা
কারণ তাদের কোন শিক্ষা নেই, ট্রেইনিং নেই।
সঠিক নাকি ভুল, তা বোঝার জ্ঞান নেই।
ওরা মেইন রাস্তাতেও রিক্সা চালাতে দ্বিধা করেনা।
যদি নিয়ম করে দেয়া হয়, মেইন রোডে চালালে ফাইন করবে, তাহলে আর আসবে না।
সবকিছুকেই একটা প্রপার সিস্টেমের মাঝে আনতে হবে এবং মানতে হবে।
শুধু শুধু তাদের দোষারোপ না করি।
এই রিক্সা চালকের জায়গায় মশিউর বা আমি থাকলে, আমরাও সেই আচরণই করতাম
তবে যে যাই বলুক, এই রিক্সায় বসতে অনেক আরাম, চালককেও অনেক খুশি দেখেছি, পঙ্খীরাজের মতো উড়িয়ে উড়িয়ে নিয়ে গেছে আমাকে। অবশ্য প্রজেক্টের ভেতরে রাতের বেলায়, রাস্তা খালি ছিলো, তাই রক্ষা
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
প্রামানিক বলেছেন: সামনে আরো কত কি যে দাবি আসবে কে জানে
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ফ্যাসিবাদের দোসররা লুটপাটের টাকা দেদারসে খরচ করে নৈরাজ্য করছে।
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: কোন বিকল্প চিন্তা আর নিয়মনীতি না করে এভাবে চালু আর বন্ধ করা হাস্যকর।
সব যানবাহনকে ট্যাক্সমুক্ত করা হোক- কোন রুট পারমিটের বালাই থাকবে না। যার যেমন খুশী গাড়ি ঘোরা রিক্সা টাঙ্গা সাইকেল চালাবে। হোক ভজঘট-এইটাই আমাদের নিয়তি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৬
এসো চিন্তা করি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ভাই ❤️
আমার লেখা পড়ার আমন্ত্রণ রইলো