নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবশেষে রিক্সালীগ সফল!

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২২


অবশেষে আবারো সরকার হার মানলো। হার মানলো রিক্সালীগের কাছে। এটা শুরু মাত্র। এখন সবকিছুতেই হার দিয়েই চলতে হবে হয়তো। যেটা কারোরই কাম্য ছিলনা। কাম্য ছিল তাদেরই যারা অন্যায়ভাবে শত শত হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছে, যারা যত্রতত্র পেশীশক্তি প্রদর্শন করতো, যারা দেশটাকে মগের মূল্লুক বানিয়েছিল, যারা দেশটাকে পৈতৃক সম্পদ মনে করতো তাদের কাছেই কাম্য ছিল। সাধারণ আমজনতা যারা কাজ করে ভাত খায় অর্থাৎ পরিশ্রম করে নিজের উন্নতির লক্ষ্যে এবং প্রত্যক্ষ বা পররোক্ষাভাবে নিজের অজান্তেই দেশের উন্নতি করে চলছে তারা দেশে স্থিতিশীলতা চায়, দেশের উন্নতি চায় তারা কোন ফেসিস্ট সরকার কিংবা তাদের সহযোগীদের চায়না। দেশ কী আবারো পিছনে ফিরে যাবে?

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৬

এসো চিন্তা করি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ভাই ❤️
আমার লেখা পড়ার আমন্ত্রণ রইলো

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৯

নতুন বলেছেন: সরকারের এখন রিক্সা, পলিথিন, সেন্টমাটিন নিয়ে ব্যস্ত না হলেই চলতো।

তাদের উচিত দূনিতির বিরুদ্ধে অভিযান চালানো। জিনিসপত্রের দাম কমানো।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সঠিক কথা। এইগুলোতে হাত দিয়ে লেজেগোবুরে অবস্থা।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যানজট দূর করার জন্য ২ ধরনের রিক্সাই বন্ধ করা উচিত ঢাকা শহরে(পুরো দেশে করলে তো আরো ভাল)। তবে হঠাৎ করে নয়। গরীব মানুষগুলো কোথায় যাবে? কম পক্ষে ২/৩ বছরের সময়সীমা বেঁধে দিয়ে রিক্সা বন্ধ করলে তারাও বিকল্প পেশায় চলে যাবে। একই ভাবে ফুটপাথের হকারদেরও বিকল্প ব্যবস্থা করে উচ্ছেদ করতে হবে। এছাড়া কোনভাবেই শান্তি আসবে না...

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ এটা ঠিক একটা সময় নির্দিষ্ট করে কঠোরভাবে অবস্থান নিয়ে এগুনো দরকার ছিল। এখন একটা পথ আছে এগুলোর তৈরী এবং যন্ত্রাংশ আমদানীতে কঠিন শর্ত আরোপ করা।

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭

রবিন.হুড বলেছেন: রাজধানীর উন্নয়ন বা ঢাকাকে বসবাসের উপযুক্ত করতে ঢাকা মহানগরীকে বিকেন্দ্রীকরন করা সময়ের দাবী। নতুন শহর করে প্রশাসনের কেন্দ্র ঢাকা থেকে সরিয়ে নতুন রাজধানী করা উচিৎ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা এখন সময়ের দাবী কিন্তু কথা হলো বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে?

৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩

মিরোরডডল বলেছেন:



আমার কাছে মনে হচ্ছে এটা গুড নিউজ।
তারা সময় পেলো। বিকল্প ব্যবস্থা না করে হুট করে যদি বন্ধ করতো চালকদের কি হতো!!!
এই দরিদ্র মানুষগুলো না খেয়ে থাকবে?

ওরা রাজনীতি বোঝে না, বিএনপি আওয়ামীলীগে তাদের কিচ্ছু যায় আসে না।
তাদের চিন্তা দিনশেষে চুলা ধরবে কিনা।

সেইফটি ইস্যু যেটা আছে এই রিকশায়, সেগুলো ফিক্স করতে হবে অথবা তাদের বিকল্প রোজগারের ব্যবস্থা করে দিবে।
সেটা না করা পর্যন্ত বন্ধ করা সাপোর্ট করিনা।

যত আইন সব সাধারণ দরিদ্র মানুষের সাথে।
বড় বড় হোটেল রেস্টুরেন্ট, অফিস, গার্মেন্টস কোথাও ফায়ার সিকিউরিটি নেই, দুর্ঘটনায় শত শত মানুষ মারা যায়।
ওগুলো আগে ফিক্স করে আসুক।


২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার সব কথাই যৌক্তিক তবে সমস্যা হলো রিক্সা চালকরা গ্রামে কাজ না করে শহরে এসেই রিক্সা চালায় এরা কোন কিছুর তোয়াক্কা করেনা অথচ গ্রামে এখন ধান কা্টার সময় লোকের অভাবে কৃষক ধান কাটতে পারেনা, লোক পাওয়া যায়না। মানুষ বলে গ্রামে কাজ নেই কথাটি পুরোপুরি সত্য নয়। পরিচ্ছন্ন নগরী গড়তে হলে মেইন রাস্তায় কোনভাবেই রিক্সা কাম্য নয়। ওরা মেইন রাস্তাতেও রিক্সা চালাতে দ্বিধা করেনা।

প্রকৃত পক্ষে আমাদের কোথাও নূন্যতম সিকিউরিটি নেই।

৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- গুরত্বহীন কাজকে এরা অতিগুরুত্বের সাথে হ্যান্ডেল করছে। আসল কাজের কি হচ্ছে কে জানে!!
- এমন দাবীতো প্রায় সবগুলিই এরা মেনে নিয়েছে। আগামিতে আর কারা কারা কি কি দাবী আদায়ের জন্য পথে নামবে কে জানে।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গুরুত্বহীন কাজকে এরা অতিগুরুত্বের সাথে নেওয়ায় সবকিছুই গুরুত্বহীন হয়ে যাচ্ছে। এখন হেনতেন বিষয়ে যদুমদুরাও মাঠে নামবে কেউ ঠেকাতে পারবেন।

৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

মিরোরডডল বলেছেন:




এখানে অনেকগুলো ভিন্ন বিষয় মশিউর।
একটার সাথে আরেকটা মিলিয়ে ফেলা যাবে না।

যে বা যারা একসময় গ্রাম থেকে শহরে আসছে কাজের আশায়, এসে রিকশা চালায়, তারা অকারণে আসেনি।
আমার বিশ্বাস তারা তাদের সর্বস্বটুকু দিয়ে চেষ্টা করেছে গ্রামে, না পারতে শহরমুখী হয়েছে।
কারণ তারা পরিশ্রমী, কাজের কোন ভয় নেই তাদের।
কেউ খুশি মনে রিলোকেইট হয়না, যতক্ষণ না বাধ্য হয়।

একবার এসে যখন সেট হয়ে যায়, তখন ধানের মৌসুমে লোক লাগবে বলে হুট করে চলে যাওয়া যায়না।

কোন কিছুর তোয়াক্কা করেনা

কারণ তাদের কোন শিক্ষা নেই, ট্রেইনিং নেই।
সঠিক নাকি ভুল, তা বোঝার জ্ঞান নেই।

ওরা মেইন রাস্তাতেও রিক্সা চালাতে দ্বিধা করেনা।

যদি নিয়ম করে দেয়া হয়, মেইন রোডে চালালে ফাইন করবে, তাহলে আর আসবে না।

সবকিছুকেই একটা প্রপার সিস্টেমের মাঝে আনতে হবে এবং মানতে হবে।

শুধু শুধু তাদের দোষারোপ না করি।
এই রিক্সা চালকের জায়গায় মশিউর বা আমি থাকলে, আমরাও সেই আচরণই করতাম :)

তবে যে যাই বলুক, এই রিক্সায় বসতে অনেক আরাম, চালককেও অনেক খুশি দেখেছি, পঙ্খীরাজের মতো উড়িয়ে উড়িয়ে নিয়ে গেছে আমাকে। অবশ্য প্রজেক্টের ভেতরে রাতের বেলায়, রাস্তা খালি ছিলো, তাই রক্ষা :)





২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রথমেই সুন্দর মন্দব্যের জন্য ধন্যবাদ।

সর্বস্বটুকু দিয়ে চেষ্টা করেছে গ্রামে এবং না পারতে শহরমুখী হয়েছে এমনটা অনেকের ক্ষেত্রেই ঘটেনা কিছু জনসংখ্যা আছে যাদের ক্ষেত্রে সত্য। এখন গ্রামে বহুমূখী কৃষির জন্য অনেক লোকে দরকার; আগে ছিল একমূখী বা দ্বিমুখী ফসল অর্থাৎ ধানের সময় ধান, পাটের সময় পাট এখন এমন অবস্থা নেই। সে যাইহোক কাজ কী শুধুমাত্র রিক্সাতেই সীমাবদ্ধ (?) লক্ষ্য লক্ষ্য লোক ঢাকায় আসবে আর রিক্সার হ্যান্ডেল ধরবে এটা হয়না। তবে এটা ঠিক তাদের জায়গাতে আমরা থাকলেও ওদের মতই করতাম; সবাই সবার মতো করেই করতে চাবে প্রশাসনকে সেগুলোকে নিয়ন্ত্রন করতে হবে সবার ইচ্ছামত চলতে দেওয়া যাবেনা।

এই সুযোগ দেওয়াতে ব্যাটারী চালিত রিক্সা আজকে ১টি কাল ২ টি পরশু ৪ টি তারপরদি ৮ টি এই হারে বাড়ছে নিউক্লিয়ার রিয়াকশনের মত বাড়ছে এটা ঠ্যাকাতে না পারলে ঢাকাতে রিক্সা ছাড়া আর কিছুই থাকবেনা।

মিরোকে পঙ্খীরাজের মতো উড়িয়ে উড়িয়ে নিয়ে গেছে বাট মশিউরকে পঙ্খীরাজের মতো উড়িয়ে উড়িয়ে নিয়ে যাবেনা :D

৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

প্রামানিক বলেছেন: সামনে আরো কত কি যে দাবি আসবে কে জানে

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এভাবে ইদুর বিড়াল খেললে কোন কিছুই নিয়ন্ত্রনে থাকবেন।

৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

জুল ভার্ন বলেছেন: ফ্যাসিবাদের দোসররা লুটপাটের টাকা দেদারসে খরচ করে নৈরাজ্য করছে।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সব অকারেন্সেই লুটপাটকারীদের হাত আছে তারা কখনো হিন্দু হচ্ছে কখনো রিক্সা চালক হচ্ছে আবার কখনো আনসার হচ্ছে।

১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: কোন বিকল্প চিন্তা আর নিয়মনীতি না করে এভাবে চালু আর বন্ধ করা হাস্যকর।
সব যানবাহনকে ট্যাক্সমুক্ত করা হোক- কোন রুট পারমিটের বালাই থাকবে না। যার যেমন খুশী গাড়ি ঘোরা রিক্সা টাঙ্গা সাইকেল চালাবে। হোক ভজঘট-এইটাই আমাদের নিয়তি।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভজঘট ইতিমধ্যেই হয়ে গেছে যার যেমন খুশী গাড়ি ঘোরা রিক্সা টানা সাইকেল চালাচ্ছে তাদের রোখার কেই নেই।

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা এ সরকারের একটা পরাজয়, এর পেছনে যার ইন্ধনই থাক না কেন। এর ফলে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার দাবি আদায়ের আন্দোলন আরো তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হলো এবং তারাও দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত মাঠ ছাড়বে না। ফলে সরকারের অবস্থা আরো কোণঠাসা, বিব্রতকর ও অসহায় হয়ে উঠতে পারে, যা দেশকে আরো বেশি অস্থিতিশীল করবে এবং পতিত ফ্যাসিস্টদের ফিরে আসার পথ সহজ করে দিবে।

ভাষণে-বক্তৃতায় মহান বাণী পেশ করে লাভ নাই, যদি দেশের অবস্থা স্থিতিশীল না হয়। সংস্কারের নামে এ সরকার এত বেশি কাজ হাতে নিচ্ছে, যার ফলে তাদের মূল কাজ - একটা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান করা- ঠিক মতো সম্পন্ন করা সম্ভব হবে কিনা তা এখন প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠছে।

নতুন ভাইয়ের সাথে একমত, সরকারের এখন রিক্সা, পলিথিন, সেন্টমাটিন নিয়ে ব্যস্ত না হলেই চলতো।

গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত সুপার সানডে না মানডে নামে ঢাকা শহরে যা ঘটে যাচ্ছে, তা সত্যিই দেশের আইন শৃঙ্খলার নাজুক পরিস্থিতির নির্দেশক। কখন পুরো দেশ কলাপ্‌স করে, আমি সেই আতঙ্কে আছি।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমিও এই কথাই বার বার বলে যাচ্ছি আনসারদের মতো এদেরকে শক্তহাতে দমন করতে হতো কিন্তু তা না করার ফলে এখন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ হেনতেন দাবিতে আন্দোলনে নামবে এবং দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত মাঠ ছাড়বে না। ফলে সরকার আরো বেশি অস্থিতিশীল হবে এবং পতিত ফ্যাসিস্টদের ফিরে আসার পথ সহজ হবে।

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০৬

কামাল১৮ বলেছেন: আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।এই জন্য যৌথ কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।আমাদের একগ্রামের সমান জমি এখানে একজন কৃষকের।সে একাই সব কাজ করে।এটা সম্ভব আধুনিক প্রযুক্তির জন্য।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমাদের দেশের জমি টুকরো টুকরো তাই একজনের পক্ষে শত শত হেক্টর জমি চাষ করা সম্ভব নয়।

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অপেক্ষা করুন
আর কদিন পর ওভারব্রীজ দিয়ে ও রিক্সা চলতে দেখবেন ।

..............................................................................................
আমরা যে দিন দিন অসভ্য জাতিতে পরিনত হচ্ছি এসব তারই কিছু নমুনা ।
রিক্সা ঢাকা শহরে চলবে, এটার আপত্তি আমরা মধ্যবিত্ত শ্রেণী কখনোই করবনা ।
তবে সমস্ত কার্যক্রম অবশ্যই নীতি মালার মধ্যে চলতে হবে ।
যখন ঢাকা শহরে রিক্সার উৎপাত বেড়ে যাচ্ছিল তখন আমরা শুনতে পেলাম সিটি কর্পোরেশন
এটার নিয়ন্ত্রন করবে, নির্দিষ্ট সংখ্যক রিক্স্রার বেশী চলবে না এবং প্রধান সড়ক বা মহাসড়কে
চলবে না ।
বাস্তবতা কি হলো ???
আমরা দেখতে পাই কাগজে কলমে যদি ৫০০০ রিক্সার অনুমোদন দেয়া থাকলে
অবৈধ ভাবে আরও ৫০০০ রিক্সার ডুপ্লিকেট নাম্বার আছে এবং দিব্যি চালায়ে যাচ্ছে ।
আবার যখন মটর রিক্সা ঢাকায় এলো, জরিমানার ভয়ে রাত ৮টার পূর্বে তারা প্রধান সড়কে
আসতো না । তাহলে কে তাদের এই সাহস দিলো ???
এরপর দেখতে পেলাম যখন তাদের সংখ্যা বেড়ে গেল বিজ্ঞ আদালত এই অভাবী জনসংখ্যার
কর্মসংস্হানের বিকল্প ব্যবস্হাপনার দিক নির্দেশনা না দিয়ে আদেশ জারী করল ।
ফলে আরে কবার প্রমানি ত হলো,
আইন মানুষকে নিয়ন্ত্রন করার জন্য নয়
কল্যাণের জন্য প্রয়োগ করতে হবে ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আইন বিশৃঙ্খল মানুষকে নিয়ন্ত্রনও করবে এবং কল্যাণের জন্য প্রয়োগ করতে হবে ।


ব্যাটারী চালিত রিক্সাকে সুযোগ দেওয়াতে আজকে ১টি কাল ২ টি পরশু ৪ টি তারপরদিন ৮ টি এই হারে বাড়ছে নিউক্লিয়ার রিয়াকশনের মত বাড়ছে এটা ঠ্যাকাতে না পারলে ঢাকাতে রিক্সা ছাড়া আর কিছুই থাকবেনা।

১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৩৬

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:

ব্যাটারি চলিত রিক্সাকে উন্নত করা এখন সময়ের দাবি।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ব্যাটারী চালিত রিক্সাকে সুযোগ দেওয়াতে আজকে ১টি কাল ২ টি পরশু ৪ টি তারপরদিন ৮ টি এই হারে বাড়ছে নিউক্লিয়ার রিয়াকশনের মত বাড়ছে এটা ঠ্যাকাতে না পারলে ঢাকাতে রিক্সা ছাড়া আর কিছুই থাকবেনা।

১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০২

আজব লিংকন বলেছেন: যারা অন্যায়ভাবে শত শত হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছে, তাদের কাছ থেকে ভাগ খেতে এখন নতুনেরা ব্যস্ত। গরিবের হাতে হ্যারিকেন **** বাঁশ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সত্যিই যদি এমন হয় তাহলে খুবই দুঃখের বিষয়!

১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৫৩

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:

বাংলাদেশের মতো দরিদ্র দেশে এই জাতীয় রিকশাওয়ালাদের দরকার আছে ।

সবাই তো আর বড়লোক না যে গাড়ি নিয়ে চলবে ।
আর ঢাকা শহরে গাড়ী চলাচল করার মতো রাস্তাই বা কোথায়?

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যেহেতু রাস্তা নেই তাহলে সবগাড়ী বন্ধ করে দেওয়া হোক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.