নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
গতকাল (২ ডিসেম্বর) ভোরে আগরতলার হিন্দু সংগ্রাম সমিতির বিক্ষোভকারীদের দ্বারা বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের প্রাঙ্গণে হিংসাত্মক বিক্ষোভের পর ন্যাক্কারজনকভাবে আক্রমণ করে। বিভিন্ন তথ্যে চূড়ান্তভাবে প্রমাণিত যে বিক্ষোভকারীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রধান ফটক ভেঙে প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে। এ সময় স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের উপস্থিতিতে তারা পতাকার খুঁটি ভাঙচুর করে, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা করে এবং সহকারী হাইকমিশনের অভ্যন্তরের সম্পত্তিও ক্ষতিগ্রস্ত করে। দুঃখের বিষয়, হাইকমিশন প্রাঙ্গণ রক্ষার দায়িত্বে থাকা স্থানীয় পুলিশ সদস্যরা শুরু থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় ভূমিকা রাখেনি তারা দাড়িয়ে দাড়িয়ে সন্ত্রসীদের তান্ডব উপভোগ করছিল। গত ২৮ নভেম্বর কলকাতায় একই ধরনের হিংসাত্মক বিক্ষোভে জাতীয় পতাকার অবমাননা করা হয়েছিল।
কূটনৈতিক মিশনগুলোতে যেকোনো ধরনের অনুপ্রবেশ বা ক্ষতি থেকে রক্ষা করা সেই দেশের সরকারের দায়িত্ব। কলকাতার পর আবারো আগরতলায় হামলা নিছক কোন দূর্ঘটনা হয় ইহা সম্পূর্ন পূর্বপরিকল্পিত; যেহেতু কলকাতার হিংস্রতার পর আগরতলায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি তাই পরিস্কারভাবে বলা যায় ইহা পূর্বপরিকল্পিত। সেখানে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য থাকলেও তারা কোন ব্যবস্থা নেয়নি বা নিতে দেওয়া হয়নি। এইসব সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিস্কারভাবে ভিয়েনা কনভেনশন অন ডিপ্লোমেটিক রিলেশন, ১৯৬১ এর লঙ্ঘন।
ভারতের গোবর ও গোমূত্রখোর গেরুয়া বাহিনী এবং তাদের পৃষ্ঠপোষক সরকার এর দায় কোনভাবে এড়াতে পারেনা। এরা নিজ দেশে সংখ্যালঘুদের পদে পদে হেনস্থা করতে, মারধর করছে, পিটিয়ে মারছে, পুড়ে মারছে। তারা গরুকান্ডে মুসলিমদের হত্য করছে সেখানে মুসলিমদের কোন মূল্য নেই যতটা না আছে গরুর মূল্য! সেখানে ২২/২৩ পার্সেন্ট মুসলিম হলেও ১ পার্সেন্ট মুসলিমও কোন সরকারী চাকুরীতে নেই এবং নেওয়া হয়না পক্ষান্তরে বাংলাদেশে সরকারী কর্মচারীদের ২৫ শতাংশ হচ্ছে ধর্মীয়ভাবে সংখ্যালঘু। তারা বাবরী মসজিদ ভেঙ্গে রামমন্দির তৈরী করলো ইদানীর প্রতিটি মসজিদ মাদ্রাসা ও মাজারে তার মন্দির খুঁজে পাচ্ছে! গোমূত্রখোররা ভারতকে মুসলিম শুন্য করতে নীল নকশা তৈরি করেছে।
এই সাম্প্রদায়িক গেরুয়া অপশক্তি নিজদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনে সিদ্ধহস্ত সেই সন্ত্রসীরা বলে কী না বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে যা চরমভাবে মিথ্যচারেরও সীমা লঙ্ঘন! সংখ্যালঘুর ধোয়াতুলে তারা তাদের দূরভীসন্ধি বাস্তবায়নের অপচেষ্টায় লিপ্ত যা বাংলাদেশীরা কোন ভাবেই বরদাস্ত করবেনা।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মোদী গংরা ধর্মীয় কার্ড খেলার কারণে উগ্রবাদীতা প্রচন্ডভাবে মাথাচাড়া দিয়েছে। একটা বিষয় খেয়াল করেছেন নিশ্চয় বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা কখনই ধর্মীয় উস্কানীমূলক কথা বলেনা কিন্তু ভারতের সমস্ত বিজিপি এবং অগ্রবাদীদলগুলোর নেতারা প্রকাশ্যে মুসলিম বিদ্বেষি কথা বলে এমনকি মোদীও বলে।
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভারতের জনগণ এখন যা করছে, তা অতি বাড়াবাড়ি।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাদের উগ্রবাদীরা খুবই বাড়াবাড়ি করছে। হঠাৎ কী এমন হলো যে মমতাও বাংলাদেশে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠতে বলছে?!
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মমতার আচরণে আমিও হতাশ। আরজিকর হত্যা কান্ডে বাংলাদেশের হিন্দুরা যখন মমতার পতনের দাবী জানিয়ে হ্যাশট্যাগ চালু করেছিল তখন আমাদের একটা ছোট গ্রুপ মমতার পক্ষে হ্যাশট্যাগ চালু করেছিলাম।মমতার ব্যাপারে কলকাতার মুসলমানরা পজিটিভ কথা বলেন। কিন্তু তিনি এমন বিগড়ে গেলেন কেন!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মমতার এমন কথা বাংলাদেশীরা কেউই ভালোভাবে নেয়নি; গুটিকয়েক দালাল মমতার কথায় খুশি।
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: গোমাংসকে কেন্দ্র করে ভারতে কথায় কথায় মুসলিমদের হত্যা করছে আবার সব মসজিদ ও মাজার নাকি মন্দিরের ওপর অবস্থিত এখন এই ঝামেলা বাধাতে উঠেপরে লেগেছে। ওদের নিজের পাছাতে গু রেখে অন্যের পাছা শুঁখে বেড়ায়!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কথাতো সেটায় নিজে পাছায় হাগু রেখে বাংলাদেশীদের পাছার হাগু শুঁখছে কেন?
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩১
পবন সরকার বলেছেন: পুলিশ থেকেও কোন কাজ করে নাই তাহলে বোঝাই যাচ্ছে এটা পূর্ব পরিকল্পিত
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পুলিশ দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেখেছে তার মানে পুলিশকে পূর্ব নির্দেশনা ছিল চুপ থাকার জন্য।
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২
মেঘনা বলেছেন: লেখক বলেছেন : পক্ষান্তরে বাংলাদেশে সরকারী কর্মচারীদের ২৫ শতাংশ হচ্ছে ধর্মীয়ভাবে সংখ্যালঘু - তো কী করতে চান? হিন্দুদের চাকরির ২৫ পার্সেন্ট দিয়ে কমাইয়া ৫ পার্সেন্ট করবেন? হিন্দুরা দুই প্রজন্ম আগে থেকে পড়াশুনা করে, বাংলাদেশের অর্ধেক স্কুল হিন্দুদের জমিতে কারণ তারা পড়াশোনা গুরুত্ব দিত। যার জন্য পড়াশোনা ভালো করে বেশি চাকরি পায়।
ভারত বাংলাদেশ সমস্যায় আপনারা হিন্দুদের বলির পাঠা করেন কেন ? আর আপনার স্ট্যাটিস্টিক সত্যি না। বাংলাদেশের মমিন মুসলমান কর্তৃক হিন্দুদের প্রতি ঘৃণা ছড়ানোর স্ট্যাটিস্টিক এগুলা।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওওরে মেধাবী আমার হঠাৎ করে আম্লিগের আমলে হগ্গলে মেধাবী হয়ে গেল! সে যাইহোক মেধাবী হলে পাবে দোষ নেই কিন্তু ভারতে এতো মুসলিমের মধ্যে কি ১ পার্সেন্টও মেধাবী হলোনা? কোন পরিসংখান মিথ্যা সেটা একটু বলে যান?
৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
এদের থামানোর জন্য ব্লগ, ফেইসবুক ও "নতুন স্বাধীনতার" মুক্তিবাহিনীর সমম্নয়ে কয়েকটি সামরিক ডিবিশন গঠন করার দরকার।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এদের থামানোর জন্য ব্লগ, ফেইসবুক ও "নতুন স্বাধীনতার" মুক্তিবাহিনীর সমম্নয়ে কয়েকটি সামরিক ডিবিশন গঠন করা হবে সেখানে আপনার মতো ফেসবুক ইঞ্জিনিয়ারকে কমান্ডিং-এর দায়িত্ব দেওয়া হবে। খুশি তো?
৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আমি যুদ্ধবিরোধী মানুষ; আপনি "নতুন মুক্তিযোদ্ধা"; ভারতের সাথে যুদ্ধে আপনার নাম থাকবে, আশাকরি।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমরাও যুদ্ধবিরোধী এবং উস্কানী বিরোধী পক্ষান্ততে আপনি যুদ্ধবিরোধী কিন্তু উস্কানীকারী।
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫১
অরণি বলেছেন: ভারত কোন সময়ই বাংলাদেশের মুক্তি চায়নি। আমরা যখন স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে তখন ভারত এসে পুরো ক্রেডিট নিলো এবং সেটাও ভারত করেছে তাদের স্বার্থেই কারণ দুই পাশে পাকিস্তান থাকলে প্রতিদিন ভারতের পাছায় আগুন লাগতো সেটা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই ভারত অতিউৎসাহী ছিল। ভারত না হলেও আমরা স্বাধীনতা অর্জন করতাম হয়তো একটু সময় বেশি লাগতো।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারত হলো সাম্রাজ্যবাদী শক্তি হায়দারাবাদ ও সিকিমের মতো বাংলাদেশকেও গ্রাস করার নীল নকশা তাদের ছিল যেটা হাসিানার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতো।
১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরিকল্পিত ভাবে অমন সন্ত্রাসী কার্যক্রম।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পানির মতো পরিস্কার এটা পরিকল্পিত সন্ত্রাসী কার্যক্রম।
১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
আজব লিংকন বলেছেন: ধিক্কার।।
জবাব একটাই "বয়কোট ভারত"
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাণিজ্যে আমাদেরকে ভারত নির্ভরতা কমিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানী এবং বিভিন্ন দেশে রপ্তানীর ব্যবস্থা করতে হবে।
১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: তারা এই ধান্দায় আছে যেকোন ভাবেই দেশে একটা দাঙ্গা বাঁধানোর । এই জন্য পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া বাঁধানোর একটা চেষ্টা করছে।
একটা মজার ব্যাপার খেয়াল করে দেখুন । ভিনদেশী মাটিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের উপরে হামলা হল অথচ দেখেন আওয়ামীলীগ থেকে কোন প্রকার প্রতিবাদ নেই ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ কিছু বললেই যে চোর গুলো ওখানে আছে তাদের ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করে দেবে।
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারত করেছে এখানে দুঃখ পাওয়ার কিছু নেই। আপনি খুশি তো?
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এটা পুরাই বিজেপির কাজ। ওরা জনগণকে লেলিয়ে অহেতুক একটা কিছু করতে চাইছে!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেটা একদম দিনের আলোম মতো সত্য।
১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ভারতের পতাকা অবমাননা না করলে আজকে এই পরিস্থিতি হতো না।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি কি বলতে পারেন শিশু বলাৎকারী চিন্ময় কে নিয়ে ভারতের এতো চুলকানী কেন? বাংলাদেশের ইসকন বলছে বলাৎকারী চিন্ময়কে তারা বহিস্কার করেছে তারপরও ভারত কেন বলছে সে ধর্মগুরু? আপনি বলতে পারবেনা কারণ আপনি পুরাই বিকারগ্রস্ত!
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভারতের মতো গণতান্ত্রিক দেশে সাম্প্রদায়িক দল ক্ষমতায় দীর্ঘদিন থাকলে বসবাসরত মানুষের মধ্যে অসিহষ্ণুতা ও উগ্রবাদীতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠে সেটা প্রমাণিত! বাংলাদেশের অনেক কিছু শেখার আছে।