নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
বাংলাদেশের হিন্দুরা বলতে গেলে ৯৫ পার্সেন্ট আম্লিগকে ভোটি দেয় ইহা ধ্রুবসত্য। অনেকেই হয়তো দ্বিমত পোষণ করতে পারে সেটা তার নিতান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার। তারা সবসময়ই ভাবে আম্লিগ তাদের রক্ষাকর্তা কিন্তু তারা বিরাট ভ্রমের মধ্যে আছে। তার বুঝতেই পারছেনা বা বুঝতে দেওয়া হচ্ছেনা যে স্বাধীনতার পর তাদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে আম্লিগ। তাদের সম্পদ যাকিছু বেদখল হয়ে তার সবই করেছে আম্লিগ। কোন একজন হিন্দু বলতে পারবেনা যে তাদের সম্পদ দখল করেছে জামাত বা বিএনপি। অপকর্ম করে আম্লিগ মিডিয়ার কল্যাণে সেটা হয়ে যায় জামাত বা বিএনপি। তারা যদি রক্ষাকর্তা হিবেবে আম্লিগকে সমর্থন না করে সব রাজনৈতিক দলের সংগে রাজনীতি করতো তাহলে কোন সময়ই আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হতোনা। আম্লিগের প্রধান স্বয়ং হাসিনাই হিন্দুদের মধ্যে দাঙ্গা বাধানো জন্য টাকা ঢেলেছিল যার প্রমান নিচের ভিডিওতে দেখা যেতে পারে।
হিন্দুদেরকে শক্তভাবে দাড়াতে হবে; বাংলাদেশেকে নিজের ভাবতে হবে ভালোবাসতে হবে একজন মুসলিমের যতটুকু অধিকার তারথেকে একবিন্দু অধিকার কোন হিন্দু কম না এটা সবসময় ধারণ করতে হবে এবং বুক ফুলিয়ে চলতে হবে। তাদের আজন্ম এক পাঁ ভারতে রাখার প্রবনতা বন্ধ করতে হবে। এদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সরকারী চাকুরীতে ২৫ % বা আরো বেশীঅবদান রাখছে যেখানে তাদের সংখ্যা ৭/৮ পার্সেন্ট তাহলে তারা নিজেদেরকে বঞ্চিতভাবে কেন? নিচের ভিডিওতে ভারতীয় এক কবি ও সাংবাদিকে কথায় আরো বিস্তারিত জানা যাবে।
হিন্দু ভাইদের একটা কথা অবশ্য অবশ্যই মনে রাখতে হবে কোন বিপদে ভারত আপনাদের কোনভাবেই সাহায্য করতে পারবেনা তাই ভারতের কাছে সাহায্য না চেয়ে নিজেদের কোমর শক্ত করুন। ভারতীয় অপপ্রচারের বিরুদ্ধে শক্তভাবে কথা বলুন। দেশকে ভালোবাসুন বিভেদ সৃষ্টি না করে দেশের মানুষের সংগে মিলেমিশে চলুন।
একটা কথা মনে রাখবেন বাংলাদেশ ভারত না যে রাষ্ট্রিয় পৃষ্ঠপোশকতায় সংখ্যালঘুদের হত্যা করা হবে, সংখ্যালঘুদের বিভিন্ন ধরনের আইনের মাধ্যমে একটা গন্ডির মধ্যে আটকিয়ে দেওয়া হবে এবং নানাভাবে ধর্মীয় বিধিনিষের আওতায় আনা হবে যাতে সংখ্যালঘুরা দিনের পর দিন আরো নিষ্পেষিত আরো নির্যাতিত হয়। পরিশেষে আবারো বলবো বাংলাদেশে আমার যতটুকু অধিকার আপনারও ঠিক ততটুকুই অধিকার এক বিন্দুও কম নয়।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অধিকাংশ (সবাই না) হিন্দু সব সময়ই ভারতে এক পাঁ দিয়ে রাখে তার মানে কী দাড়ালো (?) তারা কোনভাবেই বাংলাদেশকে আপন করতে পারছেনা এক অজানা হীনমন্যতায় ভুগছে, এ অবস্থান থেকে তাদের বেড়িয়ে আসতে হবে।
২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬
নতুন বলেছেন: জামাত এবং অন্য ইসলামী দলগুলি কে অন্য ধর্মের মানুষ ভোট দেবেনা । আর বিএনপি জামাতকে নিয়ে থাকাতে বিএনপিকেও কম পছন্দ করবে সেটাই সাভাবিবক।
আয়ামীলীগ ভারতের এজেন্ট তারা হিন্দুনেতাদের কাছে রাখবে তাদের ভোটের জন্য। আর দরকার হলে সংখ্যাঘুলু কার্ড খেলবে।
বর্তমান সরকারের উচিত আইন সৃংখলাপরিস্থিতির উপরে জোর দেওয়া। সকল দলকে ম্যাসেজ দেওয়া যে সন্ত্রাসীদের যেন দলের প্রস্রয় না দেয়। তখন হিন্দুদের উপরে কেউ আক্রমন করবেনা। মুসলমানের উপরে কেউ আক্রমন করবেনা।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধর্মীয় দল হলেই ভোট দেওয়া যাবে কী এমন কারন? ধর্মীয় দল ছাড়া আরো অনেক দল আছে তারাই বা কি করলো যে তাদেরকেও ভোট দেওয়া যাবেনা? এসব কারনেই তাদের ভিতরের মানষিক শক্তি দিন দিন কমে যাচ্ছে যা তাদের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির কারণ।
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: হিন্দুরা কোন এক অজানা হীনমন্যতায় ভুগছে যা তাদের মধ্যে সৃষ্টি করেছে আওয়ামীলীগ। আওয়ামীলীগ হিন্দুদের এমন ভাবে মগজ ধোলাই করেছে যে হিন্দুদের যত অত্যাচারই করুক আওয়ামীলীগ তারপরও হিন্দুরা আওয়ামীলীগ ছাড়া কিছু বোঝেনা। তাদের এই অবস্থান থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে তাদের স্বার্থেই।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ কোন ভাবে হিন্দুদের বন্ধু না হিন্দুরা হলো আম্লিগের ভোট ব্যাংক। তাদের এই অবস্থান থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে তাদের স্বার্থেই।
৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: হিন্দুরা যে আওয়ামী লীগের উপর ভরসা করবেনা - কার উপরে করবে? তাঁদের নিরাপত্তা কি আওয়ামী লীগ ছাড়া কেউ নিশ্চিত করতে পেরেছে? যেসব হিন্দুরা ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলেছে, তাদের গ্রামেই হিন্দুদের উপর আক্রমণ চলছে। এগুলো ঠেকানোর জন্য অ-আওয়ামী লীগ সরকার কি করছে?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হিন্দুদেরকে শক্তভাবে দাড়াতে হবে কারো ভোট ব্যাংক হওয়া যাবেনা। তাদের এই অবস্থান থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে তাদের স্বার্থেই।
৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: @ ধুলোমেঘ , : হিন্দুরা যে আওয়ামী লীগের উপর ভরসা করবেনা - কার উপরে করবে? তাঁদের নিরাপত্তা কি আওয়ামী লীগ ছাড়া কেউ নিশ্চিত করতে পেরেছে?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটাই সবচেয়ে বড় মিথ্যাচার। হিন্দুরা সবচেয়ে বেশী অত্যাচারিত হয়েছে আওয়ামিলীগের দ্বারা।পত্রিকায় বিভিন্ন সময়ে আমরা দেখেছি যে , যখনই কোথাও সংখ্যালঘু আক্রমন হয়, সে সব জায়গায় লীগের নেতা কর্মীরা ধরা পড়ে এবং সেটা আওয়ামিলীগের বিগত ১৫ বছরের আমলেই ঘটেছে। হিন্দুদের জায়গা জমি সবচেয়ে বেশি আত্মসাৎ করেছে আওয়ামিলীগ। আর বর্তমানে সংখ্যালঘু আক্রমনের যেসব খবর অনলাইনে ছড়ানো হয়, তা মুলত অপপ্রচার। ডঃ ইউনুস ভারতসহ সকল আন্তর্জাতিক সাংবাদিকদের সরজমিনে এসে খবর নিতে বলেছেন। আপনি নিজেও একটা মিথ্যাচার অনলাইনে ছড়ানোর আগে দয়া করে দুইবার ভাববেন। অনলাইনে কোন প্রাপ্তি তাপসী এসে সংখ্যালঘু আক্রমনের পোস্ট দেয়া মানেই সেটা সত্য, এমনটা মনে করার সুযোগ নাই যতক্ষন না সাংবাদিকেরা সরজমিনে যেয়ে সেই জায়গার প্রতিবেদন করছে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইউনুস ভারতসহ সকল আন্তর্জাতিক সাংবাদিকদের সরজমিনে নিশ্চিত হতে বলেছেন কিন্তু ভারতী সাংঘাতিকরা তা না করে অপপ্রচার আরো জোড়দার করেছে।
৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশের হিন্দুরা ও পাশের দেশের হিন্দুরা চায় বাংলাদেশ সেকুলার দেশ হউক কিন্তু ভারত যাতে হিন্দুত্ববাদী শাসক দ্বারা পরিচালিত হয়। সে জন্য বাংলাদেশের হিন্দুরা মমতার বিপক্ষে গিয়ে মোদি কে সাপোর্ট করেছে আরজিকর ঝামেলায়। হাউ ফানি!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম ঠিক কথা।
৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: আগে আমাদের হিন্দু মুসলিম চিন্তা বাদ দিতে হবে। ধর্ম দিয়ে মানুষকে ভাগ করে দেওয়া অন্যায়। মানুষকে মানুষ ভাবতে হবে।
ধর্ম তো আজাইরা একটা বিষয়। কাজেই ধর্মের দোহাই দিয়ে মানুষকে ভাগ করা অন্যায়।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধর্মদিয়ে মানুষের বিভাজন সৃষ্টি করেছে ভারত। ধর্ম কোন আজাইরা বিষয় নয়; আপনি ধর্ম মানেন না এটাও একটা ধর্ম।
৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৫
অরণি বলেছেন: যে নরেন্দ্র মোদী তার প্রতিটি ভাষনে মুসলিমদের বিরুদ্ধে কথা বলে সে কোন লজ্জায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ধোয়া তোলে? ভাবতে অবাক লাগে! বিজেপি সব নেতাই প্রকাশ্য সমাবেশে মুসলিমদের বিরুদ্ধে বক্তৃতা দেয়; তারাই এখন আমাদেরকে সবক দিচ্ছে!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মোদী গুজরাটে ৩/৪ হাজার মুসলিম হত্যাকারী তার মুখে কোন কথাই মানায় না।
৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: কারণ, ওদের অন্তর জুড়ে ইন্ডিয়া।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অন্তর জুড়ে ইন্ডিয়া এটা তাদেরকে অবশ্যই ছাড়তে হবে। ভারত তাদের জন্য কিছুই করতে পারবেনা কারণ বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। হিন্দুদের কারো ভোট ব্যাংক হওয়া যাবেনা। তাদের এই অবস্থান থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে তাদের স্বার্থেই।
১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭
শিশির খান ১৪ বলেছেন: খুব দুঃখজনক বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় কোনো প্রতিবাদ করলো না। বিজেপি তো বাংলাদেশের হিন্দুদের বলির পাঠা বানাইছে সেটা কি উনারা বুঝতেছে না। আজকে যদি হিন্দুরা এগিয়ে এসে প্রতিবাদ করতো তে হলে বিজেপি এমন শয়তানি করার সাহস পেতো না। উনারা মনে হয় বাংলাদেশকে নিজের দেশ মনে করে না।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মোদী গং-রা বাংলাদেশের হিন্দুদের বলির পাঠা বানাইয়া তারা ভারতে হিন্দুত্ববাদী কার্ড খেলছে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য।
১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০২
মেঠোপথ২৩ বলেছেন:
হিন্দুরা প্রতিবাদ করছে না , কথাটা সত্য নয়। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে প্রচুর হিন্দু ছাত্র ছিল । জুলাই-অগাস্ট বিপ্লবে নিহত দীপ্ত কোটা সংস্কার আন্দোলন ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মাদারীপুর সরকারি কলেজের সমন্বয়ক ছিলেন। দীপ্ত ছাড়াও আরো বেশ কিছু হিন্দু ছাত্র আন্দোলনে নিহত হয়েছে । চিত্রকর দেবাশীষ চক্রবর্তীর আকা ছবিগুলো আন্দোলনে অপরিসীম অনুপ্রেরনা জুগিয়েছিল । আওয়ামি হিন্দু সুবিধাভোগীদের সাথে পুরো হিন্দু কমিউনিটিকে এক করে ফেলার কোন সুযোগই নাই। সাতে পাঁচে না থাকা নরমাল হিন্দুরা কেবল রাজনৈতিক ট্রাম কার্ড হিসাবে ব্যবহ্রত হয়েছে এই দেশে। এই ধারাটা বন্ধ হয়ে গেলে, হিন্দু মুসলিম সবাই ভাই ভাই হিসাবেই মিলেমিশে থাকবে আমাদের দেশে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ অনেকেই করেছে তবে তাদেরকে আরো বৃহৎ স্বার্থে শুধু আওয়ামী বলয়ে থাকা যাবেনা; মুক্তভা্বে তাদের অবস্থান ধরে রাখতে হবে।
১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৯
বিষাদ সময় বলেছেন: আ্ওয়ামীলীগ আসলে সংখ্যালঘুদের মাল যায় আর অন্য দল ক্ষমতায় আসলে তাদের জান আর মান যায়। আপনাদেরই কথা ৯০% মুসলমানের দেশে চাকুরে হিন্দু ২৬% মানি না, মানবো না । ২০০১ এর ইতিহাস ২০২৪ এর বর্তমান সব কি বেমালুম ভুলে গেছেন!
সংখ্যালঘুরা আওয়ামীলীগের প্রেমে পড়ে ভোট দেয় না, তারা তাদের স্বার্থের বিষয় জেনে বুঝেই সেখানে ভোট দেয়।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই লিঙ্কটা দেখেন এটা আমার কথা না রাস্ট্রের কথা। গায়ের জোড়ে বললেতো হবেনা আমি সঠিক দলীল দিয়েছি।
সংখ্যালঘুরা আওয়ামীলীগকে তাদের স্বার্থের বিষয় জেনে বুঝেই সেখানে ভোট দেয়। যদি তাই হয় তাহলে আওয়ামীলীগের সমর্থকরা যেমন প্যাদানী খেয়েছে সেরকম আপনাদেরকেও প্যাদানী খেতে হবে এটাই স্বাভাবিক; প্যাদানী খাওয়ার পর সংখ্যালঘুর গীত গাইলে তো হবেনা। আম্লিগ হয়ে মধু খাবেন প্যাদানীর সময় আম্লিগ না হয়ে সংখ্যালঘু হবেন তা কীকরে হয়?
১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৪
ইথার রহমান বলেছেন: চাক্ষুষ কুসংস্কার জেনেও যাঁরা ভগবান মানে, তাঁরা কখনো সত্যিটা বলতে পারে না।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মনে হয় যেন সত্যি বলা ভুলেই গেছে।
১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। মূল বক্তব্যের সাথে একমত।