নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
উত্তরপ্রদেশের ফতেহপুর জেলায় অবস্থিত এই মসজিদটির নাম নূরী জামে মসজিদ। এটি প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো।
ভারতে সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়সহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের অভিযোগ বেশ পুরোনো। দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটি অতীতে বহুবারই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এই ধরনের অভিযোগের সম্মুখীন হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ভারতে এবার ভেঙে দেওয়া হয়েছে একটি মসজিদের একাংশ। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই মসজিদটি প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশে।
মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) উত্তরপ্রদেশে প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো একটি মসজিদের একটি অংশ ভেঙে দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, বিচারবিভাগীয় নির্দেশ ছাড়া বুলডোজার দিয়ে কোনও অবকাঠামো গুড়িয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে স্পষ্ট রায় দিয়েছিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। এছাড়া উত্তরপ্রদেশের মতো বিজেপি শাসিত একাধিক রাজ্যে বুলডোজার-জাস্টিস নিয়ে উদ্বেগও জানিয়েছিল দেশটির শীর্ষ আদালত।
তবে বিজেপির বিভিন্ন সরকারই আদালতের রায়কে অগ্রাহ্য করে বুলডোজার-জাস্টিস তথা বুলডোজার নিয়ে অবকাঠামো ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়ার এই প্রক্রিয়া অব্যহত রেখেছে।
এরাই এখন আমাদেরকে সাম্প্রদায়ীকতার সবক দিচ্ছে! প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে বাংলাদেশে হিন্দুদেরকে শেষ করে দেওয়া হচ্ছে, মহিলার শাঁখা সিদুর পড়ে রাস্তায় বের হতে পারছেনা, মন্দির গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে যা বাস্তবতার ধারে কাছেও নেই। দাদারা সত্যকে ভাবুন, ভাবতে শিখুন। সত্যকে উপলব্ধি করুন, উপলব্ধি করতে শিখুন।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আদানীর সংগে যে চুক্তি তা সম্পূর্ণ দেশবিরোধী চুক্তি; বাংলাদেশে অযথা বিলিয়ন ডলার অযথা দিতে হবে। চুক্তিনামায় আমরা দিতে বাধ্য অন্য চুক্তির কথা না্ইবা বললাম।
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯
অরণি বলেছেন: দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারতে বেশি সংখ্যালঘু নির্যাতিত হয়। সেটা বন্ধ না করে ভারতীয়রা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম ঠিক কথা। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারতে বেশি সংখ্যালঘু নির্যাতিত হয়।
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: ঐ জানোয়ারগুলোই বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে ম্যাতকার করে এবং এদেশীয় কতিপিয় ভাকু তাদের সাথে সুর মিলিয়ে বাংলাদেশের নিন্দা করে!
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এরা কীভাবে বাংলাদেশকে সবক দেয় তা ভাবতেই আমি অবাক হয়ে যাই। ব্লগে কয়েকটা ভাকু ম্যাতকার করে চলছে বিরামহীন।
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ওদের নিজের গায়ে দূর্গন্ধ সেই ওরাই আবার অন্যের গন্ধ খুঁজে বেড়ায়।
৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: মসজিদ মন্দির গীর্জা কোনো কাজের জিনিস নয়। পুরো পৃথিবী থেকে সমস্ত উপাসনালয় ভেঙ্গে ফেলা দরকার।
৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভারতে ধর্মীয় উগ্রতা অনেক বেশী। কিন্তু পশ্চিমের দেশগুলি এই ব্যাপারে নীরব। এগুলি ভণ্ডামি। বিজেপি একটা উগ্রবাদী ধর্মীয় দল। তাদের রাজনীতি হল মুসলিম বিদ্বেষ। সারা বিশ্বে অলিখিতভাবে মুসলমানদের সাথে অমুসলিমদের যুদ্ধ চলছে। তারা আমাদেরকে জঙ্গি বলছে। অনেক ক্ষেত্রে তারাই জঙ্গি বানাচ্ছে মুসলমানদের বিপদে ফেলার জন্য। অনেক মুসলিম দেশ মুনাফেকের ভুমিকায় আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিজেপির সাথে আওয়ামী লীগের হাজার কোটি টাকা লেনদন হয়েছে। বিজেপির এমপিরা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী এখন বেড়াচ্ছেন। ভারত ওরফে মোদী সরকার চায় শেখ হাসিনা ভারতে থাকবে কিন্তু বাংলাদেশকে ভারতের সাথে ভালো রিলেশন রাখতে হবে। ইহা কি সম্ভব? ভারত কিসের ভিত্তিতে এক রিফিউজির পক্ষ নিতে পারে? অন্য দেশের সাথে রিলেশন খারাপ হউক কিন্তু শেখ হাসিনা তবুও ভারতে থাক এই নীতি কেবল মাত্র লুটের টাকার ভাগ ভারত পাওয়া ছাড়া সম্ভব নয়।