নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
তাবলীগ পন্থীদের সাধারণত কোন ধরনের ঝুটঝামেলায় দেখা যায়না। তারা কোন রাজনৈতিক দলের লেজুরবৃত্তি করেনা। কারো সাথে নেই কারো পাছে নেই। তারা বাংলাদেশে শুধুমাত্র মুসলিমদের মাঝে ইসলামের আকিদার বিষয় নিয়ে দাওয়াত দেয়। তারা মসজিদে মসজিদ থেকে দাওয়াত দেয়, কেউ কেউ চিল্লায় যায় অর্থাৎ পরিবার পরিজন ছেড়ে ৪০ দিনের জন্য দাওয়াতি কাজে চলে যান যেটা নিয়ে বিতর্ক আছে। সে যাইহোক যারা কোন সাতপাঁচে নেই তারা কেন হঠাৎ উগ্রহয়ে উঠলো। কে তাদেরকে পুশিং ড্যাশিং দিচ্ছে সেটা চিন্তার বিষয় বটে?
গত ১৮ ডিসেম্বর ভোর ৩টার দিকে বিশ্ব ইজতেমা মাঠে তাবলিগ জামায়াতের সংঘর্ষে ৪ জন মুসল্লি নিহত ও অর্ধশতাধিক আহত হয়! তারা কেনইবা একে অপরের উপর হামলে পড়লো প্রতিপক্ষ বানিয়ে নিলো? কেনইবা তারা জোবায়ের পন্থী বা সাদ পন্থী হয়ে গেল? ধর্ম নিয়ে বিভেদের কোন স্থান নেই তাহলে কেন তারা বিভ্ক্ত হয়ে পড়লো?
একটি দৈনিক নিউজে এসেছে প্রতিবেশি দেশে বসে ইজতেমায় নাশকতার পরিকল্পনা।সুতরাং এ বিষয়টিকে কেন্দ্র করে সরকার বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহন করবে বলেই আমাদের প্রত্যাশা। যেহেতু তাবলীগ জামায়াতের ইসলামের সুমহান আদর্শ প্রচারের ক্ষেত্রে অনেক অবদান রয়েছে সেহেতু পন্থী টন্থী বাদদিয়ে দেশ এবং উম্মাহর স্বার্থে সবাই অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসবেন বলে আমরা প্রতাশা করি।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ধর্ম পালন করতে এসে অধর্মের কাজ!
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই সমস্যার কারণ হেফাজতে ইসলাম। তারা চায় পুরো তাবলিগের নিয়ন্ত্রণ নিতে। মূলত জোবায়ের পন্থী রা হেফাজতের লোক। হেফাজত ইসলামের নতুন নেতা মামুনুল হক যিনি অরাজনৈতিক সংগঠন বলে দাবী করা হেফাজতে ইসলামের বড়ো পদে আছেন সেই সাথে খেলাফত মজলিশ নামক ইসলামিক রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব নিয়েছেন। অন্যদিকে তাবলিগের আরেক অংশ ভারতীয় নেতা সাদ পন্থীর অনুসারী। স্বভাবতই এখন ভারত বিরোধী প্রতিবাদ চলছে বাংলাদেশে। জুবায়ের পন্থীরা সাদ পন্থীদের এই সুযোগে সরিয়ে দিয়ে তাবলিগ জামাতের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এতে হাজার মানুষ মরে মরুক।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হাজার মানুষ মরে মরুক যদি এই নীতি তারা গ্রহন করে তাহলে তারা নিশ্চয় ধর্মকে নিয়ে ব্যবসা করছে?
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: এটাই এদের আসল রূপ।
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩
লুধুয়া বলেছেন: আরে এটা কিছুনা । just ১০০০ বছর পুরানো ভবনা চিন্তা নিয়ে থাকার ফল।
৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তদারকি সরকারকে কালিমালিপ্ত করার অনেক অপচেষ্টার একটা এই চিত্র। তবে সরকারকে কঠোর হাতে দমন না করলে বুমেরাং হয়ে কৌশলীরা বগল বাজিয়ে পুরানো শাসনের ঘন্টা বাজাবে।
৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৯
রাজীব বলেছেন: সাদ কোন দেশের নাগরিক?
৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: মামুনুল হক একটা কালপিট। এই লোক আমাদের দেশের জন্য ক্ষতিকর।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২১
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: পরিবেশ নষ্ট করল অবশ্যই শাজা হওয়া দরকার