নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
আমরা যেভাবে সরলীকরণ করছি বিষয়টা মোটেই তেমন সহজনা। হাসিনা গত ১৫/১৬ বছরে প্রশাসনের ৯৫ % আওয়ামীঘরানার লোক বসিয়েছে প্রতিটি স্থানে এরা কী ইউনূসের কথার যাদুতে রাতারাতি দেশের জন্য কাজ করবে? নাকি হাসিনাকে পুনরায় ফিরিয়ে এনে তাদের লুটপাটের রাস্তা পরিস্কার করবে? আমরা যত সহজে বলছি দেখছি জানছি বিষয়টা সেরকম মোটেই নয়। ব্যবসায়ীরা ৯৫ % করাপ্টেড এবং ৯৫% করাপ্টেড আমলারা যে পরিমান চাপে রেখেছে সেই চাপ সহ্যকরে টিকে থাকাই তো মুসকিল। যে লোকটি মানুষকে উদ্দীপ্ত করতো এবং অনুপ্রানিত করাই যার কাজ ছিল তিনি কি চাইলেই কর্মসংস্থান হবে অথবা পণ্যমূল্য কমে যাবে? তেমনটা হবেনা কারণ তিনি ৪/৫ মাসে কলকারখানা, মিলফ্যাক্টরী ও শিল্পকারখানা তৈরী করতে পারবেনা চাইলেও পারবেননা অথবা ছুমন্তর ছুমন্তর ছু করে পণ্যের দাম কমাতে পারবেনা।
আপনি হয়তো বলবেন তাহলে উনি দায়িত্ব নিলেন কেন? বিপ্লব পরবর্তী টালমাটাল অবস্থায় ড. ইউনূসই ছিলেন সর্বাধিক যোগ্য। সেই সময় ড. ইউনূস ছাড়া অন্য কেউ হাল ধরলে দেশের অবস্থা আরো নাজুক হয়ে পড়তো এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা থেকে জেনারেশন৭১ এর কথা অনুযায়ী দেশ সিরিয়া ইয়ামেন হয়ে যেত। দেশ সিরিয়া ইয়ামেন না হওয়াতে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা থেকে জেনারেশন৭১ রেগে মেগে আগুন হয়ে সবাইকে প্রশ্নফাঁস জেনারেশন, ফেসবুক জেনারেল, লিলিপুটিয়ান, মগজহীন ইত্যাদী বলে বিষোদগার করছে।
আম্লিগ নামক কিছু কচু খেকো ৩/৪ মাস নিরব ছিল কিন্তু ইদানিং তারা এই ব্লগসহ সব যায়গাতে অত্যন্ত সবর। তারা খুবই চতুরতার সংগে বোমা ফাটাচ্ছে বর্তমান সরকার পুরাপুরি ব্যর্থ, কর্মসংস্থান করতে পারেনি দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রন করতে পারেনি এমনকি তারা এও বলছে যে ইউনূসের নেতৃত্বেই যতসব খুন হয়েছে সুতরাং আম্লিগ তথা হাসিনাই শ্রেষ্ট তাকেই দরকার! ভাবা যায় এরা কি না বলতে পারে আর কি না করতে পারে?! এরা কোনভাবেই হাসিনার দূর্নীতির কথা বলেনা। এরা ভারতে বাংলাদেশী দূতাবাসে হামলাভাংচূরের বিরুদ্ধে কথা বলেনা। এরা ইনিয়ে-বিনিয়ে ভারতের কথাই বলে, ভারতেরই দালালী করে!
আমাদের প্রধান কাজ হবে বর্তমান সরকারকে কথার মাধ্যমে, কাজের মাধ্যমে, বক্তৃতা বিবৃতির মাধ্যমে, লেখার মাধ্যমে সাহায্য করা যাতে দেশে আবার কোন রাজনৈতিক দল দানবে পরিনত হতে না পারে এবং এই সরকারকে দূর্নীতির বিরুদ্ধে বজ্রকঠিন হতে হবে যাতে দূর্নীতিবাজরা আবার না আসতে পারে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বর্তমান উপদেষ্টাদের অনেকের চেয়ে এক্সপার্ট লোক অনেক ছিল তারপরও কেন যেন কিছু অথর্বলোক নিয়োগ পেয়েছে; স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কোন কামেররনা।
২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সবকিছুই আওয়ামীলীগের দখলে তাই চাইলেও এই সরকার সবকিছু নিয়ন্ত্রন করতে পারবেনা তাই বলে চেষ্টা থামিয়ে রাখা যাবেনা।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রতি পদে পদেই ড. ইউনূস বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছেন এবং তার উপদেষ্টারাও অভিজ্ঞনা। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে তারা কোন কাজই করছেনা।
৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: রক্তপিপাসু ডাইনীর ফিরে আসার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা নাই।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাহলেই দেশ ও জাতির মঙ্গল।
৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০১
তাবরিযি বলেছেন: দেশে কর্ম সংখ্যা না বাড়লেও এইবার কনস্টেবল, এসআই, সরকারি আমিন নিয়োগে দুর্নীতি হয়নি, সামাজিক ভাবে তা প্রমাণিতও হয়েছে। আবার কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও আওয়ামী লীগ কর্মকর্তা-কর্মচারি মুক্ত হয়েছে। দেশের ছাপাখানাগুলো বড় অর্ডার পেয়েছে। সৌদি, দুবাই, মালয়েশিয়া সহ অনেক দেশে বাংলাদেশি কর্মী নেয়ার সংখ্যা বাড়িয়েছে। সরকারি চিনিকলগুলো চালুরও উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে দেশের অবস্থা ভালোর দিকেই তো যেতে দেখছি।
রাজনীতিবিদদের পছন্দের হলেও কর্মসংস্থান আসলে অর্থনীতির কোনো নির্দেশক না। বরং উল্টই। এটা দেখতে পারেন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এপর্যন্ত ছোটখাটো যে নিয়োগ গুলো হয়েছে সেগুলোতে কোন দূর্নীতি হয়নি। যদি রাজনৈতিক সরকার থাকতো তাহলে প্রতি পদে কমপক্ষে ১০ লাখ।
৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শেখ হাসিনা ফিরে আসলে তার বিরোধীদের কচুকাটা করবে। আমিও ওনার শাসনের বিরুদ্ধে লিখি। উনি কবে ফিরে আসবেন জানতে পারলে আমাকে জানাবেন। পলাতে হবে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হযরতের বিরূদ্ধে কিছু লিখলেই লাপাত্তা হয়ে যাবেন। হয়রত আসলে আপনি এবং আমিও লাপাত্তা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শেখ হাসিনা ফিরতে পারে। তাঁকে সহজ মনে করা ঠিক না।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তিনি কোন কালেই সহজ ছিলেন না।
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৩
জিকোব্লগ বলেছেন:
খুনি হাসিনা ফিরে আসার সম্ভাবনা একদমই নাই , কিন্তু সন্ত্রাসী আওয়ামীলীগের ফিরে আসার সম্ভাবনা প্রকট।
কারণ ওদের অভাবে অনেক সন্ত্রাসীদের ডাল -ভাতের সমস্যা হয়ে গেছে। ঐ সন্ত্রাসীরা আপাত দৃষ্টিতে দেশের
লোক মনে হলেও ওরা আসলে দেশ বিদ্বেষী ও ভারতপন্থী। ওরাই ভারতের সহায়তায় আওয়ামীলীগকে দেশে ফিরে
আনার চেষ্টা করে যাচ্ছে। ভারতের দীর্ঘমেয়াদী ষড়যন্ত্র যদি কোনো কারণে দেশের মানুষরা ব্যার্থ করে দিতে পারে ,
তাহলে আওয়ামীলীগ আর ফিরতে পারবে না। কিন্তু এটা ঘটার সম্ভাবনা খুবই-কম। কারণ খোদ বিএনপির বর্তমান
মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর-ই ভারতপন্থী। উহার মতন কিছু শয়তান-ই আওয়ামীলীগকে ফিরে আনবে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমিও তাই মনে করি বিএনপি জামাত আম্লিগকে ফিরে আনবে। জামাত আম্লিগের সংগে জোট করে বিএনপিকে হটিয়েছি এখনো তা মনে আছে।
৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ২:০৫
চারাগাছ বলেছেন:
বিএনপি আওয়ামীলীগ এক হবে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাই মনে হচ্ছে।
৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: সাচু, সময় থাকতে পালিয়ে যান।নয়তো পালানোর সুযোগ পাবেন না।তারা ভারতে পালিয়ে বেঁচেছে।সেটা ছিলো পাশের দেশ।আপনাকে যেতে হবে বহু দুরে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ ছাড়া ভারত কাউকে আশ্রয় দেবেনা; উপায় কী?
১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনা কেন ফিরে আসবেন না? আজিব!!!!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কারণ সে ২ হাজারেরও বেশি মানুষ খুন ঘুমের সংগে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জড়িত অর্থাৎ খুনের মাস্টার মাইন্ড।
১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: হাসিনা আমলে দেশে কমপক্ষে ২/৩ কোটি মানুষ ছিল সরাসরি অনৈতিক সুবিধাভোগী @ হাসিনা। রাজনৈতিক দল হিসাবে দেশে কমপক্ষে আরো আছে ৪/৫ কোটি মানুষ আওয়ামী সাপোর্টার/ঘরানার। আর সকল ধরনের প্রশাসনিক সুবিধাদারী আছে আরও প্রায় ৫০ লাখের মত । সেই হিসাবে এখনো দেশের অর্ধেক জনসংখ্যাই আওয়ামী ঘরানার।যদিও কিছুটা প্রতিকূলতার কারনে এখন তারা চুপ। তবে তারা আমাদের মাঝেই আছেন, আছেন সময়-সুযোগের অপেক্ষায়।
খারাপকে লোককে ভালো করতে হলে, সেই খারাপ লোক থেকে আরও বড় খারাপ কেউ না হলে তাকে ভালো করা যায়না বরং তাকে যারা ভালো করতে চায় তাদেরই বিপদ বাড়ে।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা থেকে বড় খারাপ বা তার মত এখন পর্যন্ত না কেউ জন্মেছে, না আগামী ১০০ বছরে কেউ জন্মাবে। হাসিনার সাথে স্বয়ং ইবলিশ শয়তানও ফেল করবে সেখানে ইউনুস তো খড়কুটো ।
তাহার সাথে সাথে মানুষ রুপী হায়েনারা এখনো উৎ পেতে এ সমাজেই আছে সুযোগের অপেক্ষায় । যারা সুযোগ পেলেই ইউনুস সহ আরও যারা দেশের জন্য ভালো কিছু করতে চায় তাদের কচুকাটা করবে প্রথম প্রহরেই।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: রাজাকাররাও হাসিনার চেয়ে ভালো ছিল; হাসিনা এতোটাই খারাপ! হাসিনার সেই কচু কাটার তালিকায় আপনি আমিও আছি।
১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এবার আর চোখের জলে কাজ হবে না। মানুষ শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় এনেছিল শুধুই তার অভিনয়ের কারণে। ভালো কাঁদা আর ছলম পরিবর্তণ করে বকধার্মিক সেজে ক্ষমতায় এসে ক্ষমতার অপব্যহার করে যা যা করেছে তার কথা জনগন ভুলে সহজে ভুলে যাবেনা। যদিও আসে সেদিনটি হবে দেশের জন্য কালো একটি দিন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ধর্মব্যবসায়ী হিজাবী হাসিনা।
১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
কাঁউটাল বলেছেন: তাড়াতাড়ি ফিরে আসতে না পারলে আউয়ামিলিকের অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। শেক হাসিনারে ফাঁসির রায় দিয়ে দিবে আর ১ বছরের মধ্যে। তখন আম্লিক শেষ। যা করার এখনই না করতে পারলে...........
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবকিছু এখনই করতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনা ফিরতে পারবে না। কারণ তরুণদের সাপোর্ট নেই।
ড. ইউনূস আইনশৃঙ্খলা পপরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফেইল মেরেছেন। উনার উচিত ছিলো স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সরিয়ে দেয়া! এরকম আইটেম যখন আপনার মন্ত্রীসভায় থাকবে তখন আপনি না চাইতে ফেইল মারবেন।