![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
মাস্টারমাইন্ড গভর্নর আতিউর
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে ১০১ মিলিয়ন ডলার লুটের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার ‘মাস্টারমাইন্ড’ তৎকালীন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তার নির্দেশনায় রিজার্ভ থেকে ওই অর্থ সরানোর পর এ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ও তথ্য মুছে ফেলার সব আয়োজন সম্পন্ন হয়। রিজার্ভ লুটের স্পর্শকাতর বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জেনে গেলে বোর্ডরুমে সবাইকে ডেকে সভা করে তাদের মুখ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন ড. আতিউর। রিজার্ভ থেকে অন্তত ২ বিলিয়ন ডলার লুট করার পরিকল্পনার অংশ হিসাবে সুইফটের সঙ্গে হঠাৎ করেই আরটিজিএস (রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট) কানেকশন স্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন ডেপুটি গভর্নর শুভংকর সাহার মধ্যস্থতায় হ্যাকিংয়ের প্রথম অধ্যায়ে আরটিজিএস প্রকল্প আনা হয়। হ্যাকারদের হাতে তুলে দেওয়া হয় সুইফটের এক্সেস। পরিকল্পনামতো আরটিজিএস সংযোগ স্থাপনের জন্য ভারতীয় নাগরিক নীলা ভান্নানকে ভাড়া করে বাংলাদেশ ব্যাংকে নিয়ে আসেন আতিউর। তাকে এ কাজে সহায়তা করেন বেসরকারি দুটি ব্যাংকের এমডি।
আরটিজিএস স্থাপনের পর নীলা ভান্নান বাংলাদেশ ব্যাংকের ইন্টারনেটের সঙ্গে সুইফটের সংযোগ স্থাপন করে দেন। এরপর ধাপে ধাপে শুরু হয় পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পর্ব। হ্যাকিংয়ের ঘটনার পরপর আতিউর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট সার্ভার রুমে এসে কর্মকর্তাদের শাসিয়ে বলেন, ‘যদি তোমরা কেউ বলো যে হ্যাক হয়েছে, তোমাদের কারও চাকরি থাকবে না। সবাইকে বরখাস্ত করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এবিডি শাখার (অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড বাজেটিং) কর্মকর্তা বদরুল হককে হুমকি দিয়ে আতিউর বলেন, এই ঘটনা চেপে যেতে হবে। তিনি চাকরি রক্ষায় চুপ হয়ে যান। তিনি হ্যাকিং ঘটনার পরবর্তী পর্বে আতিউরের অপরাধনামার একজন গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী। আরেকজন সাক্ষী হলেন-তৎকালীন ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম। তিনি সুইফটের মাধ্যমে আরটিজিএস সংযোগ প্রদানের বিরোধিতা করেছিলেন। যে কারণে আরটিজিএস-এর ফাইল তার মাধ্যমে কানেকটিভিটিসংক্রান্ত অনুমোদন হওয়ার কথা থাকলেও গভর্নর আতিউর ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে সেই ফাইলে নিজেই সই করে চূড়ান্ত অনুমোদন দেন।
অথচ ড. আতিউর এতদিন একজন সজ্জন ও সুশীল হিসাবে দেশের সবার কাছে সুপরিচিত ছিলেন-এমন মন্তব্য সংশ্লিষ্টদের। তাদের মতে, ভদ্রলোকের মুখোশ পরে আতিউরের এমন ভয়াবহ অপকর্মের ঘটনা মনে করিয়ে দেয় রবিঠাকুরের ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার লাইন-‘বেটা সাধুবেশে পাকা চোর অতিশয়।’
আতিউর সাধুবেশে গরুর দুধে পানি মেশাতে পটু অতিশয়!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঐ যে সাধুবেশে গরুর দুধে পানি মিশিয়ে বিক্রি করতো।
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৮
নতুন নকিব বলেছেন:
এই লোকটাকে ভালো মনে করতাম। এখন তো দেখছি, শর্ষের ভেতরেই ভূত!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শর্ষের ভিতরে ভূত বললে ভুল হবে শর্ষের ভিতরে মামদোভূত।
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:২৩
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সে তো ভাগীদারের মধ্যে একজন বিচার হওয়া উচিত
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই সব ভন্ড কপটদের যথাযথ বিচার হওয়া উচিত।
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আতিউরের গভর্ণর হওয়ার কোন যোগ্যতাই ছিলনা ভগবানের জীবনী লিখে গভর্ণর হয়েছিল তার প্রতিদান দিতে হবেনা?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ দুধ বেচনেওয়ালা প্রতিদান কড়ায়গণ্ডায় বুঝিয়ে দিয়েছে।
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উনি ইসলামিক মাইন্ডেডও ছিলেন না। কীভাবে কে কী করলো, কিছুই জানতে পারলাম না তখন। দেশটারে ডুবিয়ে সবগুলা ভাগছে
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওটার কোন যোগ্যতাই ছিলনা শুধুমাত্র ভগবানের জীবনী লিখে গভর্ণর হয়েছিল তার প্রতিদান সে দিয়েছে।
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৪
অরণি বলেছেন: তার একাডেমিক রেজাল্ট ভালো বাট গভর্ণর হওয়ার নূন্যতম যোগ্যতাও তার ছিলনা শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুর জীবনী লিখে সে এতোবড় একটা দায়িত্ব পেয়েছিল।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম সত্য কথা।
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: ব্যাংক ডাকাত।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ডাকাত সর্দার
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২৫
বাকপ্রবাস বলেছেন: হাসিনা ভাল মানুষগুলোকে খেয়ে দিয়েছে, তাদের ধরে এনে লোফে ফেলেছে আর ক্ষমতা টিকে রেখেছিল। এটা একটা হানি ট্রেপ স্টাইল, হাসিনার ডাকে সাড়া দিয়ে লোভে পরে যায় আর হাসিনার দায় মাথায় নিয়ে চুপ থাকতে হয়
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এরা সবাই হাসিনার ফ্যাসিবাদের দোসর।
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪০
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ব্যাংক ডাকাতীর মূলে এই ব্যাটা। এই -বেটা সাধুবেশে পাকা চোর অতিশয়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইনি সততার চেতনা বিক্রি করতো।
১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বেটা সাধু পীর পরিবারের সাথে থেকে থেকে চেতনার বড়ি (পরিশ্রমের গল্প) ব্যাবসা ভালই শিখেছিল । তার সাথে সাথে শিখেছিল কিভাবে এসব পরিশ্রমের গল্প (চেতনার বড়ি) থেকে নিজের ভাল করা যায়।
একজন পীরসাহেবান তাসবি-হিজাব আর চেতনাকে পুজি করে ব্যাবসা করেছে আর উনার শিষ্য বেটা সাধুবেশে সিদ কেটেছে।
আহা সাধু সাধু
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বেটা চেতনার বড়ি বিক্রিতে বড্ড পাকা ছিল।
১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২৭
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: তার কষ্টের মধ্যে থেকে বড় হওয়ার গল্প টি আমার মনে দাগ কেটে রয়েছে ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেই চেতনার বড়ি তিনি বিক্রিতে ওস্তাদ ছিলেন।
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পোড়লাম।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নমস্কার দাদা। পড়ে কী বুঝলেন?
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭
জটিল ভাই বলেছেন:
বড্ড দুঃখজনক
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওনার চেতনার বড়ি বিক্রি দেখেই আমি বুঝেছি বেটা মুখোশের আড়ালে বড্ড পাজী।
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। এই লোক তার অতীত ভুলে গিয়েছিল। লোটাস কামালের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। লোটাস কামাল কৈশোর কালে অত্যন্ত দরিদ্র ছিলেন। তার লেখাপড়া প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। এলাকার কিছু লোকের সাহায্য পেয়েছিলেন সেই সময়। পরে সব ভুলে গেছেন।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৪২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অতীতকে ভুলে উনি চেতনা বড়ি বিক্রি করতে বড্ড পাকা ছিলেন তাইতো ভগবানের জীবনী লিখে গভর্ণর বনে গিয়েছিলে; তার প্রতিদানও দিয়েছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অথচ তার কষ্ট করে পড়াশোনার কত গল্প শোনানো হতো স্কুল- কলেজে! কত টা স্ট্রাগল করেছেন এখন বুঝতে পারছি।