নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
জনতার বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে আম্লিগ সরকার জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নৃশংসতা চালিয়েছিল। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নৃশংসতা ছিল আম্লিগ সরকারের পরিকল্পিত এবং সমন্বিত যা জনতার বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে করা হয়েছিল।
ছাত্র-জনতার ওপর সরাসরি গুলিবর্ষণ ও গণহত্যা চালানোর জন্য শেখ হাসিনার নির্দেশ দেয় সে সংক্রান্ত তার টেলিফোন কথোপকথন রেকর্ড পাওয়া গেছে। ১৬ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট রাত পর্যন্ত তার অনেকগুলো কলরেকর্ড উদ্ধার করা হয়েছে।
আন্দোলন চলাকালে হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারেক সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, ডিজিএফআইয়ের তৎকালীন প্রধান হামিদুল হক, পুলিশপ্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, বরখাস্ত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান, সাবেক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুজিবুর রহমান, এনএসআইয়ের সাবেক প্রধান টি এম জোবায়ের, সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, পুলিশ কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার বিশ্বাসসহ বিশ্বস্ত কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন।
সবচেয়ে বেশি কথা বলেছিল তারেক সিদ্দিকী, জিয়াউল আহসান এবং জেনারেল মুজিবের সঙ্গে। এবার আম্লিগের লোকজন কী বলবে? নাকি বলবে এগুলো সুপার এডিট করা?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অগ্নিবেশ থেকে অগ্নিবাবা হইলেন ক্যান আগে হেইডা কন দেহি।
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১০
অগ্নিবাবা বলেছেন: দুঃখের কথা কি আর কব ভাইজান, মডুরা আমার ১২ বছরের আইডি খায়ালাইছে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কারে গুতা দিছিলেন?
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১২
নতুন বলেছেন: এরা বলবে এইগুলি বানানো। শেখ হাসিনা নিজেও যদি বলে তবে বলবে তাকে জোর করে স্বীকারক্তি দিওয়াইছে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন বলবে সুপার এডিট করা হাসিনার কথা। পীর মা এগুলো বলতেই পারেনা।
৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বলবে কী নতুন ভাইয়া। বলতেই আছে,,,,,,,, আর হাহা রিয়েক্ট দিচ্ছে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওদের ল্যাদানো ইদানীং বেশি মনে হচ্ছে।
৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: এতদিন হাসিনা খারাপ ছিলো না। ভারত চলে যাবার পরই তার সব দোষ দেখা দিচ্ছে।
ঠিক ইউনূস গ্যাং চলে যাবার পর তাদের অনেক দোষ দেখা দিবে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নমস্কার দাদা
ইউনূস গ্যাং - এটা ব্যাখ্যা করেন?
৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১০
অরণি বলেছেন: শেখ পরিবারমুক্ত বাংলাদেশ চাই।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আলবত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:২৮
অগ্নিবাবা বলেছেন: মুমিনের কোরান হাদিস মানতেই হবে,এই হাদিস পড়ে তো মহা ফ্যাসাদে পড়ে গেলাম, হাসিনা কি জুলাই গনহত্যা করেছে? নাকি হাসিনাকে দিয়ে করানো হইছে। ক্যামনে কি?
পরিচ্ছেদঃ ১৭. তাকদীর সম্পর্কে
৪৭০৩। মুসলিম ইবনু ইয়াসার আল-জুহানী (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। একদা উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-কে এ আয়াত সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলোঃ ’’যখন তোমার রব আদম সন্তানের পিঠ থেকে তাদের সমস্ত সন্তানদেরকে বের করলেন...’’ (সূরা আল-আ’রাফঃ ১৭২)। বর্ণনাকারী বলেন, আল-কা’নবী এ আয়াত পড়েছিলেন। উমার (রাঃ) বলেন, আমি এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট প্রশ্ন করতে শুনেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহান আল্লাহ আদম (আঃ)-কে সৃষ্টি করার পর স্বীয় ডান হাতে তাঁর পিঠ বুলিয়ে তা থেকে তাঁর একদল সন্তান বের করে বললেন, আমি এদেরকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেছি এবং এরা জান্নাতবাসীর উপযোগী কাজই করবে।
অতঃপর আবার তাঁর পিঠে হাত বুলিয়ে একদল সন্তান বেরিয়ে এনে বললেন, এদেরকে আমি জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি এবং জাহান্নামীদের উপযোগী কাজই করবে। একথা শুনে এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! তাহলে আমলের কি মূল্য রইলো? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, মহান আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেন তখন তার দ্বারা জান্নাতবাসীদের কাজই করিয়ে নেন। শেষে সে জান্নাতীদের কাজ করেই মারা যায়। আর আল্লাহ এর বিনিময়ে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করান। আর যখন তিনি কোনো বান্দাকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেন, তখন তার দ্বারা জাহান্নামীদের কাজ করিয়ে নেন। অবশেষে সে জাহান্নামীদের কাজ করে মারা যায়। অতঃপর এজন্য তিনি তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করান।[1]
সহীহ, পিঠ বুলানো কথাটি বাদে।
https://www.hadithbd.com/hadith/error/?id=62071
মশিউরভাই তো কোরান হাদিস ভালো করে পড়ছেন, দেহেন আল্লাহ এই কামডা কি ঠিক করছে?