নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের কেটে কুচিকুচি-নিরাপত্তা চায় ভারত

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


বর্তমানে ভারতে ওয়াকফ সম্পত্তির পরিমাণ ৮৭০,০০০টি যার আয়তন ৯৪০,০০০ একর বা ৩,৮০৮ বর্গ কিমি জমি জুড়ে বিস্তৃত এবং এস সম্পত্তির মোট মূল্য ১,০০,০০০ কোটি রুপি বা ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ভারতীয় রেলওয়ে ও প্রতিরক্ষা বাহিনীর পর ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম সম্পত্তি। ওয়াকফকৃত এই সম্পত্তিতে রয়েছে প্রায় ৯ লাখ স্থাপনা। এ সবকিছুই গড়ে উঠেছে মুসলিম শাসক, রাজনীতিক ও সাধারণ মুসলিমদের দানে, ফলে ওয়াকফকৃত সম্পদ পরিচালনা ও ভোগের একমাত্র দাবিদার মুসলমানরা।

মোদী গং তথা হিন্দুত্ববাদী বিজিপি সরকারের বিতর্কিত ওয়াকফ বিলের উদ্দেশ্যই হচ্ছে ওয়াকফ আইনকে দুর্বল করে দেওয়া এবং ওয়াকফ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত ও দখল করার আইনি পথ তৈরি করা যারা কিনা ইদানিং প্রতিটি মসজিদের নিচে মন্দির খুঁজে পাচ্ছে তারাই এখন নজর দিয়েছে ওয়াকফ সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্বে! কী আশ্চর্য!!

আরো আশ্চর্যের বিষয় হলো এই বিলের মাধ্যমে ওয়াকফ বোর্ডে অমুসলিমরাও সদস্য হতে পারবে এমনকি তারা বোর্ডের প্রধান নির্বাহীও হতে পারবে। লক্ষনীয় বিষয় হলো রাম মন্দির অথবা অন্যান্য বড় হিন্দু স্থাপনার ট্রাষ্ট্রিবোর্ডে কোন মুসলিম নেই যারা কিনা সমতার কথা বলছে! এই বিলের মাধ্যমে ওয়াকফ সম্পদের ওপর রাষ্ট্রীয় হিন্দুত্ববাদী দখল প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টা স্পষ্ট। এটি কোনো আইনি সংস্কার নয়, বরং মুসলমানদের ধর্মীয় পরিকাঠামোকে ধ্বংস করে দেওয়ার হিন্দুত্ববাদী ফ্যাসিবাদের নগ্ন রূপ।

যারা নিজ দেশে সংখ্যলঘুদের নানা ভাবে প্রতিনিয়ত প্রধানমন্ত্রী থেকে সাধারণ কর্মী বিরতিহীনভাবে পদপিষ্ট করছে যেখানে সংখ্যা লঘু মুসলিমরা কোন কোন জায়গায় প্রকাশ্যে আযান দিতে পারেনা, গরুর মাংসের ধোয়া তুলে পিটিয়ে মারে। যেখানে নিম্ন বর্ণের হিন্দুদের ধর্মীয় স্থাপনায় প্রবেশ নিষিদ্ধ তাদেরকে ৩য় শ্রেণির নাগরিক হিসেবেও গণ্য করেনা তারাই কিনা বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পূর্ণ নিরাপত্তা চেয়ে কেঁদে কেটে আকুল।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:১৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যারা মসজিদের নিচে মন্দির খুঁজে পাচ্ছে তারা এখন মুসলিমদের এই বিশাল সম্পত্তি দখলের সব রাস্তা তৈরি করছে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবদিক থেকে মুসলিমদেরকে দাবিয়ে রাখতে নানা আয়োজন; বিতর্কিত ওয়াকফ বিল হলো সবশেষ সংযোজন।

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ইসরাইল প্যালেস্টাইনে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে আর মোদি গং ভারতে ধনে মালে প্রাণে অর্থনীতিতে মুসলিম সম্প্রদায়কে শেষ করতে সমস্ত চেষ্টা করে যাচ্ছে।এই নরকের কীট আবার আপনাদের দেশে সংখ্যালঘুদের নিপিড়ন নিয়ে বহির্বিশ্বে কুম্ভীরাশ্রু করে যাচ্ছে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশে সরকারী কর্মচারীদের ২৫ শতাংশ হচ্ছে ধর্মীয়ভাবে সংখ্যালঘু তারপর নরকের কীট গুলো মায়া কান্না দেখলে পিত্তি জ্বলে উঠে।

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৩

অরণি বলেছেন: মোদী গংরা কখনই মুসলিমদের ভালো চায়নি ওরা যা করেছে সবই মুসলিমদের বিরুদ্ধে পক্ষে কিছুই করেনি।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারতের কোন সরকারই মুসলিমদের জন্য কিছু করেনি সবাই ব্যবহার করেছে মুসলিমদের।

৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:০২

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: কতভাবে যে মুসলমানদের হেনস্তা করছে হিন্দুত্ববাদীরা তার ইয়াত্তা নেই এদিকে আবার বাংলাদেশে হিন্দু নিয়ে তাদের চিন্তার শেষ নেই।

৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:০৪

অরণি বলেছেন: ঠিকই বলেছেন সব সরকারই মুসলিমদের শুধু ব্যবহার করেছে তাদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য কেউ কিছু করেনি যদি করতোই তাহলে আজ মুসলিমদের এমন করুণ অবস্থা হতোনা।

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: এগুলো গোটা বিশ্বজুড়ে মুসলিম নিধন কার্যক্রমের অংশ।

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: বাংলাদেশ থেকে যে এতো এতো হিন্দু চলে গেলো তাদের সম্পত্তি গুলো কোথায়।শত্রু সম্পত্তি ধোষণা দিয়ে সরকার নিয়ে নিলো।বাংলাদেশ থেকেই ভারত এটা শিখেছে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:২৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পাক-ভারত যুদ্ধের ‘শত্রুসম্পত্তি’ মুসলমানদের এখনো ফিরিয়ে দেয়নি ভারত। একই ‘শত্রুসম্পত্তি’ বাংলাদেশে ‘অর্পিত সম্পত্তি’র নামে বিশেষ মহলের হাতে তুলে দেয়া কিভাবে বৈধ হতে পারে?

অর্পিত সম্পত্তি মানেই হিন্দুদের সম্পত্তি নয়। ৬ লাখ একর অর্পিত সম্পত্তির অধিকাংশই মুসলমানদের বিনিময় সম্পত্তি। তা মুসলমানদেরকে বুঝিয়ে দিতে হবে। এই বিনিময় সম্পত্তিই শত্রুসম্পত্তি বা পরে অর্পিত সম্পত্তি নামে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
অর্পিত সম্পত্তি মানেই হিন্দুদের সম্পত্তি বলে অপপ্রচার চলছে। অথচ এদেশ থেকে চলে যাওয়া হিন্দুদের সাথে বিনিময় করে ভারত থেকে আসা লাখ লাখ মুসলমানদের সম্পত্তিও এই অর্পিত সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে; কিন্তু তার কোনো প্রচারণা নেই। অথচ নূন-নেহরু প্যাক্টের আওতায় উভয় দেশের হিন্দু-মুসলমানদের বিনিময় করা সম্পত্তি ভারত থেকে আসা মুসলমানরা অধিকাংশ ভূমি এখনো ফিরে পাননি। এসব ভূমি রেজিস্ট্রিও করতে পারেননি। যা নিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় মুসলমানরা মানববন্ধন, সমাবেশের মাধ্যমে দাবি জানিয়ে এলেও তাদের দাবি আমলে নেয়া হচ্ছে না।

এ ব্যাপারে ‘বিনিময়কারী ঐক্য পরিষদ’ বিভিন্ন সময় সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে আসছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় আন্দোলন চলছে। তা বাস্তবায়ন না করলেও হিন্দুদের দাবি অনুযায়ী, ‘শত্রু সম্পত্তি’কে ‘অর্পিত সম্পত্তি’ নামে আইন করে তাদেরকে বুঝিয়ে দেয়ার চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে।

উল্লেখ্য, বিভিন্ন সময়ে পকিস্তান ও ভারতে হিন্দু-মুসলিম জাতিগত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা অব্যাহত থাকায় এবং উভয় দেশের নাগরিকদের হতাশা ও জনজীবনের নিরাপত্তাহীনতা বিরাজমান থাকায় ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নেহরু ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ফিরোজ খান নূন মিলিত হয়ে ১৯৫৮ সালে একটা চুক্তি বা প্যাক্ট করে; যা নূন-নেহরু প্যাক্ট নামে খ্যাত। এই প্যাক্টের আওতায় হিন্দু-মুসলমান পরস্পর যারা দেশ পরিবর্তন করতে আগ্রহী তারা তাদের সম্পত্তিও পরস্পর বিনিময় করতে পারবে বলে চুক্তি হয়। ভারতের মুসলিম নাগরিক যারা পাকিস্তান যেতে চান তারা তাদের বাড়িঘর ও বিষয় সম্পত্তি পাকিস্তানের হিন্দু নাগরিকদের কাছে সমমূল্যের বিষয় সম্পত্তির সাথে বিনিময় মূলে হস্তান্তর করতে পারবে। এই নূন-নেহরু প্যাক্টের ফলে পাকিস্তান এবং ভারতের লাখ লাখ হিন্দু-মুসলমান নিজ নিজ স্থাবর মালিকানা রেকর্ডিও সম্পত্তি বিনিময় করে দেশ ছেড়ে চলে যায়।

নূন-নেহরু প্যাক্টের আওতায় বিনিময় হলেও ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান ক্ষমতা সামরিক শাসন জারি করে সামরিক অধ্যাদেশ বলে পাক সরকার পূর্ব-পাকিস্তানে হিন্দু নাগরিকদের ভূমি দান বিক্রি হস্তান্তর দলিল রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম বন্ধ রাখে। কিন্তু একই সময় ভারত সরকার হিন্দুদের প্রতি সহমর্মী হয়ে ভূমি বিনিময় দলিল রেজিস্ট্র্রেশন ভারতে চালু রাখে। ফলে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের হিন্দুরা ভারতে বিনিময় দলিল রেজিস্ট্র্রেরী করে মুসলমানদের সম্পত্তির মালিকানা লাভ করে এবং স্বপরিবারে ভারতের স্থায়ী বাসিন্দা হয়ে যায়। কিন্তু ভারত থেকে আসা লাখ লাখ মুসলমান সামরিক অধ্যাদেশের কারণে পূর্ব-পাকিস্তানে এসে তাদের বিনিময় সম্পত্তি রেজিস্ট্র্রি করতে পারেননি। তা হিন্দুদের মালিকানায়ই থেকে যায়।

পরবর্তীতে বাংলাদেশের সামরিক সরকার ও গণতান্ত্রিক সরকার থাকাবস্থায় কিছু বিনিময় সম্পত্তি নিয়মিতকরণ করলেও অধিকাংশ বিনিময়কারী মুসলিম নাগরিকগণের বিনিময় রেজিস্ট্রি বাকি রয়েছে। তারা অনেক আবেদন নিবেদন করলেও প্রশাসনের আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় বিনিময়কারীদের আবেদন কার্যকরী হয়নি আজও। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় হাজার হাজার বিনিময় সম্পত্তির মামলা অনিষ্পন্ন অবস্থায় রয়েছে।

এদিকে ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে উভয় দেশ হিন্দু ও মুসলমানদের সম্পত্তিকে ‘শত্রুসম্পত্তি’ হিসেবে ঘোষণা করে। ভারতে ‘শত্রুসম্পত্তি’ ঘোষিত মুসলমানদের সম্পত্তি রাষ্ট্রায়ত্ত করে নেয়। মুসলমানদের আর ফেরত দেয়া হয়নি। এসব ‘শত্রুসম্পত্তি’ নিয়ে সারা ভারতে হাজার হাজার মামলা রয়েছে। ‘শত্রুসম্পত্তি’ হিসেবে গণ্য মুসলমানদের সম্পত্তি শুধু মুম্বাইতে রয়েছে ১৬০০০ একর। যা ফেরত পেতে ৫৫০টি মামলা হলেও মুসলমানদেরকে তাদের ভূমি ফেরত দেয়া হয়নি। বরং সরকারিভাবে সেই ভূমি থেকে নিলামে বিক্রি করা হয়।

ভারতে ‘শত্রুসম্পত্তি’ ফিরিয়ে না দিলেও স্বাধীন বাংলাদেশের তাঁবেদার সরকার ‘শত্রুসম্পত্তি’ হিন্দুদেরকে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য তোড়জোড় শুরু করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর তৎকালীন বঙ্গবন্ধুর সরকার ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির ২৯ নম্বর আদেশ বলে Bangladesh (Vesting of Property and Assets) Order আইনটির নাম বদল করে ‘অর্পিত সম্পত্তি আইন’ রাখে। ১৯৭৪ সালের ২৩ মার্চ Enemy Property (Continuance of Emergency Provisions) (Repeal) Act, 1974 (XLV of 1974) আইনটির মধ্য দিয়ে ১৯৬৯ সালের অধ্যাদেশ বাতিল করা হয়। এরপর Vested and Non-resident Property (Administration) Act, 1974 (XLVI of 1974) আইন প্রণয়নের মাধ্যমে ইতঃপূর্বে সরকারের কাছে থাকা অর্পিত সম্পত্তির ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব সরকারের উপর ন্যস্ত করে রাষ্ট্রীয়ভাবে এসব সম্পত্তি সুরক্ষিত করে।

৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:০৩

ঊণকৌটী বলেছেন: ভারতের সংবিধান অনুযায়ী যা হচ্ছে তাতে আপনাদের সমস্যা হচ্ছে কোথায় ? আপনাদের সমস্যা আরও বিরাট সেইটা নিয়ে ভাবেন |

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমাদের কোন সমস্যাটা বিরাট সেইটা একটু বলে যান সবাই জানুক।


খুবই ভালো কথা ভারতের সংবিধান অনুযায়ী যা হচ্ছে তাতে আমাদের সমস্যা থাকার কথা না তাহলে আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী বলাৎকারকারী চিন্ময়ের বিচারের আপনাদের এতো চুলকানী কেন?

মুসলিমদের দানকরা ট্রাস্টে আপনারা থাকবেন কিন্তু আপনাদের হিন্দুদের ট্রাস্টে কয়জন মুসলমান আছে? মুসলিমদের পাছায় বাঁশ দেওয়াটাই শুধু সংবিধান অনুযায়ী হয় তাই না?

৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাদের সমস্যা হলো- আপনারা মানুষকে মানুষ ভাবতে শিখেন নি। হিন্দু মুসলিম শিখেছেন।
সমস্যা এখানেই ধর্ম দিয়ে মানুষের পরিচয় হয় না।

১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৪১

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/v/16GBGqkUtC/

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/v/16GBGqkUtC/

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/r/12HCb1LrURB/

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৪৭

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/r/1A5gELHPLR/

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫১

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/r/15HoDH5Mtu/

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/r/16AfTXCmKT/

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/r/1KvTbWpTVc/

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫৮

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/r/1Kqj6G8hSM/

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:০০

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/v/14v92DYSncF/

১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫

ঊণকৌটী বলেছেন: https://www.facebook.com/share/r/199Up3z4Hr/

২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:১১

ঊণকৌটী বলেছেন: তো আমি এই কয়েকটি মাত্র কন্টেন্ট গুলি দিলাম, যাতে অন্য দেশের ব্যাপারে লম্বা নাক গলাতে যাবার আগে ন্যুনতম ইতিহাস জানতে হয় |

২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:০৫

নকল কাক বলেছেন: ছোটগল্প "এ্যমবুশ" এর ২য় পর্ব "এ্যমবুশ ২" পড়ার জন্য আমন্ত্রণ রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.