নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিএনপি তথা তারেক রহমান কেন বলছেন না......

১৩ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৩৮



জামাত, গৃহপালিত জাতীয়পার্টি, পতিত ও নিষিদ্ধ ঘোষিত আম্লিগ এবং বিএনপি এই চারটি রাজনৈতিক দলই বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল। অন্য যে আরো ৩০/৪০ দল আছে সেগুলো বলতে গেলে প্যাডে পোস্টারে বাস্তবে তাদের অস্তিত্ব নিয়ে টানাটানি; প্রধান দলগুলোর উচ্ছিষ্ট খেয়ে জীবনধারণ করছে। এগুলো বলতে গেলে বিলুপ্ত, পরগাছা অন্যের ওপর ভর করে বেঁচে আছে।

বর্তমানে জাতীয়পার্টি আম্লিগের গৃহপালিত হওয়ার কারণে অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে। সামনের নির্বাচেন ২/১ টি আসন পাবে কিনা সন্দেহ আছে। ফেসিস্ট, দূর্ণীতিপরায়ন, খুনি, ডাকাত, ব্যাংকলুটকারী ও বিদেশে টাকা পাচারকারী আম্লিগ বর্তমানে নিষিদ্ধ ঘোষিত। তাই জামাত ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে দেখতে কাপড় নষ্ট করছে। বিএনপি ধরেই নিয়েছে তারাই পরবর্তীতে ক্ষমতায়।

এই সুযোগে বিএনপি মাঠ পর্যায়ের পাতি নেতারা মাঠ দখলে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তারা বিভিন্নভাবে অনেক অপকর্মের সংগে জড়িয়ে পরেছে। তারা ধরাকে সরা জ্ঞান করছে কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতারা তাদের কিছুই বলছেনা; বললেও দায়সারা ভাবে বলছে। একই অবস্থা তারেক রহমানের। তারেক রহমান যদি একবার বলে বিএনপির সংগে জড়িত কোন ব্যক্তি সে যত ছোট নেতাই হোক বা যত বড় নেতাই হোক কোন ধরনের চাঁদাবাজির সংগে যদি জড়িত হয় বা গণমাধ্যমে তাদের চাঁদাবাজির কথা জানা যায় তাহলে তাকে আজীবনের জন্য দল থেকে বহিস্কার করা হবে এবং আর কখনোই দলে নেওয়া হবেনা তাহলে কি চাঁদাবাজি থাকবে? থাকবেনা কিন্তু তা তারেক রহমান কেন বলছেন না?

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন মশিউর দা ভাল থাকবেন--

১৩ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৫২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: তারেক যখন এইসব আগাছাদের ধরবে তখন আর ছাড়বেনা শুধু সময়ের অপেক্ষা।

১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যদি তাই হয় তাহলে ভালো না হলে ছাত্র জনতা আবারো মাঠে নামবে।

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:১৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হাস্যকর কথা বললেন লেখার শেষে এসে ।

যে দলের প্রধান প্রধান নেতারা ছিল হাসিনার পেইড বিএনপি নেতা তারা কাদের বহিষ্কার করবে ? বহিষ্কার যদি করতে হয় , বিএনপিকে পুরো জাতীর বহিস্কার করা উচিত ।

১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। সালাহউদ্দিন তো এখন ভারতের এর এজেন্ট হয়ে কাজ করছে। তারপর বিএনপির অনেকেরই কথা শোনা যেত যে ভারত এবং হাসিনার কাছ থেকে মাসোহারা পায়।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: বিএনপিকেই শেষ ভরসাস্থল মনে করছিলাম কিন্তু হাইকমান্ড কেন যেন নিয়ন্ত্রন নিতে পারছেনা।

১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিশৃঙ্খলকারীদের নিয়ন্ত্রন করা খুবই জরুরী না হলে জনমত ঘুড়ে যেতে পারে। আশা করা যায় তারা বিষয়টি উপলব্ধি করবেন।

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:০১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিএনপি পাওয়ারে না যাওয়াই ভালো । সামনে বাংলাদেশের ইকোনমি সিরিয়াস ডাউনফল করবে । একদিকে আমেরিকা আরেকদিকে চায়নার চাপ মাথায় থাকবে তাদের উপর । এলডিসি পাশ করে ফেললে বাংলাদেশ আরো সুযোগ হারাবে। ২০১৮ সালে শেখ হাসিনার পতন দরকার ছিলো। আমাদের রফতানি বাজার একেবারে সংকুচিত হয়ে যাবে । এসব দায় বিএনপিকে নিতে হবে । পাশাপাশি সারা দুনিয়ায় বাংলাদেশের বাংলাদেশের বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাব দেখা যাইতেসে। ভিসা রিজেকশন বেড়ে গেছে। বিএনপি যদি পাওয়ারে যাওয়ার পর ২০০১-২০০৬ সালের মতো হয় বিনিয়োগ হোমাসা হবে । তখন চায়নার দিকে ঝুকবে আর আমেরিকা বাশ দিবে । এত দায় নেয়ার চেয়ে পাওয়ারে না যাওয়া ভালো। জামা্য়াত-এনসিপি-ইসলামিক জোটকে ২০০ আসন ছাড় দিক। বিএনপি বিরোধি দল হোক। ;)

১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমার মনে হয় যা ভাবা হচ্ছে ততটা ফল করবেনা অর্থনীতি। যাইহোক জামা্য়াত-এনসিপি-ইসলামিক জোটকে ক্ষমতা দিলে তিন মাস লাগবেনা অর্থনীতি ফল করতে।

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬

অরণি বলেছেন: বিএনপি যদি চাঁদাবাজির বিষয়ে শক্ত পদক্ষেপ গ্রহন না করে তাহলে তাদেরকে চড়া মূল্য দিতে হবে।

১৩ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মানুষ এক সময় আম্লিগের মতো তাদের বিরুদ্ধেও মাঠে নামবে যদি না সঠিক পদক্ষেপ না নেয়।

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:৩২

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিএনপি ও আওয়ামিলীগ একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ। এবারই সুযোগ পরিবারতন্ত্রের মাফিয়া রাজণীতি সমুলে উৎপাতন করার। বিএনপির বিরুদ্ধে যদি সব রাজনৈতিক দল ঐক্যজোট বাধে এবং নির্বাচন নিরপেক্ষ হয় তাহলে সেই জোটই ক্ষমতায় যাবার সম্ভাবনা রয়েছে। এনসিপি গনঅভ্যূত্থানের শক্তি যারা ডক্টর ইউনুসকে প্রধান উপদেষ্টার পদে বসিয়েছে। বিষয়টা মোটেই সহজ ছিল না। আর্মি, বিএনপির কারো সায় ছিল না এতে। জুলাই পদযাত্রায় এনসিপি জনগনের বিপুল সমর্থন পাচ্ছে। জনগনের ক্ষমতা আর কোন পরিবার নয় এবার জনগনের প্রতিনিধিদের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.