![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
ভিক্ষা হলো একটি সংস্কৃত শব্দ এর অর্থ হলো চাওয়া বা প্রার্থনা করা যা ভারতীয় ধর্ম যেমন জৈনধর্ম, বৌদ্ধধর্ম ও হিন্দুধর্মে ভিক্ষাকরা বা চাওয়ার কাজকে বোঝাতে ব্যবহৃত হতো। প্রাচীনকালে ভিক্ষা শব্দটি কেবল খাদ্য বা বস্তু চাওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না বরং জ্ঞান, ভক্তি বা অন্য কোনো মূল্যবান জিনিস চাওয়ার ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হতো। বর্তমানে ভিক্ষা হচ্ছে কোন রকম লেনদেনের চিন্তা ছাড়াই অপরের অনুগ্রহে অর্থ আদায়ের চেষ্টা। ভিক্ষুকদের সাধারণত দেখা যায় বিভিন্ন জনসমাগমপূর্ন স্থান যেমন শহুরে পার্ক, ব্যস্ত বাজার, বাস কিংবা ট্রেন স্টেশনে।
ইতিহাসের আদি থেকেই মানব সমাজে ভিক্ষুকেরা বিদ্যমান ছিল। পৃথিবীর প্রায় সকল শহরেই ভিক্ষাবৃত্তি প্রচলিত ছিল যদিও এর ধরন কিংবা পদ্ধ্বতিতে বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্নতা দেখা যায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ধর্মীয় ভিক্ষাবৃত্তি যেমন খ্রিস্ট ধর্ম, হিন্দুধর্ম, বৌদ্ধ ধর্ম, জৈন ধর্মে একটি নির্দিষ্টি শ্রেণীর অনুগামীদের জন্য একমাত্র জীবিকা হিসেবে ভিক্ষা ব্যাবস্থার কথা বলে যাতে তারা জাগতিক মায়ায় আটকা না পড়ে আত্মিক উন্নতিসাধনের পথে অগ্রসর হতে পারে।
ইসলামে ভিক্ষাবৃত্তি নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। রাসূল (সা.) বলেছেন, আল্লাহতায়ালার কাছে হালাল কাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট বা রাগের উদ্রেক সৃষ্টিকারী কাজ হলো স্ত্রীকে তালাক দেয়া ও ভিক্ষা করা। রাসূল (স) ভিক্ষামুক্ত শ্রমনির্ভর ও স্বনির্ভর জাতি গঠনে উৎসাহিত করেছেন।
আমাদের পেক্ষাপট ও বাস্তবতা---
বাংলাদেশে এখনো ভিক্ষা করার মতো অবস্থায় কোন লোক নেই, সেরকম পরিস্থিতিও নেই অনেকেই হয়তো আমার সংগে দ্বিমত পোষন করবেন সেটা আপনার বিষয়। আমাদের দেশে ভিক্ষা এখন পেশার পর্যায়ে চলে গেছে। ভিক্ষুকদের ঘিরে ইতোমধ্যে গড়ে উঠেছে এক বিশাল নেটওয়ার্ক। এ নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করছে পেশাদার ভিক্ষুক-গডফাদাররা। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থেকে তারাই পরিচালনা করছে রাজধানীর ভিক্ষাভিত্তিক ব্যবসাকে। ভিক্ষুক-গডফাদাররা সারা দেশ থেকে ভিক্ষুক সংগ্রহ করে তাদের ভিক্ষার নানা কৌশল শিখিয়ে ছেড়ে দিচ্ছে রাজধানীর বিভিন্ন স্পটে।
ভিক্ষাবৃত্তিতে ঢাকা শহরে বছরে প্রায় ৩০ কোটি টাকা আয় করে সঙ্ঘবদ্ধ ভিক্ষুকের দল। এদের প্রতিদিনের আয় গড়ে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। মাসিক আয় ৯ হাজার টাকা এবং বছরে আয় ১ লাখ টাকার ওপর।
আপনি যখন দানকে ভিক্ষায় রূপান্তরিত করছেন, তখন আপনি সামাজিক পরগাছা সৃষ্টিতেই সাহায্য করছেন। ভিক্ষা কোন ভাবেই জাতিকে সোজা হয়ে দাড়াতে সাহায্য করেনা। এখন ভাবুন আপনি কী করবেন?
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৪৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন আমিও ভিক্ষা দেই না।
আপনি যেটা বলেছে সেটাই তাদের প্রকৃত অবস্থান। তাদের লক্ষ্যই হলো টাকা নেওয়া।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: আরেকটা মজার ঘটনা বলি। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি। গ্রামে গেছি ছুটিতে। কয়েকজন বন্ধু মিলে আড্ডা দিচ্ছি। এমন সময় এক মাঝ বয়সী লোক এসে আমাদের সাহায্য চাইলেন। তার হাতে একটা রিপোর্ট। ব্লাড চেষ্ট সহ কয়েকটা টেস্ট করতে হবে। এই জন্য টাকা দরকার। আমাদের ঐ বন্ধুদের ভেতরে একজন ছিল যাদের ডায়গনোসিের ব্যবসা। সে মানিব্যাগ থেকে একটা কার্ড বের করে দিয়ে বলল, আপনি এখানে যান। এই সব টেস্ট করিয়ে নেন, কোন টাকা লাগবে না। এটা আমাদের। আমি ফোন করে বলে দিচ্ছি। তারপর ঠিকানাও ভাল করে বুঝিয়ে দিল হাসপাতালে গেটের কাছেই ছিল ওদের দোকানটা।
পরে সেই বন্ধুর কাছ থেকেই জানতে পারি সেই লোক যায় নি।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটাই প্রকৃত অবস্থা ভিক্ষুকদের।
ঔষধ কেনার টাকা নাই, টেস্ট করানোর টাকা নাই, হাসপাতালে রোগী, আমার বাবার ক্যান্সার হয়েছে, অপারেশন করা লাগবে এতো টাকা জোগার হয়েছে আর এতো টাকা লাগবে ইত্যাদি ইত্যাদি তাদের ভিক্ষা করার ভাষা।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:১২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ভিক্ষা দেওয়া ও নেওয়া খুব বাজে কাজ।
আমি ভিক্ষা দেওয়ার চেয়ে কারো মাঝে দক্ষতা তৈরী করতে আগ্রহী করে তুলি। এরপরে, তার পছন্দ মতো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে সাহায্য করি।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৫৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা হচ্ছে সবচেয়ে সেরা উপায়।
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বুড়ো দেখে ভিক্ষা দিই। আমিও খাওয়াতে পছন্দ করি। ইদানিং খুঁজছি কাউকে পাচ্ছি না খাওয়াতে। বিশেষ করে দুপুরের খাবার খাওয়াতে চাই। পেয়ে গেলে ভালো লাগে।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: খাবেনা কেউ খাবেনা, টাকা চাই টাকা চাই। বুড়োদেরকে দিয়ে ভিক্ষা করাচ্ছে তাদের ছেলে মেয়ে অথবা সংঘবদ্ধ চক্র।
৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: পর্যাপ্ত ভিক্ষা পাওয়ায় ওরা কর্মবিমুখ হয়েছে; ওরা জাতির বোঝা।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:১৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম সত্য কথা।
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:১২
লুধুয়া বলেছেন: আপনাদের প্রাণের দেশ পাকিস্তান তো বিক্ষার ঝুলি নিয়ে দেশে দেশে বেড়াচ্ছে।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৩১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নমস্কার দাদা, আপনার প্রাণের ভারতে প্রায় ৪ লক্ষ ১৩ হাজার ৬৭০ জন রেজিস্টার্ড ভিক্ষুক রয়েছে অন্যদের কথা না হয় নাই বললাম। এর মধ্যে প্রায় ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৩৬৭ জন শহরাঞ্চলে বসবাস করে। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে সবচেয়ে বেশি ভিক্ষুক দেখা যায়, যার সংখ্যা প্রায় ৮১ হাজার। এটা কী জানা আছে ভাদা থুক্কু দাদা?
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে, ভারতে প্রতি ১০০,০০০ জনে ৩২ জন ভিক্ষুক!
এই লিঙ্কে গিয়ে দেখতে পারেন ipc2021.popconf.org.en2bn.search.translate.goog
৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিন্তু দেখে এত মায়া হয়
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তারা এই মায়া লাগাকে পুঁজি করেই ভিক্ষা করছে।
৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বসুন্ধরার মূল গেইটে প্রবেশের পথে অন্তত শ'খানেক ভিক্ষুক দেখতে পাওয়া যায়। প্রতিদিনই ওদিকটায় যাওয়া হয় বিধায় প্রায়ই এদের মুখোমুখি হতে হয়। দু'জন বাদে এদের কাউকেই আমি ভিক্ষা দেই না। একজন আছেন যিনি শারীরিকভাবে অত্যন্ত খর্বাকৃতির, ও দাঁড়ালেও মনে হয় আমার হাটুর কিছু ওপরে পর্যন্ত আসতে পারে। ওকে দেয়া হয় কয়েকদিন পর পর। আরেকজন হলো যার দু'পা নেই। এদের ছাঁড়া আর কাউকেই দেয়া হয় না। মেট্রোতে চড়া কোন ভিক্ষুককে ভিক্ষা নে দেয়ার অনুরোধ থাকছে।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: খর্বাকার ও পা বিহীন দুজনই ভিক্ষা করার মাধ্যম হয়েছে তাদের পরিবারের কাছে অথবা অথবা সংঘবদ্ধ চক্রের কাছে। যাইহোক আপনার বিবেচনায় দেওয়ার মতো হলে দিতে পারেন।
৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: কেউ যদি ভিক্ষা না দেয় এমনিতেই এরা ঢাকা ছেড়ে গ্রামে যাবে; গ্রামে অসহায়, ল্যাংড়া, লুলা ইত্যাদি লোক কখনো না খেয়ে থাকেনা প্রতিবেশী ও গ্রামের মানুষ ওদের দেখে।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যথাযথ বলেছেন।
১০| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬
রানার ব্লগ বলেছেন: একমত। কিন্তু পথে অসহায় অসুস্থ বৃদ্ধ মানুষ দেখলে মন মানে না। যেদিন কিছুই দিতে না পারি নিজেকে বড্ড অসহায় লাগে। তারপরও বলবো ভিক্ষা জাতিকে পংগু বানাচ্ছে।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমাদের মায়া লাগাটাকেই তারা পুঁজি করে ভিক্ষা করছে।
১১| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:১২
অরণি বলেছেন: এমনভাবে তারা অভিনয় করে দেখে বোঝার কোন উপায় নেই মনে হয় তার বাস্তাব অবস্থা এমনই তাই অনেক সময়ই মায়া লাগে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ওরা সবাই মহাঅভিনেতা।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যতরকমের অভিনয় আছে ওরা সবই তা জানে।
১২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪২
নতুন নকিব বলেছেন:
কাউকে না বলাটা সত্যি কঠিন। মানুষের শুকনো মুখ দেখলে কষ্ট হয়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেকেই ভিক্ষাকে আদর্শ ব্যবসা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।
১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
এমনকি, অনেক নেশাখোর আছে যারা নিজের/ নিকটাত্মীয়র মিথ্যা চিকিৎসার নাম করে সাহায্যের নামে ভিক্ষাবৃত্তি/ চাঁদাবাজি করে নেশার টাকা জোগার করে। এইসব অপরাধীদের কারণে প্রকৃত অভাবী যে কে, সেটা বুঝাও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
কিছু এডুকেটেড মানুষ আছেন যাদের চাকরী চলে গিয়েছে। পুঁজি নেই যে ব্যবসা করবেন। নতুন চাকরী পাচ্ছেন না।
ইনাদের ঘরের অবস্থা খুবই খারাপ।
১৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি কিছু মানুষকে চিনি যারা ভেরি হাঁইএডুকেটেড, প্রিন্ট এবং ফিল্ম মিডিয়ার মানুষ। বয়স্ ৬০ প্লাস। তাঁরা যে জায়গায় পৌঁছেছেন, তাতে নতুন স্কিল ডেভেলপ করবেন, সেই উপায় নেই।
বিশ্বাস করবেন না, তাঁদের বাসার কি যে অবস্থা!!! উনারা সাহায্য না পেলে, আত্মহত্যা করা ছাড়া উপায় নাই যে!!!
১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: ভিক্ষা না দিলে পূণ্য কামাবেন কেমনে।আল্লাহ কি সুন্দর ব্যবস্থা করেদিছে পূণ্য কামাবার।হায়রে অভাগা জাতি।
১৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভালো বিষয়ে লিখেছেন । আপনার সাথে একমত ।
১৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৮:২১
মেঘনা বলেছেন: সংস্কৃত শব্দ ভিক্ষা থেকে ভিক্ষুক শব্দের উৎপত্তি। বাংলা সহ সমস্ত ভারতীয় ভাষাতেই ভিক্ষুক শব্দটি ব্যবহৃত হয়। আরবিতে ভিক্ষুকের কাছাকাছি প্রতিশব্দ মিসকিন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: আমি একদমই ভিক্ষা দেই না। যখন কেউ ভাত খাওয়ার কথা বলে টাকা চায় তখন তাকে খাওয়ার কিছু কিনে দিই কিন্তু টাকা দিই না। এতে বেশির ভাগই খুশি হয় না। তারা টাকা চায়।
একবার ভাত খেতে যাচ্ছি হোটেলে। একলোক করুন কন্ঠে বলল তার খুব ক্ষুধা লাগছে কয়টা টাকা দিতে। আমি বললাম আপনি আসেন আমার সাথে আপনাকে ভাত খাওয়াচ্ছি। তার চেহারা দেখে মনে হল সে আমার কথা শুনে খুশি হল না অথচ একটু আগেই সে বলল যে ক্ষুধা লেগেছে। সে ভাত খাবে না টাকা নিবে।