![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
ঢাকা দক্ষিণসিটি কর্পোরেশনের দোকান বরাদ্দ, ভাড়া, মার্কেট নির্মান ও বরাদ্দের অগ্রিম সবই লুট করেছে তাপস এছাড়াও সরকারী জমি দখল, নিয়োগ বাণিজ্য তো ছিলই। তার সংগে এই এতিম ছেলেটার দুর্নীতির আরেক ক্ষেত্র ছিল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত।
আইনজীবী হিসেবে ছিলেন জুনিয়র তারপরও সুপ্রিম কোর্টের মামলা, বিচারপতি নিয়োগ, জামিন বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন এই এতিম ছেলে। এক কথায় শেখ পরিবারের প্রভাব খাটিয়ে সুপ্রিম কোর্টের পূর্ণ কর্তৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন এই এতিম মাফিয়া তরুণ। কে বিচারপতি হবেন এবং কোন বিচারপতিকে কোন বেঞ্চ দিতে হবে, কার জামিন হবে আর কার হবেনা সবই নিয়ন্ত্রন করতেন এই এতিম ছেলে। কুখ্যাত সন্ত্রাসী, অপরাধী এবং ব্যাংক লুটেরাদের জামিন করাই ছিল তার প্রধান কাজ।
একজন প্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল এই এতিম ছেলের এসব কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনার কাছে গিয়েছিলেন অভিযোগ করার জন্য। সে সময় শেখ হাসিনা তাকে বলেছিলেন যে, ‘তুমি তাপসকে একটু মানিয়ে চল। ও বাবা-মা মরা এতিম বাচ্চা। কাজেই ও যেটা চায় সেটা করতে হবে।’ এসব কারণে এই এতিম ছেলে হয়ে উঠেছিলেন চরম বেপরোয়া, ধরাছোঁয়ার বাইরে। যে কোনো অপরাধীরা জানত যে, এতিম ছেলে যদি জামিনের আবেদন করে তাহলে, তা নিশ্চিত।
আর এভাবেই এতিম ছেলে হয়ে উঠেছিলেন কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: এই বোকচোদ এখন কই? ৫ তারিখের পর একদম হাওয়া?