নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কক্ষমানব

সেলিম মোঃ রুম্মান

আমি একজন নিরাপদ ব্লগার

সেলিম মোঃ রুম্মান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মজার কিছু জোকস (১৬++)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ‘ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি, তোমার বাড়ির পাশের পুকুরে তিনটা হাঁস ভাসছে। যদি তুমি একটাকে শটগান দিয়ে গুলি করো, কয়টা থাকবে?’



বাবু খানিকটা ভেবে বললো, ‘উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।’



মিস হেসে বললেন, ‘উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটার মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’



বাবু মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে কোওন আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’



মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ‘ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।’



বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে ।



==========================



একটি আন্তর্মহাদেশীয় ট্রেনে এক ব্যক্তি আর এক মহিলা একই কম্পার্টমেন্টে শোওয়ার জায়গা পেয়েছেন। প্রথমে কিছুক্ষণ উসখুস করলেও দুজনেই খুব ক্লান্ত থাকায় অল্পক্ষণের মধ্যেই তারা ঘুমিয়ে পড়লেন। ভদ্রলোক উপরের বার্থে আর ভদ্রমহিলা নীচের বার্থে।



মাঝরাতে হঠাৎ ভদ্রলোকের ঘুম ভাংল। তিনি একটু ইতস্তত করে ভদ্রমহিলাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে বললেন ” দেখুন কিছু মনে করবেন না , আমার এত ঠান্ডা লাগছে, আপনি কি দয়া করে আমার সুটকেস থেকে একটা কম্বল বার করে আমায় দেবেন ?”



ভদ্রমহিলা উত্তরে বললেন ” আমার আরো একটা ভালো আইডিয়া আছে। আজকের রাতের জন্য মনে করি না আমরা স্বামী আর স্ত্রী?”



ভদ্রলোক খুব অবাক আর মনে মনে খুব খুশি হয়ে বললেন ” ওয়াও!!! দারুণ আইডিয়া!! তাহলে এখন আমার কি করা উচিত?”



“উঠুন আর নিজের কম্বল নিজে নিয়ে নিন। “



========================



অফিসের বস মিটিংয়ে ব্যাস্ত অবস্থায় চাকর কে বলল চা দিতে।

চাকর চা নিয়ে আসছে

হটাত বস দেখল চাকর চায়ের ভিতরএকটা আঙ্গুল ডুবিয়ে রেখেছে।

বস মহা ব্যাস্ততার ভিতর ভুলে গিয়ে চা খেয়ে নিল।

পরে মনে হল চাকর তো চায়ের ভিতর আঙ্গুল দিয়ে রেখেছিল।

বস ভীষণ রাগে চাকরকে ডাকল…

বসঃ তুই আমার চায়ের ভিতর আঙ্গুল দিয়ে রাখছিলি কেন?

চাকরঃ সার আঙ্গুলে ঘা হয়েছে তাই ডাক্তার বলেছে সবসময় গরম পানির ভিতর ডুবিয়ে রাখতে।

বস রেগে গিয়ে বলল আঙ্গুলটা তোর পাছার ভিতর দিয়ে রাখতে পারলি না…..?

চাকরঃ সার চায়ের আগে আঙ্গুলটা ওখানেই ছিল।



=========================



স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷

স্বামি : কী?

স্ত্রী : আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷

স্বামি : কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো?

স্ত্রী : সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?

স্বামি : তখোন তুমি কি করলা?(রাগত ও আশ্চর্য গলায়)

স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম……………



=========================



২০-২৫ জন বন্ধু এক সাথে বসে আড্ডা দিচ্ছিল।। সেই সাথে চলছিলো হাল্কা পাতলা পার্টি।। এর মাঝে একটা মোবাইলে হটাত ফোন আসলো।। ফোন রিসিভ করার পরের কথোপকথনঃ

বন্ধুঃ হ্যালো!!

ঐ পাশ থেকে সেই ব্যাক্তির বউঃ জান, আমি মার্কেটে আসছি।। একটা গয়না সেট খুব পছন্দ হয়েছে।। দাম বেশি না,মাত্র ১০০০০০ টাকা।। প্লিজ, আমি কি সেটটা কিনতে পারি??

বন্ধুঃ অবশ্যই!! কিনে ফেলো!!

বউ (আবারো): আর শোনো, একটা শাড়ি পছন্দ হয়েছে!! ২০০০০ টাকা দাম।। তুমি অনুমতি দিলে কিনে ফেলি!!

বন্ধুঃ আরে তোমার ইচ্ছে হলে একটা কেন, কয়েকটা কিনে ফেলো!!

বন্ধুর বউ (অনেক খুশি হয়ে): তোমার ক্রেডিট কার্ডটা আমার কাছে।। আমি সেটা থেকে বিল দিয়ে দিচ্ছি!!

বন্ধুঃ কোনো সমস্যা নেই!!

বন্ধুর বউঃ আমার লক্ষি জান!!আই লাভ ইউ!!

বন্ধুঃ হমম!!

ফোন রাখার পর তার আসে পাশেরসব বন্ধুরা বলল, “শালা, তুই পাগল হয়ে গেসিস নাকি মাতাল হয়ে গেসিস?? নাকি আমাদের বোঝাতে চাস যে তুই তোর বউকেকত ভালোবাসিস? ? কোনটা??”

বন্ধু বললঃ “আরে এই গুলোর কিছুই না!! আগে বল, এই মোবাইলটা কার!?”



=========================



এক মেয়ে পত্রিকায় লাইফ পার্টনার এর জন্য বিজ্ঞাপন দিছে:

“ আমার এমন একজন মানুষ দরকার যে আমাকে কখনও ছেড়ে যাবেনা, আমার গায়ে কখনও হাত তুলবেনা এবং আমাকে বিছানায় সুখী করতে পারবে”

পরের দিন এক লোক ওই মেয়ের দরজায় টোকা দিলো যার হাত এবং পা কোনটাই ছিল না ।

মেয়ে: কে আপনি?

… লোক: আমি তোমার স্বামী হতে চাই ।

মেয়ে: কিন্তু তুমি তো ফিট না

লোক: আমি 100% ফিট। আমার হাত নাই;

তাই আমি তোমার গায়ে হাত তুলতে পারবো না।

আমার পা নাই তাই আমি তোমাকে ছেড়ে যেতে পারবো না

মেয়ে : আর আমাকে বিছানায় সুখী করবে কিভাবে?



লোক: তাহলে আমি দরজায় টোকা দিলাম কী দিয়ে?



===========================



গলফ খেলতে গেছে টিনা।



সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।



‘নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!’ আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।



দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।



টিনা বললো, ‘ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?’



লোকটা কোনমতে বললো, ‘হ্যাঁ।’



টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, ‘এখন কেমন বোধ করছেন?’



লোকটা বললো, ‘দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।’



========================



শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”



এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”



বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”



বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”



তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”



বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”



============================



এক বুড়ি ময়মনসিংহের বাসে উঠেছে!



বাসে উঠেই সে হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইলে আমারে কইয়েন যে!’



হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বলল, ‘ঠিক আছে, ঠিক আছে।’



বাস চলতে শুরু করল..



বুড়ি দুই মিনিট পরেই হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইছে?’



হেল্পার উত্তরে ‘না’ বলল!



কিন্তু বুড়ি দুই মিনিট পর পর হেল্পারকে এই প্রশ্ন করতে লাগল!



হেল্পার ও বাসের যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে বুড়িকে ধমক দিল!

বুড়ি তখন ভয়ে চুপ।



এদিকে বাস চলতে চলতে ভালুকা ছাড়িয়ে সামনের স্টপেজের মাঝামাঝি চলে এল…



তখন হেল্পারের মনে পড়ল যে বুড়িমা তো ভালুকার কথা বলে রেখেছিল!



বাসের সব যাত্রী তখন হেল্পারকে বকাঝকা করে বাস ঘোরাতে বলল।

তো বাস আবার ঘুরিয়ে ভালুকায় এল।



হেল্পার বুড়িকে বলল, ‘বুড়িমা, ভালুকা আসছে! আপনে নামেন!’



বুড়ি চোখ কুঁচকে জবাব দিলঃ ‘নামমু কে? ডাক্তার আমারে ডাহাত্তন (ঢাকা থেকে) একটা টেবলেট খাওয়াইয়া কইছে ভালুকায় গিয়া আরেকটা খাইতে! আমি এখন টেবলেট খাইবাম! পানি দেন!’



=======================



সংগৃহীত এখান থেকে

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

শািল আহেমদ বলেছেন: চাকরঃ সার চায়ের আগে আঙ্গুলটা ওখানেই ছিল।


ভাই আর কোন দিন অন্যের বানিয়ে দেয়া চা খাব না। :-P :-P :-P :-P

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

সেলিম মোঃ রুম্মান বলেছেন: /:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.