![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কম খাওয়ার যথেষ্ট স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে। উদরপূর্তি করে বেশি বেশি খাবার গ্রহণ কখনো স্বাস্থ্যপ্রদ নয়। স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীদের মতে চর্বি বা ওজন কমাতেও অনেক ক্ষেত্রে পরিমাণে কম খাওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। তাবে যারা বেশি পরিমাণ খাবার গ্রহণে অভ্যস্ত তারা অনেকেই খাওয়া কমাতে পারেন না। পেট ভরে পূর্ণ আহার না হলে রসনা তা অতৃপ্ত থাকেই তার সাথে ক্ষুধাও লেগে থাকে সারাক্ষণ। তাই এমন খাবার চাই যা পরিমাণে হবে কম অথচ রসনা তৃপ্ত হবে সহজেই। বিশেষজ্ঞদের মতে ক্ষুধাকে পরাস্ত করতে হলে খাদ্য নির্বাচনে আমাদের কৌশলী হতে হবে।
এক্ষেত্রে প্রতিবার আহারের আগে একবাটি চিকেন স্যুপ/ নুডলস স্যুপ বা ডালের স্যুপ ইত্যাদির যে কোন একটি আমাদের পেট সহজেই ভরিয়ে দিতে পারে। একই সাথে সামান্য পরিমাণে ভাত, শর্করা জাতীয় অন্য খাবার গ্রহণ করতে হবে। খাদ্য তালিকায় মাছ, মাংস ইত্যাদি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারও অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত পরিমাণ মতো। শর্করা জাতীয় খাবার যেমন আলু, রুটি ইত্যাদির সাথে চিলিসস খাওয়ার অভ্যাস ভালো। চিলিসস বা লাল মরিচে ক্যাপসেইসিন নামের উপাদান থাকে। যার ঝাল স্নায়ুতন্ত্রকে উদ্দীপ্ত করে ক্ষুধা নিবৃত্তিতে সাহায্য করে। খাবারের, পর মিষ্টি খেতে অনেকেই অভ্যস্ত। এক্ষেত্রে কম চর্বিযুক্ত বিভিন্ন ফলের ফ্রোজেন ডেসাট খাওয়া যেতে পারে। ওজন কমাতে কম খেতে চাইলে অল্পতেই পেট ভরে যায় এমন সব কম চর্বিযুক্ত সুষম খাদ্য নির্বাচনই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৫৩
সবুজ' বলেছেন: ধন্যবাদ এস.এম.ৈসকত ভাই ।
২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:২৫
শিবলী বলেছেন: সকল ভুড়িয়ালাদের এই লেখা পড়া উচিত
৩| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৮:১৭
গোধূলী রাত বলেছেন: ভালো লাগলো।
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০
সবুজ' বলেছেন: ধন্যবাদ গোধূলী রাত ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩১
এস.এম.ৈসকত বলেছেন: ভালো লিখেছেন।