নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই।যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই।উপরের লাইন দুটো আমার অনেক পছন্দের, যদি আপনার কাঁধেও কাজটি পরে করে দিয়েন ভাই।

সময়ের গ্যাঁড়াকল

সময়য়ের তাড়নায় আজ আমি পড়ে আছি সময়য়ের গ্যাঁড়াকলে।

সময়ের গ্যাঁড়াকল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবনধারণের দক্ষতা কোথায়?

২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪১

জীবনধারণের দক্ষতা কোথায়? দক্ষতা একটি বিশেষ অর্জন যা জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে প্রয়োজন হয়ে পড়ে,যা আমার ছিল না এখনও নাই।



কিছু দক্ষতার নমুনা দেখা যাক(আমার একান্ত নিজের দক্ষতা কারো সাথে মিলে গেলে আমার দোষ নাই)



সামাজিকঃ


১. আত্ম-সতর্কতা (সতর্কতা বলতে কিছুই নাই,কি করি নিজেও জানি না)

২. ব্যক্তিগত সম্পর্ক (ব্যক্তিগতভাবে কারও সাথেই সম্পর্ক ভালো না)

৩. আত্ম-প্রকাশ (এইটা কি জিনিষ এখনো বুঝি না)



ভাবগতঃ



১. সৃজনক্ষম ভাবনা (হাহ সৃজনশীল জিনিষটা কি?)

২. সমালোচনামূলক ভাবনা (কারো সমালোচনা করতে গেলে খালি নিজেরেটানি)

৩. সিদ্ধান্তমূলক ভাবনা (সব কিছুই ভুল)

৪. সমস্যামূলক ভাবনা (সমস্যা তো আমার কাছে গায়ের জামার মতো!)

৫. সমাধানমূলক ভাবনা (পেঁচাইতে পারি কিন্তু খুলতে পারি না)



আবেগময় দক্ষতাঃ



১. চাপ সামলানো (পারি কিন্তু নির্দিষ্ট সময় ফাইটা যায়!)

২. আবেগ সামলানো (আবেগ নাই বললেই চলে এক কথায় শিমার)



ব্যক্তিগতভাবে আমার কিছু চিন্তা ভাবনা সবার সাথেই ভাগ করে নিতে চাই।

তবে চলুন একটি গল্প দিয়ে শুরু করা যাক।



একদা এক পণ্ডিত ব্যক্তি এক নৌকা ভ্রমণে বের হন। নৌকা বয়ে যাচ্ছে নদীর বুকে। পণ্ডিত ব্যক্তি নিজের পাণ্ডিত্য প্রমানের জন্য নৌকার মাঝিকে বলল, “মাঝি তুমি কি সাইকোলজি বুঝো?” উত্তরে মাঝি বলল, “না স্যার”।

-তাহলে ফিজিয়লজি বুঝো?

-না স্যার।

-তাহলে মেটেরলজি বুঝো?

-না স্যার।

-তাহলে কোনো লজিই বুঝো না। তোমার জীবনটাই তো বৃথা। এ জীবনে কী করলে?

মাঝি কিছুক্ষণ হেসে জবাব দিল, “স্যার আপনি কি সাঁতারলজি বুঝেন”

বিহ্বল অবস্থা পণ্ডিতের। যেন তাঁর পাণ্ডিত্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। পণ্ডিতমসাই ভেবে বলল, নাতো, এটা আবার কেমন লজি?




কি ভাবছেন? হতে পারে মাঝির পেশা নৌকা চালানো। তাঁর জীবিকা অর্জনের জন্যই তাঁর নৌকা বাইতে হয়। মাঝি নিজেকে রক্ষার জন্য সাঁতারলজি শিখে নিয়েছে। কিন্তু পণ্ডিতমশাই সাঁতারলজি জানে না। এখন কোন এক অজানা কারণে নদীর বুকে পণ্ডিতমসায়ের জীবন থমকে যেতে পারে, তাই নয় কি?

উক্ত গল্প কিংবা ঘটনা থেকে কি বোঝা যায়? সবার সবকিছু সম্পর্কে ধারণা থাকে না। কিন্তু কিছু কিছু ব্যপারে ধারণা অথবা দক্ষতা থাকতেই হয়। হয়তো সেই দক্ষতা তাঁর চাপ মুহূর্তের কিছু সময় বাঁচিয়ে দিবে। সল্প সময়ে সেই সমস্যার সমাধানে পা বাড়াবে। তবে সবি অনুশীলনের ব্যপার মাত্র।



এইটা তো ধরেন চিরাচরিত কথা এইবার আমার কথা বলি



জীবনের জন্য যে দক্ষতা প্রয়োজন তার একটি খসড়া তৈরি করে নিতে পারেন।

আমার সম্পর্কে কেউ জানে না কিন্তু আমার মতো বাঁকা জীবন কারো যেনও না হয়।

দক্ষতাগুলো অর্জনের পদক্ষেপগুলো কী কী হতে পারে তাও সাজাতে পারেন। ধরুন সাজিয়ে ফেলেছেন, এখন সেই অনুযায়ী অনুশীলনের মাঝে থাকুন। আর আপনার সাহায্যের জন্য গুগলিং করতে পারেন। অনেক অনেক উপাদান রয়েছে। শুধু মাত্র আপনার পদচারনা শুরুর অপেক্ষা।যারা পুরো কথাটা পড়বেন তাঁরা অবশ্যই দেখে আসবেন তিনটি দক্ষতার কথা বলেছি এই গুলো আপনাদের ক্ষেত্রে হ্যাঁ সূচক ভাবে কাজে লাগালেই হবে।এখন বলবেন তো আমি কেনও করি না আমি পিছলে গেছি তো তাই আর দাড়াতে পারছি না।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১

আদম_ বলেছেন: আন্তসমালোচনা মূলক পোস্ট।
সুন্দর।
Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.