নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
আমাদের গ্রামের ১টি কিশোরী মেয়েকে জংগলের মাঝে একা পেয়ে, গ্রামেরই একটা ছেলে জড়ায়ে ধরেছিলো; মেয়েটি সেটাকে সঠিকভাবে হ্যান্ডিলিং করে, ঘটনাকে নিজের মাঝে রেখে দিয়েছিলো, এটি সেই কাহিনী।
এক সকালে আমি স্কুলে যেতে প্রস্তুত, মা বললেন, ঘরে সরিষার তেল নেই; হাতে সময় নেই, দৌঁড়ে আমু ভাইয়ের দোকানে গেলাম; উনার দোকানটার একভাগ চা'দোকান, অন্যভাগ মুদী দোকান। মানুষজন নেই, পশ্চিমপাড়ার কিশোরী, বেছু দোকানের সামনে দাঁড়ায়ে দোকানের জিনিষপত্র দেখছে; সে আমাকে বললো,
-কাকু পয়সা থাকলে, আমাকে ১টা লজেন্স কিনে দাও।
আমি আমু ভাইকে বললাম,
-আমু ভাই, বেছুকে ৪টি লজেন্স দেন।
-ছোটভাই, এই মেয়ের উপর জ্বিনের আছর আছে; ওর সাথে তোমার কিসের কি?
-আমুভাই, আপনি আজগুবি সব কথা বলেন; ওকে ১ কাপ চা ও ১টি বেলা বিস্কুটও দেন।
-ছোটভাই, চাচীর কানে এসব একদিন যাবে।
-মা এতে অসন্তষ্ট হবেন না।
বেছু বাহিরের টুলে বসে চা'এর জন্য অপেক্ষা করছে, আমি তেল নিয়ে দৌঁড়ায়ে বাড়ী ফিরলাম। বেছু আমাদের গ্রামের পশ্চিম পাড়ার এক গ্রাম্য-ভাইয়ের বড় মেয়ে; বেছুর মা খুবই সুন্দরী, বেছু মায়ের থেকেও সুন্দরী। বেছুর ফূফুর বাড়ী আমাদের থেকে ২ বাড়ী পরে; বেছু সকাল বিকেল ফুফুর বাড়ী আসা-যাওয় করে, প্রায় আমার সামনে পড়ে, হাসে, কথা বলে। আমাকে আমুভাইয়ের দোকানে দেখলে বাইরের বেন্চে বসে।
সেবার শীতেরদিনে, পড়ন্ত বিকেলে আমি খামারের দিকে যাচ্ছি, দুর থেকে দেখলাম, বেছু তার ছোট ফুফাতো বোনকে কোলে নিয়ে খামারে ঢুকছে; আমি খামারে এসে তাকে কোথায় দেখতে পেলাম না; ডাকলাম, খবর নেই। সবাই বলে, ওর সাথে জ্বীন আছে, আমার কাছে মনে হয় যে, সে আদুরে ও একটু হেঁয়ালীপুর্ণ মেয়ে। আমি গরু ঘরে ঢুকে, বেড়ার ফাঁক দিয়ে দেখি, সে গরুঘরের পেছনে; আমি বললাম,
-বেছু, তুই ওখানে কি করছিস?
-তুমি আমাকে দেখতে পাচ্ছ? আমি ইচ্ছা করলে অদৃশ্য হয়ে যেতে পারি, আমার সাথে জ্বীন আছে।
-তা জ্বীন থাক, ওখানে গুই সাপ থাকে।
সে দৌড়ে গরুঘরের সামনে চলে এলো। আমাকে বললো,
-পুকুর থেকে আমাকে কয়েকটা সিংগারা তুলে দাও।
-এই শীতের মাঝে ,সাঁঝের বেলায় আমি পুকুরে নামবো না; তোর জ্বীনকে বল।
-ঠিক আছে, আমি নিজে নামবো; তুমি আমার বোনটাকে কোলে রাখ।
-তুই ঠান্ডায় ডুবে মরবি।
-মরলে মরলাম, তুমি তো পানিতে নামতে চাচ্ছ না।
আমি নেমে কয়েকটা সিংগারা নিয়ে এলাম, সে খামারঘর থেকে আমার লুংগি ও টাওয়েল নিয়ে এলো; বাচ্ছাটাকে আমার কোলে দিয়ে সিংগারা খেতে মনোযোগ দিলো। আমি বললাম,
-তোর জ্বীনের ব্যাপারটা কি?
-তুমি জ্বীন মিন বিশ্বাস করো?
-না।
-তুনি তো শুনেছে, গত বছর আমাকে বড় পুকুরের জংগলে জ্বীনে পেয়েছিলো; আসলে জ্বীনমিন কিছু না; সেদিন দুপুরে আমি ফুফুর ছাগলটাকে মাঠে ছেড়ে দিয়ে, বড় পুকুরের জংগলের জাম গাছের নীচে গেলাম; জাম পেকে কালো হয়ে আছে। দেখি, উত্তর বাড়ীর আকবর ভাই উপরের ডালে বসে জাম খাচ্ছে; আমাকে দেখে ডাল নেড়ে দিলো, জাম পড়ে টাল হয়ে গেছে, আমি খাচ্ছি। আকবর ভাই নীচে নেমে এসে, আদর করে আমার মাথায় হাত বুলায়ে দিলো; তারপর হঠাৎ করে আমাকে জড়ায়ে ধরলো; ভয়ে আমার নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিলো; আমি জোরে জোরে ফুফুকে ডাকলাম; আকবর ভাই আমাকে ছেড়ে, দৌঁড়ে জংগল দিয়ে উত্তর দিকে পালিয়ে গেলো; আমি জংগল থেকে বের হয়ে জমিতে এলাম, ভয়ে আমার হাত-পা কাঁপছিলো, আমি বসে পড়লাম।
পশ্চিম বাড়ীর হাদি কাকু আমার অবস্হা দেখে বেকুব, আমাকে কোলে করে ফুফুর ঘরে নিয়ে এলেন। আমি পানি টানি খেয়ে সুস্হ হলাম। সবাই জানতে চাচ্ছে কি হয়েছিলো। আমি বললাম,
-আমি জাম কুড়াতে জংগলের বড় গাছটার নীচে গেছি, উপরে তাকিয়ে দেখি এক বিশাল কালো মানুষ ডালে বসে জাম খাচ্ছে; আমি কিছু বলার আগে, বিশাল লম্বা হাত বাড়িয়ে আমাকে উপরে তুলে নেয়; আমি ফুফুর নাম ধরে চীৎকার করার পর, লোকটি আমাকে মাটিতে রেখে দেয়; আমি দৌড়ায়ে জমিতে নেমে কাঁপতে কাঁপতে পড়ে যাই।
-তুই আকবরের কথা বলিস নাই?
-তোমার মাথায় কিছু আছে, বদনামটা কার ঘাঁড়ে যেতো? এখন তো উহা জ্বীনের ঘাঁড়ে!
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
৩ কাঁটা-ওয়ালা নাট, পানিতে জন্মে; হতে পারে পানি ফল। আমাদের এলাকায় এখনো কিছু কিছু মানুষ সরিয়ার তেলের তেল খান।
আপনাদের এলাকার মেয়েদের নিজস্ব জীন টিন আছে নাকি?
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৩৭
ইসিয়াক বলেছেন: বেছু মেয়েটা বেশ বুদ্ধিমান। নিজের সম্মান নিজে রক্ষা করার চেষ্টা করেছে। আকবরের মত লোক সব গ্রামে ই আছে। সুযোগ সন্ধানি আর বেয়াদব হয় এরা।
স্মৃতি কথা ভালো লাগলো।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৪২
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি এত সিরিয়াসসি নিচ্ছেন কেন আকবরের আচরণকে, গ্রামের কিশোর কি শহরের রোমিওদের মতো চিঠি লিখে? মনে আবেগ আসতে পারে।
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৩৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আশেপাশের সবাই জ্বীন বিশ্বাস করতো,আপনি করতেন না কেন?আপনি তো তখন পরিণতও ছিলেন না।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৪৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি ১ম শ্রেণী থেকে ভালো শিক্ষকদের কাছে পড়েছি। যারা পড়েও অবুঝ রয়ে গেছে, তাদের পৃথিবীতে জ্বীন আছে, ভুত আছে, পরী আছে।
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৪৫
ইসিয়াক বলেছেন: জিন বলে কিছু আছে কিনা আমার জানা নাই? তবে কিছু মন্দ লোক সবখানে আছে।এরা মেয়েদের সুযোগ সুবিধা মত কব্জা করতে চায়। অনেকে ক্ষতি গ্রস্থ হয় অনেকে চালাকি করে পালিয়ে বাঁচে। এই ধরনের লোকজনের সাথে রাজনৈতিক নেতা কর্মীদের দহরমমহরম থাকে। যাতে ঝামেলা হলে নিজেকে বাঁচিয়ে নিতে পারে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আমরা হলাম চট্টগ্রামের গ্রামের মানুষ, গ্রামে ছেলেমেয়েদের মাঝে একটু আধটু মনের টান টুন থাকলে কেহ মনে কিছু করে না, স্বাভাবিকভাবে নেন; কিন্তু জিং জিং,পিং পুং ইত্যাদির সুযোগ নেই।
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ভালো শিক্ষক বলতে??
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
জ্ঞানী শিক্ষক, যাঁদের মাথায় জ্বীন, ভুত, পেত্নী ঢুকতে পারে না।
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১০
সোবুজ বলেছেন: গ্রামে প্রায় যুবতি মেয়েদের জ্বীনে ধরতো।এখন বুঝলাম কোন জ্বীনে ধরে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
এতদিনে, সীতা কার বাবা?
৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ওযা/বৈদ্য/কবিরাজ আয় এখনো করে গ্রামে,তখন কেমন ছিলো? কার্যসম্পাদনে ওদের সফলতার রেট কেমন ছিলো?
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
এলাকাভিত্তিক, আমাদের এলাকার আলোকিত ছিলেন; যত সমুদ্রের দিকে যেতাম, ওদিকে বাতাস বেশী, বাতাসে মানুষের চুল পাকে।
৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:২৮
এম ডি মুসা বলেছেন: বাস্তব ধর্মী লেখা! এমন লেখা বার বার চাই..... সু নাগরিক না হলে তাকে দিয়ে সব হয়
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন:
মানুষের কাছাকাছি ছিলাম, অনেক কিছু খেয়াল করেছি, লেখা হবে!
৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৩১
এম ডি মুসা বলেছেন: গ্রামের কুসংস্কার কি বিস্ফোরণ ঘটায়, এটা কতটুকু বিশ্বাস করেন?
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
ঢাকা শহর ক্যানসারের মতো গ্রামগুলোর অক্সিজেন কেড়ে নিয়েছে; কুসংস্কারটা আছে উত্তর বংগে।
১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:০২
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনার এই গল্প আগেও একবার পড়েছিলাম।
আপনি ভালো লিখেন। সহজ শব্দে কঠিন বিষয় বিশ্লেণ করেন।
আপনি অনেক প্রিয় ব্লগার, এখন একটা প্রশ্ন আপনার বই প্রকাশ করলে কয়জন পড়বে? (এটা একটা জরিপ)
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি বই প্রকাশ করলে ১০/২০ হাজার মানুষ পড়বেন কমপক্ষে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
দেখি, আমি নিজকে পরীক্ষা করার জন্য ১টা বই প্রকাশ করবো।
১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১৪
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ১০/২০ হাজার বই ছাপার খরচ কত হবে জানেন?
আপনি নিশ্চয়তা দিলে কথাশিল্প থেকে আমার খরচে আপনার বই প্রকাশ করব। বিক্রি না হলে আপনি আমার ক্ষতিপূরণ দেবেন?
(আমি মজা করছিনা বা আপনাকে রাগাচ্ছিনা আমি বাস্তবতার কথা বলছি)
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ, আমার আশা, আমার বই আমি নিজে প্রকাশ করবো। আমি এখনো কল্পনার জগতে, কিন্তু আমার নিজের উপর আস্হা আছে।
১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১৯
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: প্রথম ছাপা ১০ হাজার কপি বিক্রি হলে আপনি হবেন বাংলাদেশের সবচাইতে বড় লেখক। ২০ হাজার হলে আপনি সবার উপরে বসবেন, এবং আমি তা পণ করে বলতে পারব।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
দেখা যাক, ইহা এখনো কথা মাত্র; আমি পারলে জানাবো; আমার থেকে ২ বছরে কিছু না'শুনলে, বুঝবেন যে, আমি সফল হইনি।
১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৪
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনার সফলতা কামনা করি।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
দেখা যাক, সময় লাগবে।
১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:০৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দুনিয়াতে জ্বীন না থাকলেও এমন কিছু আছে এটা আমি নিশ্চিত।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
না'থাকলেও কোন অশসুবিধা ছিলো না; কিন্তু আপনি নিশ্চিত হওয়ায় অসুবিধা হয়ে যাচ্ছে! আপনি কিভাবে নিশ্চিত? আপনি যে আছেন, এই ব্যাপারে আমি নিশ্চিত!
১৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৭
সোবুজ বলেছেন: আগে লিখলে আগে জানতাম।নতুন বৌদের জ্বীনে ধরে প্রেমিক ছাড়া অন্যের সাথে বিয়ে হলে।এসব অনেক পুরান ঘটনা।গ্রামে আরো হাজারো কারনে জ্বীনে ধরে।আমাদের গ্রামে একজন জ্বীন ছাড়তো। আমি আমার দলবল নিয়ে জ্বীন হয়ে তার ঘাড়ে চড়ে বসলাম।জীবনে আর কোন দিন সে জ্বীন ছাড়াতে যায়নি।তখন আমি ক্লাস নাইনে পড়ি।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের সমাজে অসৎ ও বেকুব মানুষের অভাব ছিলো না কোন কালে, এখনো অভাব জ্ঞানী মানুষের।
১৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:২৭
সিগনেচার নসিব বলেছেন: বরাবরের মতই আপনার স্মৃতিচারন সুন্দর ও সাবলিল। শাহ আজিজ ও আপনার বৈশ্বিক রাজনীতি ও সামগ্রিক চিত্র নিয়ে সম্প্রতি করা সবগুলো পোস্ট ই পড়া হয়েছে। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অনেকগুলো পছন্দের পোস্টে মন্তব্য করা হয়ে উঠেনি। এই পোস্টের মন্তব্যের মাধ্যমে আপনি বই প্রকাশে আগ্রহ দেখিয়েছেন। খুবই আনন্দিত। আমি আপনার বই কিনবো এবং পড়বো। আশা করি অবশ্যই প্রকাশের আগে আমাদের জানাবেন। আপনার সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনা করি।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ, আমার বইয়ের প্রথম পাঠক আপনি।
আপনি ভালো পাঠক, ব্লগে দেশের মানুষকে নিয়ে লেখেন।
১৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩১
সিগনেচার নসিব বলেছেন: অফ টপিক: প্রতি রমজানে ইজরায়েল রুটিন করে ফিলিস্তিনিদের উপর আর পবিত্র আল-আকসা মসজিদে হামলা করে। এবার ভাবছিলাম হয়ত তারা ভুলে গেছে। ঠিকই হামলা করে দিলো। বিশ্ববিবেক লাড়া খায় খালি ইউক্রেনে হামলা হলে; ফিলিস্তিনের ব্যাপারে বিশ্ববিবেক সারাজীবন ন্যাতায়াই থাকবে। মিডিয়াও যথারীতি চুপ! এমনটা বার বার হওয়াকে আপনি কিভাবে দেখছেন?
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
প্যালেষ্টাইনীদের পক্ষে আছে ইউরোপ; কিন্তু ইউরোপ এখন নিজের যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত। আল-আকসায় সবার যাবার অনুমতি নেই; কারা যেতে পারবে, তাদের লিষ্ট আছে; তরুণ প্যালেষ্টাইনীরা সেই নিয়ম মানে না অনেক সময়। আবার, আল আকসার পাশে পুলিশ আছে সব সময়, তরুণ প্যাষ্টাইনীরা ক্ষেপে গেলে আগে পাথর মারে, তারা পাথর সাথে করে নিয়ে যায়; এজন্য এখন ইউরোপও চুপ। আসলে, পুটিনও প্যালেষ্টাইনীদের পক্ষে।
১৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কাহিনীটা পরিচিত মনে হচ্ছে। আগে পড়েছি কি?
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৫
সোনাগাজী বলেছেন:
সেবার লিখেছিলো চাঁদগাজী, এবার লিখেছেন সোনাগাজি, আগামীবার যখন পড়বেন, লেখক থাকবেন 'মোহনগাজী'।
১৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আকবর কে মন্দ লোক বলা ঠিক না। হয়তো সে বেছুকে ভালোবাসে। ভালোবাসা থেকেই বেছুকে জড়িয়ে ধরেছে। রসি কে সাপ কেন ভাববো? আসলে বেছু আকবরের ভালোবাসা টা বুঝতে পারেনি।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
কিশোর, তরুণেরা হঠাৎ ইমোশানেল হতে পারে, এর মানে নয় যে, এখানে ভয়ংকর কিছু ঘটছে।
২০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাদের অঞ্চলে পানিফল কে সিংগারা বলে।
আমরা ঢাকার মানুষরা পানিফল বলে থাকি। ঢাকাতে পানি ফল ৩০/৪০ টাকা কেজিতে পাওয়া যায়। আমি পানিফল খাই না। সুরভি খুব পছন্দ করে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমিও এসবে নেই, ভয়ানক কাঁটা
২১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার আত্মজীবনী টাইপ লেখা গুলো আমাকে মুগ্ধ করে। আরো লিখুন। আপনার লেখা গুলোতে অদ্ভুত সব চরিত্র আছে। আমু। সে একজন দোকানদার। আপনার অন্যান্য লেখা গুলোতে আমু অনেকবার এসেছে।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
আমুভাই বাকী দিতে দিতে বহুবার ব্যবসা হারায়েছিলেন, তারপরও কোনভাবে চলছিলেন। গ্রামের মানুষ সবাই সবাইকে জানেন, সবার সাথে চলেন।
২২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিশোর, তরুণেরা হঠাৎ ইমোশানেল হতে পারে, এর মানে নয় যে, এখানে ভয়ংকর কিছু ঘটছে।
হয়তো আকবরের উদ্দেশ্য খারাপ ছিলো না। কিন্তু বুদ্ধির অভাবে উপস্থাপনটা সুন্দর হয়নি। আসলে প্রেমে পড়লে ছেলেরা অনেক বোকামি করে। এইখানে বেছু বেশি ভাব নিয়ে নিয়েছে। অথবা তার আকবরকে পছন্দ না।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৫৪
সোনাগাজী বলেছেন:
গ্রামে অনেক দিক থেকে মিলতে হয়; আকবর স্মার্ট ছিলো না।
২৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:০৮
তারছেড়া লিমন বলেছেন: বেছু মেয়েটির জন্য মনের কোনে দাগ কেটে গেল। বেসম্ভব সুন্দর হৈচে ভাই..........++++
১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
মেয়েদের মনের সৌন্দয্য মানব সমাজের শান্তির কবচ।
২৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এটা পড়েছিলাম মনে হয় আগে
১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আবার পড়তে কষ্ট লেগেছে, নাকি খারাপ লাগেনি?
২৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫২
রানার ব্লগ বলেছেন: উঠতি বয়সের গ্রামের মেয়েদের এমন হাজারো অভিজ্ঞতা থাকে যা তারা জ্বীন ভুতের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয় ।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
জ্বীনভুত এভাবেই বেঁচে আছে।
২৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪২
হাসান রাজু বলেছেন: আপনি মাঝে মাঝেই পুরনো পোস্টগুলো আবার পোস্ট করেন?
১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি আমার লেখা বারবার পড়ি, অন্যদের অবস্হা বুঝতে চাই, এগুলো বারবার পড়ার মতো, নাকি একবারের পর বিরক্তিকর!
২৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গ্রামের মানুষ এখনও ভূত-প্রেত বিশ্বাস করে।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্লগারদের কি অবস্হা?
২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
গ্রামের মানুষকে মোল্লারা বেকুব বানায়ে রাখে।
২৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:১৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা আগেও লিখেছিলেন তখনও পড়েছিলাম। পড়তে ভালোলাগে।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৩২
ইসিয়াক বলেছেন: সিংগারা মানে কি পানি ফল?
আপনাদের গ্রামে কি এখনও সরিষার তেলের তরকারি রান্নার চল আছে? আমাদের গ্রামের দিকে প্রায় সবাই এখন সাদা তেল অর্থাৎ সয়াবিন তেলে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। আগে সরিষা,তিল, মষণের( তিসি) তেলে রান্না করতো প্রায় বাড়িতে।