নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউক্রেনকে যারা অস্ত্র দিচ্ছে, তারা মধ্যস্হতা কিভাবে করবে?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১৬



১ জন ব্লগার আমার এক পোষ্টে আমাকে প্রশ্ন করেছেন, ইউক্রেন সম্প্রতি "নিরপেক্ষ দেশ" হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে, এরপরও রাশিয়া কেন যুদ্ধ বন্ধ করছে না?

এটার ১টা উত্তর হলো, রাশিয়া ইউক্রেনকে "নিরপেক্ষ দেশ" থাকতে দাবী করেছিলো যুদ্ধ শুরু করার আগে; যুদ্ধ শুরু হয়ে যাওয়াতে এখন আরো অনেক শর্ত যোগ হয়েছে, এবং নতুন নতুন শর্ত যোগ হবে, পরিস্হিতি কঠিন হবে, এত শর্ত মানা কঠিন হবে, যুদ্ধ চলতে থাকবে। তা'হলে এর শেষ কোথায়? ইহার শেষ এখন পুটিনের হাতে; সে যদি ৯ই মে'র মাঝে ডনবাস এলাকা পুরোপুরি দখল করে, বাকী এলাকায় মিসাইল ছোঁড়া বন্ধ করে, রাশিয়ার পক্ষ থেকে যুদ্ধের তীব্রতা কমে আসবে।

ডনবাস রাশিয়া দখল করে নিলে, জিলেনস্কি কি বসে থাকবে? সে তো সেটাকে মুক্ত করার জন্য পুর্ব এলাকায় যুদ্ধ চালিয়ে যাবে; তা'হলে যুদ্ধ কি করে শেষ হবে? ইহা তো চলমান প্রসেস! রাশিয়া থেমে যাবার পর, ইউক্রেন যদি যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়, পুটিন কঠোর পদক্ষেপ নিবে।

এই ভয়ংকর পরিস্হিতি থেকে বের হওয়ার জন্য "মধ্যস্হতার" দরকার; মধ্যস্হতা আসতে হবে শক্তিশালী কোন দে শ হতে; যেমন, জার্মানী, ফ্রান্স, বৃটেন থেকে। আমেরিকা এখনো "মধ্যস্হতার" করার চেষ্টা করলে খারাপ হতো না; তবে, বাইডেনের ভুলের জন্য আমেরিকার মধ্যস্হতা পুটিন এখন মানতে চাইবে না।

ফান্স নিজেদের নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত, বোরিস অকারণে কিয়েভ ভ্রমণ করেছে, জার্মানী অকারণে অস্ত্র দিয়েছে, এবং আরো দেয়ার কথা বলছে! বাকী কে আছে? বাকী আছে ইয়েমেন! জার্মানীর বিষয়ে পুরো রাশিয়ান জাতির ক্ষোভ আছে, ওরা ইউক্রেনকে অস্ত্র দিয়ে পুরো রাশিয়ান জাতিকে ক্ষেপাচ্ছে!

ইউরোপের সরকারগুলো ন্যটোতে থাকার পরও, EU হিসেবে এই যুদ্ধ বন্ধের জন্য ভুমিকা রাখতে পারে। ৯ই মের আগে যুদ্ধ বন্ধ করার একটা সুযোগ ছিলো EU'র জন্য। পুটিন একবার ডনবাস এলাকায় শক্ত হয়ে বসলে, সে সরতে চাইবে না। দরকার যুদ্ধ থামানোর, না'হয় ইউক্রেন লম্বা সময়ের জন্য যুদ্ধের ময়দানে পরিণত হবে।





মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ কারা করেছে? দেশের সাধারণ জনগণ। সকল যুদ্ধে এমন পরিস্থিতি হয়। শুধুমাত্র সেনা বাহিনী দিয়ে যুদ্ধ হয় না। সাধারণ মানুষও যুদ্ধে নামে। আসলে সাধারণ মানুষ যোগ না দিলে যুদ্ধ পরিপূর্ণ হয় না।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউক্রেনে সাধারণ মানুষ অস্ত্র হাতে নিয়েছে, এবং এই কারণে সাধারণ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে; এদের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে, যুদ্ধাপরাধের বিচারের কথা উঠছে; ফলে শর্ত বাড়ছে।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


যুদ্ধ বন্ধের পদক্ষেপ হিসেবে আপনি যত মিনিট ভেবেছেন,পুরো ইউরোপ,আমেরিকা,ন্যাটো,ইইউ ভাবেনি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:




ন্যাটোর এজেন্ডা অনেক লম্বা; আমেরিকা ও ইউরোপের ক্যাপিটেলিজম ভাবছে, পুর্ব ইউরোপকে ন্যাটোতে না'আনলে, সেই এলাকাতে আবারো সোস্যালিজম ফিরবে।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকা প্রায় সকল যুদ্ধে জয়ী হয়ে, বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে আছে। এটার জন্য তাদের সামরিক শক্তির চেয়ে বেশী কার্যকর হলো তাদের আর্ন্তজাতিক রাজনীতি। ছলে বা কৌশলে, তারা জিতবে। আমেরিকার এই রাজনীতি বোঝানোর জন্য একটি গল্প প্রচলিত আছে। এই গল্পটিও আমেরিকানরা বানিয়েছে।

একবার আন্তর্জাতিক কুকুর কুস্তির আয়োজন করা হলো। সেই কুস্তির আগে সকল দেশেই কয়েক বছর ধরে কুকুর ট্রেনিং দিয়েছে। সেই কুস্তি প্রতিযোগিতায়, আমেরিকার কুকুরটি অন্য দেশের কুকুরকে একেবারে ছিড়ে টুকরো করে ফেলেছে। ভারত, চিন, ইত্যাদি দেশ মনে করেছে, তাদের কুকুর হয়তো নিম্ন মানের ট্রেনিং পেয়েছে। কিন্তু জার্মান, জাপান, এসব দেশ বিষয়টা মানতে পারছে না। কারণ তারা খুব ভালো ট্রেনিং দিয়েছে। আমেরিকার কুকুরটি কিভাবে সকল কুকুর মেরে ফেলেছে, সেটা তারা বুঝতে পারলো না। যাই হোক, আমেরিকার কুকুরটি অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন।

প্রতিযোগিতা শেষে, জার্মান ও জাপান দলের ম্যানেজার, আমেরিকার দলের ম্যানেজারকে জিজ্ঞাসা করলো - আমরা এই কয়েক বছর ৫০+ জন বিশ্বসেরা ট্রেইনার দিয়ে, অনেক খরচ করে, এসব কুকুর ট্রেনিং দিয়েছি। তোমরা কতজন দিয়ে ট্রেনিং দিয়েছ? কত খরচের করেছ? তোমাদের কুকুরটি অন্য সকল কুকুরকে কাগজের মতন ছিড়ে ফেলেছে কিভাবে?

আমেরিকার ম্যানেজার উত্তর দিলো - আমরা কুকুরের ট্রেনিং দেইনি। আমাদের দেশের মাত্র তিনজন প্লাস্টিক সার্জন (ডাক্তার) মাত্র ছয় মাস চেষ্টায়, একটি নেকড়ে বাঘকে কুকুরের মতন দেখতে বানিয়েছে।

এখানে বোঝার বিষয়- প্রতিযোগিতায় সবই কুকুর নিয়ে গেছে, কিন্তু আমেরিকা নিয়েছে বাঘ। ওরা জিতবেই। যুদ্ধে সবরকম রাজনীতিই চলে। যার রাজনীতি যত শক্তিশালী, সে তত বেশী জিতে।

সম্মুখ যুদ্ধ শুরু করলে, আমেরিকা চীনের সাথে পারবে না। এমনকি ভারতের সাথেও পারবে না। কিন্তু, আমেরিকার অসাধারণ রাজনীতির জন্য, তারা বিশ্বে শীর্ষ অবস্থান দখল করে আছে। রাশিয়ার মতন এক শক্তিশালী দেশকে শুধুমাত্র রাজনীতি দিয়েই দুর্বল করে ফেলেছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



রাশিয়ানদের দুর্বল করেছে ইয়েলসিন গংরা ও পুটিন গংরা। রাশিয়ানরা ক্যাপিটেলিজমে, আমেরিকা ক্যাপিটেলিজমে; পুটিন সর্বকালের সেরা ধনী, তার জেনারেলরা ধনী; তারপরও যুদ্ধ কেন? পুটিন ন্যাটো-বিরোধী, রাশিয়ানরা ন্যাটো বিরোধী।

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ন্যাটোর যুদ্ধ বিশারদদের সহযোগিতায় রাজধানি কিভ প্রতিরোধ বাহিনী পুরো চেচেন ব্রিগেডের সেনাদের ভালোই সামলাচ্ছে। পুতিন কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে চাইছেন! ইউক্রেনিয়দের জন্য রুশদের যত টা দরদ চেচেনদের জন্য সেটা নেই।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিনের কিয়েভ প্ল্যান পরাজিত হয়েছে; তার জেনারেলরা মিশরের জেনারেলদের মতো ব্যবসা বাণিজ্য করছিলো দেশে; তারা আর সৈনিক নয়। পুটিনের দুর্বলতা দেখে ন্যাটো যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চাচ্ছে।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: যুদ্ধের ময়দান ইউক্রেন হলেও রাশিয়ার সাথে পরোক্ষভাবে যুক্তরাষ্ট্র ও তার ইউরোপের মিত্ররা যুদ্ধ করছে।

যুক্তরাষ্ট্র কেন ইউক্রেনে সেনা পাঠালো না?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:


আমেরিকা সৈন্য পাঠালে এটোমিক যুদ্ধ হবে।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়নের আগ্রাসনের চেয়েও বড় কঠিন হবে রাশিয়ার এই যুদ্ধ। পশ্চিমা গণমাধ্যমের কারনে ইউক্রেনে জাতীয়তাবাদ আন্দোলন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তারা রুশদের ইতোমধ্যে ঘৃণা করছে। এটাই যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্য ছিল।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউক্রেনের লোকজন বুঝতে পারছে না যে, আমেরিকা তাদের প্রতিবেশী নয়, রাশিয়াই তাদের প্রতিবেশী, ইহা একটা সমস্যা।

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৮

বিটপি বলেছেন: শক্তিশালী দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র ফ্রান্স পারত মধ্যস্থতা করতে, কিন্তু অলস দেশ ফ্রান্স সময়মত রেস্পন্স না করাতে সে সুযোগ হারিয়েছে। এখন চীন যদি কিছু করতে পারে তো ভালো - আর কারো মাতব্বরি রাশিয়া মানবেনা, ইইঊ'র তো নয়ই, ইইউ মূলত ন্যাটোরই অর্থনৈতিক চেহারা।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ইইউ নিজকে ন্যাটোর সাথে গুলিয়ে ফেলেছে, চীনারা ইহা থামাতে যাবে না; তারা চাইবে এই যুদ্ধ চলতে থাকুক।

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৩৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


সম্ভবত নেলসন ম্যান্ডেলার হস্তক্ষেপ দরকার ছিলো।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



আফ্রিকা অবধি যুদ্ধের খবর পৌছেছে কিন কে জানে?

আফ্রিকার কোন দেশে দুর্ভিক্ষ হলে, সরকারের লোকেরা প্যারিসে বাজার করতে এলে মিডিয়া থেকে ১ম বার শুনে।

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সোবুজ বলেছেন: যুদ্ধের ভয়াবহতা অনেকটা কমে আসছিল।জাহাজ ডুবিয়ে বেড়ে গেছে।এখন অনেকটা না ফেরার অবস্থায় চলে গেছে।
ইউরোপের নিজের কোন বক্তব্য নাই।আমেরিকার সাথে সুধু তাল মিলায়।আমেরিকা চায় না যুদ্ধ বন্ধ হোক।মাঝ খান থেকে ইউক্রেনে সুধু পোড়ামাটি থাকবে কোন মানুষ থাকবে না।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউক্রেনের মানুষ এমনিতেই দেশ থেকে পালাতে চেয়েছিলো, এখন সেটাই ঘটবে।

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১১

জুন বলেছেন: জেলেনেস্কি কি একবারও তার দেশ আর জনগনের কথা ভাবছে না! কিভাবে এত লক্ষ লক্ষ নিরীহ লোককে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে!! গায়ের সাথে লাগানো পারমানবিক শক্তিধর একটি দেশের সাথে অসম এই যুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনে কি ভাবে সেই এই যুদ্ধে জড়ালো পশ্চিমাদের উস্কানীতে! আমেরিকা সরাসরি সৈন্য পাঠাতে পারছে না কিন্তু পুরো উস্কানী দিয়ে যাচ্ছে। একটি শান্তি বৈঠকেও সে সমর্থন দেয় নি। রাশিয়ার সাথে ইউরোপকেও ধ্বংস করে শেষে নিজে ধ্বংস হবে এই পরিনতির আশংকা করছি। কমেডিয়ান পলিটিশিয়ান হলে সেই দেশের এই অবস্থাই হয়।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউরোপ বিশ্বকে হতবাক করছে, ওদের নিজের সমস্যা নিজে সমাধান করতে পারলো না; সোভিয়েতে থাকাকালীন ইউক্রনের লোকজন ভালোই ছিলো।

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইউক্রেনের ভূখন্ডের প্রতি রাশিয়ার লোভ রয়েছে। তারা যে কোন ছুঁতায় ইউক্রেন আক্রমন করতোই। তারা পুরো ইউক্রেনই নিতে চেয়েছে। এখন ভাবছে পুরোটা নিবে না কিছুটা নিবে। আর ইউক্রেনকে ভাবতে হচ্ছে তারা স্বাধীন থাকবে না রাশিয়ার অংশ হবে। যারা স্বাধিন থাকতে চায়, তারা যুদ্ধ করছে এবং জীবন দিচ্ছে। হানাদারদেরকে যারা ঘৃণা করে তারা চায় অবশেষে ইউক্রেন জয়ী হোক এবং তাদের ক্রিমিয়াও মুক্ত হোক। রাশিয়ার তো আফগানদের সাথে ফরাজয়ের রেকর্ড রয়েছে। সুতরাং ইউক্রেনের সাথে তাদের পরাজয়ে ক্ষতি কি?

রাশিয়া বিরোধীরা এ সুযোগকে কাজে লাগাতে চাইবে। রুশ বিরোধীরা ইউক্রেনের সাথে এক জোট হয়ে যুদ্ধ করলে উইক্রেন জীয় হলেও হতে পারে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



সোভিয়েত কি করে আফগানডের সাথে পরাজিত হলো? সোভিয়েতকে নেয়া হয়েছিলো সমাজতান্ত্রিক সরকারকে রক্ষা করতে; কিন্তু দেশের সমাজতন্ত্র-বিরোধীরা আমারিকা, সৌদী ও বিন-লাদেনের বাহিনীর সাহায্যে সরকারকে পরাজিত করে, আফগানিস্তানকে আজকের অবস্হায় এনেছে।

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইউক্রেন এর মধ্যে তাদের অনেক জনগণকে হারিয়েছে। তাদের মনে প্রতিশোধের নেশা চেপে বসলে তারা রাশিয়ার সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং জয়ী না হওয়া অবধি তারা লড়ে যাবে হয়ত।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



রাশিয়ার সাথে যুদ্ধ করে কোনভাবে জিতবে?

১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:২১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রাজিব ভাই এই এর করা মন্তব্য দুইটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ৭ বছর ব্লগিং জীবনে ১ টি মাত্র পোস্ট করা আর ইউ ভাই। তিনি আপনার পোস্টের সাথে যায় এমন দুইটি মন্তব্য কোথাও থেকে কোট করেছেন। ভুলে বা ইচ্ছা করে মন্তব্য গুলো কোথায় হতে কোট করেছেন উল্লেখ করেন নি। এই নিয়ে তো হাউ কাউ শুরু হলো।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:


আর, ইউ আসলে ব্লগার নন, কি করেন বুঝা মুশকিল।

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: জনাব, আমাকে নিয়ে টানাটানি হচ্ছে কেন বুঝলাম না।
ঐ 'আরইউ' ছাগলের সমস্যা কি? প্রতিবন্ধী নাকি?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হয়, আপনার চিন্তাভাবনা, ধারণাই অনেকের জন্য সমস্যা।

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইউক্রেনের জয় চাচ্ছে সারা বিশ্ব। তারাও যদি সেভাবে চায় তাহলে তারা জিতলেও জিততে পারে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:


রাশিয়া অজগরের মতো, যেটুকু দখল করবে, চাইলে তা হজম করতে পারবে।

১৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: মনে হয়, আপনার চিন্তাভাবনা, ধারণাই অনেকের জন্য সমস্যা।

আপনার কথা মতো চললে আজ এই অবস্থা হতো না। শুধু ঢাকা ও ঢাকার মানুষ নিয়ে লিখলেই হতো। কিন্তু মনটা তো শুধু ঢাকাতে থাকতে চায় না।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১০

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি ভালো লেখক, অন্যের থেকে ১টা বাক্য নেবেন না; আমি রবীঠাকুর থেকে শুরু যীশু থেকে অবধি, কারো ১টা বাক্য নিই না।

১৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি ভালো লেখক, অন্যের থেকে ১টা বাক্য নেবেন না; আমি রবীঠাকুর থেকে শুরু যীশু থেকে অবধি, কারো ১টা বাক্য নিই না।

আপনার মতো জ্ঞান থাকলে আমি এদেশের প্রেসিডেন্ট হতাম। মন্ত্রী হতাম।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার পোষ্ট থেকে ব্লগারদের নামগুলো মুছে দেন।

১৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:২৬

গরল বলেছেন: একটা স্বাধিন দেশকে তাদের নিজেদের রক্ষার স্বার্থে অস্ত্র সাহায্য দেওয়াটা আমি দোষের কিছু দেখি না। তা না হলে ইউক্রেনের সাথে আলোচনা করা তো দুরে থাকুক, পুতিন এতদিনে কিয়েভে এসে চা খেত নতুন প্রেসিডেন্টের সাথে। আর এখনতো ডনবাস নিয়েই চিন্তায় আছে। তবে মধ্যস্হতা করে এখন আর কোন লাভ হবে বলে মনে হয় না, যেমন লাভ হয় নাই আসাদ, সাদ্দাম বা গাদ্দাফির সাথে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিন এখন ক্যাপিটেলিষ্ট, দুর্নীতিবাজ; জিলেনস্কি ইউক্রেনের লৌহ ও খাদ্য (জমি দখলবাজদের ) প্রতিনিধি; পুটিন চাহেনী ওকে সরাতে, চেয়েচিলো শুধু ন্যাটোতে না যেতে; কারণ, রাশিয়ানরা ন্যাটোকে শত্রু মনে করে; রাশিয়ানরা ও ইউক্রেনরা কাছাকাছি মনের মানুষ।

পুটিন কিয়েভে চা খায়নি, কিন্তু দেশটাকে পংগু করে দিয়েছে।

১৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:৫০

কোনেরোসা বলেছেন: মনে হচ্ছে জাহাজ ডুবানো ঠিক হয় নাই, ভাল্লুক চেইত্যা গেছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৪:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



শাঁখের করাত, জাহাজ থেকে মিসাইল ছাড়ছে, আবার জাহাজ ডুবে যাওয়ায় পুটিন কঠিন অবস্হানে যাচ্ছে।

২০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইউক্রেন স্বাধীন থাকতে চাইলে যে করেই হোক তাকে অজগরের হজমি শক্তি কমাতে হবে। ভারতের সাথে আমাদের সেইম কেস। এখানেও ভারত পন্থি আছে। ভারত যদি বুঝতেই পারে যে আমাদেরকে গিলে হজম করতে পারবে তাহলে তারাও হয়ত আমাদেরকে গিলতে চাইবে। পৃথিবীটাই এমন যে বড় সে আরো বড় হতে চায়। ছোটদেরকে সেজন্য হিম্মত নিয়ে টিকে থাকতে হয়। ইউক্রেনের এখন সে হিম্মতের পরীক্ষা চলছে। ইজরাইলের বন্ধু হিসাবে আমাদের দেশের অনেকে ইউক্রেন বিরোধী। কিন্তু ইজরাইল ও রাশিয়া উভয়টাই হানাদার। সুতরাং হানাদার সূত্রে রাশিয়ার পক্ষে থাকাও মুশকিল। যেহেতু ইউক্রেন স্বাধীন থাকতে চায় সেহেতু তাদের জয় হোক এটাই কাম্য।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:


ভারত আমাদের প্রতিবেশী, আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলো; তাদের সার্থ অনুযায়ী আমাদের ১কোটী মানুষকে ৯ মাস পালন করেছে; এখন মোদী ও তার দল উহাকে ধর্মের দিকে নিয়ে যাওয়ায়, তারা এ্যগ্রেসিভ হয়ে উঠেছে; আগের সরকারগুলো যথাসম্ভব চেষ্টা করেছিলো "ধর্ম নিরপেক্ষ" থাকতে।

আপনি ভারতকে ধর্মীয় দেশ হিসেবে দেখতে চান?

২১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:১৪

জুন বলেছেন: বরিস জনসন কিয়েভ সফর করছে ইউক্রেনীয়দের সহায়তা করার জন্য নয়, করছে কারন তাঁর বিরুদ্ধে বৃটেনে লকডাউনের সময় ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটে পার্টি করার জন্য মামলার প্রস্ততি চলছে তা থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর জন্য । এটা আমার অভিমত ।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



সে সুযোগ নিয়েছে, কিন্তু প্রাণ যাচ্ছে ইউক্রেনের মানুষের।

২২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই যুদ্ধ সহসায় থামবে বলে মনে হয়না। জেলেনস্কি মারাক্তকভাবে কাদায় আটকে গেছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:


সে ফ্রি অস্ত্র পাচ্ছে; কিন্তু মানুষ মারা যাচ্ছে ইউক্রেনের, সেটা সে অনুধাবন করতে পারছে না।

২৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬

একলব্য২১ বলেছেন: রাশিয়া এখন যে সুইডেন আর নরওয়েকে ধমকাচ্ছে এটা কি ফাঁকা বুলি। না এর মধ্যে সারবস্তু আছে।

আর একটা প্রশ্ন তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ কি অনিবার্য হয়ে উঠছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউক্রনের যুদ্ধ যেভাবে বিশ্বকে মেরুকরণ করছে ইহা ৩য় বিশ্বযুদ্ধের দিকে নেবে। ফিনল্যান্ড, সুইডেন ও নরওয়েকে নিরপেক্ষ দেখতে চেয়েছিলো পুটিন; কিন্তু তারা ন্যাটোর গলায় কথা বলছে।

২৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

কোনেরোসা বলেছেন: ন্যাটোর শুধু পয়শার উপরে দিয়ে যাচ্ছে। ইউক্রেনীয়রা যুদ্ধ করে মরুক। এই যুদ্ধে রাশিয়া এবং ইউক্রেন ধরা খাবে, মাঝখান থেকে ন্যটোর পোয়াবার

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:


রাশিয়া আভ্যন্তরীণ সমস্যায় জর্জরিত; ন্যা টো ভালো সময় বেচে নিয়েছে; তবে, খারাপ দিক হচ্ছে, চীন-রাশিয়া-ইরান-তুরস্ক-দ: কোরিয়া ১টি ভয়ংকর ইউনিয়ন গড়ে তুলবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.