নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুইডেনে কোরান শরীফ পোড়ানোর মানেটা কি?

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:২৭



মানেটা সোজা, সুইডেনসহ ইউরোপের নতুন জেনারেশন, নতুন করে মুসলিম ইমিগ্রেণ্ট চাচ্ছে না। ইউরোপে সুইডেন, এশিয়ায় জাপান, এরা ধর্ম নিয়ে মাথা ঘামায় না; এদের কাছে বাইবেল, তোরাহ, কোরান শরীফ, বেদ সবই সমান; তবে, ইউরোপিয়ানরা ইহুদী ও মুসলিমদের আগমণ পছন্দ করছে না।

দেখছেন, ইউক্রেনের রিফিউজিদের নেয়ার জন্য মানুষ ইংল্যান্ড থেকে পারিবারিকভাবে স্পনসর করছে, নিজেদের গাড়ীতে করে নিয়ে যাচ্ছে; নিজ বাড়ীতে রুম ছেড়ে দিচ্ছে; অথচ, এরা সিরিয়ার রিফিউজীদের নিজ দেশের উপর দিয়ে জার্মানী যেতে দেয়নি।

ফ্রান্সে সেকেন্ড রাউন্ড ভোট হচ্ছে কি কারণে? ম্যাকক্রণকে ২য় দফায় ভোট করতে হচ্ছে ইমিগ্রেশন-বিরোধী লে পেঁ'র সাথে; অথচ লে পেঁ ইউক্রেনের রিফিউজি নেয়ার পক্ষে। সে বলেছে, মাত্র যুদ্ধকালীন সময়ের জন্য সে ইউক্রেন রিফিউজীদের নেয়ার পক্ষে। যুদ্ধ শেষ হলে, এসব রিফিউজী আমেরিকা, কানাডা ও পশ্চিম ইউরোপ থেকে ফেরত যাবে? কখনো যাবে না।

জার্মানী, ফ্রান্স, সুইডেন, নরওয়ে ও ইতালীতে কাজের মানুষের প্রয়োজন আছে; তারা মানুষ চায়; কিন্তু মুসলমান ইমিগ্রাণ্টদের চাহে না; কারণ কি? ধর্মই মুল কারণ? না, ধর্ম মোটেই কারণ নয়; আসলে, ইউরোপের মানুষ কার কি ধর্ম সেটা জানতেও চাহে না, সরকারী কাগজে না লিখলেও চলে। তা'হলে সমস্যা কোথায়?

সমস্যা হলো, মুসলিম ও ইহুদী ইমিগ্রেন্টরা স্হানীয়দের 'ধর্ম ও স্ংস্কৃতি'র সমালোচনা করে; এবং স্হানীয়রা যে ভুল ধর্মে আছে, এটা বলতে ভুল করে না। ধর্ম নিয়ে সাধারণত স্হানীয়দের সাথে সমস্যা হয় না; উল্টো প্রায় দেশে মসজিদ, সিনাগগ ও মন্দিরের জন্য টাকা পায়; কিন্তু মুসলমানেরা ও ইহুদীরা নিজদেরকে সাংস্কৃতিকভাবে সুপেরিয়র হিসেবে দাবী করে স্হানীয়দের সমালোচনা করে।
,
কোরান পোড়ানোর জন্য সরকারীভাবে কোন সাপোর্ট পাবে না; এমন কি স্হানীয় গীর্জাগুলো ইহার বিরোধীতা করবে; কিন্তু মুসলিম ইমিগ্রেশন বিরোধীদের সাপোর্ট পাবে। সময় হয়েছে, মুসলানদেরকে এই সমস্যা বুঝতে হবে।






মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৪৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামের অগ্রগতি দেখে তারা পাগল হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তাতে কোন কাজ হবে না। ইসলাম এগিয়ে যাবেই।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি কি দেখছেন, তাদের কি অবস্হা হবে?
তারা ইসলামকে ভয় করে, এতে কোন ভুল নেই।

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা মুসলিমদের ক্রোধ বাড়াচ্ছে। তাতে মুসলিমরা ইসলাম প্রচারে আরো বেশী আত্ম নিয়োগ করবে। আর প্রচারেই প্রসার ইসলামের ক্ষেত্রে এটা চিরন্তন সত্য। আর মুসলিমদের সুবিধা হলো তারা তাদের বিশ্বাসকে সঠিকও প্রমাণ করতে পারে। ধর্ম বিরোধী বিজ্ঞানীদেরকে মুসলিম ছাড়া কেউ চ্যালেঞ্জ করে না। আর আপনার প্রতি মন্তব্যে প্রথম অংশ আমি বুঝিনি।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউরোপের সবাই তো বিজ্ঞানী নন; তারা সাধারণ শিক্ষিত মানুষ, দক্ষ ও কাজ করে খায়। ওখানে এখন যায়গা নেই, যায়গা হচ্ছে আফ্রিকায় ও অষ্ট্রেলিয়ায়; মানুষ ওদিকে যায় না কেন? আফ্রিকার সবাই ইউরোপ চলে যেতে চায়।

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৭

শাহ আজিজ বলেছেন: মাঝে মধ্যে তারা ঘোষণা দিলেই জিহাদিরা রাস্তায় নেমে যায় । তারা এটা পছন্দ করে মানে এই যে গাড়ি বাড়ি পুড়িয়ে মিছিল হয় এটাই তারা চায় কারন বিনোদন ।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



গাড়ীঘোড়া সুইডেনেও পুড়েছে, সেটা দীর্ঘমেয়াদী সমস্যার সৃষ্টি করবে।

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৫২

সোবুজ বলেছেন: মধ্যপ্রাচ থেকে সব আইএস এনেছে।তার ফল ভোগ করছে।আইএস রিফুজিদের কোন সভ্য দেশে স্থান দেয়া উচিত না।তারা ইসলামের দেশ গুলিতে যাক।তারা সাথে করে নিয়ে আসে জংলী আদর্শ।সৌদি একজনকেও যায়গা দেয় না।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আসলে, ইউরোপে ইঊরোপিয়ানদের জন্যও যায়গা নেই; আফ্রিকার কেহই আর আফ্রিকায় থাকতে চাহে না, সবাই চায় নৌকায় করে ইউরোপ চলে যেতে; গিয়ে আবার ওদেরকে গালাগালি, সমস্যা

৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:০৭

তানভির জুমার বলেছেন: সুইডেন সরকার না চাইলে জোর করে রিফিউজি ঢুকতে পারবে না। এমনিতেই ইউরোপের অনেক দেশ ভয়ংকর ইসলাম বিদ্বেষী কারণ ইসলাম অন্য ধর্মের মত না। পৃথীবির মানুষ আস্তে আস্তে ধর্মের দিকে ধাবিত হবে এটাই চির সত্য। অন্যকোন মতবাদ মানুষকে শান্তি দিতে পারেনি,পারছে না এবং পারবেও না।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১০

সোনাগাজী বলেছেন:


ইউরোপে খৃষ্টান ধর্ম অনেকটা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে, ইহা ইসলামের জন্য সুখবর! ছোট একটা সমস্যা আছে, যায়গা কম।

৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:০৮

গরল বলেছেন: মুসলমানদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল তারা যে দেশে বাস করবে সেই দেশের জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবে। যেমন ধরুন শত ভাগ কানাডিয়ান ইউক্রেনের পক্ষে, তারা যায়গায় যায়গায় ডোনেশন এর ব্যাবস্থা করেছে। মুসলমানেরা বলে বেড়াচ্ছে কেউ ডোনেশন করবেন না, জিলেনস্কি একটা ইহুদি। এমনকি ফেসবুক গ্রুপেও তারা এসব প্রচার তো করছেই বাচ্চাদেরও শেখাচ্ছে। আমার মেয়ে একদিন স্কুল থেকে এসে আমাকে জিজ্ঞাসা করে যে বাবা ইহুদিরা নাকি খুব খারাপ, ওদের সাথে মিশলে নাকি পাপ হয়? হ্যালোইন করা নাকি পাপ, খ্রীসমাসে চকোলেট খাওয়া নাকি পাপ, এসব নাকি দুএকটা বাচ্চা স্কুলে আলোচনা করে। খুব স্বাভাবিক ভাবেই কানাডিয়ান বাচ্চারা ছোট বেলা থেকেই মুসলিমদের থেকে দুরে সরে যায় ও এক পর্যায় এদের বাড়াবাড়ি দেখে ঘৃণা করতে শেখে। পাকিরা, আরবরা ও কিছু কট্টর বাঙালীরা তাদের মেয়েদের জীমে, পুলে, কোন গেমস এ বা ক্যাম্পিং এ বা কোন কালচারাল ইভেন্ট এ পাঠায় না।

তারপর পাবলিক নুইসেন্সতো আছেই। যেমন ধরুন আবাসিক এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে অঘোষিত মসজিদ বানাবে কিন্তু নাম দিবে দাওয়া খানা, রিসার্চ সেন্টার বা যে কোন কিছু একটা কিন্তু মসজিদ বলবে না। কারণ হচ্ছে তাহলে পার্কিং এর আবশ্যকতা আছে ও যথেষ্ট পরিমান খোলা যায়গা থাকা লাগে যেমন চার্চগুলোতে থাকে। কিন্তু জুম্মার দিন সব হুড়মুড় করে গাড়ি নিয়ে পাঁচ মিনিট আগে পৌছাবে আর পার্কিং এর জন্য ছুটাছুটি করতে থাকবে, জ্যাম লাগিয়ে দিবে। দশ পনের মিনিট আগে আসলেই কিন্তু ঝামেলা হয় না সেটা করবে না। টিকেট খাবে, বাড়ির ভাড়া যার নামে তাকে জরিমানা করবে বা একসময় উচ্ছেদের নোটিশ দিবে নিজেদের কারণে আর গালি দিবে, বলবে এরা মুসলমানদের দেখতে পারে না। অথচ তারা গোড়াতেই মসজিদ লুকিয়ে অন্য নাম দিয়ে প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছে সেটা মনে থাকবে না। দুইটা বড় বড় মসজিদ আছে শহরের বাইরে সেখানে যাবে না। আরও অনেক কারণ আছে যেটা আসলে বলতে গেলে অনেক বড় হয়ে যাবে মন্তব্য ও সময়ও লাগবে লিখতে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১২

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনার মন্তব্যের ১ম লাইনই বড় সমস্যার কথা বলছে; মুসলমানরা স্হানীয়দের মাথায় উঠতে চায়। আফ্রিকানরা খেতে চায়, কাজ করতে চাহে না।

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



যে দলটি কোরআন পোড়াতে চেয়েছিল তারা ভোটে ১টি সিটও পায়নি।

তাই, সুইডেনের নতুন প্রজন্মকে টেনে আনার প্রয়োজন নেই।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:


স্কেনডেনেভিয়ায় স হজে ভোট পাবে না; ওরা চরমবাদীদের বিপক্ষে; তবে, ইউরোপ ক্রমেই ইহুদী ও মুসলিমদের চাইবে না; তদুপরি, পুরো আফ্রিকা ইউরোপে চলে যেতে চাচ্ছে।

৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৬

তানভির জুমার বলেছেন: ইউরোপ আমেরিকা তাদের সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় বেশকিছু ইসলামের নীতি গ্রহণ করে ভালো আছে। আর মুসলিম দেশগুলো ইসলামের নীতি থেকে অনেক দূরে সরে ভোগ-বিলাস আর চুরি-চামারী নিয় ব্যস্ত।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



৪৬টি মুসলিম দেশ পেছনে পড়ে আছে দেখে, ইউরোপিয়ানরা আমাদের মতো হইতে চাইছে; ভালো থাকলে ভুতে কিলায়।

৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৩

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: বিষয়টা মোটেও এমন না, মূলত নাইন ইলেভেনের পরবর্তী সময়ে পশ্চিমারা এমন একটি ধারণা মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচন্ডভাবে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়েছে যে মুসলিম মানেই উগ্র, জঙ্গি জঙ্গি একটা ভাব।এইটা ধীরে ধীরে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে এখন। একই কাজ মিডিয়া উল্টোটা করেছে ইউক্রেনের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী সিম্পেথি অর্জনের জন্য। মানুষের ধারণা পরিবর্তন করতে মিডিয়ার ভূমিকা পাশ কাটিয়ে গেলে চলবে কিভাবে ! ভিয়েতনাম যুদ্ধে মিডিয়া যখন ভিয়েতনামিজদের করুণ খবর,ছবিগুলো প্রকাশ করে তখন যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের চাপে আমেরিকা যুদ্ধ বন্ধ করতে একপ্রকার বাধ্য হয়।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



মিডিয়া পিডিয়া সবই ওদের, টেকনোলোজী মজি সবই ওদের, বোমা টঅমাও ওদের; আমাদে কি কি আছে? চলেন, আমরা বিস্কুটের টিন পিটাইয়া বলি যে, ইউরোপিয়ানরা খারাপ, নৌকায় করে ওদিকে রওয়ানা দিয়ো না।

আমেরিকার মানুষ যুদ্ধ চাহে না, এবং আফ্রিকার ইমিগ্রেন্টও চাহে না।

১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:০৯

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: ৪৬টি মুসলিম দেশ পেছনে পড়ে আছে দেখে, ইউরোপিয়ানরা আমাদের মতো হইতে চাইছে; ভালো থাকলে ভুতে কিলায়।

মুসলিমদের ইতিহাস কিছু পইড়েন। মুসলিমদের সভ্যতা কোথায় ছিল আর ইউরোপিয়ানরা কোথায় ছিল।

আফ্রিকা সম্যার বড় জায়গা জুড়ে আছে ফ্রান্স নামক রাষ্ট্র।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বর্তমানে যা দেখছেন, ইহা ইউরোপ থেকে এসেছে। মুসলমানদের সভ্যতা এখন আফগানিস্তান, ইয়েমেন, সিরিয়া, লিবিয়া ও পাকিস্তানে আছে।

১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: কোরআন এঁর রক্ষা কর্তা আল্লাহ। যারা অন্যায় করেছে। তাদের বিচার আমরা করতে পারি না। আইন কেন নিজের হাতে তুলে নেবো? আল্লাহ সময় মতো বিচার করবেন।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



কোরান কাগজে না ছাপালে পোড়াতে পারতো না; কাগজ ও প্রিন্টিং আবিস্কার করায় সমস্যা হয়ে গেছে।

১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৫৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




আপনার বিশ্লেষণটি চমৎকার।
একদম সঠিক বলেছেন।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি ইউরোপে ছিলেন, অবস্হা দেখেছেন; এখন নতুন যে জেনারেশন আছে, এরা ইহুদী ও মুসলমানদের খুব একটা চাচ্ছ না। আফ্রিকার অবস্হা এমন এক যায়গায় গেছে, সবাই ভাবছে সাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে চলে যেতে।

১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




আপনার এই পোস্টে মন্তব্য না করলে নিজেকে অপরাধী মনে হবে। এজন্য লগইন করলাম। এতো অল্প কথায় এতো চমৎকার বলেছেন, সত্যি অসাধারণ। আপনি প্রতিটি বিষয় এবং রাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় নাগরিক ভাবনা শতভাগ সঠিক। আমার দীর্ঘ ইউরোপ জীবনে অনেক দেখেছি, ধর্ম, ধার্মিক, ধর্ম ব্যবসা, ইমিগ্রান্টদের পাসপোর্ট পাওয়ার আগে ও পরের পল্টিবাজি, ইউরোপের সব রকম নেনিফিট, সুযোগ সুবিধা ভোগ করেও শুধু ধর্মের দোহাই দিয়ে এরা কত ভয়ঙ্কর রেসিস্ট হয় এবং রাষ্ট্র বিরোধী হয় তা সচক্ষে দেখেছি। এই নিমকহারামি নতুন সাদা প্রজন্ম অনুভব করছে। এজন্য এখন রিয়েকট করতে শুরু করেছে। এরা কোন ধর্ম, অধর্ম কিছুই নিয়ে মাথা ঘামায় না। কিন্তু রিফিউজিরা পাসপোর্ট পেয়ে কিভাবে নিজের বিশ্বাসকে রাষ্ট্রের গলায় ফাঁসির দণ্ড পরাতে চায় তা নিয়ে ভীষণ বিরক্ত এবং ভীত।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ওরা ভালো মানুষ চায়; কারণ জার্মানী, সুইডেন, ফ্রান্স ও ইতালীতে এখনো মানুষ দরকার; ওরা চায় ভালো আচরণের মানুষ, ধর্ম ওদের জন্য মুখ্য নয়।

১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৫৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আজ আমার এলাকার মসজিদে খতম তারাবি শেষ হইছে। ছোট ছোট দুইজন হাফেজ কি নির্ভুল ভাবে ১৯ দিনে কোরান খতম দিলো। কোটি কোটি কোরানের হাফেজের বুকে কোরান গেঁথে আছে। তাই পুড়িয়ে লাভ । কোরান পুড়ানোর মাধ্যমে তার নিচু মনের পরিচয় দিয়েছে।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৪:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:


স্ক্যান্ডনেভিয়ার লোকজন উগ্র নয়; ৪টি দেশে মিলে ১ জন উগ্র রাজনীতিবিদ পাওয়া গেছে। তবে, মুসলমানেরা ইউরোপে বেশী পরিমাণ গেলে, সেখানে অশান্তির সৃষ্টি হবে; ওদের দেশে ওরা ভালো থাকুক।

আমাদের দেশে কয়েকজন নাইজেরিয়ান ঢাকায় এসেছিলো, তারা অনেক অশান্তির কারণ হয়েছিলো।

১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:১১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ধর্মসহ অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়গুলোতে নাক গলানো আর অসাধু পথ অবলম্বন এই দুইটি বিষয় পরিত্যাগ করতে না পারলে মুসলিম দেশগুলো থেকে আগত ইমিগ্রেন্টদের পশ্চিমা দেশে অনেক সমস্যায় পড়তে হবে।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



পশ্চিমে ইমিগ্রেন্টদের মাঝে কারা অসততা অবলম্বন করে বেশী?

১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:১৫

বিটপি বলেছেন: ভবিষ্যৎ পৃথিবী ইসলামের, মানুষ এটা স্বীকার করুক বা না করুক - এটাই চরম সত্য। মুসলিমদের সবচেয়ে বড় ক্ষমতা তাদের ঈমান - সেটার জোরেই সারা বিশ্ব তারা জয় করে ফেলবে। ঈমান এমন একটা শক্তি, কোথাও অন্যায় হয়ে দেখলে তা সহ্য করা বা ইগ্নোর করাকেও অপরাধ মনে করে। এই সৌন্দর্য সবাইকে আকৃষ্ট করতে বাধ্য। সত্যের পথে সবাইকে আসতেই হবে।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



ইয়েমেন, আফগানিস্তান,পাকিস্তান, নাইজেরিয়া, সিরিয়া দেখে তাই মনে হচ্ছে; আপনার কথাই ঠিক।

১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:০৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে পারতো কিন্তু নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা মোটেও কাম্য নহে। এই কারনেই ওখানকার মুসলিমরা ক্ষতিগ্রস্থ হবে রাষ্ট্র ও স্থানীয় কতৃক।

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:


ইউরোপকে ইরোপের মতো থাকতে দেয়া উচিত; এশিয়ান ও আফ্রিকানদের উচিত নিজ দেশকে গড়া

১৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়েও মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারছে না। আবার ধর্ম না মেনেও মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারছে না। তাহলে উপায়?

২১ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



উপায় হলো দেশের শাসনতন্ত্র ও জাতির সংস্কৃতি মেনে বাস করা।

১৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১০

নিমো বলেছেন: সুইডেনের সমস্যাটা পুরনো, জটিল ও বহুমাত্রিক। এই ব্লগে যে কোন বিষয়কে একমাত্রিক ভাবে দেখার একটা বিরক্তিকর প্রবণতা আছে। নিচের ঘটনাটার ব্যাখ্যাটা একটু দিনতো।

view this link

২২ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:২১

সোনাগাজী বলেছেন:





সুইডেনের মানুষ দরকার; আমার মনে হয়, ওরা মুসলমানদের ক্রমেই কমিয়ে আনবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.