নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংগালীদের ভাতের পরিমাণ অর্ধেক করা সম্ভব।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:০৫



একজন বাংগালী বছরে গড়ে ১৭০ কিলোগ্রাম চাউল খেয়ে থাকেন, ১জন থাই নাগরিক খেয়ে থাকেন ১৩৭ কিলো, শ্রীলংকার নাগরিক খেয়ে থাকেন ১০৭ কিলো (গুগল ডাটা)। বুঝা যাচ্ছে, এই ৩ দেশর মাঝে বাংলাদেশের মানুষ বেশী ডায়াবটিসে ভোগার কথা। ১৭০ কিলো থেকে ১০০ কিলোতে আনাটা বেশ সহজ হবে; এতে ডায়াবেটিসর পরিমাণ শতকরা ৮০/৮৫ ভাগ কমে যাবে; ১ বছরের চালে, জাতির প্রায় ২ বছর চলবে।

ক্যালরীর পরিমাণ ও খাদ্যের মান ঠিক রেখে কি করে প্লেটে ভাতের পরিমাণ কমানো সম্ভব? বিবিধ বিকল্প বের করা সম্ভব, আমি শুধু ১টির কথা বলবো, বাকীগুলো আপনারা বের করতে পারবেন। আমি যেটার কথা বলবো, সেটি পুরো জাতির চেহারা বদলায়ে দেবে: পেট ভালো থাকবে, সহজে হজম হবে, ত্বক সুন্দর হয়ে যাবে, ডাক্তারের কাছে যাওয়া-আসা অনেক কমে যাবে।

ব্যাপারটা খুবই সহজ: দুপুর ও রাতের খাবারে ২টি মুল আইটেম থাকবে (১) স্যুপ (২) ভাত (সাথে মাছ, মাংস, সালাদ , ইত্যাদি )। প্রথমে স্যুপ পরিবেশন করা হবে, স্যুপ খাওয়া শেষ হলে, ২য় আইটেম, ভাত পরিবেশন করা হবে।

স্যুপ বানানো যেতে পারে (১) সবজি থেকে (২) ডাল, বিন থেকে (৩) মাছ, মাংস থেকে। স্যুপটাকে প্রথমে খেতে হবে, তারপর ভাত। স্যুপকে এমনভাবে তৈরি করা সম্ভব যে, এরপর অনেক ক্ষেত্রে ভাত খাওয়ার দরকার নাও হতে পারে।

প্রতিটি বাংগালী নারী স্যুপ তৈরি করতে জানেন: ডাল রান্না, টমেটোর টক, ঝোল চিকেন, তাজা মাছের ঝোল, এগুলো সবই স্যুপ। এগুলোর ম্যানুকে আরো উন্নত করা সম্ভব ও প্রতিদিন ২ বেলার মুল খবারের প্রথম আইটেম হিসেবে খেতে হবে।

খাওয়ার শুরুতে ১ কাপ চা, কিংবা কফি খাওয়া শরীরের জন্য ভালো ও এতে মুল আইটেম বেশী খাওয়ার প্রবনতা কমে; স্যুপও একইভাবে কাজ করে, দ্বিতীয় আইটেমের পরিমাণকে কমিয়ে আনে।

স্যুপে তরল বেশী থাকায়, ইহা ভাতের থেকে সহজপাচ্য, স্যুপ খেলে শরীর হালকা থাকে, পরিপাক যন্ত্রের উপর চাপ কমে যায়। রাষ্ট্র ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান গুলোর উচিত, দেশের মানুষের জন্য স্বাস্হ্যকর, ভালো খাদ্য অভ্যাস চালু করা।





মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:১১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সম্ভব! যদি তাদের জন্য
দিনে এক বেলা বিরিয়ানির
ব্যবস্থা করে দিতে পারেন।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



বিরানী তো নিয়মিত খাবার হতে পারে না; ইহা আনুষ্টানিক পার্টির খাবার; ঢাকায় যারা বিরানী বেশী খায়, তারা অনেক ধরণের রোগে ভোগে।

২| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:২১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নিম্ন ভিত্ত কদিন পর এমনিই এক বেলা খেয়ে থাকবে। মাঝারি সাইসের চিংড়ি কিনলাম ৮০০ টাকা কেজি। আগে ছিল ৪০০ টাকা।সবকিছুর ডাবল দাম।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষ কিভাবে চলবে বলা মুশকিল; সরকার যাদের জন্য কাজ করে, ওদের বাড়ীতে সব সময় পার্টি লেগে আছে।

৩| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:২৪

খাঁজা বাবা বলেছেন: স্যুপ, মাছ, মাংস সালাদ
দরিদ্র বাংগালীর সাথে রশিকতা।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:





স্যুপ সস্তা স্বাস্হ্যকর খাবার; গতকাল দুপুরে স্ত্রী ব্যস্ত ছিলন, আমি টমেটো স্যুপ (সাথে ২ টুকরো মাছ যোগ করেছিলাম) তৈরি করে নিয়েছি ২০ মিনিটে । খুবই কম খরচে লান্চ

১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ভর্তাই সালাদ।

ঝোল দিয়ে সবজি রান্না করলে, উহাও স্যুপ।

৪| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:২৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
বিরানী তো নিয়মিত খাবার হতে পারে না;

বাংগালীরস সব'ভুক, যা পায় তাই খায়,
আর না পেলে না খেয়ে থাকে!
সময় এসে গেছে যে হারে
চালের দাম বড়ছে তাতে
এমনিতেই ভাতের পরিমাণ
কমে যাবে।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:


স্যুপ দরিদ্রদের জন্যও স্বাস্হ্যকর সুখ্যাদ্য।

৫| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৩২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দেশের নিম্নবর্গের মধ্যবিত্ত মানুষের যেখানে করুণ দশা সেখানে সরকার ও সরকারি কর্মচারীদের বিলাসিতা লজ্জার।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি নিশ্চয় বিসিএস ক্যাডারদের দেখেছেন, এদের সাথে চলছেন; এদের চলাফেরা, আলাপ আলোচনা মানুষের মতো মনে হয়?

৬| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৩৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি লাস্ট বেঞ্চের সবসময়। আঁতেল টাঁতেল এগুলোর সাথে মিশিনা।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:




এখন বামে ডানে সব যায়গায় বিসিএস অফিসার; ওরা তো আঁটেল নয়, দুষ্ট ও ক্ষমতাশালী।

৭| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৪১

খাঁজা বাবা বলেছেন: দরিদ্র মানুষ বেশি পরিশ্রম করে। তাদের হাফ প্লেট ১ প্লেট খেলে হয় না। পেট ভরে খেতে হয়। পেট ভরে সব্জি, প্রোটিন খাওয়ার টাকা তাদের নেই।

আমেরিকায় একজন শ্রমিক সকালে কি খায়?
আমার মানে হয় ৪ টা ডিম, বড় একটা পাউরুটি সাথে মাখন বা পনির, মাংসের স্টেক।

বাংলাদেশে এগুলো খেতে ৪০০-৫০০ টাকা লাগবে।
এদেশে দরিদ্ররা গ্রামে পান্তা খায়
শহরে এক বাটি ডাল সাথে ৪-৫ টা পড়োটা। তাতে ৬৫-৭০ টাকা লাগে।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:


আমেরিকার সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় নাস্তা "সিরিয়ল - মিল্ক", কফি ও ডিম, চিজ ,রুটি, সকালে মাংস অল্প সংখ্যক মানুষ খয়ে থাকেন।

বেশী কঠিন কাজকর্ম করে পুর্ব ইউরোপীয় শ্রমিকেরা; ওরা ২ বেলা স্যুপ খাবেই খাবেই। স্যুপ কম খরচে স্বাস্হ্যকর ও সুস্বাদু খাবার।

৮| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৪৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: প্যারা নাই। মুরাদ টাকলার মতো মন্ত্রীর কাহিল অবস্থা সেখানে এরা কি?

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



মন্ত্রী তো মন্ত্রী! আমার ধারণা, শেখ হাসিনাও ব্যুরোক্রেটদের ফাঁদে আটক হয়েছেন।

৯| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:১০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

বাঙালীরা ভাত কমাবে না, দরকার হলে হাবিযাবি খাববে না বেশি করে ভাত খেয়ে নিবে।স্যুপ খাদ্যটাই অপ্রচলিত বাঙালীর কাছে,এটা রোগীর পথ্য

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



খাদ্য সম্পর্কে খুবই সচেতন জাতি হচ্ছে জাপানীজ, ফরাসী, ইটালিয়ান, সমগ্র ইউরোপ, লেবানন, ইসরায়েল; এদের ১ম আইটেম হচ্ছে স্যুপ।

১০| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:২৫

কলাবাগান১ বলেছেন: ইংরেজীতে স্যুপ বলাতে অনেকের কাছে মনে হচ্ছে চাইনীজ দোকানের স্যুপের মতই দামী খাবার। ডাল ও তো একটা স্যুপ...

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



স্যুপ শব্দটা বাগগালীদের কাছে খনো "রেষ্টুরেন্ট আইটেম"; ইহা সমস্যা; স্যুপকে লান্চ ও ডিনারে যোগ করলে জাতির স্বাস্হ্য ১০০ ভাগ বদলে যাবে।

ডাল, ঝোলযুক্ত সবজি, মাছ-টমেটো, চিকেন ঝোল, ছাগল-গরুর নেহারী, সবই স্যুপ; এমন কি রাইস স্যুপ, পটেটো স্যুপ খুবই সহজ স্যুপ।

১১| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:২৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভাতের মাড় থেকে কি স্যুপ বানানো সম্ভব? তাইলে খরচ আরো কমে আসবে।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:


জাপানি, থাই, ভিয়েতনাম, কোরিয়ান স্যুপে ভাতের মাড় আছে।

১২| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:০০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার খাদ্যাভাসের এ সপ্তাহের চার্টটা কি দিতে পারেন এখানে?

১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



অবশ্যই:

১। সকালে: মাঝ মাঝে ১টা টোষ্টেড ব্যাগল, চা; অথবা ২টি রুটি ও চা। ( রুটি কিন্তু আমি নিজ হাতে বানাই )।
২। দুপুরে: বেশীরভাগ সময়: ১ বাটি ডাল, কিংবা টমেটোর স্যুপ, ১মুঠো ভাত, সামান্য মাছ কিংবা চিকেন।
৩। রাতে: ভেজিটেবল স্যুপ, কিংবা চিকেন স্যুপ; সামান্য ভেজির সাথে সামান্য মাছ।

মাঝে মাঝে মাছের স্যুপ, কেনা স্যুপও কেয়ে থাকি। প্রতিদিনই সমান্য ফল। আমি এখন বিকেলে নাস্তা করি না। মেহমান না লে আমি গরু কিংবা ছাগলের মাংস কিনি না।

এটুকুই।

১৩| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:৪৭

কলাবাগান১ বলেছেন: সকালে স্কিম মিল্ক দিয়ে ওটমিল খাবেন (সাথে চিয়া আর ফ্ল্যাস্ক সিড)...দুপুর ২টা পর্যন্ত্য কোন ক্ষিধা লাগবে না....সকালে খালি পেটে এক চামচ আপেল সাইডার ভিনিগার এক গ্লাস পানিতে নিশিয়ে খাবেন...।

১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:




ধন্যবাদ, আপেল সাইডার ভিনিগারটা আমার দরকার; কিনে রেখেছি, খাওয়ার শুরুটা কিছুতই করিনি; আমি সময় সময় ওটমিল খাচ্ছি।

১৪| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে একটা আছে- চিড়া বলো পিঠা বলো, ভাতের মতো নয়,
চাচী বলো জেঠী বলো, মায়ের মত নয়।

স্যুপ ট্যুপ বাঙ্গালীদের পোষাবে না। থালা ভরতি ভাত না হলে চলেই না।

১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



অসুস্হ জাতি থেকে কর্মঠ জাতি হবে না।

১৫| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১:৪৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাঙ্গালীরা আর কিন্ত ভেতো বাঙ্গালী নয় ।
আধুনিক, শহুরে আর গ্রাম ভিত্তিক ।
তাই আচরনে ও পার্থক্য আসতে শুরু করেছে

............................................................................
এজন্য আমাদের স্বাস্হ্যবিধি মেনে ডায়টিশিয়ানের
পরামর্শ আবশ্যক ।

১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:




সঠিক।

মেন্যুতে পরিবর্তন, আইটেমে পরিবর্তন দরকার।

শুটকি, পেঁয়াজু, সিগারেট ও পানসুপারী বাদ।

১৬| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ৩:৪৯

স্প্যানকড বলেছেন: সবার আগে হারাম খাওয়া ছাড়তে হবে। দেহেন না খাইয়া বাঁচার তরিকা পাওয়া যায় কি না দেখেন ? তাইলে দেশের বহু মানুষ বেঁচে যাবে....

১২ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



কোন স্বাস্হ্যকর খাবার হারাম নয়।

১৭| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:২৭

বিটপি বলেছেন: মাছের স্যুপের একটা রেসিপি দেন। ৪ জনের স্যুপের খরচ অবশ্যই ৮০ টাকার বেশি হতে পারবেনা।

একটি মুরগির দাম ২৫০ টাকা। চারজনের দুই বেলা খাবার।
একটি মাঝারি আকৃতির রুই মাছের দাম ৪০০ টাকা। চারজনের তিন বেলা খাবার।
আটা ৬০ টাকা কেজি। এক কেজিতে ২০ টি রুটি বানানো যায়। ৬ জনের খাবার।
ডিম প্রতি পিস ১১ টাকা। দেশি মুরগির ডিম প্রতি পিস ১৭ টাকা।

১৮| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ১০:০৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার উপদেশ কিন্তু আমাদের সংস্কৃতি অনুযায়ী ইহা পালনকরা মুশকিল হবে।

১২ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের খাদ্য সংস্কৃতি ভালো নয়; বেশীরভাগ মানুষ অসুস্হ হয়ে থাকেন অস্বাস্হকর খাবার খেয়ে।

১৯| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ১০:৪০

রানার ব্লগ বলেছেন: সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার উপদেশ কিন্তু আমাদের সংস্কৃতি অনুযায়ী ইহা পালনকরা মুশকিল হবে।

২০| ১২ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২২

সিগনেচার নসিব বলেছেন: প্রথম মন্তব্যে বিরানী তো নিয়মিত খাবার হতে পারে না; ইহা আনুষ্টানিক পার্টির খাবার; ঢাকায় যারা বিরানী বেশী খায়, তারা অনেক ধরণের রোগে ভোগে। কথা ঠিক আছে। তবে বিরিয়ানিখোর বহুত রাজা-বাদশাহ শতবর্ষ পর্যন্ত স্বাস্থ্য ধরে রেখে যুদ্ধ-বিগ্রহ, রাজ্যশাসন করে গেছে এরকম নজিরও আছে। বরং স্বাস্থ্যগত সমস্যাগুলো আধুনিককালের। হার্টের সমস্যা/অসংক্রামক রোগের জন্য তেল-মাংসের চেয়ে চিনি, শর্করা আর আমাদের পরিশ্রমবিমুখ জীবনযাত্রা অনেক বেশি মাত্রায় দায়ী। এছাড়া আমাদের শহরের জীবনযাত্রা খুবই অস্বাস্থ্যকর ও নিম্নমানের; ঢাকা শহরে সব জিনিসেই ভেজাল+কিছু না খেয়ে থাকলেও দূষিত জল-হাওয়া খেয়েই আপনি অসুস্থ হয়ে যাবেন! একটা সময় বন্ধু/বান্ধব মিলে ফাস্টফুড প্রচুর খাইতাম এখন ফাস্টফুড কমায় দিছি..বিশেষ করে পিজ্জা/পাস্তা/সেট মেন্যু বাইরে খেলে বিরিয়ানি/গ্রিল/চাপ ছাড়া কিছু খাওয়া হয় না! আর আপনি যেসব খাবারের কথা বলেছেন এগুলো বাসায় রান্না হলে ই একমাত্র স্বাস্থ্যসম্মত হবে। আমাদের দেশের ভোগ্যপণ্যের ব্যবসায়ে যারা জড়িত তাদের বেশিরভাগেরই বিবেক বলে কিছু নাই।

১২ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:


ভেজাল ও অস্বাস্হ্যকর খাবার বিক্রয় ও পরিবেশন করে ক্রিমিনালরা; জেনেশুনে নিজের জাতিকে কোন খাবার দেবে না জাপান ও ফরাসীরা।

দুষিত পরিবেশ, অস্বাস্হ্যকর বাসস্হান ও অশান্তিতে থাকার পরও, খাবারটা যেন ভালো হয়, পেটে যাতে অসুখ না;হয়, তার জন্য দরকার পুষ্টিকর পরিমাণ মতো খাবার।

২১| ১২ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫৮

সিগনেচার নসিব বলেছেন: অফ টপিক: একটা কথা বলবো বলবো করেও বলা হয়নি। আপনি যথেষ্ট আধুনিক মানুষ এবং মেন্টালিটিও ওয়ার্ল্ডওয়াইড। আপনি মোটামুটি সমসাময়িক পেক্ষাপটের উপর খুবই গুরুত্বপূর্ন পোস্ট দিয়ে থাকেন এবং বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসার পাশাপাশি ঘোরাতর সমালোচনাও করে থাকেন। তবে সম্প্রতি পদ্মা সেতু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র টুস করে ফেলে দেওয়ার ঘটনাটা আপনার জানার কথা সেই সাথে ওবায়দুল কাদের দুএকটা বক্তব্য শুনে থাকবেন স্পেশালি ছাত্রলীগের একটা প্রোগ্রাম ও সংসদের ১৫ মিনিটের একটা বক্তব্য। আমি আশায় ‍ছিলাম আপনি এসবের উপর একটা পোস্ট দিবেন। কিন্তু দেন নাই তবে পোস্ট দিয়েছেন যে বিষয়ে তাতে আমি সন্তুষ্ট না। আর এ জন্যই মন্তব্যটা করলাম। পৃথিবীর আর কোন দেশের সরকার প্রধানরা কি মিডিয়ার সামনে এরকম ম্যানারে কথাবার্তা বলেন। বিশেষ করে কোন মেগা প্রজেক্ট ব্যস্তবায়নের পর। অথবা আপনার বক্তব্য এখানে কি হতে পারত ! আপনি কি সরকারে এসব কথাবার্তা সন্তুষ্ট ছিলেন কিনা। আপনি অল্প কথায় বলতে পারেন আবার চাইলে প্রশ্ন এড়িয়ে যেতে পারেন।

১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



পদ্মাসেতুর দরকার ছিলো ১৯৭২ সাল থেকেই, এবং তখনই কাজে হাত দেয়া সম্ভব ছিলো; টাকা দিতো বিশ্ব ব্যাংক। ২০১২ সাল অবধি বিশ্ব ব্যাংক টাকা দেয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলো; কিন্তু বাংলাদেশ সংকারের পক্ষ থেকে কয়েকজন লোক ভবিষ্যত পদ্মাসেতুকে নিয়ে দুর্নীতি করে, বিশ্ব ব্যাংকের ফান্ডিং হারায়ে নিজের "বাজটের থেকে ডলার" খরচ করে ইহা তৈরি করেছে, ওভার ইনভয়েস হয়েছে।

ইহা দরকারী প্রজেক্ট, কিন্তু ইহাকে ফাইন্যান্স করতে গিয়ে, জাতি মুল সুযোগ হারানোতে, জাতির ক্ষতি হয়েছে।
শেখ হাসিনা এক সময় অনেক মুখরা ছিলেন , তিনি ১৯৯১ সালে ভোটে হারার ১টা কারণ ছিলো উনার উল্টা পাল্টা বক্তব্য; পদ্মা নিয়ে তিনি অনেক অপ্রয়োজনীয় কথা বলে চলেছেন।

২২| ১২ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: বিকেলের নাস্তায় স্যুপ চলতে পারে। কিন্তু দুপুর বা রাতের খাবারে স্যুপ পোষাবে না।

১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:


পুরো ইষ্ট ইুরোপ খাচ্ছে, তাদের স্বাস্হ্য ভালো।

২৩| ১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:০৯

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: বিকল্প যাই হোক, বাঙালীর ভাত খাওয়ার অভ্যাস কমাতেই হবে।
তবে, শহরের এবং সচেতন মানুষরা ভাত কম খায়।

১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



সামান্য মানুষ সচেতন, সেজন্য গড় হচ্ছে ১৭০ কিলো; না'হয় উহা ১৮০ বা তার বেশী হতো।

২৪| ১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৭

জুন বলেছেন: থাইদের প্রিয় খাবার ভাত কিন্ত মুল খাবার না। বেশিরভাগ সময়ই যা আমার নজরে এসেছে তারা মাছ মাংস সব্জী স্যুপ সব খাওয়া শেষে ছোট একটা বাটিতে অল্প করে শুধু ভাত খায়। কোন কিছুর সাথে মাখিয়ে না।

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ঠিক বলেছেন। আমাদের খাবারের মান ও খাবারের সংস্কৃতিটা উন্নত নয়, মানুষ খেয়েই বেশী অসুস্হ হচ্ছেন।

২৫| ১৩ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মানুষের আয় বাড়লে ধীরে ধীরে ভাত খাওয়ার পরিমান কমে যাবে।

১৩ ই জুন, ২০২২ সকাল ১০:০১

সোনাগাজী বলেছেন:


সেটা তো ঘটছে না, বেকার বাড়ছে; আয়ের তুলনায় খরচ বাড়ছে; পড়ালেখা না'করে সার্টিফিকেট পাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.