নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘরে আগুন লাগায়ে শীত নিবারণ?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১৬



ইউক্রেনের ৭০ লাখ রিফিউজী এখন ইউরোপে আছে, সামান্য পরিমাণ আমেরিকা এসেছে, আরো আসবে। ইউরোপে এত পরিমাণ লোক ঢুকলো, কিন্তু কোন উহ: আহ: নেই! কিন্তু নৌকায় করে ১৫০ জন বাংগালী গ্রীসে গেলে কিভাবে পুলিশ, নেভী সবাই হয়রাণ হয়ে যায়? মনে আছে, সিরিয়ান ১০ লাখকে নিয়ে কত বড় সস্যা হয়েছিলো? কেহ নিতে চাচ্ছিলো না, জার্মানীর মার্কেল যখন নিতে চাইলেন, অন্যেরা তাদের দেশের উপর দিতে যেতে দিচ্ছিলো না; বিশেষ করে হাংগেরী ভয়ংকর ঝামেলা করেছিলো।

এখন ৭০ লাখ কিভাবে সহজেই ওখানে অবস্হান করছে, কোন সাড়া শব্দ নেই! প্রথমত: গায়ের রং ও ইউরোপিয়ান কালচার ওদেরকে সাহায্য করেছে; দ্বিতীয়ত: ওখানে ওরা কাজ করে, ছেলেমেয়েরা বিনা সমস্যায় পড়ালেখা করছে; অর্থাৎ, ওরা তাল মিলাতে জানে! ইউক্রেনের মানুষদের অনেক ধরণের দক্ষতা আছে: এরা কম্প্যুটিং থেকে শুধু করে কলকারখানা, মাঠের কাজ, সবই পারে। আবার এদের কাজ করার ইচ্ছা আছে। ধর্ম নিয়ে কোন সমস্যা নেই। এরা কষ্ট করে ভাষাও শিখে নেয়; যদিও, ইংরেজী নিয়ে এদের কিছুটা সমস্যা ছিলো।

এদের একটা সামান্য সমস্যা আছে, এরা বিপদে পড়লে দেহ বিক্রি করতেও তেমন দ্বিধা বোধ করে না; পরিবারও অবস্হা বুঝে মেনে নেয়।

গতকাল, ইসরায়েল থেকে কিছু ইউক্রেণী লোকজন (রিফিউজী ) স্বেচ্চায় জার্মানী চলে গেছে; ইসরায়েল কিছুটা মনোক্ষুন্ন হয়েছে, রিফিউজী কেন নিজের ইচ্ছায় দেশ বদলাবে? এটার উপর কথা বলতে গিয়ে এক কলেজ শিক্ষিকা (রিফিউজী ) বলছিলেন, দেশে যুদ্ধ চলছে, এখন ইসরায়েলে বসে বসে খেলে চলবে না; জার্মানীতে ভালো বেতনের কাজ দিচ্ছে; সুযোগ যখন এসেছে, কাজ করার দরকার।

ইসরায়েলে অবস্হিত রিফিউজী ও আমেরিকায় আসা ( সামান্য পরিমাণ ) রিফিউজীরা চেষ্টা করছে যুদ্ধের সুযোগ নিয়ে পশ্চিমে থেকে যেতে। আমেরিকা, কানাডা, জার্মনীসহ পশ্চিম ইউরোপে যারা গেছে তারা আর ইউক্রেনে যাবে বলে মনে হয় না। কিছু কিছু রিফিউজীর কথা শুনলে মনে হচ্ছে, তারা যুদ্ধের জন্য অপেক্ষা করছিলো, ইহাকে সুযোগ হিসেবে নিয়েছে।









মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: কানাডা থেকে একটা প্রতিনিধি দল গিয়েছিলো ইউক্রেন থেকে লোক আনতে।তারা কতটা সফল হয়েছে তার কোন ফলোআপ রিপোর্ট দেখি নাই।তবে এটা প্রতি দিনই দেখছি ,আমি ইউক্রেনীয় নারী, যোগাযোগ করুন।সুন্দরী সুন্দরী নারীদের ছবি।তাতে মনে হয় ইউক্রেনীয় নারীরা খুবই সুন্দরী।
কানাডা প্রচুর লোক নিচ্ছে।তবে যোগ্যদের। আগামী তিন বছর এই লোক নেয়া অব্যাহত থাকবে।তবে বয়স্কটের না।বাবা মাকে আনতে একটা সমস্যায় পড়তে হয়।বয়স্ক লোক বেশি হয়ে গেছে।আগামি তিন বছরে যত লোক অবসরে যাবে সেই পরিমান কর্মঠ লোক হয় নাই।একজন আসছে সাথে দুই জন নিয়ে আসছে বেকার।যেমন আমরা।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ওরা অবশ্যই ইউক্রেনীয়দের নেবে।

২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৫৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার এক মামা ইউক্রেনিয়ান মেয়েকে বিয়ে করেছিল, তাদের বড় দুই মেয়ে এবং এক ছেলে আছে ( ছেলের বয়স ৪-৫ হবে)। যুদ্ধে তাদের অবস্থা ক্যারোসিন, মামা আর তার বউ ছেলে নিয়ে রিফিউজি হিসেবে নেদারল্যান্ড গেছে, দুই মেয়ে যায়নি, যেতে চায় না! (যুদ্ধের প্রথম দিকে দুই মেয়ে অস্ত্র হাতে যুদ্ধে গিয়েছিল, এখন মনে হয় ইউক্রেনের বাসাতেই আছে)

নেদারল্যান্ডে তাদের থাকার জন্য বিশাল ফ্রি হোটেল এবং খাবার দিচ্ছি যুদ্ধের পর থেকে, সাথে কাজের কার্ড, মামা বলল থাকা খাওয়া ফ্রি সাথে যে টাকা কাজ করি সেটা অনেক, পুরোটাই সেইভ! তাদের আমেরিকা এবং কানাডা যাবার সুযোগ আছে তবে যেতে চায় না, তাদের সাথে যারা আমেরিকা বা কানাডা গেছে তারা নাকি আফসোস করছে কারণ আমেরিকা কানাডা কাজ করে খেতে হয় ফ্রি নাই, প্রথমে নাকি অনেকে লোভে পরে গিয়ে দেখে জীবন এত সহজ না ইউক্রেনে যেমন ছিল, তারা আফসোস করছে নেদারল্যান্ড বা ইউরোপে থাকলেই ভাল থাকত!

ইউক্রেনিয়ান রিফিউজিরা কানাডা আমেরিকায় মনে হয় সহজে যাবে না! ইউক্রেনে জীবনের সাথে কানাডা আমেরিকার জীবন বিস্তর পার্থক্য, তাছাড়া ইউক্রেন থেকে ইউরোপ কাছে হওয়ায় বেশীর ভাগ ইউরোপেই থাকছে!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



৭০ লাখের মুল অংশই পশ্চিম ইউরোপে; আমেরিকা ও কানাডা এলে শুরুতে বছর'খানেক সব ফ্রি; একই সাথে কাজও করতে পারবে; ঘুরেফিরে অনেকেই আমেরিকা ও কানাডাও আসবে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



মেয়ে ২টি ভুল করছে, ইহা কঠিন যুদ্ধ, প্রাণ হারাবে।

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৪৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: এবছরই পারামাণবিক যুদ্ধে এবং পুরো এ্যামেরিকাসহ অর্ধ পৃথিবী ধ্বংসের ৯৫% সম্ভবনা দেখতে পাচ্ছি।
পারলে ইলন মাস্ককে বলে মঙ্গলে যাওয়র টিকেট কিনে রাখেন।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



মংগলে গেলে পাথর খেতে হবে, বিশ্ব মন্জিলে যাবো, সেখান থেকে সোজা বেহেশতে।

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: বিশ্ব মন্জিল না , বিশ্ব এজতেমা।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:


দরিদ্র মানুষ নিজের অবস্হা পরিবর্তন করতে পারছে না, কারো সাহায্য পাচ্ছে না, আল্লাহ থেকে কিছু পেতে চাচ্ছে।

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২৪

তানভির জুমার বলেছেন: ন্যাটো এখন সরাসরি ঘোষনা দিয়ে যুদ্ধে নেমেছে। জার্মানী-আমেরিকা অত্যাধনিক ট্যাংক দিয়েছে ইউক্রেনে, গতদিনে কয়েট ট্রিলিয়ন ডলার নষ্ট হয়েছে। রাশিয়া পুরো পৃথিবীর সাথে একা যুদ্ধ করতেছে, এভাবে বেশীদিন টিকতে পারবে না, বাধ্য হয়ে পরমানু অস্র ব্যবহার করবে। যারা যুদ্ধ থামানোর কথা তারাই এখন যুদ্ধ শুরু করেছে। সামনের সময় অন্ধকার।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:




দেখা যাচ্ছে, ইউরোপই মগজ হারায়ে বসে আছে।

৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৩

রানার ব্লগ বলেছেন: রিফিউজি নেয়ার বিষয়ে গায়ের রঙ বিশাল একটা ফ্যাক্ট। তারপরও যারা টিকে যায় তাদের জীবন অতিষ্ঠ করে ছাড়ে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



যুদ্ধটা ন্যা টো ও পুটিনের মাঝে; ন্যা টো খুব কৌশল করে ইউক্রেনের রিজিউজীদের হ্যান্ডলিং করছে। তবে, রিফিউজীদেরআচরণে বুঝা যাচ্ছে যে, তারা ইহাকে সুযোগ হিসেবে নিয়েছে।

৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকা বিশাল।
এখনও আমেরিকাতে যে বিশাল বিশাল জায়গা খালি পড়ে আছে- সেখানে অনায়াসে ৫ থেকে ৮ কোটি লোক বসবাস করতে পারবে। হয়তো এক হাজার ইউক্রেন নাগরিক আমেরিকাতে গেছে। অতি সামান্য।
আমাদের দেশে জায়গা নাই- তবু আমরা লাখ লাখ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছি।

৭১ কিন্তু ভারত এক কোটি বাঙ্গালীকে আশ্রয় দিয়েছিলো। খাবার ছিয়েছিলো। চিকিৎসা দিয়েছিলো।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকাতে যায়গা আছে ঠিকই; রিফিউজী আসছে দলে দলে দ: আমেরিকা থেকে, যারা কাজ কর্ম কিছুটা করে, কিন্তু পড়ালেখা কম করে।

৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ইগোর সবচেয়ে বড় বাস্তবিক রুপ কি যুদ্ধ?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহা ইগোর যুদ্ধ নয়, ন্যাটো যুদ্ধ করছে রাশিয়ান জাতিকে বদলাতে, ন্যাটোর সন্দেহ, প্রাক্তন সোভিয়েত এলাকায় সোস্যালিজম আবার ফিরে আসতে পারে।

৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৫১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমেরিকা কানাডা ও ইউরোপ এ বছর নাকি অনেক ইমিগ্রেন্ট নেবে। ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়াও নাকি কিছুটা সহজ করেছে। ওদের নাতি কর্মক্ষম লোকের সংকট!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



কানাডা ,জাপান ও জার্মানীতে লোক দরকার; ইউরোপে বাকী দেশগুলোতে মানুষের দরকার নেই। আমেরিকা লোক আসা ঠেকানোর চেষ্টা করছে।

১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সিরিয়ান আর বাংলাদেশীরা মুসলিম সবচেয়ে বড় কারণ এটা । আর এই যুদ্ধ তাদেরই সৃষ্টি।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:


সিরিয়ার যুদ্ধ কে সৃষ্টি করেছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.