নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকা কার থেকে ঋণ নেয়?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৫১



আমেরিকার সরকার নিজের জনগণ থেকে ঋণ নেয়; ইহাই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যবসা; এই মহুর্তে এই এই ঋণের পরিমাণ হচ্ছে, ৩২,০০০,০০০,০০০,০০০ ডলার; ইহাকে ম্যানেজ করতে অনেক বড় অর্গেনাইজেশন চালাতে হচ্ছে আমারিকাকে। সরকারের ঋণ গ্রহনের পুরো সিষ্টেমটা তৈরি করা হয়েছিলো নিজদেশের মানুষ থেকে ঋণ নেয়ার জন্য; কিন্তু এখন বিদেশীরাও সেই ঋণপত্র (বন্ড ) কিনছে। ক্রেতাদের মাঝে সবচেয়ে বড় ক্রেতা হচ্ছে চীন, জাপান, বৃটেন, ইত্যাদি।

আমেরিকা বিশ্ব ব্যাংক, আইএমএফ ও এই জাতীয় সংস্হাগুলোকেও ঋণ দেয়ার জন্য ফাইন্যান্স করে থাকে। বাংলাদেশের ঋণের বড় অংশ হচ্ছে এই ২ সংস্হা থেকে।

ব্লগারেরা বাংলাদেশ সরকারের ঋণ নিয়ে অনেক ভাবেন, প্রায়ই বৈদেশিক ঋণ নিয়ে পোষ্ট আসে; এটা ভালো দিক, ব্লগারেরা কমপক্ষে অর্থনীতির এই দিকটা বুঝেন। গতকাল ব্লগার সাড়ে চুয়াত্তর'এর "গ্রে ইকোনোমির" উপর লেখা পোষ্ট পড়লাম; ওখানে গ্রে ইকোনোমির খারাপ দিক ও ভালো দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে; আমার মতে, ইহাতে অনেক ভুল আছে; কিন্তু মন্তব্য করে জানানোর উপায় নেই, উনি আমাকে কমেন্ট ব্যান করে রেখেছেন।

আমেরিকা যদি নিজের লোকজন থেকে ঋণ নিতে পারে, বাংলাদেশ সরকার কেন নেয় না? আসলে নেয়: মানুষ যেসব বন্ড কিনছে সরকার থেকে উহাই সরকারের জন্য ঋণ।

বাংলাদেশ সরকার এই ধরণের ঋণকে ফাইন্যান্সিয়েল ব্যবসা হিসেবে চালু করতে পারেনি; ইহাকে ব্যবসা হিসেবে চালু করতে পারলে, ইহা ৫০০ বিলিয়ন ডলার কিংবা তার থেকে বড় ব্যবসায় পরিণত হতো; তখন সরকারকে বিশ্ব ব্যাংক থেকে বা ঐ ধরণের সংস্হা থেকে ঋণ নিতে হতো না। এতে বন্ড ব্যবসা বড় আকার ধারণ করতো ও দেশে ক্যাপিটেল মার্কেট গড়ে উঠতো; মানুষ ঋন নিয়ে ব্যবসা বাণিজ্য গড়ে তুলতে পারতো। যেহেতু বন্ড সব সময় সরকারী সংস্হার কন্ট্রোলে থাকে, ইহা থেকে আয়ের নিশ্চয়তা থাকতো। আমাদের অর্থনীতিবিদরা বেশ পছনে পড়ে থাকায় ইহা গড়ে উঠছে না।





মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:০৭

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: সুন্দর বলেছেন, পুরো দেশটাকেই একটা বিজনেস হিসাবে রান করানোর ব্যাপারটা যারা দেশ চালান তাঁরা বুঝবেন কবে?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



৫২ বছরে, এখনো এই রকম বাংগালী "ক্ষমতায়" যায়নি; আমাদের রাখাল বালকেরা অর্থমন্ত্রী ছিলেন সব সময়।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:০৫

জগতারন বলেছেন:
দেশ নিয়ে ও দেশের মানুষদের এ রকম প্রবন্ধ মৌলিক ব্লগার চাঁদ গাজী ও সোনা গাজীর থেকেই আসে এই "সামু" ব্লগে ।
তাই আমি মনে করি এইখানের কোন ব্লগারের উচিৎ হবে না তাকে মন্তব্য থেকে বিরত রাখা।
ব্লগ লিখবেন আর সোজা সাপটা যথা উচিৎ মন্তব্য সহ্য
করতে পারবেন না (!)
তবে ব্লগে লিখেছেন কেন(?)
হাত পা গুটিয়ে বসেন থাকেন গিয়ে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



যারা ভুল লিখেন, তারা সবাই আমাকে কমেন্ট ব্যান করে রেখেছেন।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:০৬

জগতারন বলেছেন:
দেশ নিয়ে ও দেশের মানুষদের এ রকম প্রবন্ধ মৌলিক ব্লগার চাঁদ গাজী ও সোনা গাজীর থেকেই আসে এই "সামু" ব্লগে ।
তাই আমি মনে করি এইখানের কোন ব্লগারের উচিৎ হবে না তাকে মন্তব্য থেকে বিরত রাখা।
ব্লগ লিখবেন আর সোজা সাপটা যথা উচিৎ মন্তব্য সহ্য
করতে পারবেন না (!)
তবে ব্লগে লিখেছেন কেন(?)
হাত পা গুটিয়ে বসেন থাকেন গিয়ে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি নিশ্চয় ইউএস সরকারী বন্ড সমুহ: ফেডারেল, মিউনী, কর্পোরেট বন্ডের সাথে পরিচিত; ইহাই সরকার ও নাগরিকেরা মিলে ক্যাপিটেল মার্কেট সৃষ্টির বড় ও শক্ত উপায়।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:১১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর ভুল কাজ করেছেন। এমন গবেষণা তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট লিখলে সেটার কমেন্ট বক্স খোলা থাকা উচিত। সাথে সাথে মন্তব্যকারীরও উচিত পোস্ট সম্পর্কিত মন্তব্য করা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ওখানে গ্রে-ইকোমির কুফলে ৮ নং পয়েন্ট পুরোটাই ভুল।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বেশ মুল্যবান কথামালা সমৃদ্ধ পোষ্ট ।
সকলের মাঝে সচেতনতা আসুক ।
বন্ডে বিনিয়োগ সর্বদাই লাভজনক ।
অন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও এর প্রবৃদ্ধি
ঘটছে উল্লেখ হারে বাড়ছে । উল্লেখ্য
China owns $1.095 trillion of the
total $28 trillion U.S. national debt
as on 23 Oct 2022 in the form of
Treasury bonds to keep its export
prices lower.


২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



চীন সরকার একটা স্হিতিশীল আয়ের ব্যবস্হা করেছে; এবং মনে হয়, তারা ইহাকে তাদের মু্দ্রার মান রক্ষার জন্য কোনভাবে ব্যবহার করছে (সিউর নই)।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আশাকরি, আপনার শারীরিক সমস্যাটা কন্ট্রোলে আসছে।
আপনি ফাইন্যান্সে বৃটিশের আধুনিক ভাবনা ইত্যাদি আমাদেরকে জানান।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

পুর্বের মন্তব্যের ধারাবাহিকতা
Bangladesh Govt.Treasury Bonds data was reported at 46,445.000 BDT mn in Oct 2022.
This records a decrease from the previous number of 52,418.000 BDT mn for Sep 2022.
সুত্র Click This Link

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:


তথ্যের জন্য ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ১০৫/১১০ বিলিয়ন ডলার হতে পারে; দেশীয় ঋণ কত, এবং দেশে কোন "Debt Ceiling" আছে কিনা বলা মুশকিল।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:২৯

ঈশ্বরকণা বলেছেন: "আমেরিকার সরকার নিজের জনগণ থেকে ঋণ নেয়; ইহাই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যবসা; এই মহুর্তে এই এই ঋণের পরিমাণ হচ্ছে, ৩২,০০০,০০০,০০০,০০০ ডলার---" পোস্টের প্রথম লাইনেই এই রকম একটা বড় ভুল তথ্য দিলে 'মৌলিক প্রবন্ধের' মানসন্মান তো আর থাকে না !ঘোষণা দিয়ে অর্থনীতি, টেকনোলজি, বিজ্ঞান জানার দাবিদার মানুষ এরকম আনাড়িপনা করলেতো বিষম মুশকিল । আমেরিকার সরকার জনগণ থেকে ঋণ নেয় আর তার পরিমান ৩২,০০০,০০০,০০০,০০০ ডলার এই তথ্যটা আপনি কোথায় পেলেন ? গতবছরের অক্টবরের ২২ তারিখ পর্যন্ত আমেরিকার ঋণ ছিল ৩১.২ ট্রিলিয়ন ডলার যেটা আপনি ৩২ ট্রিলিয়ন ডলার বলেছেন -সেটা ঠিক আছে । কিন্তু শুধু জনগণের থেকে এই ঋণ নেয়া হয়েছে সেটা বললেতো হাইস্কুলের ইকোনমিক্সের ক্লাসেও আপনি ফেল করবেন। আমেরিকান পাবলিক ডেবটকে দুটো ভাগে ক্লাসে ভাগ করা হয় ইন্ট্রাগভর্মেন্টাল ডেবট আর পাবলিক ডেবট। ইন্ট্রাগভর্ণমেটাল ডেবট বা ঋণ হলো সব সরকারি ঋণের ৫ ভাগ বা মানে ছয় ট্রিলিয়ন বা এর অল্প কিছু বেশি । ৩২ বিলিয়নের বাকি ২৫/২৬ বিলিয়ন আমেরিকান সরকারি ঋণের বেশিরভাগ বা সিংহভাগ ঋণ হলো ফরেন এন্টিটির কাছে ।কারণ ফরেন এনটিটি মানে বিদেশী সরকার বা কোম্পানি আমেরিকান বন্ড কিনতে পারে। আমেরিকান সরকারি ঋণের প্রায় প্রায় ৪০-৪৫ ভাগ হলো ফরেন গভর্নমেন্টের কাছে। এর মধ্যে জাপান, চীন, ইউকে, আয়ারল্যান্ড, আর লুক্সেমবার্গ এই পাঁচটি দেশই আমেরিকান সরকারি ঋণের প্রায় ৫০ ভাগ ঋণের যোগানদাতা। তারপর বাকি ঋণের যোগানদাতা হলো স্টেট্ আর লোকাল গভর্নমেন্ট, ইউএস ব্যাংক, ইন্ডিভিজুয়াল ইনভেস্টররা । তাই আমেরিকান সরকার জনগণগের কাছ থেকেই সোরাসটি সরকারি ঋণের সবটুকু বা বেশি অংশ সংগ্রহ করে সেটা কিন্তু সত্যি না। আর আপনার লেখায় যেটা নেই সেটা হলো ইনভেস্টর কখন ইনভেস্ট করে ? যখন ইনভেস্টমেন্ট নিরাপদ সেটা জানে। আমাদের দেশের ইনভেস্টমেন্টতো নিরাপদ না। সরকার হলো সবচেয়ে বড় চোর। এই চুরির টাকাতো এরা দেশে কখনো ইনভেস্ট করে না ।সেই তাকে এরা বিদেশের বেগম পাড়ায় বাড়ি করে । মালয়েশিয়া, দুবাই, নিউয়র্কে হাউজিং ব্যবসায় ইনভেস্ট করে ।বাংলাদেশেতো ইনভেস্টমেন্টের এনভায়রোনমেন্টই নেই । সরকার চাইলেই বন্ড ছেড়ে আশানুরূপ ইনভেস্টমেন্ট পাবে না । এই সরকার বা এর মতো সরকার থাকলে সেটা কখনোই হবে না বলেই আমার ধাৰণা।আর আপনাকে কেউ মন্তব্যে ব্যান করলে সেটা নিয়ে চিৎকার চেঁচামেচি না করে নিজের অভ্যেস বদলান। আর সঠিকভাবে মন্তব্য করুন। সঠিকভাবে মন্তব্য করা কিছু তেল দেয়া মন্তব্য না ।মন্তব্যের আগে পড়াশোনা করুন কিছু । অনবরত পোস্টের সাথে সম্পর্কহীন মন্তব্য করতে থাকলে বিরক্ত হয়েই আপনাকে ব্যান করার কথা অন্যদের। এতে শুধু যারা ব্যান করছে তাদের দোষ দিলেইতো হবে না।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কোথায়ও লে-ম্যনাদের জন্য লেখা কিছু একটা পড়েছেন, কিন্তু পুরো সিষ্টেমটা বুঝেননি; আমি বলেছি যে, এসব "ডেব্ট" আমেরিকান নাগরিকদের কাছে বিক্রয় করার জন্যই চালু করা হয়েছিলো; ক্রমেই ইহা বিদেশীরা কিনছে; বর্তমানে কি পরিমাণ বন্ড বাইরের দেশগুলো কিনেছে, তার পরিমাণ আমি বলিনি, আপনি বলেছেন।

আমি পুরোটা লিখলে ১টা বই হয়ে যাবে; আমি উহাতে যাইনি; আমি ব্লগারদের একটা ধারণা দিয়েছি যে, বিদেশী ঋণ না'নিয়ে, দেশের মানুষ থেকে ঋণ নিয়ে বির ট পরিমাণ ক্যাপিটেল যোগাড় করা সম্ভব।

আপনি সাড়ে ৪ বছর ব্লগিং করছেন, কোন পোষ্ট নেই কেন? কারণ, আপনি পড়ে যা বুঝেন, সেটা দিয়ে এসব বিষয়ে লিখতে সমর্থ নন।

৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৫০

কামাল১৮ বলেছেন: আমেরিকা তার অনেক বন্ডের টাতা (অর্থ) আখেরাতের আগে শোধ করবে না।অনেকটা সেই বাঘ আর বকের গল্পের মতো।হিসাব সোজা যুদ্ধ করে জিততে পারলে টাকা পাবা নয়তো ফরফিট।অনেক দেশ তার বন্ড কিনা বাদ দিয়েছে।অনেক দেশ ডলারে রিজার্ভ রাখা নিরাপদ মনে করছে না।বাংলাদেশের মতো দেশ পাউন্ড এবং ইয়েনে রিজার্ভ রাখতে শুরু করেছে।
যুদ্ধ এবার ইউরোপে।এই যুদ্ধ সহজে শেষ হবে না।এই যুদ্ধে নতুন বিশ্ব ব্যবস্থা গড়ে উঠবে।যত দিন গড়াবে নতুন নতুন বিষয় উঠে আসবে।অনেকে বিড়ালে পরিনত হবে নয়তো দানব হয়ে উঠে দাঁড়াবে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:


কারেন্সী মার্কেটে ইয়েন ও পাউন্ড যখন ক্রয়-বিক্রয় হয়, মুল্য নির্ধারণ হয় ডলারের সাথে তুলনা করে; যখন কেহ বলে, "ইয়েনের দাম বেড়েছে", কিসের তুলানায় বেড়েছে বুঝায়?

৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৪৪

ঈশ্বরকণা বলেছেন: সোনাসাহেব,কয়েকটা কথা বলা জরুরি দরকার।সেগুলো বলতেই আসতে হলো। প্রথমটা হলো --প্লিজ বই লিখতে যাবেন না ভুল করেও।আপনার এই এক প্যারার লেখাতেই যে পরিমান ভুল থাকে বই লিখলে সেটার হিসেব করতে আরো একটা বই লিখতে হবে ক্রিটিকদের। তাই বই লেখার কথা স্বপ্নেও চিন্তা করবেন না।

আমি মনে করতে পারছি না ঠিক কোন ব্লগার উনি। কিন্তু তার একটা লেখায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে সেই ব্লগার একটা জেনারেলাইজড বর্ণনা দিয়েছিলো বলে সেখানে লগারিদমের কথা নেই এইসব নানা হাবিজাবি বলে আপনি সেই লেখায় খুবই অসভ্যতা করেছিলেন। আর নিজের ভুল ঢাকতে এখন বলছেন "আমি পুরোটা লিখলে ১টা বই হয়ে যাবে; আমি উহাতে যাইনি; আমি ব্লগারদের একটা ধারণা দিয়েছি ..! হাঃ হাঃ হাঃ সেই ব্লগারও বলেছিলো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কে একটা সাধারণ ধারণাই সে দিতে চেয়েছিলো সবাইকে যেহেতু মূল লেখাটা এআই নিয়ে ছিল না। কিন্তু তখন আপনার এই কথা মনে হয় নি ! নিজের অসভ্যতার চিচিংতো ফাক করে দিলেন !!! জানেন তো দুর্জনের ছলের অভাব হয়না এটা একটা বাংলার গ্রাম্য প্রবাদ ! আবারো হাঃ হাঃ হাঃ !!!

বাংলাদেশ সরকার ইন্ট্রাকন্ট্রি ইনভেস্টমেন্ট মানে দেশের অভ্যন্তরীণ ঋণ চাইলেও বেশি পাবে না কারণ সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা, যেই জিনিষটা ইনভেস্টমেন্টের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার, থাকে না সেজন্য। ইনভেস্টমেন্টের জন্য যেই এনভায়রনমেন্ট দরকার সেটাও আমাদের এই আওয়ামী সরকারের মতো অদক্ষ সরকার দিয়েতো ক্রিয়েট করা যাবে না। দেশি বিদেশী ইনভেস্টমেন্টের জন্য দরকারি ইকোনোমিক স্ট্রাকচারটাও এই সরকার কখনো বানাতে পারবে না। সেটা করার ইচ্ছেও এদের হবে না।এতো ঝামেলার পরেও যে আমেরিকান বন্ড সারা পৃথিবী কিনছে এখনো সেটা আমেরিকান সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে কখনো প্রশ্ন উঠেনি বলেই আর তাদের ইকোনোমিক ইন্ফ্রাস্ট্রাকচারটাও এই ইনভেস্টমেন্টের জন্য অন্যদের থেকে অনেক এগিয়ে সে জন্যই।এসব না বুঝেই "বাংলাদেশ সরকার এই ধরণের ঋণকে ফাইন্যান্সিয়েল ব্যবসা হিসেবে চালু করতে পারেনি" বলে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দিলেতো হবে না। বাংলাদেশের সরকার ঋণকে ফাইনান্সিয়াল ব্যবসা করবে কেমন করে যদি সেটা করার ইন্ফ্রাস্ট্রাকচারই না থাকে দেশে ?আর না থাকে সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা, ইনভেসমেন্টের এনভায়নমেন্ট তৈরী করার ইচ্ছে? আর এই আওয়ামী সরকার দিয়েতো সেই বিশ্বাসযোগ্যতা কখনোই ক্রিয়েট করা যাবে না।এই সরকার আর সরকারি চোরগুলো চায় চুরি করে টাকা বিদেশে পাচার করতে।এই চোরগুলোও কিন্তু টাকাটা ইনভেস্ট করে তবে সেটা করে বিদেশে কারণ ইকোনোমিক ইন্ফ্রাস্ট্রাকচারটা সেখানে ভালো, ইনভেস্টমেন্ট এনভায়রনমেন্ট ভালো ROI ভালো হবে সে জন্য। সেটা না বলে বা না বুঝে ঋণকে ফাইন্যান্সিয়েল ব্যবসা হিসেবে চালু করতে পারেনি বলে হাউমাউ করে পোস্ট দিলেতো হবে না।সেটাই বলেছিলাম আগের মন্তব্যে। আপনি মূল জিনিষটা না বুঝতে পেরে মন্তব্যের পেরিফেরাল ব্যাপার নিয়ে স্বাভাবমতো হাউকাউ করছেন ।

আর একটা কথা, ব্লগে কমেন্ট করাও একটা বড় অংশ। আপনাদের মতো ব্লগারের জন্য এর থেকে বেশি লেখা দরকার নেই । আপনার ব্যাকগ্রাউন্ডের কারণেই শিক্ষা সংকৃতি বা শিল্প সাহিত্যতো আপনি বোঝেন না একেবারেই। লেখার বিষয় না বুঝেই তাই নোংরা আর অসভ্য মন্তব্য করছেন বছরের পর বছর আর তাতে কলুর ঘানি শিল্পের ডোমেস্টিক এনিমালটার খেতাব ছিনিয়ে নিয়েছেন। সেটা জেনেই অনেকেই ব্লগে লিখতে চান না। ব্লগ ছাড়াও লেখার অনেক জায়গা আছে। আপনার জন্য সম্ভবত বীণে পয়সার এই ব্লগই নিজের আবোলতাবোল লেখা ছাপার হরফে দেখবার একমাত্র প্ল্যাটফর্ম। অনেক ব্লগারেরই আরো অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে লেখার। অনেক ব্লগারই সামুতে ব্লগ করে বা করেছেন সখের কাৰণে।আপনার মতো অন্য কোনো প্রিন্ট মিডিয়ায় লেখার সুযোগ নেই সে জন্য না।তাই বীণে পয়সায় লেখার সুযোগ পেয়ে নিজেকে মাস্টারদা সূর্যসেনের মতো বিপ্লবী ভাবছেন কেন? এখন আরেকটা কথা। কে কয়টা পোস্ট করলো এটা কি একজন ব্লগারের পরিচয় হলো? এটাই যদি সবচেয়ে জরুরি হয় আপনার কাছে তাহলে আপনার পোস্টেই নিয়মিত মন্তব্য করে অশিক্ষিত অসভ্য মন্তব্য করতে মাস্টারপিস আপনার এক প্যাল আছে। আপনার কথা মতোই যার কোনো পোস্ট নেই।আপনি তাকে এই কথা বলেছেন কখনো 'আপনি পড়ে যা বুঝেন,সেটা দিয়ে এসব বিষয়ে লিখতে সমর্থ নন'?কখনো বলেন নি । কেন বলেননি? কখনো আপনার শীর্ষস্থানীয় কোনো মুরিদকে জিজ্ঞেস করেছেন সে লেখা চুরির মতো একটা জঘন্য কাজ করে কেন ব্লগে পোস্ট দেয়? করেন নি -কারণ আপনি তাদের সাথেই অসভ্য আচরণ করেন যারা ব্লগিংয়ের বিষয় নিয়ে আপনার চেয়ে ঢের ভালো ধারণা রাখে। আপনার লেখার দুর্বলতা, ভুল তথ্যগুলো কিছু ব্লগার সহজেই ধরতে পারে আর তাদের সাথেই আপনার অসভ্যতা করার একটা ট্রেন্ড আছে কিন্তু তাই না? নইলে আপনার মুরিদদেরও আপনার জিজ্ঞেস করার কথা এতো বছরেও কোনো পোস্ট নেই কেন? লেখা চুরি করতে হবে কেন? এই প্রশ্নগুলো আপনার মুরিদদের আগে জিজ্ঞেসকরুন তারপর আমাকেও প্রশ্ন করবেন এতো বছরেও কোনো পোস্ট নেই কেন, কোনো সমস্যা নেই।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার কমেন্ট থেকে কিছু বুঝা যাচ্ছে না; আপনি অনলাইন থেকে দেখে লিখছেন, হয়তো। আমি যা বলতে চেয়েছি, আপনি উহা আরো পরিস্কারভাবে জানলে, ইহা নিয়ে ১টা পোষ্ট ছাড়েন।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হচ্ছে, আপনি আমার লেখা পড়েন; "নাগরিক থেকে সরকারের ঋণ নেয়া" নিয়ে লিখেন।

১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:১৬

বাকপ্রবাস বলেছেন: মোদ্দা কথা আমগো সরকারের বিশ্বাস নাই, জনগণ এর কাছে বন্ড বিক্রি করে সে টামা মেরে দিবে

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২১

সোনাগাজী বলেছেন:


এখন বিশাল সংখ্যাক মানুষ সরকারী বন্ডে টাকা বিনিয়োগ করেছে; কিন্তু বন্ডের মার্কেট নেই। সরকার মানুষর জন্য অনেক কিছুই করছে না; কিন্তু আপনার লেখায় সেসব কখনো দেখিনি।

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: সুকুক আর নাম শুনেছেন? এটা কি?

১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে যারা কমেন্ট ব্যান করে রেখেছেন তাঁরা নিজেরা ভুলের মধ্যে আছে। তাদের নিজেদেরই ক্ষতি হচ্ছে। তাঁরা আসলে সঠিক ব্লগিং কাকে বলে জানে না। অথবা এমনও হতে পারে তাঁরা আপনার মন্তব্যকে ভয় পায়। আপনার মন্তব্যের উত্তর তাঁরা দিতে পারবে না। তাই কমেন্ট ব্যান করে রেখেছেন। কিন্তু ইহা ভুল কাজ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



এদের মনোভাব ও আচরণ ব্লগারদের মতো নয়।

১৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বেশ মুল্যবান কথামালা সমৃদ্ধ পোষ্ট ।
সকলের মাঝে সচেতনতা আসুক ।
বন্ডে বিনিয়োগ সর্বদাই লাভজনক ।
অন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও এর প্রবৃদ্ধি
ঘটছে উল্লেখ হারে বাড়ছে । উল্লেখ্য
China owns $1.095 trillion of the
total $28 trillion U.S. national debt
as on 23 Oct 2022 in the form of
Treasury bonds to keep its export
prices lower.



পোস্টে ডাবল ++ ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:




সাইফুর রহমান, মাল মুহিত ও কামাল সাহেব আসলে সরকারের বাজার করার ছেলেরা; বিশ্বে কি হচ্ছে উনারা বুঝতো না।

১৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৩

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: হ্যাঁ, চমৎকার আইডিয়া!
সংশ্লিষ্ঠদের বিষয়টি নিয়ে কাজ করা উচিৎ।
কিন্তু তারা কেউ ব্লগে এসে আপনার লেখা পড়ে বলে মনে হয়না ভাই।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ওরা আমেরিকা ও ইউরোপে পড়ে থেকেও এগুলো বুঝতে পারেনি।

১৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯

বিটপি বলেছেন: বাংলাদেশে অলরেডি সেভিংস সার্টিফিকেট নামে এই ধরণের বন্ড চালু আছে। কিন্তু তাতে অনেক বাধা নিষেধ থাকার কারণে মানুষের অংশগ্রহণ অনেক কম। এই মুহূর্তে আমাদের দেশে সঞ্চয় টোটালি একটা লস প্রজেক্ট। আজকে ইনকাম করে আজকেই খরচ করতে পারলে লাভ আছে। ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে গেলে ইনফ্লেশন পারচেজিং পাওয়ার একেবারেই খেয়ে ফেলবে। তাই মানুষ এখন রিয়েল এস্টেট ছাড়া বিনিয়োগ করার আর কোন নির্ভরযোগ্য ক্ষেত্র খুঁজে পাচ্ছেনা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষ বিনিয়োগ করে নিজের জন্য ও পরিবারের জন্য, সরকার ইহাকে কাজে লাগায় জাতির জন্য; ব্যক্তি যদি লাভবান না'হয়, জাতি কিভাবে লাভবান হবে? সরকারকে এমন অর্থনৈতিক নিয়ম অনুসরণ করতে হবে যাতে বিনিয়োগকারী ও জাতি লাভবান হতে পারে।

১৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৮

মো: তৌহিদ ইসলাম আবির বলেছেন: কোথাও বিনিয়োগ করার আগে বিনিয়োগকারী নিজের লাভের অংশটা আগে দেখবে এটাই স্বাভাবিক। বিনিয়োগের জন্য বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বড় একটা উপাদান। আপনি যদি কাউকে বিশ্বাস করতে না পারেন তাকে টাকাও ধার দিবেন না। ব্যাংক আপনাকে বিশ্বাস করতে না পারলে আপনাকে ঋণ দিবে না। আর আমাদের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থীতি বিশ্বাসযোগ্য অবস্থায় নাই।
আসলে আমাদের মুদ্রা ভারসাম্যপূর্ণ না। আপনি যদি ১ ডলার=৮০টাকা থাকা অবস্থায় বাংলাদেশে ৩০০ ডলার সমমুল্যের বিনিয়োগ করেন সঞ্চয়পত্রে। এবং এখন সেই বিনিয়োগ উঠাতে চান তবে আপনি কত টাকা ফেরত পাবেন? সেটা আপনার জন্য লাভবান হবে? বিনিয়োগের চুক্তিতে বিনিময় মাধ্যম হিসাবে ডলার উল্লেখ থাকে কিন্তু সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে এধরনের কোন শর্ত না থাকায় কোন বিদেশী সঞ্চয় পত্রে বিনিয়োগে আগ্রহী হবেনা। আর মুদ্রা ভারসাম্যপূর্ণ না হলে বিনিয়োগ অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। সঞ্চয়পত্রের যে সুদের হার ৩০ লাখের উপরে ৯% এর আসে পাশে। আমাদের মু্দ্রস্ফীতি সরকারী হিসাবে ৮.৮৫%. তাই এই বিনিয়োগে আপনি কতটুকু লাভবান হবেন সেইটাও একটা অনেক বড় প্রশ্ন।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের অর্থনীতি ও বিশৃংখল প্রশাসন ব্যবস্হা কোনভাবেই বাজার দর স্হির রাখতে পারে না; ফলে, মুদ্রাস্ফিতি একটি ভয়ংকর সমস্যায় পরিণত হয়েছে। মানুষের লাভ না'হলেও মানুষ ক্যাশ নিয়ে বসে থাকতে পারেন না, ব্যাংকে রাখেন; মানুষের বিনিয়োগ জাতির জন্য ক্যাপিটেল হিসেবে কাজ করে না; কারণ, সামান্য পরিমাণ মানুষ বেশী ক্যাপিটেল দখল করে রাখে।

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৫০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমাদের শীর্ষ বিশ ঋণ খেলাপির তালিকা দেখলাম সবাই শিল্পপতি অর্থাৎ জনগণ ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ওরা স্পেশাল জনতা, তাদের শিকড় সর্বত্র; ওরা জাতির ক্যাপিটেল হজম করে যাচ্ছে গত ৪৫ বছর।

১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বন্ড উন্নত দেশের জন্য। জংলি আফ্রিকার জন্য নয়। টাকা পাচার হয়ে যাবে (টাকা পাচার হয়ে গিয়েছে, যাচ্ছে ভবিষ্যতেও যাবে) আফ্রিকার বন্যপ্রাণী বন অধিদ্প্তরের লোকজন খেয়ে শেষ করেছে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন - আফ্রিকার টাকা কে বা কারা খেয়ে শেষ করেছে এবং করবে।


২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



কিছু এলাকার মানুষের অবস্হা বানরের মতো, দেখে কিন্তু শিখতে পারে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.