নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

যাঁরা দায়িত্বপুর্ণ সরকারী চাকুরী করেছেন, তাঁরা নিজেদের অভিজ্ঞতা জানান না কেন?

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯



আমরা ( যারা সরকারী চাকুরী করি না ) ভোট, রোহিংগা সমস্যা, রিজার্ভ, বাজেট, বেকারত্ব, বাজারদর, বিদ্যুৎ উৎপাদন, মাদক সমস্যা, সরকারী চাকুরী, শিক্ষা, ব্যুরোক্রেটদের অসততা, সিন্ডিকেট সমস্যা, পুলিশের অসততা, সরকারী চাকুরেদের অসততা, ইত্যাদি সম্পর্কে নিজেদের চিন্তাভাবনা, ধারণা ও মিডিয়ার তথ্যের সমন্ময়ে লিখে থাকি, যা সব সময় পুরোপুরি সঠিক না'হওয়ার সম্ভাবনা আছে; কিন্তু ব্লগে যাঁরা বর্তমানে দায়িত্বপুর্ণ সরকারী চাকুরী করেন, অতীতে করেছেন, তাঁরা নিজেদের অভিজ্ঞতা, নিজেদের অবজারভেশন, ইত্যাদি নিয়ে ১ লাইনও লিখেন না কেন?

বর্তমানে যাঁরা বড় পদে আছেন, ও কিছু সময় আগে যেই কয়জন বড় চাকুরে ও মাঝারি ধরণের চাকুরী করতেন, আমি দেখছি, এঁরা কবিতা লেখেন, প্রকৃতি নিয়ে লেখেন, গান লেখেন, পংগু ধরণের ভ্রামণ কাহিনী লেখেন, সৃষ্টিকর্তার গুণগান নিয়ে ব্যস্ত থাকেন, ছবি ব্লগ দেন; কিন্তু নিজেদের দায়িত্ব, ভুমিকা নিয়ে কিছুই লিখেন না; সরকার কিভাবে চলছে, কি করছে, কি করার পরিকল্পনা করছে, এই নিয়ে কিছু লেখেন না; এদের কি লেখার মতো কিছু নেই?

আমার একটি ধারণা, বাংলাদেশ সরকারের কোন লোক ৮ ঘন্টা ( কিংবা যাদের ৬ ঘন্টা কাজ করার কথা ) সঠিক মতো কাজ করেন না; এদের ৭০/৮০ ভাগ নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেন না। এদের বড় অংশ মানুষের জন্য কিছু না'করে কাজের সময় নিজের, পরিবারের, পরিচিত মানুজনের কাজ করে দেন। আমার আরেকটি ধারণা, এবং ব্লগে কয়েকজন সরকারী চাকুরেকে অনুসরণ করে বুঝতে পেরেছি যে, এরা নিজ দায়িত্ব সঠকভাবে পালন না করায়, এদের সৃজন ক্ষমতা লোপ পায়; এজন্য এরা ব্লগে প্রকৃতি, মকৃতি, কবিতা , মবিতা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। এঁদের ভ্রমণ পোষ্টে গাছ আছে, ফুল আছে, পাখী আছে, বিল্ডিং আছে, মেঘ আছে; কিন্তু মানুষ নেই, মানুষের জীবন, পেশা নিয়ে কোন কথা নেই।

আমার ব্লগিং জীবনে, আমি এঁদেরকে গার্মেন্ট'এর মেয়েদের জীবন, চাকরাণীদের কষ্টকর জীবন, সরকারের দাস ব্যবসা (আরব ও মালয়েশিয়ায় মানুষ পাঠানো ), দেশের কৃষক সমাজের কথা, শহরের বস্তির কথা, বাজেট, বাজেটের ইমপ্লিমেনটেশান, সরকারী চাকুরেদের জীবন, তাদের ব্যস্ততা, তাদের সামাজিক জীনন, তাদের অসততা, মানুষের সাথে তাদের সম্পর্ক, চাকুরির স্হলে নিজেদের সমস্যা, কোন কিছু নিয়ে ১ কলমও লিখতেও দেখিনি; ব্যাপার কি?


মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারী উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তার সাথে বর্তমানে চাকরী করি। ফলে প্রতিদিন কথাবার্তা হয় তার সাথে। আমি খেয়াল করলাম খাওয়ার টেবিলে ওনারা বেশীরভাগ সময় চাকরিকালীন সময়ে কি ধরণের বিশেষ সুযোগ সুবিধা পেয়েছেন, কোন কোন দেশে সরকারী খরচে বেড়াতে গিয়েছেন, কোন বিদেশী হোটেলে থেকেছেন, তাদের চাকর বাকর চাপরাশি কতজন ছিল এগুলি বর্ণনা করে সময় কাটান। অথচ বর্তমান চাকরীতে একটা পিয়নের বেতন ৩০০ টাকা বাড়ানোর সুযোগ থাকলেও তিনি সেটা কেটে ১০০ টাকা করেন। তার ধারণা এটার মাধ্যমে তিনি কোম্পানির মালিকদের অনেক উপকার করেছেন। অথচ এটা ভুল ধারণা। বাংলাদেশের সমস্যা নিয়ে আলাপ করতে তেমন দেখি না। একই ধরণের আরেকজন আছেন যিনি সব কিছু ফ্রি খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে পারেন না। ওনার জন্য নির্ধারিত পিয়ন ছাড়াও অফিসের অন্যান্য নীচের পর্যায়ের কর্মচারীদের দ্বারা নিজেদের ব্যক্তিগত কাজ করিয়ে থাকেন। এগুলি হোল আগের চাকরীর ফ্রি খাওয়ার অভ্যাস। তবে এই উদাহরণ থেকে বলা যাবে না সবাই এই কাজ করেন। ভালো মানুষ নিশ্চয়ই আছে। তাদের জন্য এবং তাদের সন্তানদের জন্য বিভিন্ন সরকারী কোটার পক্ষে ওনারা কথা বলেন এবং মনে করেন এটা তারা কষ্ট করে অর্জন করেছেন। অথচ দেশের সাধারণ মানুষ সুযোগ সুবিধা বঞ্চিত।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



এসব লিলিপুটিয়ানরা চাকুরী করেছে নিজের ও পরিবারের জন্য, এরা জাতিকে পংগু করে দিয়েছে; সরকারী চাকুরী পাবার পর, বেশীরভাগ বাংগালীরা অলস, বেকুব ও লোভী হয়ে যায়, সৃজন ক্ষমতা হারায়; ব্লগে এসে ফুল, পাখীর সুকুমার গল্প,কবিতা লেখেন।

২| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


পোস্ট আসবে না,কমেন্টে কিছু উঠে আসলেই হলো।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:


মুহিতেরকথা মনে আছে? আস্ত বলদ ছিলো।

এরা চাকুরী থেকে যখন বের হয়, জাংকে পরিণত হয়; কোন কিছুই বুঝে বলে মনে হয় না।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুধু সরকারি চাকুরে কেন, বেসরকারি উচ্চপদস্থ চাকুরিজীবীদের লেখায়ও সাধারণ মানুষের কথা থাকে না। আসলে তারা নিজেদের জগৎ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



এদের জীবনটা ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর কর্মারীদের মতো।

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আবুল মাল আব্দুল মুহিত সাহেব বর্তমান সরকারী কর্মচারীদের সরকারী দল কর্তৃক কিনে নেয়ার ক্ষেত্রে বলিষ্ঠ ভুমিকা পালন করেছেন। বছরের পর বছর এই কাজ করে গেছেন। একজন টিপিকাল সুবিধাবাদী আমলা ছিলেন। উনিও এক সময় বড় আমলা ছিলেন এবং ফুল, পাখি, নদী নিয়ে কবিতা লিখতেন। গার্মেন্টসের মেয়েদের কথা ওনাদের মনে আসে না কবিতা লেখার সময়ে।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা নিজেও অনেক কিছুর মাথামুন্ড বুঝেন না; তারপর, উনি এমন লোক নেন, যারা উনার থেকে কম জানে।

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আরেকজন বড় অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা আছেন যিনি আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন। উনি অফিসের কাজে ভ্রমণে আসার দুই দিন আগে বাবুর্চিকে ব্যক্তিগতভাবে ফোন করে তার জন্য কালা ভুনা বেশী করে রান্না করে রাখতে বলেন যেটা উনি ফেরার সময় পরিবারের জন্য নিয়ে যাবেন। বাবুর্চিও তার এই খাইসলত বুঝে ফেলেছে। তাই বিভিন্ন অজুহাত দেখাতে থাকে। এই আমলা আবার নিয়মিত পত্রিকায় কলাম লেখে। এগুলি সব ভণ্ড। ৪ বছর ধরে প্রাইভেট চাকরী করছে অথচ তার কোন অবদান কোম্পানিতে নেই। চাপার উপর চলছে।

তবে একজন আছেন যিনি সত্যিই ভদ্র এবং সৎ মানুষ ছিলেন সব সময়। তবে এই ধরনের সৎ সরকারী কর্মকর্তা কম। অনেকে ঘুষ খান না কিন্তু বিভিন্ন ধরনের বাড়তি সুবিধা নেয়ার মন মানসিকতা আছে। এটা যে অসততা এটাও মনে হয় তারা বুঝতে চান না।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



সরকারী কর্মচারীদের মাঝে ৫% মানুষ সত আচেন হয়তো; তবে, দায়িত্ব পালন করে না। ৮ ঘন্টা কাজ করে, এ রকম লোকজন নেই বললেও চলে। সেক্রেটারিয়েটে অনেকে লেইট-আওয়ারেও কাজ করে; তবে, এদের বড় অংশ অসৎ।

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমি তো দেশের সমস্যা সাধারণ মানুষের সমস্যা সহ সরকারের সমস্যা নিয়েও কথা বলেছি পোস্ট দিয়েছি আলোচনা করেছি। দেশে কর্মহীন ও বেকার শিক্ষিত অর্ধশিক্ষিত স্বল্প শিক্ষিত মানুষ প্রচুর আছে। সমস্যা হচ্ছে তারা কোনো কাজ করতে আগ্রহি নয়, তারা একটি টিউশনি করার জন্য দিনের পর দিন লেগে থাকেন। অথচ ব্যবসা করার জন্য তার সামান্য শ্রম দিলে সে কাজে লেগে যেতো।

কোরবানীর ঈদের সময় থেকে এখন পর্যন্ত টমেটোর বাজার দর ৩০০ টাকা কিলোগ্রাম (এটি সর্বনিম্ন দর) বাংলাদেশে শিক্ষিত মানুষের জন্য কৃষি সেক্টরটি অপেক্ষা করছে। আর শিক্ষিত মানুষজন আইইএলটিএস এর পেছনে দৌড়াচ্ছেন। পশ্চিমা দেশে যেতে না পারলে শেষ মেষ মালয়েশিয়া ও মধ্যেপ্রচ্যে চলে যাচ্ছেন।

সরকার শিক্ষিত বেকারদের ঋণ দেওয়ার জন্য কোনো সুষ্ঠ পদক্ষেপ নিতে পারেন না। আর অধিকাংশ লোকজন ঋণ নিয়ে কোনো সঠিক কাজও করতে পারেন না। টাকা নষ্ট করেন মাত্র।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



সরকারী ঋণ আমেরিকায় কেহ হজম করতে পারে না; এরা ঋণ দেয়ার আগে, সঠিক ব্যবসায়িক প্ল্যান দেখে ও প্ল্যানের সাথে সরকারী কিংবা ব্যাংকের লোকজন কাজ করে।

৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:০০

রানার ব্লগ বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর ভাই সরকারী কর্মকর্তাদের আসল রুপ দেখিয়ে দিয়েছেন । যারা বাংলাদেশে আছেন এরা অবসরে যাবার পর আশেপাশের মসজিদের সভাপতি বা স্থানীয় এলাকার নির্বাচিত সভাপতি হয়ে বাজারে জান খালি পকেটে এবং ফিরে আসেন ভরপুর বাজার নিয়ে। সদা সচেষ্ট থাকেন তার বাসার বাঁ অন্যান্য বাসার ভাড়াটিয়াদের জীবন অতিষ্ঠ করার নানা কৌশল আবিষ্কারে । এবং তিনি যে কেউকেটা টাইপ কিছু তা প্রমানে সামান্যতম দ্বিধা করেন না ।

আমার মনে আছে আমার আত্মীয় হন এমন একজন সাবেক সচিবের উপস্থিতিতে আমি বলেছিলাম । বাংলাদেশের সকল সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারী জনগনের অর্থ দিয়ে পালিত । তাদের উচিৎ অন্তত জনগনের ক্ষতি না হয় এমন কোন ব্যাবস্থা নেয়া থেকে বিরত থাকা। আমার বক্তব্য শুনে আত্মীয় ভদ্রলোক আমাকে বে-আদব অসভ্য এবং নির্বোধ বলে গালাগাল করে অদ্যাবদি আমার সাথে কথা বলেন না । ইহা তে অবশ্য আমি যারপর নাই খুশি । কারন প্রাই শুনি আমার অমুক আত্মীয় কে কুত্তার বাচ্চা টাচ্চা বলে গালি টালি দেন কারন তারা নাকি তাকে তেমন পাত্তা টাত্তা দেন না ।

২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:০২

সোনাগাজী বলেছেন:




আমার স্ত্রীর দিক থেকে কয়েকজন বড় চাকুরী করে, ৩ জন সচীব ছিলো; রিটায়ার্ড ২ জন সচীব করোনার সময় টিকেনি। আমি সাধারণ আলোচনার সময় বলেছিলাম যে, বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে টিকা কেনা, ৩ জনেই আমাকে বখে যাওয়া আমেরিকান মানুষ বলেছিলেন; ২ জন টিকেনি।

৮| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৩০

রাজসিংহ ২০২৩ বলেছেন: সাবেক কাস্টমস কমিশনার শাহাবুদ্দীন নাগরী স্যার এর নাম শুনেছেন?
তিনি কবিতা লিখতেন। তাঁর অভিজ্ঞতার ঝুলি অনেক সমৃদ্ধ। কয়েক বছর আগে একটা খুনের মামলায় জড়িয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর নারীপ্রীতি তাঁকে ঐ নাজুক পরিস্থিতিতে ফেলেছিল।

আমাদের বেশিরভাগ সরকারি চাকরিজীবি নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।

২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি কবিতার বড় পাঠক ছিলেন উনার চাকরাণী ও গার্মেন্টস'এর মেয়েরা।

৯| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: চাকরি করা অবস্থায় কিছু লেখা ঠিক না। তাহলে চাকুরি হারাতে হবে।

২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমার মনে হয় না; লেখার হাজার জিনিষ আছে, নিরপেক্ষভাবে অনেক কিছুই লেখা যায়।

১০| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সরকারী চাকরীজীবি'র কথা শুনলেই হ্রদয় স্পটে ভেসে উঠে আস্ত গবেট একজন মানুষের মুখের প্রতিচ্ছবি।

২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



এগুলো পিগমী।

১১| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমি বহু সরকারি অফিসের বড় কর্মকর্তার অফিস কক্ষে গিয়েছি।
বড় কর্মকর্তারা কঠিন ভাবের মধ্যে থাকেন। গাড়ি থেমে নেমে সোজা তার রুমে যান। পেছনে পিয়ন বা ড্রাইভার তার ফাইলটা বহন করে। কথা হচ্ছে একটা ফাইল কি উনি নিজে বহন করতে পারেন না?

২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



সরকারী চাকুরী পাওয়ার পর, এরা বুদ্ধি ও শারীরিক দিক থেকে পংগু হয়ে যায়

১২| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ ভোর ৪:০১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সরকারী বা বেসরকারী যে কোন সংস্হার উচ্চ পদস্হ কর্মকর্তা হ'তে হ'তে
উনাদের অন্তরে বিশেষ ধরনের পরিবর্তন ঘটে ।

.................................................................................................
উনাদের দেখার জন্য আমার বিশেষ একটি ব্যবস্হা আছে । যেখানে প্রায়ঃশই দেখা পাই ।
চাকুরী কালীন অবস্হায়, নিজের তদবির এর জন্য আরচন দেখলে
কষে থাপ্পড় দিতে ইচ্ছে করে ।
পদটি পাবার পর তিনি যখন ভোল পাল্টান, তখন পাছায় লাথি মারতে মন চায় ।
আর অবসরে আসার পর " ভেজা বিড়াল " সাজে তখন গুলি করে মারতে ইচ্ছে কর ।
............................................................................................................
আসলে তাদের অপকর্মর শেষ থাকেনা ।
লিখতে গিয়ে কি ফাঁসীর কাষ্ঠে ঝুলবে ???

২৯ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



২য় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়েও অনেক অনেক জার্মান হিটলারের বিপক্ষে লিখেছে; লেখার মান থাকলে, কোন ধরণের সমস্যা হওয়ার কথা নয়। আসলে, বাংলাদেশে সরকারী চাকুরী করলে, মানুষের জ্ঞানবুদ্ধি কমে আসে।

১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬

অক্পটে বলেছেন: ব্যাপার খুব সোজা, মারাত্বকভাবে অসচেতন এবং অসৎ জীবন পার করে এসে তাদের হাতে এখন কোন অর্থের অভাব নেই। সময় আর সময়। একাধারে তারা সরকারকে লুটেছে আবার জনগণকেও লুটেছে। কোন সরকারের বিরুদ্ধেই তাদের বলার মতো কিছু নেই, সব সরকারই তাদেরর সুবিধাদি দিয়েছে। হাসিনা দুহাত ভরে দিয়েছে। হাসিনার আমলের কোন সরকারী কর্মচারী ও কর্মকর্তাই হাসিনাকে তাদের জীবদ্দসায় ভুলতে পারবেনা এমন কি তাদের বংশধররাও ভুলতে পারবেনা।
ঠিক এই অবস্থায় থেকে যদি কেউ কলম তুলে নেয় তবে সত্য বেড়িয়ে আসার সম্ভাবনা কম। আপনি লিখতে পারবেন যা খুশি তা।

২৯ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



শুধু শেখ হাসিনা নয়, এরা জিয়া, এরশাদকে বেকুব ব্যতিত কিছুই মনে করতো না; বেগম জিয়াকে এরা ইডিয়ট হিসেবে লালন পালন করেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.