নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

৫৫ হাজার বিশ্বাসঘাতক ও গার্বেজদের নিয়ে রাজাকার বাহিনী

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৫



আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আনুমানিক ১ লাখ ২০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ করেছেন; অপরদিকে পাকী বাহিনীর সদস্য সংখ্যা ছিলো ৯৫ হাজারের কাছাকাছি। যুদ্ধে জাতির বিপক্ষে সাপোর্ট তৈরির জন্য পাকীবাহিনী বাংগালী বিশ্বাসঘাতকদের থেকে ১টি মিলিশিয়া বাহিনী গঠন করে, রাজাকার বাহিনী; ইহার ছোট একাংশের নাম ছিলো আল-বদর, ইহা রাজাকারদের মাঝে স্পেশাল বাহিনী ছিলো, যারা মুক্তিবাহিনীর মুভমেন্ট, অবস্হান, সাহায্যকারীদের সনাক্তকরণ, স্বাধীনতাযুদ্ধের পক্ষের পরিচিত মুখদের হত্যার দায়িত্ব ছিলো।

ব্লগে আপনারা মুক্তিযুদ্ধের উপর শতশত পোষ্ট পড়েছেন, বাইরে বেশ কিছু সংখ্যক বই পড়েছেন, মিডিয়াতে আলোচনা শুনেছেন, সামনাসামনি মুক্তিযোদ্ধা দেখেছেন। কিন্তু ব্লগে কোন রাজাকরের লেখা পোষ্ট পড়েছেন বলে মনে হয় না, দেশে পরিচিত কোন রাজাকার স্বনামে কোন বই লেখেনি, মিডিয়ায় এদের সম্পর্কে তেমন কোন আলোচনা হয় না। ফলে, এই হায়েনা বাহিনীটা জাতির কাছে অনেকটা অস্পষ্ট, কদাকার, অপবিত্র ছায়ার মতো রয়ে গেছে।

১৯৭১ সালের মার্চে চলমান অসহযোগ আন্দোলন থামানোর জন্য পাকীবাহিনীর প্ল্যান ছিলো, ভয়ংকর নিষ্ঠুরতার সাথে শহরগুলোর ব্যারিকেডগুলোতে ( অসহযোগ আন্দোলনের জনতা ) ও ঢাকা ইউনিভার্সিটির হলগুলোতে হত্যাকান্ড চালিয়ে জাতিকে স্তব্ধ করে, পুরো পূর্ব পাকিস্তানের উপর তাদের কন্ট্রোল ফিরায়ে আনবে। ২৫শে মার্চের আক্রমণের পর, ২৭শে মার্চ পাকিস্তানের সেনাবাহিনী অপারেশনের ফলাফল এনালাইসিস করে বুঝতে পারে যে, তাদের প্ল্যান পুরোপুরি কাজ করেনি: হত্যাকান্ডে শহরগুলোতে মানুষ বিহ্বল ও ভীত হয়ে গেছে; কিন্তু ইপিআর ও ক্যান্টনমেন্ট থেকে পালিয়ে যাওয়া কিছু বেংগল রেজিমেন্টের সৈনিক, অফিসার ও জনতা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে, সামনে লম্বা সময়ের জন্য যুদ্ধ লেগে যেতে পারে।

২৭ শে মার্চ পাকীবাহিনীর জেনারেলরা গোপনে এক ডিনারে মিলিত হয়, সেখানে জামাত ও মুসলিম লীগের নেতা, কিছু সেক্রেটারী ও বড় বড় মাদ্রাসার লোকজনদের ডাকা হয়; সেখানেই টিক্কা খান এদেরকে জানায় যে, দেশে যুদ্ধ হবে; এই যুদ্ধে পাকিস্তানে বিশ্বাসী, ইসলামে বিশ্বাসী জনতাকে পাকী বাহিনীর পক্ষে যুদ্ধে যেতে হবে, দেশকে টিকিয়ে রাখতে রেগুলার বাহিনীর সাথে স্হানীয়দের ১টি মিলিশিয়া বাহিনীর দরকার হবে; স্হানীয়দের সাহায্য ছাড়া এই মুসলিম দেশকে রক্ষা করা সম্ভব হবে না। সেখানে ঘোষণা করা হয় যে, ইপিআর, কিছু বেংগল রেজিমেন্টের সদস্য ও ভারতপন্হী বেইমানরা এই মুসলিম দেশের বিপক্ষে অস্ত্র ধরেছে।

সেদিন থেকেই শুরু হয় 'রাজাকার' মিলিশিয়া গঠনের প্রক্রিয়া। ততকালীন সময়ে, জামাত ইহাতে ভয়ংকর ভুমিকা পালন করে; তারা প্রথমে ইসলামী ছাত্র সংঘ (আজকের শিবির ) থেকে ভলনটিয়ার নিয়ে ট্রেনিং'এ পাঠায়; এরপর তারা দরিদ্র পরিবারের মানসিকভাবে বিকলাংগ ও জল্লাদ প্রকৃতির লুটেরাদের চাকুরীর লোভ দেখায়ে হত্যাকারী হিসেবে নিযুক্তি দেয়। এরা পাকীবাহিনীকে গ্রামে ও বাড়ী বাড়ী নিয়ে যায়, ঘরে আগুন দেয়, লুন্ঠন করে, নারীদের ধরে নিয়ে পাকী ক্যাম্পে নিয়ে যায় ও যাকে ইচ্ছা তাকে হত্যা করে।


মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আশাকরি আপনি এ বিষয়ে আলো লিখবেন।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি এদের কাণ্ডকলাপ দেখেছি, ২/৪ জনকে ধরেছি; এরা ছিলো জাতির আবর্জনা।

২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: এটি এক টুকরো লেখা , আরও অনেক টুকরো মিলে পূর্ণ লেখা হবে ।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



সামান্য ধারণা দেয়ার জন্য।

৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:১২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এতকিছুর পরেও জামাতকে কেন এখনো এই দেশ থেকে বিলুপ্ত করা হচ্ছে না?

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:




সেটা শেখ হাসিনা জানেন; আমার মনে হয়, আওয়ামী লীগ 'ফাউল রাজনীতি' করছে; ওদের ষ্ট্র‌েটেজী হচ্ছে, যুদ্ধাপরাধী হিসেবে জামাত ও মিলিটারী শাসনের প্রতীক হিসেবে বিএনপিকে টিকেয়ে রেখে, জাতীকে ভীতির ভেতর রাখা।

৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: মনে মনে আপনার কাছ থেকে এরকম একটি লেখা আশা করছিলাম।

অবাক লাগে লাখ লাখ লোক রাজাকারের সাপোর্টে সমানে বড় গলায় কথা বলে যাচ্ছে!!!!

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার দুর্বল অর্থনীতি, মানুষের সাথে সংযোগহীনতা, আওয়ামীদের দুর্নীতি, সরকারী কর্চারীদের ডাকাতীর প্রতিবাদে অনেকে ইচ্ছাপুর্বক আবর্জনাদের পক্ষে কথা বলছে।

৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



১৯৭১ এর একদিন - আমার লেখা ছোট একটি কাহিনী। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম এলাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পক্ষে চলাচল করা প্রায় অসম্ভব ছিলো যদি রাজাকার তাদের পাশে না থাকতো।

রাজাকারদের কারণে তারা সহজে মানুষ খোজে পেয়েছে এবং হত্যা করার সুযোগ পেয়েছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে রাজাকার’রা বাড়ি চিনিয়ে দিতো পাক সেনাদের। বাংলাদেশে এতো এতো অনাথ ছেলে মেয়ে ও হিন্দু হত্যা হয়েছে স্বাধীনতার পর যাদের হিসাব কখনো খাতাপত্রে নথিতে উঠেনি। তাদের নামও কেউ মনে রাখেনি।

আমাদের এলাকায় একটি চরাঞ্চলে মানুষ বসবাস করতেন প্রায় ১৫০০-২০০০ জন। সবাই হতদরিদ্র হিন্দু - জেলে, কুমার (মাটির হাড়ি পাতিল তৈরি করেন), ও তাঁতী। পাকিস্তানি ও তাদের সহচর রাজাকার গানবোট দিয়ে এসে এক রাতে প্রায় সবেইকে হত্যা করেন। সেই রাতে মাছ ধরতে যারা তিতাস ও মেঘনার মাঝ দরিয়াতে ছিলেন তারা ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান।

পরবর্তীতে বীর উত্তম খালেদ মোশাররফ ও তার দল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর চরাঅঞ্চলে আক্রমণকৃত ফুল প্লাটুনটির সকল সদস্যকে অত্যন্ত ক্রুয়েলভাবে হত্যা করে মেঘনায় ডুবিয়ে দেন। - সময় ও সুযোগ হলে হয়তো লিখবো কোনোদিন।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:


এই আবর্জনা, হায়েনা বাহিনী পাকীদের গ্রামে না নিলে, পাকী বাহিনী শহর ও বড় রাস্তা থেকেই বিদায় নিতো।

৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২

কামাল১৮ বলেছেন: স্বাধীনতার পর মুক্তি যোদ্ধারা নিস্ক্রিয় হয়ে গেছে বা করা হয়েছে। কিন্তু রাজাকাররা এখনো সক্রিয়।৭৫এর পর থেকে প্রতিনিয়তই রাজাকারদের লেখা পড়ছি এবং তাদের কথা শুনছি।স্বঘোষিত রাজাকাররা মুক্তি যোদ্ধে অর্জিত দেশে মন্ত্রি পর্যন্ত হয়েছে।আবার ক্ষমতায় যাবার পায়তারা করছে।এদের প্রতিহত করতে হবে।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



তাজউদ্দিন সাহেব নিজের চাকুরীটা রেখে, বেতনহীন, ভলনটিয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের চাকুরী খেয়ে বসেছিলেন; লোকটার মাথায় ২ পয়সার মগজও ছিলো না।

জামাতের রাজাকারদের রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করার দরকার ছিলো; শেখা হাসিনা রাজনীতির নামে গার্বেজের কারখানা খুলেছেন; ইহাতে রাজাকারদের বগশধররা লাভবান হচ্ছে, ওরা আরবের ক্যাপিটেলে চলে।

৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

কোডার বলেছেন: https://www.youtube.com/shorts/H1Q3zluCszA

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউটিউব তপ ব্লগ নয়।

৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: মুক্টিযুদ্ধ < মুক্তিযুদ্ধ
ততকালীন < তৎকালীন
পুর্ব < পূর্ব
ইউনিভার্সির < ইউনিভার্সিটির
অপরেশনের < অপারেশনের
হ্যাকান্ডে < হত্যাকান্ডে
ভুমিকা < ভূমিকা
বিকলাংগ < বিকলাঙ্গ

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:




বাংলায় ১০০ মাঝে ৩২ পেলাম।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, ঠিক করে দেবো।

৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


আমাদের সমস্যা হচ্ছে এই কথা গুলো আজকের অনেকেই বিশ্বাস করতে চায় না। চিহ্নিত রাজাকারদের কেউ স্বীকার করে নিতে চায় না। এরা তাদের কে সমাজের অনেক মানি গুনী মনে করে।

কবে এদের হুশ হবে।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:




এদের হুশের দরকার কি? গর্দভ জম্ম নেবে, বাঁচবে, গর্দভ হিসেবে বিদায় নেবে।

১০| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মোগল সম্রাট বলেছেন:



রাজাকারদের প্রত্যক্ষ নির্যাতনের স্বীকার আমাদের পরিবার। এখনকার মুরুক্ষদোচা জেনারেশন সেটা কোনদিন বুজবে না। পালে পালে শুয়োর শাবকে দেশ সয়লাব হয়ে যাচ্ছে।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল পায়নি, তাই এরা কথা বলতে পারছে; না'হয় প্রতিটি নাগরিক এদেরকে লাথির উপর রাখতো।

১১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এদের একটা বড় অংশ ছিল বিহারী বা নন-বেঙ্গলিরা। বিহারীরা এখনও পাকিস্তান আর বাংলাদেশের খেলায় পাকিস্তানকে সমর্থন করে। ১৯৭২ সালের মধ্যে এগুলিকে রাস্তায় টেনে এনে মেরে ফেলা উচিত ছিল। অবশ্য স্বাধীনতার পর পর কিছু শাস্তি এদেরকে দিয়েছে পাবলিক।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



আগে, বিহারীরা এই দেশ থেকে চলে যেতে প্রস্তুত ছিলো, তদেরকে পরিবার প্রতি ৫০০০ ডলার দিয়ে ভারত হয়ে কাশ্মীর সীমান্ত নামিয়ে দিলে ওরা চলে যেতো; কেহ মাথা ঘামায়নি।

১২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ধর্ম বাঁচাতে মানুষ মেরেছে/মারতে সাহায্য করেছে,যা কখনো ভাবতেই চায়নি।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:


আসলে, বেশীরভাগ বাংগালী ভারত বিরোধী; যখন পাকীরা বলেছে যে, ভারত পূর্ব পাকিস্তান দখল করার জন্য কিছু বাংগালীকে ব্যবহার করছে, জামাতের ইডিয়টরা মনে করেছিলো যে, তারা ক্রুসেডে যাচ্ছে।

১৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এখনো তাদের যে প্রেত্নারা আছে,
তারা যতটা ভয়ংকর, যে কোন সময়
তুলকালাম কান্ড ঘটাতে পারে ।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



খুবই সম্ভব, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মতো হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

১৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:৪৩

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: একজনের মৃত্যুতে সোশ্যাল মিডিয়ায় যেমন হায় হুতাশের বন্যা বয়ে যাচ্ছে তাতে বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় এদেশ একদিন স্বাধীন হয়েছিলো। কিছু লোক এখনো পাকিস্তানের সাথে জোড়া লাগতে চায়।কিছু লোক মনে করে আগেই ভাল ছিলো।দেশ স্বাধীন হয়েই বরং খারাপ হয়েছে।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



স্বাধীনতার সুফল পেয়েছে বেগম জিয়া, ফালু, বসুন্ধরা, আলম ব্রাদার্স, সিকদার ব্রাদার্স, সামিট ও খুলনা পাওয়ার, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলো; ফলে, এসব সমস্যা হচ্ছে।

১৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেক প্রায় কয়েক হাজার বিহারী পালিয়ে ভারত হয়ে পাকিস্তান গেছিল। কিন্তু ৫-৬ বছর পর আবার ফিরে এসেছিল।
মুলত শ্রমের মুল্য কম হওয়াতে, এরপরেও থাকতে রাজি ছিল। কিন্তু পরবর্তিতে এনআইডি কার্ড না পাওয়াতে বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করতে না পেরে আবার ভারত হয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসে। বাংলাদেশে এনআইডি যোগার করতে সক্ষম হয়।
এরকম একজন বিহারির সাথে আমার কথা হয়েছিল। কিন্তু সে এখনো কট্টর পাকিস্তান পন্থি।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৪:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



পাকিস্তানে তো সব ডকুমেন্ট কিনতে পাওয়া যাবার কথা! আমাদের দেশের ঘটিরাও পাকীপন্হী।

১৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬

কালো যাদুকর বলেছেন: এই ৫৫ হাজার মেরে ফেললে আজ এতো কোটি র জন্ম হতো না। কাজেই এটা এক হিসেবে ঐ প্রজন্মের ব্যর্থতা।

এরকম হত থাকলে রাজাকারের গাড়িতে আবার পতাকা আসতে পারে।

এরকম আরো আরো লিখুন।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



ক্ষোভের কারণে, কিছু ধৃত রাজাকারকে বিনা বিচারে হত্যা করা হয়েছিলো; সেটা ভুল ছিলো; কারণ, সব রাজাকার কিন্তু স্বেচ্চায় যোগদান করেনি, জামাত তাদেরকে উৎসাহিত ও কোন কোন স্হানে বাধ্য করেছিলো।

জাতির কম্পোজিশন ভালো নয়।

আচ্ছা, আপনি কি শিক্ষকতায় ছিলেন, বা আছেন?

১৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২০

কালো যাদুকর বলেছেন: না শিক্ষকতার সাথে যুক্ত নই। তবে থাকলে ভালই হত।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:




আশাকরি, যেই প্রফেশানে আছেন, ভালোই আছেন। আমি অন্য একজন ব্লগারের সাথে আলাপে জেনেছিলাম যে, উনি শিক্ষক; উনার নিকটা ভুলে গেছি; মন্তব্য থেকে ও আপনার কবিতা থেকে ভাবছিলাম, আপনি সেই ব্লগার কিনা!

১৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩১

ধুলো মেঘ বলেছেন: আমার কয়েকটি প্রশ্ন আছে।
১। ধর্মের ভিত্তিতে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকেই পাকিস্তান সরকার ইসলামের জন্য কিছুই করেনি। উপরন্তু ইসলামী দলগুলোর উপর সীমাহীন দমন পীড়ন চালিয়েছে। তা সত্ত্বেও ইসলামী দলগুলো কেন পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষায় দেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে দাঁড়ালো?
২। সারা দেশে মাত্র ১ লাখ ২০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা। মান্ধাতা আমলের রাইফেল আর স্টেনগান নিয়ে যুদ্ধ করে কিভাবে অত্যাধুনিক অস্ত্র সজ্জিত বিশাল সৈন্যবাহিনী এবং ৯৫ হাজারের রাজাকার বাহিনীকে পরাজিত করল?
৩। হোম গ্রাউন্ডের সুবিধা তো রাজাকারেরাও পেয়েছিল। তারা কেন সুবিধা কাজে লাগাতে পারেনি?

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



১) পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকে যারা দেশ চালায়েছে, তারা ইসলামিক সংবিধান অনুসারের চালায়নি; তারা ইসলামকে আঁকড়ে ধরেনি, মুসলিম দেশ হিসেবে নিজেদেরকে উপস্হাপন করতো মাত্র। ইসলামিক দলগুলো মনে করতো যে, পাকিস্তান ভেংগে গেলে, ভারতের প্রতাপ বাড়বে, ইহা হতে দেয়া যাবে না।

২) দেশের ভেতরে গেরিলাদের হাতে স্টেনগান, গ্রেনেড ও বিভলবার ছিলো; তাদেরকে রাইফেল দেয়াটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিলো। ফ্রন্ট ফাইটারদের হাতে আধুনিক অটোমেটিক রাইফেল, এলএমজি, মেশিব গান, আর আর গান, রকেট লান্চার ও মর্টার ছিলো

৩) নীচু মানের লোকজন রাজাকার বাহিনীতে গিয়েছিলো; তারা লুন্টন, ও বিনা বিচারে হত্যায়, অগ্নিসংযোগ ও নারী নির্যাতনে যুক্ত ছিলো; মানুষ তাদের ঘৃণা করতো।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



১) পাকিস্তান গঠনের মুল লক্ষয় ছিলো মুসলিম প্রধান এলাকার লোকজনের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য; ইসলামের জন্য কাজ করবে মোল্লারা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.