নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ্যামিবার মগজের সমান পরিমাণ মগজ নিয়ে যিনি জাতিকে চালায়েছিলেন!

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৮



পুর্ব পাকিস্তান ও বাংলাদেশে দুর্নীতির জন্য কোন রাজনীতিবিদের শাস্তি হয়নি; কারণ, বিচার হলে, মওলানা ও শেরে বাংলা ব্যতিত প্রতিটি রাজনীতিবিদকে লালঘরের পানি খেতে হতো! রাজনীতিবিদেরা সেইদিকে খেয়াল রেখে, সবই সবাইকে ছাড় দিয়ে এসেছে; একমাত্র বেগম জিয়া ইহাতে ধরা খেয়েছে; কারণ, উনার মাথায় এ্যামিবার সমান মগজ ছিলো!

উনি ১৫ই আগষ্টে "কেক কেটে" নিজ পায়ে কুঠার মেরেছিলেন। প্রথমত: ১৫ই আগষ্ট উনার আসল জন্মদিন নয়, বেগম জিয়া শেখ হাসিনাকে কষ্ট দেয়ার জন্য এই দিনটিকে জন্মদিন হিসেবে ব্যবহার করেছেন। শেখ হাসিনা কিন্তু বেগম জিয়ার প্রতি কখনো খারাপ আচরণ করেননি; বেগম জিয়াকে সুখে থাকতে ভুতে কিলায়েছিলো।

আমার পরিচিত ২/৩ জন ব্যুরোক্রেট বেগম জিয়াকে নিয়ে এমনভাবে হাসাহাসি করতো যে, বেগম জিয়ার জন্য আমারই খারাপ লাগতো; কিন্তু ওরাই বেগম জিয়ার সামনে বলতো, "ম্যাডামই সব জানেন"। এরা কেক খাওয়ার দাওয়াত পায়নি কোনদিন; কিন্তু নিজেদের অফিসে কেক কাটার জন্য বিএনপিপন্হী কর্মচারীদের টাকা দিতো, তারপর সবাই মিলে বেগম জিয়াকে নিয়ে জোক করতো।

বেগম জিয়ার আশেপাশে যারা ছিলো, তদের মাঝে ৩ জন ব্যক্তি বুদ্ধিমান হওয়ার ক্থা ছিলো: ১ জন হচ্ছেন, প্রফেসর এমাজুদ্দিন সাহেব, ২য় জন, সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজী মন্ত্রী, আবদুল মইন খান, শেষজন উনার চীফ সেক্রেটারী কামাল সিদ্দীকি। প্রফেসর এমাজুদ্দিন সাহেব ছিলেন বিএনপি'র "থিংক ট্যাংক"; আমার ভাষায় পায়খানার সেইফটি ট্যাংক। উনার উচিত ছিলো বেগম জিয়াকে বুঝিয়ে বলা; বেগম জিয়া না'শুনলে, সেই জন্মদিনে না'যাওয়া; কিন্তু এই বয়স্ক প্রফেসর কেক খাওয়ার জন্য উপস্হিত ছিলো সব সময়। মইন খান বুদ্ধিমান মানুষ ছিলেন, কিন্তু বেগম জিয়াকে বুদ্ধি দেননি; মনে হয়, তিনি চেয়েছিলেন যে, লোভী মহিলার শাস্তি হোক। কামাল সিদ্দিকী ছিলো ব্যুরোক্রেট, এরা মায়ের কানের স্বর্ণও বারবণিতাকে দিয়ে দেয়, এদের বুক পিঠ নেই।

২০০৮ সালের বিজয়ের পর, শেখ হাসিনা অনেক কিছুই নিজের কন্ট্রোলে নিয়ে আসছিলো, ১টা ছিলো মিলিটারী; তিনি রাজাকারদের ধরা শুরু করার পর, বেগম জিয়ার মাথায় বুদ্ধি থাকলে বুঝতে পারতেন যে, সামনের দিনগুলো সমান যাবে না।


মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৯

মোগল সম্রাট বলেছেন:



খালেদা জিয়ার দুর্ভাগ্য তিনি তার পুরো রাজনৈতিক জীবনের অর্ধেক সময় কাটাইছে স্বামীর পাপ ঢাকার জন্য বাকি অর্ধেক তার পুত্রের পাপ ঢাকতে। তা না হলে ভালো কিছু করতে পারতো।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



মহিলা রাক্ষসের চেয়েও লোভী; জিয়া উনাকে যা দিয়ে গেছে, এরশাদ যা দিয়েছিলো, উনি নিজের ছেলেগুলো নিয়ে মহাসুখে থাকতে পারতেন; নিজেও কষ্ট পেলেন, জাতিরও সর্বনাশ করলেন।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

আমার বাবা বলতেন বিএনপিতে একজনই বুদ্ধিমান বা ভাল লোক ছিলেন আব্দুল মইন খান। আমার কাছেও এই মানুষটাকে বেশ লাগত। তবে এনার ব্যাপারে বেশি কিছু জানি না।

আর বিএনপি ১৫ অগাস্ট জন্মদিন পালনের কারণেই অনেক বেশি ঘৃনিত হয়েছে।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



মইন খান বুদ্ধিমান মানুষ, উনার সাথে আলোচনা করার সুযোগ হয়েছিলো, উনি কেন যে বিএনপি করতেন, আমি বুঝতাম না।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৩

কামাল১৮ বলেছেন: মুসলিম লীগ পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িত।মুসলিম লীগের নেতারা ছিলো অভিজাত পরিবার(তথাকথিত)।আমাদের কিছু কিছু নেতা সেই পরিবার থেকে আসা।তাদের খুব কম অংশই আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত।তারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ।তেমনি একজন হবে হয়তো এই মইন খান।
তার পিতা একজন আমলা ছিলেন। আবসর নিয়ে বিএনপির এমপি হন।তিনিও পিতার পথেই হাঁটছেন।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



অনেক ব্যাপারে কমনসেন্স আছে লোকটার; সেইদিক থেকে দেখলে, উনি বিএনপি'তে যাবার কথা ছিলো না।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:০৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনার পোস্ট আবারও প্রথম পাতায় প্রদর্শিত হচ্ছে।
জেদি মহিলাদের পরিণতি কখনো ভালো হয় না। খালেদা জিয়ার পরিণতি সেই কথাই বলে।

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১১

সোনাগাজী বলেছেন:




এই মহিলার ১৪ গোষ্টীসহ চোর; ওর চুরিতে সাহায্য করে ব্যুরোক্রেটরা পুকুর ডাকাতী করেছে। মহিলার লোভের কারনে ছেলে ২টি চোর-ডাকাত হয়েছে, ১টার জীবন অবসান হয়েছে।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:১৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি ভাবছি প্রতিবছর ১৫ই আগস্ট উনাকে একটি করে কেক পাঠাবো। আর কেকটা অবশ্যই পঁচা ডিম দিয়ে তৈরী করতে হবে।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



মিলিটারী উনাকে চালাতো, মিলিটারী আবার ২ ভাগে বিভক্ত ছিলো: (১) জিয়া পন্হী ও (২) এরশাদ পন্হী। এরা দেশকে তেলের খনির মতো ব্যবহার করেছে; দেশের ক্ষমতাশীল সবাইকে চোর-ডাকাত বানায়েছিলো।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৩৫

কামাল১৮ বলেছেন: আসল জায়গায় তার কমনসেন্স কাজ করে নাই।তার বাবার করে নাই।বিএনপিকে সংস্কার জন্য সে আজ পর্যন্ত কোন কথা প্রকাশ্যে বলে নাই।বরং তোশামদ মার্কা কথাই বলেছে।তার কমনসেন্স আছে কি করে বুঝলেন।এরা হচ্ছে ধান্ধাবাঝ।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



উনার সাথে দেখা হয়েছিলো, দেশের টেকনোলোজী নিয়ে কিছু আলাপ করেছিলো; বুঝতো কি করার দরকার।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



বিএনপি'র মিলিটারী লাইন মোটামুটি কেটে দিয়েছে শেখ হাসিনা; কিন্তু উহা আবার কাজ করবে।

এখন দরকার ছিলো ইহাকে তারেক-মুক্ত করার।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৩৭

কামাল১৮ বলেছেন: তোষামোদ লেখলাম এমন হলো কেনো।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



সমস্যা নেই, বুঝা যাচ্ছে।

৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:২৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


হিরো আলম দেশ চালালে বেগম জিয়া থেকে খারাপ হতো?

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশ থেকে ভাঁড় রপ্তানী হতে পারতো কলকাতায়।

৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ওনার ছেলে দুটা বখে গেছে মায়ের সামনে। একটু দেখে রাখলে লাইনে রাখতে পাড়তেন। তবে তারেক ছোটকাল থেকেই অপরাধী প্রকৃতির ছিল।

কতটা অহংকারী হলে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে কেক কাটে। আবার সেটাও ভুয়া জন্মদিন ছিল। ওনার কাছে থাকা এমাজউদ্দিনরা বসে বসে মজা নিয়েছে কিন্তু কোন দিন নিষেধ করে নি।

এমাজউদ্দিনের মত কিছু খারাপ লোক বিএনপিকে খারাপ বুদ্ধি দিয়েছে। এরা ভয়ংকর জ্ঞান পাপী। অবশ্য আওয়ামীলীগেও এই ধরণের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, ভিসি, আমলার অভাব নাই। কিন্তু শেখ হাসিনা এদেরকে নাচাতে জানেন তাই বেশী সুবিধা করতে পারে না। আরেকটা ব্যাপার হোল বিএনপিতে কুকুর লেজ নড়ায় না বরং এই লেজেরাই কুকুরকে নড়াচ্ছে। বিএনপি হোল দলছুট, স্বাধীনতা বিরোধী, উগ্র ধর্ম ব্যবসায়ী, লাইনচ্যুত এবং উচ্চাভিলাষী সামরিক আমলাদের নিয়ে গড়া একটি আওয়ামী বিরোধী প্লাটফর্মের নাম। এদের আদর্শ হোল পাকিস্তানী আদর্শ আর রাজনীতির মূলমন্ত্র হোল ভারত বিরোধিতা করা।

এক সময়ে আওয়ামীলীগের বাড়াবাড়ির কারণে আওয়ামী বিরোধী এই প্লাটফর্মের সৃষ্টি হয়েছে। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত আওয়ামীলীগের কর্মীরা বাড়াবাড়ির সীমা লঙ্ঘন করেছিল। এখনও বাড়াবাড়ি চলছে। শেখ হাসিনার উচিত হবে একটা নিরাপদ এবং গণতান্ত্রিক প্রস্থানের রাস্তা খোলা রাখা। নইলে আওয়ামীলীগ পূর্বের ন্যায় একই বিপদে পড়বে এটা মোটামুটি নিশ্চিত। শুধু সময়ের ব্যাপার। শেখ হাসিনা এখন প্রচণ্ড শক্তিশালী একজন নেতা। কিন্তু উনি এই শক্তি সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পাড়ছেন না।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:





বেগম জিয়াকে রাজনীতিতে এনেছিলো মিলিটারী, ডা: বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও জামাতের নেতারা; এরা জাতিকে পথে বসায়ে দিয়েছে।

শেখ হাসিনা গড় ১০ বছর জাতির জন্য দরকারী কিছুই করেননি, যা করেছেন সেটা ব্যুরোক্রেটদের প্ল্যানে করেছেন, ওদের ও ব্যবসায়ীদের ডাকাতির জন্য।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: ১। ১৫ আগস্ট কেক কেটে খালেদা জিয়া তার জীবনের সবচেয়ে কুৎসিত কাজটি করেছেন। এবং উনার দলের একজন যদি বুদ্ধিমান থাকতো তাহলে বলতো- ১৫ আগস্ট কেক টাকা অফ রাখেন। এমাজউদ্দিন কেক কাটা নিয়ে সবচেয়ে বেশি লাফালাফি করছেন।

২। খালেদা জিয়ার আমলে যেমন ফালু মালু সীমাহীন টাকার মালিক হয়েছে, তেমনি শেখ হাসিনার আমলেও বহুলোক সীমাহীন টাকার মালিক হয়েছে। এই ব্যাপারে দুই দলের মিল আছে।

৩। প্রয়াত হুমায়ূন আজাদ তার এক লেখায় বলেছিলেন, খালেদা জিয়ার প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকতা করার যোগ্যতা নেই অথচ তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশের একাংশ মানুস বেগম জিয়াকে সাপোর্ট করে জাতিকে পংগু করে দিয়েছে।

১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ডঃ বদরুদ্দজা হলেন আরেকজন জ্ঞান পাপী। এরা নাম কামাতে রাজনীতিতে এসেছে। ছেলেটাকেও পারলে আনতেন। কিন্তু তার আগেই গণেশ উল্টে গেছে। ওনার বাড়ির ঠিকানাতে নাকি বিএনপি প্রথমে নিবন্ধিত হয়েছিল। ১৯৮১ সালে জিয়া হত্যার সময় খাটের নীচে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যাই হোক এটাকে দোষ দেই না। জীবন বাঁচানোর জন্য মানুষ কি না করে। কিন্তু জিয়ার মৃত্যুর পরে হুশ হওয়া উচিত ছিল। চিন্তা ভাবনায় সম্ভবত পাকি প্রেমী ছিলেন। তা না হলে ১৯৭৭ সালে কিভাবে জিয়ার দলে যোগ দিলেন। ওনাকে স্বাধীনতা পদক দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে ওনার কোন ভুমিকার কথা শোনা যায় না। এই সব রাজনীতি না করে ভালো মত চিকিৎসা লাইনে কাজ করলে দেশের মানুষ আরও উপকৃত হতো।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



ডা: বদরুদ্দোজা অখন্ড পাকিস্তানে বিশ্বাসী ছিলো; উনার ছেলে ছিলো তারেকের গুরু। জিয়া পাকিস্তানের সময়কার প্রভাবশালী পরিবারের লোকজনকে রিক্রুট করেছিলো; তবে, জিয়া এদেরকে কাজের ছেলের মতো ব্যবহার করতো; এই ধরণের সবাই জিয়ার মৃত্যুকে স্বাগত জানায়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.