নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরের বাড়ীয়া ইউনিয়নের দেউলিয়া গ্রামে আমার প্রায় ৫২ শতাংশ জমি কেনা আছে। সেখানে ছোট একটি ডোবা পুকুর, অল্প কিছু ধানের জমি আর বাকিটা উঁচু ভিটা জমি। বেশ কিছু গাছ গাছালি আছে সেখানে। ১৫টির মত পুরনো একাশিয়া বা আকাশমনি গাছ, ৫-৬টি কড়োই গাছ, ২টি জারুল গাছ, ১টি তাল, ১টি জাম, ২টি কাঠাল, ছোট বড় মিলিয়ে ১১টি আম গাছ সহ আরো কিছু হাবিজাবি গাছ আছে।
সবকটি আম গাছেই আম ধরে। গত ২-৩ বছরের অভিজ্ঞতায় বুঝেছি মোটামুটি ২-৩ বস্তা আম পাওয়া যাবে। তাই আজ সকালে বেরিয়ে ছিলাম কাঁচা আম পাড়ার অভিযানে। আম কাঁচাই পাড়তে হবে, কারণ পেঁকে গেলেই আমে পোঁকা ধরে। গতকাল রাতে সকাল ৬ টার ধুমকেতু ট্রেনে ৩টি টিকিট কেটে রেখেছিলাম ঢাকা থেকে জয়দেবপুরের। ফেরার টিকেট কেটে রেখেছিলাম ১২টা ৩০ মিনিটের জয়দেবপুর থেকে ঢাকার।
আমার দুই হেল্পিং হ্যান্ড বাবুল-কালামকে বলে রেখেছি ভোর ৬টার সময় রেডি হয়ে থাকতে। কমলাপুর থেকে ৬টায় ছেড়ে ধুমকেতু বিমানবন্দর স্টেশনে পৌছাবে ৬টা ২৩ মিনিটে। আমরা ভোর ৬টায় বেরিয়ে সময় মতোই বিমানবন্দর স্টেশনে পৌছাই। কিন্তু ধুমকেতু লেট করে ফেলে প্রায় পৌনে একঘন্টা। ট্রেনে চেপে বসি আমরা, জয়দেবপুরে পৌছাই ৩০ মিনিটের মধ্যেই। সেখানে নেমে খাসীর পায়া আর তন্তুরি রুটি দিয়ে সকালের নাস্তা শেষ করে একটি সিএনজিতে করে রওনা হই দেউলিয়ার উদ্দেশ্যে। ১৫ মিনিটের মধ্যে পৌছে যাই আমার জমিতে।
কিন্তু হায়। শুধু একটি গাছেই কেবল কিছু আম আছে। বাকি ছোট দুটি গাছে গুটি কয়েক আম দেখা গেলেও অন্য গাছগুলিতে একটিও আম নেই। দেখে মনটাই খারাপ হয়ে গেলো। যার কাছ থেকে জমি কিনেছি তার বাড়ি আমার জমি লাগোয়াই। তাদের বক্তব্য এবার গাছে আম হয় নাই। আমার মনে হয়েছে গতকাল বা পরশু গাছগুলি থেকে সব আম পেড়ে ফেলেছে। এটি মনে হওয়ার কারণ গাছের উপরের দিকে একটি-দুটি আম চোখে পড়ছে। তাছাড়া গাছের নিচেও দুই একটি তাজা আমও দেখতে পেলাম। আবার একটি গাছে কেনো সব আম রয়ে গেলো সেটিও প্রশ্ন।
যাইহোক, আমার বাহিনী কোটা তৈরি করে আম পাড়তে শুরু করলো। দেখতে দেখতে মোটামুটি দুই ব্যাগ আম হলো।
আমার একটি কাঠাল গাছে প্রায় ৫০টি কাঠাল হয়েছে। অন্য গাছে হয়েছে মাত্র ৫টি। কাঁচা কাঠালের তরকারি খুব উপাদেয় হয়। আমার বোনেরা খুব পছন্দ করে। আমিও বেশ আগ্রহ নিয়ে খাই। তাই ভাবলাম আম যখন পেলাম না তার বদলে নাহয় কাঁচা কাঠালই নিয়ে যাই। আমের বদলে সবাইকে কাঠাল দিবো। কাঠাল খুব একটা বড় হয়নি। দেখে দেখে ১১টি কাঠাল পাড়া হলো।
ততোক্ষণে প্রায় ১১টা বেজে গেছে। ট্রেনের সময় সাড়ে ১২টায়। তাছাড়া দুই বস্তা কাঠাল নিয়ে ট্রেনে উঠা মুশকিল হবে। তাই প্রথমে সিএনজিতে করে চলে আসলাম জয়দেবপুর রাজবাড়ির সামনে। সেখান থেকে অটো-ইজিবাইক নিয়ে চলে আসলাম টঙ্গী স্টিশন রোড। সেখান থেকে আবার সিএনজি করে ১টার আগেই পৌছে গেলাম উত্তর বাড্ডা নিজের বাড়িতে।
আগামিকাল সকালে কাঠালগুলি শ্বশুর বাড়ি আর বোনদের বাড়িতে পাঠানোর ব্যবস্থা করবো।
১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
- সাধারণত এমনটা হয় না। প্রতি বছরই আমের সময়ে গেলে আম পাই। আমি অল্প কিছু নিয়ে আসি। বাকিটা গাছেই থাকে। হয়তো পরে উনারা পেড়ে নেন। তাছাড়া কাঁঠাল পাঁকার সময় যদি আমি সময় করে যেতে পারি তাহলে কয়েকটি কাঁঠাল নিয়ে আসি। যেতে না পরলে ওনাদের ফোন করে বলে দেই নিয়ে নিতে।
- গ্রামের সকলের বাড়িতেই আম-কাঁঠালের গাছ আছে। তাই অন্যের গাছের দিকে কেউ নজর দেয় না। হয়তো এবার সত্যিই গাছে আম হয়নি। আমি শুধু শুধুই সন্দেহ করছি।
- আম পাড়তে গিয়ে নিয়ে এসেছি কাঁঠাল, তাই পোস্টের প্রথমে কাঁঠাল গাছের ছবি।
২| ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:০৭
কামাল১৮ বলেছেন: এই আম কি পাকবে,নাকি কাঁচা খেতে হবে।টক হলে ডালে দিয়ে খেতে মঝা হবে।
১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এই আম পাঁকানো যাবে না। আম পাঁকলেই ভিতরে পোঁকা হয়। তাই কাঁচা খেতে হবে। সেটা আপনি ডাল দিয়ে খেতে পারেন, আচার দিতে পারেন বা ভর্তা করেও খাওয়া চলে।
৩| ১৪ ই মে, ২০২৪ ভোর ৫:৩৯
জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ জলদস্যু, আপনার কাঁচা আম পাড়ার অভিযান দেখে মনে পড়লো আমার পাকা আম কেনার অভিযানের কথা। বেশ ক'বছর আগে ফ্লোরিডা ছিলাম। ওখানের আম, লিচু আবার বেশ বিখ্যাত। বিশেষ করে পাইন আইল্যান্ড নামক এক জায়গার। আমার বাসা থেকে দুই ঘন্টা প্লাস ড্রাইভিং ডিসটেন্স।
আম-লিচু পাকার সময় আসলেই আসলেই ফোন করে চলে যেতাম ওখানে। ওখানেই প্রথম দেখেছিলাম 'মাহাচিনুক' নামক আমের। একটা আমের দাম হাতে লেখা ছিল বিশ ডলার। ওটাই ছিল বছরের প্রথম 'মাহাচিনুক'।
ওখানের আম আহামরি কিছু নয়। তবে লিচুর স্বাদ কখনো ভুলবো না। খুব বয়স্ক এক মহিলার বাগান ছিল ওটা, এবং পার পারসন কখনোই পাঁচ পাউন্ডের বেশি দিতেন না উনি, যত অনুরোধই করা হোকনা কেন।
ওখান থেকে একটু ড্রাইভ করে ভিতরে গেলেই পড়তো বোকেলিয়া, রাস্তার দুই পাশে ছিল সারি সারি নারকেল বাগান। পৃথিবীর বাইরের ছোট্ট এক টুকরো কোনো এক জায়গা যেন ভুল করে চলে এসেছে এই পৃথিবীতে - এত্ত সুন্দর!!
১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনার মন্তব্য পড়ে ঐ যায়গাটি দেখের খুব ইচ্ছে জাগছে।
৪| ১৪ ই মে, ২০২৪ ভোর ৫:৫০
ঢাকার লোক বলেছেন: ঢাকায় থাকেন, আর জয়দেবপুরের কোনো এক গ্রামে বিনা পাহারায় থাকা আম কাঁঠালের গাছ থেকে গিয়ে আম কাঁঠাল পেয়েছেন ! আমি বরং সেই দেউলিয়া গ্রামের লোকজনকে, বিশেষত প্রতিবেশীদের, ফেরেস্তাই বলবো !
১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- গ্রামের সকলের বাড়িতেই আম-কাঁঠালের গাছ আছে। তাই অন্যের গাছের দিকে কেউ নজর দেয় না। তবে বিক্রি করার সুযোগ থাকলে ভিন্ন কথা।
- হয়তো এবার সত্যিই গাছে আম হয়নি। আমি শুধু শুধুই সন্দেহ করছি।
৫| ১৪ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: প্রবাসে বাংলাদেশের কাঁচা আম বেশ মিস করি। এ বছর দেশে থাকায় দোকান থেকে কিছু কাঁচা আম কিনে খেয়েছি। গ্রামের বাড়ি দু'একটা গাছ থাকলেও যাওয়া হয় না। আপনার লিখা পড়ে আমের কথা মনে পড়ে গেল। ভাবছি আজও কিছু কিনতে হবে। লিখাটা পড়তে গিয়ে জিভে জল এসে গেছে। মনে হচ্ছে এই ভোরবেলাতেই বের হই আমের খোঁজে। ধন্যবাদ।
১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- রমজানের আগে আগে হঠাত দেখি ভ্যেনে বড় বড় কাঁচা আম বিক্রি করছে। অসময়ে এমন সুন্দর আম দেখে অবাক হলাম। দাম চাইলো ৪০০ টাকা কেজী। আমি কিছু না বলে হাঁটা ধরেছিলাম।
৬| ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৪৫
অপু তানভীর বলেছেন: এবছর আম ধরার পর্যন্ত আপনি এই প্রথমবার গেলেন সেখানে? আম ধরেছে কিনা সেটা আপনি জানেন না?
১১ আম গাছ মানে তো অনেক । অন্তত দুই মাস তো অবশ্যই পাহারার ব্যবস্থা করতে হবে নয়তো আম টিকবে না ।
তবে প্রতিবেশি হয়তো মিথ্যা নাও বলতে পারে । আমাদের বাসায় দুইটা আম গাছ আছে, বড়। এই গাছ প্রতিবছরই এতো আম হয় যে আমাদের বাড়তি করে আর আম কিনতে হয় না । এমনটা আমার স্কুল জীবন থেকেই হয়ে আসছে। এছাড়া সাত/আট বছর হয়েছে আমাদের পাশের জমিতে আম বাগান তৈরি করা হয়েছে । একেবারে ছাদ থেকে সেই আম পাড়া যায় এমন । এবার আমাদের গাছ কিংবা পাশের আম বাগানে, কোন গাছেই আম হয় নি । হয় নি মানে হয় ই । আমাদের এলাকার আরো অনেক আম গাছের বেলাতেও ঠিক একই অবস্থা । আমের বোল আসে নি একদম ।
১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: - রমজানের বেশ কদিন আগে একবার গিয়েছিলাম সন্ধ্যার দিকে। সেভাবে লখ্য করিনি তখন। এর পরে আর যাওয়ার সুযোগ হয়নি।
- গ্রামের সকলের বাড়িতেই আম-কাঁঠালের গাছ আছে। তাই অন্যের গাছের দিকে কেউ নজর দেয় না। হয়তো এবার সত্যিই গাছে আম হয়নি। আমি শুধু শুধুই সন্দেহ করছি।
৭| ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
নিশ্চয় আম আশেপাশেরা লোকেরা পেড়ে নিয়েছে, চুরি করেছে। তাও ভাগ্য ভালো কিছু পেয়েছেন। পাহারায় লোক রাখলে আম কাঠাল আরও বেশি পেতেন। অন্য ফল গাছ রোপন করতে পারেন।
১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- না, আশপাশের লোকজন পেড়ে নেয় নাই। গ্রামের সকলের বাড়িতেই আম-কাঁঠালের গাছ আছে। তাই অন্যের গাছের দিকে কেউ নজর দেয় না। হয়তো এবার সত্যিই গাছে আম হয় নাই অথবা যার কাছথেকে জমি কিনেছি সে পাইকারদের কাছে বিক্রি করে ফেলেছে গাছ ধরে।
- নিজের বাড়ির কাছ শেষ করতে পারলে দেউলিয়াতে একটি গ্রামের বাড়ি করবো ভেবে রেখেছি। তখন নানান গাছ লাগানোর ইচ্ছে আছে। এখন গাছ লাগালে থাকবে না।
৮| ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: এইসব পাহাড়া দেয় কে?
১৪ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপতত্র কেউ পাহাড়া দেয় না।
৯| ১৪ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৯
রানার ব্লগ বলেছেন: আয় হায় এতো আম !! আমাদের কিছু আম উপহার দিন । একা একা খেলে পেট খারাপ হবে !!!
১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- দেড়ি হয়ে গেছে। বেশীর ভাগ আমেই পোঁকা হয়ে গেছে।
১০| ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:২১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমের গল্পে কাঠাঁল গাছ দেখে
বিষম খেলাম !!!
১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আম না পেয়ে কাঁঠাল এনেছি তাই পোস্টের প্রথমেই কাঁঠালের ছবি।
১১| ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
করুণাধারা বলেছেন: ইট পাথরের জঙ্গলে থাকি তাই আপনার এই মাটির কাছাকাছি যাবার গল্পগুলো পড়তে ভালো লাগে।
১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমার বসবাসও পাথুরে শহরে। তাই সুযোগ পেলেই গ্রামে ছুট লাগাই।
১২| ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২
ঢাবিয়ান বলেছেন: আম কাঠালের ছবিগুলো দারুন। আমের জাত কি ভাল নয় ? পাকলে পোকায় ধরে কেন?
১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- দেশী জাতের আম। খুব একটা ভালো হওয়ার কথা নয়। এলাকা ভেদে অনেক জায়গাতেই আমে পোঁকা হয়। পোঁকার হাত থেকে বাঁচে ৩ ধাপে কিটনাশক স্প্র করতে হয় গাছে। সেটা এখন করা সম্ভব না আমার পক্ষে করা।
১৩| ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:১৬
জনারণ্যে একজন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
- আপনার মন্তব্য পড়ে ঐ যায়গাটি দেখের খুব ইচ্ছে জাগছে।
- - হ্যাঁ, ফ্লোরিডা খুব সুন্দর। এখানে যদি কখনো আসেন, ফ্লোরিডা ভ্রমণের জন্য অবশ্যই কিছুদিন সময় রাখা উচিত। যদিও ওখানে আর থাকিনা, তবে সাজেস্ট করতে পারবো।
সমতল থেকে এখন পাহাড়ে উন্নীত হয়েছি আমি।
১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমি বলতে পারেন কুয়োর ব্যাঙের মতো, আমার দুনিয়াটা ঐ কুয়োর মধ্যেই সীমাবদ্ধ। কুয়ার বাইরে যাওয়ার সুযোগ কম।
১৪| ১৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: বুঝতে পারলাম যে আপনার বাড়িতে আম গাছের পাশাপাশি অনেক ফলের গাছ আছে। তারমধ্যে কাঁঠালও আছে। এই কাঁচা আম দিয়ে সিদ্ধ করে আমম্বত্ব, আচার বানানো যায়। তার পাশাপাশি ডালে দেয়া যায়, টক রান্না করা যায়--আরো কত কি। আপনার পোস্ট মানেই লেখার পাশাপাশি ছবি থাকবে-যা লেখার গুরুত্বকে বাড়িয়ে দেয়ে।
শুভকামনা রইলো প্রিয় লেখক।
১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
- এবার আনা কাঁচা আম দিয়ে আচার দিচ্ছে দেখলাম। কিছু রেখে ডালে দেয়ার জন্য। আমি কিছু কেটে রেখেছি জুস করে খাবো বলে।
১৫| ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১১
এম ডি মুসা বলেছেন: গ্রামীণ প্রকৃতির পরিবেশ গুলি আমার কাছে ভালো লাগে, প্রচুর কাঁঠাল ধরছে । আমও ধরছে। কিন্তু কথা আছে আমগুলোর ভিতরে বেশি বাকি পোকা ওষুধ দিলে পোকা ধরে যায়।
১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- জয়দেবপুরের প্রায় সব আম গাছের আম একটু পাঁকার সময় হলেই পোঁকা হয়ে যায়। বাইরে থেকে চকচকে, কিন্তু ভিতরে পোঁকা।
১৬| ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৮
জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ মুসা ওরফে মুসিবত ভাষার জনক - ইয়ে, মানে বলছিলাম কি, হাইস্কুলে থাকতে নিশ্চয়ই ভাবসম্প্রসারণ পড়েছিলেন?
মন্তব্যে যা লিখেছেন, দয়া করে যদি একটু সম্প্রসারিত ভার্শনে আবারও লিখতেন!
আমার মাথা হ্যাং হয়ে গেছে, আপনার মন্তব্যের ভাবার্থ উদ্ধার করার মতো অপচেষ্টা করতে যেয়ে।
১৭| ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রথম পাতায় সেদিন পোস্টটি দেখে আমি কনফিউস্ড হয়েছিলাম বেশ। শিরোনাম দিয়েছেন আম পাড়ার বিষয়ে, ছবিতে দেখা যাচ্ছিল কাডল। ব্যাপার কী? তখন মনে পড়ে গয়েছিল কাঁঠামের কথা (কাঁঠাল+আম)।
নিজের গাছের আম পেড়েছি ছোটোবেলায়। বাড়িতে এখন কোনো আম গাছ নাই। অন্যের গাছেও আম কখনো পাড়া হয়েছে কিনা মনে পড়ে না (সম্ভাবনা খুবই কম)।
ডায়াবেটিসের কারণে আম-কাঁঠাল খুব কম খাওয়া হয়। সিজনের সময় খুব মেপে মেপে ২/৩ দিন খাই।
যাই হোক, আপনার বাসায় কাঁচা আম খাওয়ার দাওয়াত রইল
১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- পোষ্টের ভিতরের লেখা পড়লেই কাঁঠালের ছবি মহিমা বুঝা সহজ হয়ে যায়।
- আমের বেশীর ভাগই পোঁকায় ধরা। তারপরেও যতটুকু আছে তাতে দাওয়াত খাওয়ানো চলে।
১৮| ২০ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩
হাসিব শান্ত বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে মনে হলো,আমারও একটা এরকম জায়গা কেনা দরকার গ্রামে। অবশ্যই আমার দাদা অনেক জমি-জামা দিয়ে গেছে কিন্তু সমস্যা আত্মীয়দের জন্য নিজের মত কিছু করা যায় না
ভাবছি,
প্রত্যেক বছর গ্রামে গিয়ে একটা জমি নির্বাচন করে তাদের বছর-বছর বিচিত্র ফলের গাছ৷ লাগানো যেতে পারে।
২১ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আত্মীয়দের সাথে বসে সমজতা করে নিজেদের মধ্যে বাটোয়ারা করে নেন। তাছাড়া অনেক গ্রামেই জমির দাম খুব বেশী না। আর্থক সমর্থ থাকলে কিছু জমি কিনে গাছ বিশেষ করে ফলের গাছ লাগানোই যায়। আমার আর্থিক অনটন আর একটু কাটিয়ে উঠতে পারলেই দেউলিয়াতে গ্রামের বাড়ি তৈরিতে নেমে পরবো।
- আপনার জন্য শুভকমন রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু,
আপনার পোস্টটি পড়তে পড়তে যখোন দেখলুম, আপনি দেউলিয়া গ্রামের জমিতে আম পাড়তে যাবার কথা বলেছেন, তখনই মনে হলো - হায়রে ..!!!! গিয়ে আম পাবেন তো!!! দেউলিয়া গ্রামের পাবলিকেই তো এরি মধ্যে আমগাছ দেউলিয়া করে ফেলেছে।
লেখায় দেখলুম সেটিই ঘটেছে।
আম- কাঠালের চেহারা তো দেখছি অনেক সুন্দর। তবে শিরোনামে " আম" লেখা থাকলেও 'কাঠাল" গাছের ছবি কেন ?