নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
সংস্কৃতি হচ্ছে জাতীর প্রোফাইলের ১টি বড় অংশ, ইহাকে জাতির আচরণ বলা যায়; সংস্কৃতির সংজ্ঞা হচ্ছে: জাতীর সামাজিক রীতিনীতি, ট্রেডিশন, সময়ের সাথে মিলিয়ে সুস্হ সামাজিক আচরণ, ভাবনা, শিক্ষা, সাহিত্য, আর্টস, ভাষা, জাতীর মনন, জাতির জীবনের সুখ-আনন্দ-কষ্ট প্রকাশের কার্যকলাপ।
আমাদের সংস্কৃতি আধুনিক শিক্ষা, ভাবনা ও সামাজিক আচরণ ছেড়ে অন্ধভাবে পশ্চিম ও ধর্মমুখী হচ্ছে কিছুটা; পশ্চিমের সংস্কৃতির ভ্রমাংশ ও ধর্মীয় সংস্কৃতি আমাদের সংস্কৃতিতে স্হান করে নিচ্ছে। ধর্মেও সাংস্কৃতিক জীবন আছে; তবে, উহা সামন্তবাদের সময়ের সংস্কৃতি, যা সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে বদলায় না; কারণ, ধর্মের কোন কিছু না বদলানোর জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে, ইহার মৌলিকত্ব রক্ষণ করতে চায় অনুসারীরা। আসলে, ধর্ম কিন্তু বদলাচ্ছে, ধর্মের সংস্কৃতীও সময়ের সাথে বদলাচ্ছে; কিন্তু বলা হয়, ইহা বদলায় না।
পশ্চিমের সংস্কৃতি ইতিহাসের সাথে তাল মিলিয়ে মোটামুটি সঠিক আছে; তাদের আচরণে বুঝা যায়, কোনটি ফরাসী, কোনটি আমেরিকান, কোনটি বৃটিশ, কোনটা জার্মান, কোনটা স্পেনিশ। আমাদের দিকে তাকালে একই পরিবারে দেখা যাবে যে, আরব আছেন, বৃটিশ আছেন, আফগানী আছেন, ইয়েমনী আছেন, বাংগালী কম।
আরবের বেদুইনদের সংস্কৃতি অনেক শতাব্দী ধরে মৌলিকতা ধরে রেখেছিলো; কিন্তু বর্তমানে কিছু আরবদেশ বেদুইনী পরিচয়কে পোষার পক্ষে না, তারা মুল শহুরে আরবী জীবনকে বেচে নিচ্ছে। আমাদের সংস্কৃতিতে যেভাবে বাহিরের সংস্কৃতি প্রবেশ করছে, এতে মনে হয় যে, আমাদের আসল সংস্কৃতি খুবই দুর্বল ছিলো; ফলে, উহা দ্রুতবেগে হারিয়ে যাচ্ছে। একটা সমস্যা ছিলো, শিক্ষার অভাব ও দারিদ্রতা আমাদের নিজের সংস্কৃতিকে সবার জন্য সমান লেভেলে আনতে পারেনি, তবে বাংগালীর সংস্কৃতি মানানসই ছিলো।
কলোনীর সময়, আমাদের জাতি ইংরেজদের সংস্কৃতিকে খুব একটা গ্রহন করেনি; কিন্তু এখন পশ্চিমের কিছু আচরণ অতি সহজেই স্হান করে নিচ্ছে বাংলায়। পাকিস্তান আমল থেকে হঠাৎ করে ধর্মীয় সংস্কৃতি আমাদের সংস্কৃতিকে চেপে ধরেছে; আমাদের শিক্ষায়ও ধর্ম বড় স্হান করে নিয়েছে। আমাদের অনেক ট্রেডিশন ধর্মীয় ট্রেডিশনের চাপে হারিয়ে যাচ্ছে! ধর্মীয় ট্রেডিশন যদি আধুনিকতার দিকে আমাদের নিয়ে যেতো, খরাপ হতো না; তবে, ধর্মীয়ে ট্রেডিাশন আমাদেরকে পেছনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলা বইয়ের মান নীচের দিকে যাচ্ছে; বই মানুষকে টানছে না। ব্লগের অনেকেই বই বের করেছেন; আমার মনে হয়, বেশীর ভাগ ব্লগার বই লেখার লেভেলের লেখক নন। বই মেলার গার্বেজের কথা ভাবেন, ৯০ ভাগই গার্বেজ।
আমাদের সাহিত্যে মানুষের যাপিত জীবনের প্রতিফলন কম, ইহাও সমস্যা
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাগাজী,
ভালো লিখেছেন।
সংস্কৃতিও বদলায় সময়ের সাথে। কিন্তু পাতলা লুঙ্গি যেমন সময়ের সাথে সাথে ছিঁড়ে ত্যানা ত্যানা হয়ে যায় , তেমনটা কিন্তু সহজে হয়না ঠাস বুনটের শক্ত সূতোয় বোনা মোটা লুঙ্গির বেলায় ।
নীচে দেয়া আপনার পর্য্যবেক্ষনটি অনেকটা সঠিক মনে হয়------
" আমাদের সংস্কৃতিতে যেভাবে বাহিরের সংস্কৃতি প্রবেশ করছে, এতে মনে হয় যে, আমাদের আসল সংস্কৃতি খুবই দুর্বল ছিলো; ফলে, উহা দ্রুতবেগে হারিয়ে যাচ্ছে। একটা সমস্যা ছিলো, শিক্ষার অভাব ও দারিদ্রতা আমাদের নিজের সংস্কৃতিকে সবার জন্য সমান লেভেলে আনতে পারেনি, তবে বাংগালীর সংস্কৃতি মানানসই ছিলো।"
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ। কলোনীয়েল যুগে দারিদ্রতার মাঝেও বাংগালীরা নিজেদের সংস্কৃতি নিয়ে উৎসাহী ও শক্ত ছিলেন; সম্প্রতি, মানুষ কিসব অপ্রয়োজনীয়, পুরাতন ট্রেডিশন ও পশ্চিমের কিছু বিষয় নিয়ে বেশী মাতামতি করছে।
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: বেশ লিখেছেন , ভাবনা জেগে উঠলো মনে যে অনেক কিছুই পাশ কাটিয়ে যাচ্ছি বা ভুলে যাচ্ছি । অনেক কিছুতেই মনোসংযোগ ঘটাতে পারছি না । আপনার লেখা কিছুটা হলেও আমায় মূলধারায় ফিরিয়ে নিয়ে এলো ।
ধন্যবাদ গাজী সাহেব ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা কেন যেন বেদুইন ও আমেরিকান হওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে; নিজের জাতীয় পরিচয়টাকে শক্ত করতে না পেরে, স্বদেশে বিদেশী হয়ে যাচ্ছে।
৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
মুদ্দাকির বলেছেন:
বাঙালি সংস্কৃতি কি?
বাঙালি সংস্কৃতি কি পরিবর্তনশীল নয়?
সময়ের প্রস্থচ্ছেদে বাঙালির কোন কালকে আপনার ঠিক ঠাক বাঙালি সংস্কৃতি মনে হয়?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংগালীর সঠিক সংস্কৃতির কাল হচ্ছে বর্তমান সময়। সংস্কৃতি পরিবর্তনশীল; আমাদের সংস্কৃতিও পরিবর্তিত হচ্ছে, কিন্তু এখন যেভাবে পরিবর্তন হচ্ছে, তাতে বেশ পরিমাণ গার্বেজ যোগ হচ্ছে।
৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংলা সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও কোরআন তেলাওয়াত দিয়ে শুরু হয়।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
এসব আজগুবি প্রথা বেকুব লোকজন চালু করেছে।
৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০৬
নিমো বলেছেন: আদর্শিক জাপান কেমন করছে বলে আপনার মনে হয় ?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
জাপান ভালো করছে, ওদের কোন অসুবিধা হচ্ছে না; জাপানের চলমান সংস্কৃতি ওদেরকে কোন ধরণের দ্বন্দ্বের মাঝে টানছে না।
৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:২৮
কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের বাংগালী সংস্কৃতি ভালোই ছিলো।ইসলামী সংস্কৃতির অনুপ্রবেশে নষ্ট হয়ে গেছে।এখন আমরা না বাংগালী না ইসলামী।ইদানিং আবার সালাফি আসাতে সব হজবরল অবস্থা।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
মক্তব, মাদ্রাসা দুনিয়ার অপ্রয়োজনীয় বিষয় শিখায়ে মানুষের চিন্তাভাবনাকে পংগু করে দেয়।
৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বাঙালিদের রয়েছে ৪ হাজার বছরের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতি।
বাংলা ছিল তৎকালীন সময়ের সবচেয়ে ধনী অঞ্চল।বাংলা অঞ্চল ছিল তৎকালীন সময়ের উপমহাদেশীয়
রাজনীতির এবং সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র। এখনো বাংলা দক্ষিণ এশীয় সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে এবং বাঙালি
সংস্কৃতির উৎসবগুলো বিশ্বব্যাপী সমাদৃত।বাঙালি সংস্কৃতি ধর্মীয় ও জাতীয় দিক দিয়ে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র
মধ্যযুগে বাংলায় ইসলাম ধর্মের প্রসার ঘটে এবং এই ধর্মের আদর্শ ও মূল্যবোধ বাংগালীর জীবনাচার ,
শিল্প সাহিত্য পারিবারিক , সামাজিক ও বিভিন্ন ধরনের রাষ্ট্রীয় কালচারে প্রতিফলিত হয়। অনেক জায়গায়
বিশাল পরিবর্তন আসে নীজেদের চিরায়ত সংস্কৃতিতে ।
বাঙালি দর্শনে ছিল মরমি চেতনা , সরলতা ও প্রাকৃতিকতা, প্রেম ও দয়া তা ক্রমেই ম্রিয়মান হতে চলেছে ।
প্রচলিত বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা ব্যবস্থা , সামাজিক ও রাজনৈতিক কার্যকলাপ ও পদ্ধতির বিভিন্নতার
কারণেও বাংগালী সংস্কৃতে বিবিধ ধরনের পরিবর্তন ঘটে চলেছে অতি দ্রুতবেগে ।
সংস্কৃতিতে পরিবর্তন সাধনের জন্য গুরুত্বপুর্ণ একটি ভুমিকা পালন করে বিনোদন মাধাম ও পদ্ধতি সমুহ।
এখানে উল্লেখ্য বাংলাদেশে টেলিভিশন দর্শকদের কাছে ভারতীয় বাংলা চ্যানেলগুলো বর্তমানে বিনোদনের
একটি অন্যতম মাধ্যম । বিশেষ করে, এই চ্যানেলগুলোর নাটক বাংলাদেশে এখন খুবই জনপ্রিয়।
২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা নিয়েলসেনের জরিপে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রায় ৮০ শতাংশ
মানুষ টেলিভিশন দেখে এবং সংবাদ ও চলচ্চিত্রের পরই সবচেয়ে বেশি দেখে টেলিভিশন নাটক।
একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার জরিপেও দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে অনেক বিনোদনমূলক টিভি চ্যানেল থাকলেও,
জনপ্রিয়তার দিক থেকে যথাক্রমে তৃতীয় এবং সপ্তমে রয়েছে ভারতীয় টিভি টিভি চ্যানেল স্টার জলসা
এবং জি বাংলা ।ভারতীয় বাংলা এই চ্যানেলগুলোর মূল আকর্ষণ নাটক এবং কিছু রিয়েলিটি অনুষ্ঠান।
বাংলাদেশে ভারতীয় বাংলা নাটকের এই জনপ্রিয়তার কারণ কি? এ বিষয়ে অলোচকেরা বলে থাকেন
পরিবারের সুখ-দু:খ নিয়ে যে কাহিনীটা হয়, সেটা নাকি খুব ভাল লাগে। তাতে রোমাঞ্চও থাকে।
এছাড়াও ভারতের জামা- কাপড়, গহনা এবং মেকআপের সুন্দর সুন্দর বিজ্ঞাপনও সেগুলিতে থাকে ।।
দীর্ঘ এই সিরিয়ালগুলোর সেলিব্রেটি চরিত্রগুলির নামে জামা কাপড় থেকে থেকে শুরু করে শিশুদের খাতার
মলাটেও স্থান পেয়েছে এসব নাটকের নায়ক নায়িকারা। .নাটকের নায়িকাদের নামে পোষাকও বিক্রি হয়।
মুল কথা হলো এই টিভি সিরিয়ালগুলি , শিল্প সাহিত্য , সংগীত , পারিবারিক , সামাজিক ও ধর্মীয় উৎসবাদি
নিয়ে এপার ওপারের বাংগালী, দক্ষিন পশ্চিম ভারতীয় এবং পাশ্চাত্বের উন্নত বিশ্বের সংস্তৃতির যে জড়াখিচুরী
পাকানো সংস্কৃতি( বাংলা সিরিয়াল ভর্তী থাকে হিন্দি গানে) এপার ওপার বাংলার বাংগালী মানষে প্রবল বেগে
প্রোথিত করে চলেছে তাতে করে বাংলার শ্বাসত ও চিরায়ত সংস্কৃতি কতটা সমুজ্জল থাকতে পারবে তা নিয়ে
ভাবনার অবকাশ আছে ।
মুল্যবান পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
৫২ বছর সময়ে আমাদের মানুষদের ভালোভাবে শিক্ষিত করা যেতো; কিন্তু ব্যুরোক্রেটরা সরকারের ভাঁড়মন্ত্রীদের সেইদিকে নেয়নি; কারণ, ওরা ডোডো-মার্কা বই পড়ে অনেক কষ্টে বিসিএস পাশ করে, জতির মাথায় বসে।
আমাদের লিখক না'থাকায় আমাদের লোকজন ভারটীয় নাটক দেখে; সঠিক শিক্ষার অভাবে আমাদের মানুষদের কোন বিষয়ে দক্ষতা নেই।
৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের বাঙ্গালী সংস্কৃতিকে একটু সমন্বয়/ সংশোধন করে নিলেই চলতো। তার বদলে ভিন্ন সংস্কৃতির কিছু উচ্ছিষ্ট আমরা নিচ্ছি। নিজেদের সংস্কৃতির সঠিক চর্চা না করলে এভাবেই অন্য সংস্কৃতির হাল্কা জিনিসগুলো প্রবেশ করে থাকে।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
এখন দেশে এনার্খী চলছে, মানুষ নিজের ইচ্ছা মতো চলছে; সরকারীভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারছে না; কারণ, তারা নিজেদের ব্যতিত পুরো জাতির জন্য কিছু করছে না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩১
নতুন বলেছেন: দুনিয়াতে সব কিছুই পরিবর্তনশিল সুধু মাত্র একটা জিনিসই পরিবর্তন হবেনা। সম্ভবত সেটা হইলো "Change" শব্দটা।
মানুষ ভালো জিনিসটাই গ্রহন করে। সময়ের সাথে সাথে অপসংস্কৃতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
আমিও ছোট বেলায় ব্যন্ডের গান শুনতাম। বাবা তখন বলতো কি শুনতেছে।
এখন সকালে রবিন্দ্রসঙ্গীত খুবই ভালো লাগে। লালন গীতি হৃদয়ে প্রশ্ন জাগায়।
মানুষ তার জ্ঞানের মাত্রা অনুযায়ী ভালো মন্দ পছন্দ করে।
দেশের মানুষ বই পড়া কমিয়ে দিচ্ছে সেটাই আমার কাছে বড় হুমকি বলে মনে হয়। বিশ্ব সাহিত্যের জ্ঞান না থাকলে একটা জাতী এগুতে পারবে না।