নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে নাও। তুমি যাকে ইচ্ছা ইজ্জত দান কর, আর যাকে ইচ্ছা বেইজ্জতি কর।তোমার হাতেই মঙ্গল।নিশ্চয়ই তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
সহিহ আবু দাউদ, ৪৫৭৭ নং হাদিসের (সুন্নাহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৪৫৭৭। হযরত সাফীনা (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, নবুয়তের খেলাফতের সময়কাল হলো ত্রিশ বছর। তারপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা রাজত্ব বা বাদশাহী দান করবেন।
হযরত সাঈদ (র.) বলেন, সাফীনা (রা.) আমাকে বলেন, তুমি হিসাব কর। আবু বকরের (রা.) শাসনকাল দু’বছর, ওমরের (রা.) দশ বছর, ওসমানের (রা.) বার বছর, আলীর (রা.) ছ’বছর।হযরত সাঈদ (র.) বলেন, আমি সাফীনাকে (রা.) জিজ্ঞেস করি যে, বনু মারওয়ান ধারণা করে যে, আলী (রা.) খলিফাদের অন্তর্ভূক্ত নন। তিনি বলেন, বনু-মারওয়ানরা মিথ্যা বলেছে।
* নবুয়তের খেলাফত আল্লাহর ইচ্ছার বাইরে হওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং এর ধারাবাহিকতা আল্লাহর ইচ্ছায় নির্ধারিত হয়েছে।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ৪০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪০। যদি তোমরা তাঁকে সাহায্য না কর, তবে আল্লাহতো তাঁকে সাহায্য করেছিলেন যখন কাফিরগণ তাঁকে ধাওয়া করেছিল (হত্যা করার জন্য), আর তিনি ছিলেন দু’জনের মধ্যে দ্বিতীয় জন। যখন তাঁরা উভয়ে গুহার মধ্যে ছিলেন, তিনি তখন তাঁর সঙ্গিকে বলেছিলেন, তুমি বিষণ্ন হয়ো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন।অতঃপর তাঁর উপর আল্লাহ তাঁর প্রশান্তি নাজিল করেন এবং তাঁকে শক্তিশালী করেন এমন সৈন্যবাহিনী দ্বারা যা তোমরা দেখনি।আর তিনি কাফেরদের কথা তুচ্ছ করে দেন।আর আল্লাহর কথাই সুউচ্চ। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী সুবিজ্ঞ।
# সূরাঃ ৯ তাওবা, ৪০ নং আয়াতের তাফসির তাফসিরে ইবনে কাছির
৪০। আল্লাহ তা’আলা জিহাদ পরিত্যাগকারীদেরকে সম্বোধন করে বলেছেন, তোমরা যদি আমার মহান রাসূলের (সা.) সাহায্য সহযোগিতা ছেড়ে দাও তবে জেনে রেখ যে, আমি কারো মুখাপেক্ষী নই। আমি নিজে তাঁর সহায়ক ও পৃষ্ঠপোষক। ঐ সময়ের কথা তোমরা স্মরণ কর যখন হিজরতের সময় কাফেররা আমার রাসূলকে (সা.) হত্যা করা বা বন্দী করা বা দেশান্তর করার চক্রান্ত করেছিল। তখন তিনি প্রিয় সহচর আবু বকরকে (রা.) সঙ্গে নিয়ে গোপনে মক্কা থেকে বেরিয়ে যান। সেই সময় তাঁর সাহায্যকারী কে ছিল? তিনদিন পর্যন্ত তারা সাওর পর্বতের গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য এই যে, তাঁদের ধাওয়াকারীরা তাঁদেরকে না পেয়ে যখন নিরাশ হয়ে ফিরে যাবেন, তখন তাঁরা মদীনার পথ ধরবেন।ক্ষণে ক্ষণে আবু বকর (রা.) ভীত বিহবল হয়ে উঠেন যে, না জানি কেউ হয়ত জানতে পেরে রাসূলকে (সা.) কষ্ট দিবে। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে সান্তনা দিয়ে বললেন, হে আবু বকর! দু’জনের কথা চিন্তা করছ কেন? তৃতীয় জন যে আল্লাহ রয়েছেন।
সহিহ আল বোখারী, ৩৩৯৪ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৩৯৪। যুবাইর ইবনে মোতইম (রা.) তাঁর পিতা থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, একদা এক মহিলা বললেন, আচ্ছা বলুন তো, আমি পুনরায় আগমন করে আপনাকে না পেলে? মহিলা যেন নবির (সা.) ওফাতের দিকে ইঙ্গিত করছিলেন। নবি (সা.) বললেন, তুমি আমাকে না পেলে তবে আবু বকরের (রা.) নিকট যাইও।
* প্রথম খলিফা হয়েছেন আল্লাহ ও রাসূলের সাহাবী হযরত আবু বকর (রা.)। রাসূলের (সা.) পর তাঁর চেয়ে যোগ্য আর কেউ ছিলো না।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সহিহ আল বোখারী, ৩৪২১ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৪২১।হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবি করিম (সা.) বলেছেন, তোমাদের পূর্ববর্তী কিছু লোক এলহাম প্রাপ্ত ছিল। আমার উম্মতের মধ্যে এমন কেউ থাকলে সে ওমর বৈকি?
* দ্বিতীয় খলিফা হয়েছেন আল্লাহ ও রাসূলের (সা.) ছাত্র হযরত ওমর (রা.)। তাঁর পর তাঁর চেয়ে যোগ্য আর কেউ ছিলো না।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ১১২ নং হাদিসের (অবতরনিকা অধ্যায়) অনুবাদ-
১১২। হযরত আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন হে ওসমান (রা.)! আল্লাহ তা’আলা একদিন তোমাকে এ কাজের (খিলাফতের) দায়িত্ব অর্পণ করবেন। তখন মুনাফিকরা ষড়যন্ত্র করবে, যেন আল্লাহ প্রদত্ত জামা (খিলাফতের দায়িত্ব) তোমার থেকে খুলে ফেলতে পারে, যা আল্লাহ তোমাকে পরিয়েছেন। তুমি কখনো তা’ খুলে দেবে না। তিনি এ বাক্যটি তিন বার বললেন।
* তৃতীয় খলিফা হয়েছেন রাসূলের ছাত্র ও আল্লাহর খলিফা হযরত ওসমান (রা.)।তাঁর পর তাঁর চেয়ে যোগ্য আর কেউ ছিলো না।
সূরাঃ ২০ তা-হা, ২৫ নং আয়াত হতে ৩২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫। মূসা বলল, হে আমার রব! আমার বক্ষ প্রসস্ত করে দিন।
২৬। আমার কাজকে সহজ করে দিন।
২৭। আমার জিহবার জড়তা দূর করে দিন।
২৮। যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে।
২৯। আমার জন্য করে দিন একজন উজির আমার আহল থেকে।
৩০। আমার ভাই হারুন।
৩১। তার দ্বারা আমার শক্তি সুদৃঢ় করুন।
৩২। আর তাকে আমার কাজে অংশিদার করুন।
সহিহ আল বোখারী, ৩৪৩৮ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৪৩৮। হযরত সাদ (রা.)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবি (সা.) আলীকে (রা.) লক্ষ্য করে বলে ছিলেন, তুমি কি এতে সন্তুষ্ট যে মর্যাদার দিক হতে মূসা (আ.) এর নিকট হারুণ (আ.) যে পর্যায়ের ছিলেন তুমিও আমার নিকট সে পর্যায়ে আছ।
* চতুর্থ খলিফা হয়েছেন রাসূলের (সা.) ছাত্র ও উজির হযরত আলী (রা.)।
# আল্লাহর খলিফা + রাসূলের (সা.) ছাত্র > রাসূলের (সা.) উজির + রাসূলের (সা.) ছাত্র। সুতরাং হযরত ওসমান (রা.) > হযরত আলী (রা.)।
# আল্লাহর ছাত্র + রাসূলের (সা.) ছাত্র > রাসূলের ছাত্র। সুতরাং হযরত ওমর (রা.) > হযরত ওসমান (রা.)।
# আল্লাহর সাহাবী + রাসূলের (সা.) সাহাবী > রাসূলের (সা.) সাহাবী। সুতরাং হযরত আবু বকর (রা.) > হযরত ওমর (রা.)।
# তিনিটি সমীকরণ অনুযায়ী হযরত আবু বকর (রা.) > হযরত ওমর (রা.) > হযরত ওসমান (রা.) > হযরত আলী (রা.)। সুতরাং আল্লাহ কর্তৃক খেলাফতের ধারাবাহিকতা নির্ধারণ শতভাগ সঠিক। সুতরাং হযরত আলীকে (রা.) প্রথম খলিফা বলার মাধ্যমে সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের কুফুরী হয়।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী সাহাবায়ে কেরাম (রা.) ও আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের অভিমত সঠিক। তাঁরা নবুয়তের খেলাফতের ক্রমধারা অনুমোদন করেন। তাঁদের অনুমোদন বাতিল করে যারা হযরত আলীকে (রা.) প্রথম খলিফা বলে তাদের যোগ্যতা কি? তাদের অভিমত সঠিক হিসাবে কোরআন ও হাদিস অনুমোদন করে কি? রাসূলের (সা.) ছাত্রদের উপর তাদের প্রাধান্য কিভাবে স্বীকার করা যায়? এটাতো কোন ভাবে সম্ভব নয়।
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে। প্রথম মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২| ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১:৪৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
Which Caliph's people taught Computer?
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্য বুঝিনি।
৩| ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ২:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: ইতিহাস নির্ধার করেছে চার খলিফার স্থান ।
পৃথিবীর সকল ক্ষমতাবানদের আল্লাহই ক্ষমতা দিয়েছেন।এমন কি নেতানিয়াহুকের।আল্লাহ কতো মহান।আমাদের শিক্ষা দিবার জন্য হিটলারকে ক্ষমতা দেয়।
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যখন ক্ষমতা পাওয়ার যোগ্য লোক না থাকে তখন অযোগ্যলোক ক্ষমতাবান হয়। তারা হলো অযোগ্যদের মধ্যে যোগ্য। তারা অযোগ্যদের শাস্তি দেওয়ার জন্য ক্ষমতাবান হয়।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
* নেতানিয়াহু বা ইহুদী যাদেরকে শাস্তি দিচ্ছে তারা মতভেদে আক্রান্ত হয়ে শাস্তিযোগ্য হয়েছে। কোরআনে মতভেদ নিরসনের নীতিমালা দেওয়া আছে। তারা সেটা মানছে না। সেজন্য আল্লাহ তাদেরকে মহাশাস্তিতে পতিত করেছেন।
৪| ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৩:২১
অহরহ বলেছেন: ভাইয়া, আপনি এসব কী লেখেন!! মাথা/টাথা ঠিক আছে, নাকি আল্যার মত গেছে?
এইবার, গাজার শিশুদের গন-কবর ডিঙ্গিয়ে বেঞ্জামিন নেতানইয়াহুর পা ধরে সালাম করে আসেন।
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এত্ত বিপদে থাকার পরেও হামাস ও পিএলওর মধ্যে ঐক্য নেই। তাদের ঐক্যের ক্ষেত্রে তারা কোরআনকে অযোগ্য প্রমাণ করছে। সেজন্য আল্লাহ তাদের দিক থেকে হাত গুটিয়ে বসে আছেন। আর হামাস যুদ্ধের সক্ষমতা অর্জন না করে যুদ্ধ শুরু করে বিপদে পড়েছে। তারা যেমন বিপদে আছে সে ক্ষেত্রে তাদের বিধান হিজরত। তারা সেটা না করে স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করছে। আল্লাহ তাদেরকে তাদের যোগ্যতার উপর ছেড়ে রেখেছেন। পাকিস্তান আমাদের গায়ে পড়ে যুদ্ধ করে পরাজিত হয়েছে। আমরাও যদি কারো গায়ে পড়ে যুদ্ধ করি তবে সেই শাস্তি আমাদেরকে পেতে হবে। কারো অকাজে আল্লাহ সাহায্য করেন না।
৫| ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
কোন খলিফার লোকজন কম্পিউটার শিখেছিলো?
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ পোষ্টের সাথে এ প্রশ্নের সম্পর্ক কি?
৬| ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭
তামিম আল আদনানী বলেছেন: ইসলাম যিন্দা হোতা হ্যায় হার কারবালা কে বাদ!
https://www.somewhereinblog.net/blog/TamimAdnani/30360873
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম জিন্দা হতে এর অনুসারীদের চেতনা জিন্দা হতে হবে।
৭| ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২০
অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: এত্ত বিপদে থাকার পরেও হামাস ও পিএলওর মধ্যে ঐক্য নেই। তাদের ঐক্যের ক্ষেত্রে তারা কোরআনকে অযোগ্য প্রমাণ করছে। ...................... ....... আমরাও যদি কারো গায়ে পড়ে যুদ্ধ করি তবে সেই শাস্তি আমাদেরকে পেতে হবে। কারো অকাজে আল্লাহ সাহায্য করেন না।
ভাইয়া, আপনার "আল্লা" চরিত্রটি পাড়া/মহল্লার রংবাজ টাইপের স্থূল বুদ্ধির ব্যক্তি আবিষ্কার করেছে, এতে বিন্দু মাত্র সন্দেহ নেই।। এই ২০২৪ সালে আল্লার লজিক দেখে তাজ্জব বনে যাই।
আরে ভাইয়া!!!?? বুঝলাম তো, হামাস খুব খারাপ কাজ করেছে। কিন্তু হামাসের অপকর্মের দায় গাজার নিরাপরাধ নারী-শিশু কে বহন করতে হবে কেন?? উন্মাদ আল্লার মাথা নষ্ট নাকি?
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হামাসের অপকর্মের দায় গাজার নিরাপরাধ নারী-শিশু কে বহন করতে হবে কেন?? উন্মাদ আল্লার মাথা নষ্ট নাকি? বড়রা আয় না করলে তাদের পোষ্যরা না খেয়ে থাকতে হয়- এটাই দুনিয়া। জান্নাতে কোন লোককে না খেয়ে থাকতে হবে না। নিরপরাধ শিশুদেরকে আল্লাহ পরকালে পুষিয়ে দিবেন। আল্লাহকে বুঝার মত গেয়ান আপনার মাথায় নাই।
৮| ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪
রাসেল বলেছেন: ধর্ম অবমাননা কিংবা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অপরাধগুলো বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়ে আসছে বহু বছর আগে থেকেই। দণ্ডবিধি ও ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের বিভিন্ন ধারায় ধর্ম অবমাননার যে শাস্তি ছিল ২০০৬ সালে এসে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে সেই শাস্তি আরো বাড়ানো হয়েছে।
বাংলাদেশ দণ্ডবিধি আইনের ২৯৫ক ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হয়ে বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিকের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অসদুদ্দেশ্যে লিখিত বা মৌখিক বক্তব্য দ্বারা কিংবা দৃশ্যমান অঙ্গভঙ্গি দ্বারা সংশ্লিষ্ট ধর্মটিকে বা কারো ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি অবমাননা করে বা অবমাননার চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তিকে দুই বছর পর্যন্ত মেয়াদের কারাদণ্ড অথবা অর্থদণ্ড কিংবা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত করা যেতে পারে।
তথ্য সূত্র : Click This Link
দৃষ্টি আকর্ষণ : ব্লগার অহরহ
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১১:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবোধ লোকেরা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়।
৯| ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
এস.এম.সাগর বলেছেন: যাদের জন্ম পরিচয় নেই তারাই সৃষ্টি কর্তাকে নিয়ে কুমন্তব্য করে, এদের জন্ম রাস্তার বেঅরিশ কুকুদের কাছে, যাদের কুকুর থেকে তাহারাই এমন। এর সকলেই কুকুরের বাচ্চা।
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এরা অবোধ লোক।
১০| ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৬
অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ............ নিরপরাধ শিশুদেরকে আল্লাহ পরকালে পুষিয়ে দিবেন। আল্লাহকে বুঝার মত গেয়ান আপনার মাথায় নাই।
ভাইয়া, কিছু মনে করবেন না। আপনার কথা শুনে খুব হাসি পেল, হা হা হা................
ইহকালে যেই আল্লা ৫/টাকা দিতে পারে না, সেই আল্লা নাকি পরকালে হাতি-ঘোড়া দিবেন!!!!!??? পাগল নাকি?????
০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দুনিয়া আল্লাহর দেওয়ার স্থান নয়। এটা তাঁর পরীক্ষার স্থান। আল্লাহর কথা আপনার বিশ্বাস করতে মন না চাইলে আপনি তাঁর কথা বিশ্বাস করবেন না। আপনাকে জোর করে আল্লাহর কথা বিশ্বাস করানোর অধিকার আল্লাহ কোন লোককে দেননি। আর আপনারা মুমিনদেরকে আল্লাহর কথা অবিশ্বাসও করাতে পারছেন না, সেটাও সবাই দেখছে। একদল অযোগ্য লোক হয়ে আফনাদের এত্ত আস্ফালন কেন সেটাই আমার বুঝে আসে না।
১১| ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩
এস.এম.সাগর বলেছেন: @ অহরহ: সর্বোপরি কোরান-হাদিসের অসভ্য বর্বর অবৈজ্ঞানিক কিচ্ছা কাহিনী জনসম্মুখে তুলে ধরব।
তোমার যদি জন্ম পরিচয় থাকে তাহলে বলো কোথায় কোরআন হাদিসে অসভ্যতা বর্বরতা আছে।
০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনগণ এদেরকে গণায় না ধরলেও নিজেদের গেয়ান নিয়ে তারা বেশ উত্তেজিত।
১২| ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯
অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: দুনিয়া আল্লাহর দেওয়ার স্থান নয়। এটা তাঁর পরীক্ষার স্থান...........
ভাইয়া, আপনার ভালোর জন্য বলছি : "বাকির নাম ফাঁকি" এটা মনে রাখবেন কিন্তু।
Anyway, thank you for continuing the debate for so long, Good Night.
০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাকে লোকেরা লক্ষ লক্ষ টাকা বাকী দেয়, আমি তাদেরকে ফাঁকি দেই না। বাকীর নামে ফাঁকি দেয় শয়তান, আল্লাহ নন। এত্ত বড় সক্ষমতাশালীকে আপনার মর্জি হয় বলা যায়। বীগ বস বলে কথা।
১৩| ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯
রাসেল বলেছেন: দৃষ্টি আকর্ষণ : ব্লগার অহরহ
আপনার ধর্ম সম্পর্কে আমি খুব কমই জানি। এই কারণে, আমি আপনার ধর্ম সম্পর্কে মন্তব্য করতে আগ্রহী নই। আপনিও তাই। বিশ্বব্যাপী ধর্ম অবমাননা কিংবা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা অপরাধ হিসাব স্বীকৃত। আপনি কি বলতে চান আপনি তাদের চেয়ে অনেক বেশি জানেন, যারা একটি দেশ পরিচালনা করে। অবশেষে, আপনি কি বাংলাদেশের আইনকে সম্মান করতে, মানতে চান না?
সেই ব্যক্তিকে সংযত হবার পরামর্শদানের জন্য দুঃখিত, যিনি শালীনতার সীমা ছাড়িয়ে ব্লগার অহরহের মন্তব্যে আপত্তি তুলেছেন।
০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অহরহ একজন অবোধ লোক।
১৪| ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৮:২৪
প্রামানিক বলেছেন: পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ
০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পোষ্ট পাঠে এবং তাতে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭
ধুলো মেঘ বলেছেন: আলী (রা) এর মৃত্যুর পর মুসলিমগণ কোন যুক্তিতে হাসান (রা) কে খলিফা করতে চাইলেন? তিনি কোন মতেই খলীফা হবার উপযুক্ত ছিলেন না।
০২ রা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা তাঁকে খেলাফতের যোগ্য মনে করেছেন তাঁদের যোগ্যতা নিয়ে আমরা প্রশ্ন তুলতে পারি না। হযরত মুয়াবিয়া (রা।) রোধীতা না করলে হয়ত তিনি তাঁর অংশে খেলাফত সঠিক ভাবেই পরিচালিত করতে পারতেন।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৬
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: হুম-পড়লাম, বুঝার চেষ্টা করলাম।