নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাজা বলতে কোন কিছু অবশিষ্ট থাকবে কিনা, বলা মুশকিল!

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:২৪



গাজা আয়তনে বাংলাদেশের ১টি বড় উপজেলার সমান; লম্বা ২৪/২৫ মাইল, প্রস্হ ৫ মাইলের মতো; এখানে২৪ লক্ষ মানুষ বাস করে; এদের মাঝে হামাসের লোক সংখ্যা হবে ৪০ হাজারের মতো; সম্ভবত: ২০ হাজারের কাছে অস্ত্র আছে। আজ শনিবার হামাস যা করেছে, পিএলও উহাকে সমর্থন করার কথা নয়। হামাস পুরো মুসলিম বিশ্ব ও আরবদের সমর্থন চেয়েছে ও যোদ্ধা চেয়েছে। যোদ্ধা ওরা পাবে না, সামান্য পরিমাণ লেবাননী হেজবুল্লাহ ও ইসরায়েলী ফিলিস্তানী হয়তো ছোটখাট আত্মাঘাতী আক্রমণ চালাবে; এর বাইরে কিছু ঘটবে না।

হামাসের আক্রমণে ২৫০ জন ইসরায়েলী প্রাণ হারায়েছে; প্রাথমিকভাবে ইসরায়েলী বিমান হামলায় ২৩২ জন ফিলিস্তিনী প্রাণ হারায়েছে; হামাসের রকেটে ১৫০০'এর বেশী ইসরায়েলী নাগরিক আহত হয়েছে; সমস্যা হলো নিহত ২৩২ জন ফিলিস্তিনীদের মাঝে সবাই হামাসের সদস্য নয়, এরা সাধারণ ফিলিস্তিনী। আসল ইসরায়েলী আক্রমণ শুরু হবে শীঘ্রই; সাধারণ মানুষের পালাবার কোন যায়গা নেই: বেশীরভাগই মারা যাবে শিশু ও নারী।

হামাস কিছু ইসরায়েলী সিভিলিয়ানকে ধরে নিয়েছে গাজাতে; তারা এদের দোহাই দিয়ে কিছুটা বোম্বিং থামাবে ২/১ সপ্তাহ; কিন্তু ইহা ভুল প্ল্যান; ইহার জন্য বহু ফিলিস্তিনীর প্রাণ যাবে।

ইসরায়েল হয়তো পুরো গাজা দখল করে নেবে, কিংবা ইহাকে পুরোপুরিভাবে অবরুদ্ধ করে দেবে। কি ঘটবে বলা মুশকিল; তবে, গাজা বদলে যাবে; কোন ঘরবাড়ী অবশিষ্ট থাকবে না।

পুরো আক্রমণের পেছনে হয়তো ইরান কাজ করছে; কিন্তু যখন ইসরায়েল গাজা আক্রমণ করবে, ইরান কোনভাবে সাহায্য করতে পারবে না। জাতিসংঘ কোনভাবে গাজার মানুষকে সাহায্য করতে পারবে কিনা বলা মুশকিল; কারণ, আমেরিকা পুরোপুরিভাবে ইসরায়েলী আক্রমণকে সাপোর্ট করবে। রেডক্রস যদি এখন থেকে নারী ও শিশুদের ( ১৫ লাখের বেশী ) মিশর কিংবা ওয়েষ্ট ব্যাংকের দিকে নিয়ে যেতে পারে, তা'হলে কিছুটা রক্ষা হবে; তবে, হামাস সেটা করতে দেবে না; মানুষ বেরিয়ে গেলে হামাস শেষ হয়ে যাবে খুবই অল্প সময়ের মাঝে।

আজ থেকে বিশ্ব অপেক্ষা করবে, কখন ভয়ংকর ইসরায়েলী আক্রমণ শুরু হবে। অবস্হা দেখে মনে হচ্ছে, হামাস আত্মহত্যা করেছে।


মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৫০

শ্রাবণধারা বলেছেন: আমার ধারনা আমেরিকা যদি ইসরাইলী আক্রমনকে সমর্থন নাও করে, তবু ইসরাইল নৃশংস ভাবে ফিলিস্তিনি নিরস্ত মানুষের উপর আক্রমন করবে।

ইসরাইলের মত দেশে ইউভাল হারারির মত আতি সুবিখ্যাত বিদ্বান অনেক থাকলেও রাষ্ট্র হিসেবে ইসরাইল বাংলাদেশের জংগীদের মত অত্যন্ত আগ্রাসী ও আক্রমণাত্মক। মুসকিল হলো ইসরাইলী বর্বরতাকে থামানোর মত কোন বিশ্ব নেতা এখনও পৃথিবী দেখেনি।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:১০

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাসের এই আক্রমণের পর, বিশ্বের কোন নেতা ইসরায়েলকে থামানোর চেষ্টা করবে না, মনে হয়; কেহ করলেও ইসরায়েল কারো কথা শুনবে না। ইসরায়েল যদি নিজে সাধারণ মানুষকে বের করে নেয়, সেটাই হবে ১টি বড় কাজ।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: ইসরায়েল বড়রকমের আক্রমন করলে ভুল করবে।আমেরিকা আসলে ইরান আসবে।সেই সাথে আসবে রাশিয়া।ইউক্রেনের মতো আরেকটা ফ্রন্ট ওপেন হবে।তাতে কারো লাভ হবে না।সমাধান করলে উভয় পক্ষের লাভ।ক্ষয়ক্ষতি যা হয়ে গেছে সেটা ফেরত পাওয়া যাবে না।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:


ইরান থেকে ১টা মাছিও আসবে না। গাজায় ভয়ংকর কিছু ঘটবে। গাজাবাসীর মাথায় মগজ থাকলে, তরা ইসরায়েলের সাথে যোগাযোগ করে বেরিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজবে।

৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: গত ১ বছরে ইসরায়েল বিনা যুদ্ধে ২৫২ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে।
ওদের যুদ্ধ করে মরে যাওয়া ছাড়া বিকল্প কি আছে?
ওরা দেশে ছেড়ে চলে যেতে পারে।
আমরা ৭১ সালে যুদ্ধ না করে দেশ ছেড়ে চলে গেলে কোনদিন স্বাধীনতা পেতাম?

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের স্বাধীনতার পরিস্হিতি ও ফিলিস্তিনের পরিস্হিতি এক নয়; ওদেরকে স্বাধীনতা দেয়া হয়েছিলো বিনা যুদ্ধে ১৯৪৮ সালের ১৪ই মে, ওরা নেয়নি; ওরা ১৯৪৮ সালের ১৫ই মে যুদ্ধ শুরু করেছিলো পুরো প্যালেষ্টাইন নিজেদের দখলে রাখতে; সেই যুুদ্ধে পরাজিত হয়ে, নিজেদের স্বাধীনতা হারায়েছে।

৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: ভয়ে আছি, মধ্যপ্রাচ্য গরম হয়ে উঠবে। আরবরা ফিলিস্তিনিদের মৌন সমর্থন দিতে পারে আর কিছু করবে বলে মনে হয়না, ইসরাইল ওদের পিষে ফেলবে, হামাস কতটুকু ফাইট করতে পারে কী জানি

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাসের পক্ষে যা সম্ভব উহা করে ফেলেছে; বাকী আছে ইসরায়েলেরটা। মিসর যদি সধারণ গাজাবাসীকে নিয়ে যেতে পারে, মানুষ রক্ষা পাবে; এই ছাড়া অন্য পথ তেমন নেই। ইসরায়েল বড় ধরণের হামলা করবে; তার আগে,সাধারণ মানুষকে বের করা হবে কিনা, সেটা অপরিস্কার।

ফিলিস্তিন দেশ হলে লেবানন কিংবা ইয়েমনের মতো কিছু একটা হবে; সেইজন্য সৌদী ও অন্য আরবেরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে।

৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হামাস লড়ছে রাষ্ট্র পাওয়ার জন্য। শিখ লড়ছে রাষ্ট্র পাওয়ার জন্য। কাশ্মির লড়ছে রাষ্ট্র পাওয়ার জন্য। কুকি চীন লড়ছে রাষ্ট্র পাওয়ার জন্য। তাদের প্রতিপক্ষ লড়ছে তাদেরকে রাষ্ট্র না দেওয়ার জন্য। এমন ঘটনা চিরকাল চলছে। আমরা রাষ্ট্র পেয়েছি। এখন এটা টিকিয়ে রাখতে হবে। পৃথিবীতে যুদ্ধ আছে থাকবে। যদিও কেউ যুদ্ধ চায় না। তথাপি প্রয়োজনে কেউ কেউ যুদ্ধ করে। সেই যুদ্ধে কেউ কেউ জয়ী হয়। ইহুদীদের রাষ্ট্র ছিলো না। অনেক কায়দা করে তারা একটা রাষ্ট্র পেয়েছে। যাদেরকে বেকায়দায় ফেলে তারা রাষ্ট্র পেয়েছে তাদের সাথে তাদের যুদ্ধ চলছে যুগের পর যুগ। কারণ তাদের প্রতিপক্ষ তাদের হারানো রাষ্ট্র ফিরে পেতে চায়।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



কুরানে কিছু আছে কিনা দেখতে পারেন।

ফিলিস্তিনীদের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছিলো ১৯৪৮ সালের ১৪ই মে রাতে; ওরা উহা গ্রহন না করে, সকালবেলা ইহুদী এলাকা আক্রমণ করে, পুরো প্যালেষ্টাইন নিজেদের দখলে রাখার জন্য; সেই যুদ্ধে পরাজিত হয়ে স্বাধীনতা খোয়ায়েছে; ইহা কি আগে শুনেছেন, নাকি আমার থেকে প্রথম শুনছেন?

৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফিলিস্তিনীরা তাদের অখন্ড রাষ্ট্র চায়। তারা সেটা পেলে ইহুদী রাষ্ট্র থাকে না। ইহুদীরাও রাষ্ট্র চায়, সুতরাং ফিলিস্তিনীরা যা চায় ইহুদীরা তা’ হতে দিতে পারে না। সুতরাং তাদের শক্তির পরীক্ষা চলতেই থাকবে। কোরআনে এ বিষয়ে কিছু নাই। তবে হাদিসে আছে, শেষতক এখানে ইহুদী রাষ্ট্র থাকবে না। হাদিসের মধ্যে আছে আবার অনেক বানোয়াট হাদিস। তবে হাদিসটি যাই হোক এটা ফিলিস্তিনীদের আত্মবিশ্বাস ধরে রেখেছে। সেজন্য তারা তাদের সম্পূর্ণ ভূ-খন্ড ফিরে পেতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। কেউ যদি প্রমাণ করতে পারে যে, হাদিসটি আসলে সঠিক নয়। তাহলে হয়ত ফিলিস্তিনীরা ইহুদী রাষ্ট্রের অস্তিত্ব মেনে দুই রাষ্ট্র ফরমূলায় আসতে পারে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২০

সোনাগাজী বলেছেন:




জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত বিশ্বের বেশীরভাগ দেশ মেনে নিয়েছিল ফিলিস্তিনে ২ দেশ; অনেক আরব দেশ আগে মানেনি, এখন মেনে নিচ্ছে। সর্বোপরি, ফিলিস্তিন হলে, উহা লেবানন কিংবা ইয়েমেনের মতো দেশ হবে; সেজন্য ক্রমেই আরবরাও উৎসাহ হারিয়ে ফেলছে।

৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গাজা থাকবে, তবে তাতে হামাসের কর্তৃত্ব থাকবে কিনা সেটা হলো বিবেচ্য বিষয়।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



পোড়ামটি থাকবে; হামাসের কি হবে, সেটা হাদিসে যদি থাকে ভালো কথা; আমি ভালো কিছু দেখছি না।

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হামাস টিকে থাকবে কিনা সেটা হাদিসে নেই। তবে হামাস উৎখাত হলেও মুসলিম শক্তি আবারো এখানে আসবে এবং এখান থেকে ইহুদী উৎখাত করবে সেই কথাই হাদিসে আছে। তবে হাদিসখানী কতটুকু সঠিক সেটা আমি জানি না।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২১

সোনাগাজী বলেছেন:


হাদিস তো ইহুদীদেরও আছে, উহার নাম তালমুদ; ওখানে ইহুদীদের জীবনযাপনের নিয়মকানুন, ঘটানপ্রবাহ ও বড় বড় রাবাইদের ( হুজুর ) সিদ্ধান্ত আছে; উহা কি বলছে?

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

গাজা ধ্বংশ হয়ে যাওয়া উচিত।
এইবার আর গাজাখোররা আর কোন দেশের সমর্থন পাবে না। আরবদেরও না।


সাধারন মেইনল্যান্ডের ফিলিস্তিনিরা তথা নাবলুস হেবরন রামাল্লা জেরুজালেমের ফিলিস্তিনিরা জঙ্গি মনভাবপন্ন না। ওরা ইসরাইল বিরোধি হলেও সামজিক ভাবে উদার এবং ধর্মনিরোপেক্ষ।
যত সমস্যা গাজাখোরদের গাজা। আমি ইসরাইলি হামলার বিরোধিতা করি, নিন্দা জানাই।
কিন্তু গাজার হামাস ভিন্ন জিনিষ। হামাস যতটা ইসরাইল বিরোধী, ঠিক ততটাই ইয়াসির আরাফাত মাহমুদ আব্বাসের সাধারন ফিলিস্তিনিদের বিরোধী। ফিলিস্তিন ফাতাহ পার্টির অগণিত সদস্য জামায়াত শিবিরের সন্ত্রাসের শিকার।
হামাসকে কট্টরপন্থি জামাত-শিবিরের মত সালাফিপন্থি ব্রাদারহুড জঙ্গি বলা যায়।
গাজা আগে ভালই ছিল কিন্তু ১৯৮৮ সালে্র দিকে ঘনবসতি গাজায় গঠিত হয় হামাস নামের একটি সংগঠন, যা তাদের দাবী অনুসারে মুসলিম ব্রাদারহুডের প্যালেস্টাইনের শাখা। কুয়েত বাহারাইন ও সৌদি ধনাড্য জঙ্গি সমর্থকরা গোপনে তাদেরকে বিপুল অর্থ দিতে থাকে। এখন আর দিবে না।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি অপ্রয়োজনীয় টার্মিনোলোজী "গাজাগোর" শব্দটা যোগ করছেন কেন? পুরো নিউইয়র্ক শহর তো গাঁজা গন্ধে ভরে গেছে। গাঁজার নারীরা ও শিশুরা কি এসব চাচ্ছে?

আরবের পয়সায় এখন হামাস চলে না, হামাস চলে ইরানী ডলারে; আমেরিকা ও ইউরোপের মুসলমানদের ডলারে।

১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৯

নতুন বলেছেন: কিছু ধর্মীয় নেতার ত্যেড়ামীর জন্য যুদ্ধ করে মানুষ মারা যাচ্ছে।

রাজনিতিক ভাবে একটা সমাধানে এসে স্থায়ী ভাবে সংঘাত বন্ধ করে এগিয়ে যাওয়া উচিত।



উপরের হিসেবে দেখা যায় কার ক্ষতি বেশি হচ্ছে। প্রতিদিন ফিলিস্তিনিদের কস্ট বাড়ছে, পিছিয়ে পড়ছে তারা।

তার চেয়ে সংঘাত বন্ধ করে একটা ভাগাভাগীতে সন্তুস্ট থেকে নিজেদের দেশ গড়ায় মন দেওয়া উচিত ফিলিস্তিনিদের ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:




ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য বড় বাধা হচ্ছে হামাস, হিজবুল্লাহ ও বর্তমান পিএলও।

১১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনার কথাাই ঠিক হওয়ার সম্ভাবনা বেশী। কারণ, হামাস কিছু ইসরায়েলি সৈন্য হত্যা করে সাময়িক সাফল্য যা মনে করছে, অচিরেই ইসরায়েলি আক্রমণ শুরু হলে নিজেদের ভুল বুঝতে পারবে (শুরু হয়েছেও)। কোন আরব দেশ এতদিন যেহেতু প্যালেস্টাইনকে যুদ্ধে সহায়তা করেনি, এবারও করার তেমন কোন কারণ তৈরি হয়নি...

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০

সোনাগাজী বলেছেন:



ইসরায়েল যদি নারীর শিশুদের বের করে গাজা আক্রমণ করে, বিশ্ব ইহা থামানোর ব্যবস্হা নেবে না; নারী-শিশু প্রাণ হারানোর শুরু করলে ইসরায়েলের উপর চাপ বাড়বে।

১২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

আল ইফরান বলেছেন: গাজা অনেক আগে থেকেই অবরুদ্ধ, নতুন করে অবরুদ্ধ করার কিছু নেই।
আর আপনার পোস্টে অনেক ফ্যাসিবাদের সমর্থকদের মন্তব্য দেখা যাচ্ছে যারা সিলেক্টিভ মানবাধিকারে বিশ্বাসী।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



পাকিস্তান আমলে ও বাংলাদেশের শুরুতে অনেক বাংগালী পিএলও'র পক্ষে যুদ্ধ করে প্রাণ দিয়েছে, এবার আপনার সুযোগ, চলে যান; ওখান থেকে পায়ে হেঁটেই বেহেশতে চলে যাওয়া যায়।

১৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৫০

আল ইফরান বলেছেন: সবকিছুতে ধর্মের একটা লেজ লাগানো আপনার পরিহার করা উচিত।
প্যালেস্টাইন-ইজরায়েল সমস্যা যতটুকু না ধর্মীয়, তার চাইতে বেশি হচ্ছে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।
দুই রাস্ট্রভিত্তিক ব্যবস্থা না মেনে নিয়ে, ইজরায়েল পেশীশক্তির জোরে জমি দখল করছে।
১৯৬৭ সালের পিস একর্ড আর বর্তমান বাস্তবতার মধ্যে তফাৎটুকু অত্যন্ত দৃষ্টিকটূভাবে চোখে পড়ে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি বসে আছেন ১৯৬৭ সালের পিস একর্ড নিয়ে? আসল শান্তি চুক্তি হয়েছে ১৯৯৩ সালে অসলোতে; সেটার উপর ভিত্তি করে, ক্লিনটন তার প্রেসিডেন্সীর শেষ ৩ দিনের ভেতর (২০০০ সালের জানু ) ২ রা্ষ্ট্রের চুক্তির কাগজে সাইন করানোর জন্য আরাফাতকে হোয়াইট হাউসে এনেছিলেন; ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এসেছিলো প্রাইম মিনিষ্টার, জেনারেল বারাক। আরাফাত সাইন করেননি। আরাফাত ভয় পেয়েছিলো যে, প্যালেষ্টাইনের বাকী দলগুলো উহা মানবে না।

১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১১

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: গাজাখোরেরা কোলকেতে তিন দম দিয়ে (তিন দম না দিলে তো ওনারা ভগবানের হাসি দেখতে পান না) গাজার আড্ডায় হাপিত্যেশ করতে পারে এই বলে যে,

"ইস২রায়েল নামক সৃষ্টিকর্তা ৪১ বর্গ কিঃমিঃ এর আস্ত গাজা খেয়ে ফেলল আর আমরা কি সব ছাইপাশ খেয়ে বসে আছি....আফসুস"।

পোস্টদাতার লেখাজোকায় আমরা আগাম ধারনা পেয়ে গেলাম যে এ যাত্রায় গোটা ফিলিস্তিনী জাতিই পৃথিবীর বুক থেকে নিস্চিন্হ হয়ে যাবে। আর যেহেতু জাতি নিষ্চিন্হ করার মত এ পর্যায়ের সক্ষমতা ইসরায়েল ইতোমধ্যেই অর্জন করতে পেরেছে, সেহেতু একথা তো বলাই যায় যে, "Now State of Israel will play GOD".

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনাকে আমি জানি, আপনার ভাবনাশক্তি নেই। ১৯৪৮ সালে আরবেরা আপনার মতো অদক্ষ হওয়ায় মেন্ডেট তারিখে ( ১৯৪৮ সালের ১৪ই মে ) ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণা করে আমেরিকা ও ইউরোপের স্বীকৃতি আদায় করতে পারেনি।

১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: গায়ের জোরে যুদ্ধ করা যায় না। যুদ্ধ করতে হয় বুদ্ধি দিয়ে। এই বুদ্ধি গাজাবাসীর নেই। এখন সাধারন মানুষজন মারা যাবে। শিশুরা মারা যাবে। আমেরিকার উচিৎ জোর গলায় কিছু বলা।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাস আসলে স্বাধীনতা চাহে না, তারা স্বপ্ন দেখে ইসরায়েলকে ধ্বংস করার; সমস্যা সেখানে।

১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৫৫

কলাবাগান১ বলেছেন: Visiting Panshi restaurant on Hillside avenue

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি কখন আসছেন? আমি এইমাত্র ( রবিবার, সন্ধ্যা ৮ টা ৪০ শে ) বাসায় এসেছি।

১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১১

কলাবাগান১ বলেছেন: 7 of our DU friends and families had a get together there from 2 pm to 6.00 pm. Then ate futchka from street vendor. Now driving back to Washington DC. Will see you later. Missed you

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:




স্যরি, আমি বাইরে ছিলাম। ঘরে ফিরে সামু দেখতে গিয়ে আপনার মন্তব্য চোখে পড়লো।

১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই বার গাজা মাজা নাও থাকতে পারে।
হামাসের ব্যাটাদের কারণে সাধারণ মানুষ মরবে।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:


হামাসের কারণে গাজার মানুষ মানুষ হিসেবে বাস করতে পারছে না; ওরাই স্বাধীনতার জন্য বড় বাধা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.