নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাজা দখলে আমেরিকান সৈন্যরা অংশ নেবে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:২১



হামাস চাচ্ছে, ইসরায়েল গাজায় প্রবেশ করুক; মনে হচ্ছে, ইসরায়েল ও আমেরিকা হামাসের প্ল্যানে পা দিচ্ছে! আমেরিকা হয়তো আরবদের সাথে আলাপ করেই সিদ্ধান্ত নেবে।

ইসরায়েলী সৈন্যদের সাথে আমেরিকান সৈন্যরা গাজায় প্রবেশ করবে। হামাস যেসব ইসরায়েলী নাগরিককে ধরে নিয়ে গেছে, তারা এদেরকে মানব-শিল্ড হিসেবে ব্যবহারের চেষ্টা করলেও কাজ করবে না; ইসরায়েলী ও আমেরিকান কমান্ডোরা হয়তো চেষ্টা করবে এদের জীবিত রেখে অপারেশ চালাতে; তবে, কামন্ডোরা কমান্ডো, ওরা সামনে যাকে পাবে, তাকে জীবিত রাখবে না।

বিমান আক্রমণে, আজকের ২ দিনে গাজায় মৃতের সংখ্যা ১২০০'র উপরে চলে গেছে; কিন্তু এতে হামাসের কারো প্রাণ না যাবারই সম্ভাবনা; কারণ, তারা টানেলে আছে। আজ অবধি মৃতের মাঝে বেশীরভাগই নারী, শিশু ও বয়স্করা।

আমেরিকা চাইলে, মিশর গাজার ২১/২২ লাখ সাধারণ মানুষকে সাময়িকভাবে নিয়ে যেতে পারতো। আমেরিকা যদি দক্ষিণ সীমান্ত খুলে সাধারণ মানুষকে মিশরের দিকে সরিয়ে নেয় সেটাই হতো সঠিক। তবে, গাজার সাধারণ মানুষের প্রতি ইসরায়েলের কোন দয়ামা্যা আছে বলে মনে হয় না; ওরা সবাইকে হামাস সাপোর্টার মনে করে। আমার মনে হয়, ওদেরকে সুযোগ দিলে, ওরা হামাসকে সাপোর্ট করবে না।

গাজায় পানি, ইলেকট্রিসিটি ও খাবার সরবরাহ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে; রেডক্রসকে সরে যেতে হবে; হাসপাতালগুলোর সরবরাহও থেমে যাবে।

আমেরিকা আসার মুল কারণ হচ্ছে, গাজা অপারেশনের সময় সিরিয়া ও লেবানন থেকে হেজবুল্লাহ অনুপ্রবেশের সম্ভাবনা আছে; এদের মাঝে শিয়া মিলিশিয়া ও ইরানী বিপ্লবী মিলিশিয়া ভলনটিয়ার থাকার সম্ভাবনা। হেজবুল্লার কাছে ২০/২২ হাজার ইরানী রকেট আছে। গাজা আক্রমণ করলে ওয়েষ্ট ব্যাংকে ভয়ংকর আন্দোলন শুরু হলে, সেখানেও সৈন্য রাখতে হবে; ৩/৪ যায়গায় একসাথে অপারেশন করা ইসরায়েলের পক্ষে সম্ভব হবে না; এই কারণেই আমেরিকা অংশ নিচ্ছে। আমেরিকা হয়তো মুলত: সিরিয়া ও লেবাননের হেজবুল্লাকে থামাবে ও ইরানকে কন্ট্রোলে রাখবে।

আজকে অবধি যেই অবস্হা বিরাজ করছে, মনে হয়, গাজা দখল করে নেবে; তাদের পরবর্তী প্ল্যান কি কে জানে! গাজা দখলও কোন শেষ সমাধান নয়। স্হায়ী সমাধান হবে, গাজাবাসীদের গাজা থেকে সরায়ে ওয়েষ্ট ব্যাংকে নিয়ে, ওয়েষ্ট ব্যাংকে সমুদ্র অবধি প্রসারিত করে ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠা করা; এবং জাতিসংঘের অধীনে সরকার গঠন করে, শান্তি বাহিনী নিয়োগ করা। যদি ওয়েষ্ট ব্যাংকে ফিলিস্তিন গঠন করা হয়, আরবেরা মেনে নিবে।


মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নতুন বলেছেন: Israel defense minister orders 'complete siege' of Gaza
-https://edition.cnn.com/

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:


হামাসও তাই চাচ্ছে! হামাসের মুল উদ্দেশ্য, গাজায় সাধরণ মানুষ মারা গেলে আরবেরা ( তরুণ আরবরা সরকারগুলোর কথা শুনবে না, হামাসে যোগদান করবে অনেক) ইসরায়েলের সাথে চুক্তি নিয়ে সমস্যায় পড়বে।

ইসরায়েলকে আগে গাজার ভবিষ্যত সম্পর্কে বলতে হবে, না'হয়, বিশ্বে এন্টিসেমিটিজম বাড়বে।

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আবেগ দিয়ে বাস্তবের সঙ্গে পেরে ওঠা সম্ভব নয়। ইসরাইলের গোয়েন্দা ব্যর্থতা মার্কিন গোয়েন্দা ব্যর্থতা সব মেনেও স্বীকার করতে বাধ্য যে ইসরায়েল মার্কিন দুদিন বাদে বৃটেন ও ফ্রান্সকে সরাসরি এঁটে ওঠা হামাস ও হেজবুল্লাহের সঙ্গে ইরানের মিলিত বাহিনীর সম্ভব নয়। কয়েকটি ভিডিও ক্লিপিংসে দেখলাম ইসরায়েল সীমান্ত একটি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়ে যারা উচ্ছ্বাস করছে তারা বেশিরভাগই খালি হাতে।বাইক বাহিনীর সঙ্গে সাইকেল আরোহীকেও দেখতে পেলাম।এই ভাবে প্রতিরোধ গড়ে আমেরিকা- ইসরায়েলের সঙ্গে লড়াই করা নেহাৎই মূর্খামি ছাড়া আর কিছুই নয়।এতো রক্তপাত হানাহানিতে শেষ পর্যন্ত প্যালেস্টাই যে একটা গনকবর হতে চলেছে তা অনুমেয়।
ইরান বাদে আরবের বাকিদেশগুলো মার্কিন সঙ্গ নষ্ট না করতে সামনাসামনি প্যালেস্টাইনকে সমর্থন করবে বলে মনে হয় না। রাশিয়া এই মূহুর্তে ইউক্রেন নিয়ে যথেষ্ট বিব্রত। নতুন করে হামাসকে সহযোগিতা করতে নাও পারে। চীন তো অর্থ ছাড়া কিছুই বোঝে না। এমতাবস্থায় যদি সত্যিই ইরান হামাসকে সহযোগিতা করে তাহলে ইরানের অবস্থা সাদ্দামের ইরাকের মতো হবে বলে মনে হয়।
সর্বোপরি বলাবাহুল্য যে হামাসের এই অভিযানে ওদের যুক্তি আছে ঠিকই কিন্তু মুষিকের পর্বতে গুঁতো মারার মতোই মনে হচ্ছে। সঙ্গে থাকছে রক্ত হত্যাকান্ড ধ্বংসলীলা।


০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ইরান যেভাবে শিয়া মিলিশিয়া পালন করছে সব আরব দেশে, ইরানকে একদিন ইরাকে অবস্হায় যেতে হবে। আমেরিকা ফিলিস্তিন সমস্যা সমাধান করতে চাচ্ছে; কিন্তু ফিলিস্তিনের পক্ষ থেকে কোন সমাধানকে কার্যকরী করা হয় না।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

কামাল১৮ বলেছেন: আমেরিকা সরাসরি যুদ্ধে অংশনিলে আরবের রাজনীতি অন্য আকার ধারন করবে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকা লেবানন ও সিরিয়া সীমান্ত হেজবুল্লাকে আক্রমণ করবে।

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১২

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনার নিউইয়র্কে যে হামাসের সমর্থনে মিছিল হয়েছে তার খবর দেখেছি। হামাস তো দেখি নিউইয়র্ক, অন্টেরিও, সিডনি, বার্লিনও দখল করে আছে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



একমাত্র বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান ব্যতিত সব দেশে ফিলিস্তিনী ও আরবেরা আছে।

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৪৯

আমি সাজিদ বলেছেন: আমেরিকা যুদ্ধে জড়ালে অন্য দেশরাও জড়িয়ে যাবে।
আরবরা কি ধরনের কাজ করে ওখানে?

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ফিলিস্তিনীরা শিক্ষকতায়, ইয়েমেনীরা কনভেনিয়েন্স ষ্টোরের ব্যবসা, লেবানীজরা কাপড়ের ব্যবসা, মিশরীয়রা চাকুরী ও শিক্ষকতা, রিরিয়ানরা অটোমোবাই রিপেয়ার, সৌদীরা ঘোড়ার ফার্ম।

৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:০৯

শাহ আজিজ বলেছেন:

সহমত এবং এটাই শেষ সুযোগ ইসরাএলের । আমি চাই হামাস হেজবোল্লাহ নামের জঙ্গি সংগঠনগুলো নির্মূল হোক ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:




ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইসরায়েল ও আমেরিকা মিলে; আরবদের দ্বারা হবে না; এরপর, হামাস, পিএলও'রা মানুষ মারার চাকুরী হারাবে।

৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫৫

ঊণকৌটী বলেছেন: আমেরিকা তার একটা পুরো নিউক্লিয়ার বিমানবাহি যুদ্ধ বহার পাঠিয়ে দিয়েছে যাতে তৃতীয় কোন দেশ গাজা সাহায্য না করতে পারে, হামাস চাইছে মুসলিম বিশ্ব এর সাহায্য, কিন্তু মুসলিম জনগণ চাইছে তাদের সরকার গাজাতে বাহিনী পাঠিয়ে সাহায্য করতে প্রশ্ন হলো মুসলিম দেশ গুলোর প্রধান রা কি সিদ্ধান্ত নেবে

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



ইরান ব্যতিত মুসলমান দেশের সরকারেরা এখন হামাস/পিএলও নিয়ে আর উৎসাহী নয়; আরবদের মাঝে ব্যক্তি পর্যায়ে হামাস/পিএলও'এর জনপ্রিয়তা বাড়বে।

ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠা করে, উহাকে আমেরিকা ও ইসরায়েলের তত্বাবধানের রাখলে ইসরায়েলের সমস্যা শেষ হতো; ইসরায়েল ও আমেরিকা তা নিয়ে ভাবছে না।

৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০২

ঊণকৌটী বলেছেন: সত্য কথা, কিন্তু হামাস এর এই হতকরিতার জন্য গাজার সাধারণ জনগণের চরম মূল্য দিতে হবে মধ্য প্রাচ্য এর জন্য দুঃসংবাদ

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



সমস্যার সমাধান কিছুটা আরাফাত করে গেছে: ১৯৯৩ সালে ইসরায়েলের সাথে ২ দেশের চুক্তি করে গেছে; উহাকে পালন করলে, স্বয়ং আমেরিকা ফিলিস্তিন করে দিতো। কিন্তু হামাস সেটা চাচ্ছে না, তারা চায় ইসরায়েলকে সরায়ে পুরোদেশ নিয়ে ১ ফিলিস্তিন।

এবার তারা জেনেশুনে এই কাজ করেছে; তারা সাধারণ মানুষকে হত্যার শিকার করে, আরবী তরুণদের ইসরায়েলের বিপক্ষে ঐক্যবদ্ধ করতে চায়; তারা জানে যে, ৫/৬ হাজার ফিলিস্তিনীর মৃত্যু হবে।

৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: ইদীদের কি কখনো ইসরাইল থেকে সম্পূর্ণ বের করা সম্ভব? যদি সম্ভব নয়, তবে কি তাদের সাথে শান্তি চুক্তি করা যুক্তিসম্মত নয়?

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আরাফাত চুক্তি করে গেছেন; হামাস সেটা মানে না; কারণ, আরাফাত ছিলো পিএলও'এর মানুষ।

১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:২৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ইসরায়েল স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র ধারনায় বিশ্বাস করে না। ঐতিহাসিক প্যালেস্টাইন বলতে যেটাকে বোঝায় তার পুরোটাই তারা চাইছে এবং তাদের কর্ম-কান্ডও সেটাই প্রমাণ করে। কিছুদিন আগেও তারা জোর করে ওয়স্টে ব্যাংকে বসতি স্থাপন করেছে সূত্র। আর্ন্তজাতিক আইন অমান্য করে, বিগত কয়েক দশক ধরেই তারা এ ধরনের অবৈধ স্থাপনা নির্মান চলে আসছে। পুরো বিশ্ব এসব নিয়ে নিরব ভূমিকা পালন করে। দু'একটা বক্তৃতা দিয়ে চুপ হয়ে যায়, তাতে অবশ্য যার ঘর-বাড়ি বা জায়গা দখল হয় তার কোন কাজ হয় না, কেবল সে-ই হয় গৃহহীন। "জোর যার মুল্লুক তার" নীতিতে এভাবে চলতে থাকলে সহিংসতা এড়ানো কখনোই সম্ভব নয়। বিগত দু'দশকে কতজন প্যালেস্টাইন আর কতজন ইসরায়েলি নাগরিকের প্রাণহানি হয়েছে সেটাও দেখে নিতে পারেন। ২০০৮ - ২০২০ সালের হিসেব অনুযায়ী বিভিন্ন সহিংসতায় ৫৫০০+ প্যালেস্টাইন নাগরিক ও ২৫১ জন ইসরায়েলি নাগরিক নিহত হয়েছেন (সূত্র)।

পত্র-পত্রিকায় বরাবরের মতোই বড় করে লিখা হচ্ছে বিনা উসকানিতে হামাস আক্রমণ করেছে যা সত্য নয়। এগুলো সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া বেশ কিছু ঘটনার (অনেকেরই নজর এড়িয়ে গেছে) সমন্বিত ক্ষোভের প্রকাশ। সম্প্রতি পুরাতন জেরুজালেম শহরের আল-আকসা মসজিদের ভেতরে ইসরায়েলি সেনা বাহিনী রেইড করে। হামাস তাদের আক্রমণের কারণগুলোর মাঝে এটিকেও একটি কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে (সূত্র)। হামাসের র্নিবিচারে সাধারণ ইসরায়েলিদের উপর এভাবে আক্রমণ কোনভাবেই সমর্থনযোগ্যনয়, তদুপরি পুরো বিষয়টিকে আমি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করি না বরং যা ঘটেছে তা দীর্ঘদিনের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। ধন্যবাদ।




১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:




কিভাবে ফিলিস্তিনীরা ভুমি ফেরত পেতে পারে, আপনার কোন আইডিয়া?

১১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:২১

শ্রাবণধারা বলেছেন: ফিলিস্তিন-ইসরাইলের এই ইস্যুটিতে আপনার পোস্ট এবং বিশ্লেষণ গুলোই সবচেয়ে যুক্তিসঙ্গত।

কিছুক্ষণ আগে এখানকার একটি পত্রিকা "Toronto Sun" এ এই শিরোনামের একটা খবর দেখলাম "Winnipeg female peace activist, 74, feared kidnapped by Hamas"

হামাস যে একটা সম্পুর্ণ সন্ত্রাসী জংগী সংগঠন সেটা আমার জানা ছিল না। এতদিনে জানলাম। হামাসের মত জংগী সংগঠনের কারনে গাজার বিশ লক্ষ মানুষের জীবন এখন বিপন্ন, এটি খুব উদ্বেগের বিষয়।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



শুরু থাকেই হামাস জংগী ছিলো; ওদের কারণে স্বাধীনতা ৩০ বছর পিছিয়ে গেছে; হামাস ২০০৭ সাল থেকে ২০১৯ সাল অবধি অনেক পিএলও সদস্যকেও হত্যা করেছে; সম্প্রতি ২ দল কাছাকাছি এসেছিলো স্বাধীনতার আশায়; কিন্তু হামাস বারবার স্বাধীনতার সম্ভাবনাকে মুছে দেয়; হামাসের ভেতরে কোন একটা "জিওনিষ্ট গ্রুপের" সংশ্লিষ্ঠতা আছে, ওরাই এদেরকে ব্যবহার করছে।

১৯৯৩ সালের চুক্তি অনুসারে "অস্ত্র ব্যব হার না করলে" তারা এখুনী স্বাধীনতা পেতো। এবার তারা আইএস'এর মত আচরণ করেছে।

১২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:০৩

আমি নই বলেছেন: হামাসের জন্ম ১৯৮৭ সালে, তাহলে এর আগে ফিলিস্তিন স্বাধীন হলোনা কেন? আর ১৯৮৭ তে হামাসের জন্মের কারন কি? ১৯৮৭র আগে ফিলিস্তিন স্বাধীন হয়ে গেলে কি হামাসের জন্ম হত?

সকল পত্র-পত্রিকায় দেখলাম ইসরাইল এই হামলায় হতবাক হয়ে গেছে কারন সাধারণত হামাস ইসরাইলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় হামলা করে বা ২-৪টা রকেট ছুরে চেষ্টা করে, কিন্তু এবারই প্রথম হামাস আগে হামলা করল। তো প্রতিবার উস্কানি মুলক হামলা করে ফিলিস্তিনের নিরিহ মানুষকে হত্যা, ভুমি দস্যুতা, অস্ত্র দিয়ে ভয় দেখানো, স্বাধীন মানুষের চলা-ফেরায় বাধা প্রদান ইত্যাদি কারনে আপনি কি ইসরাইলকে সন্ত্রাসী রাস্ট্র মনে করেন?

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনার মতো জ্ঞান ও লজিক্যাল ভাবনার লোকেরাই হামাসে যোগদান করেছে। আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবো না।

ঘটনার শুরু হয়েছিলো ১৯১৭ সালে, আজকে ২০২৩ সাল; আপনি চেষ্টা করলে এত লম্বা সময়ের ইতিহাস বুঝবেন, আপনার নিজের উপর অতটুকু আস্হা আছে?

১৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:০৮

আমি নই বলেছেন: গাজাবাসীদের গাজা থেকে সরায়ে ওয়েষ্ট ব্যাংকে নিয়ে, ওয়েষ্ট ব্যাংকে সমুদ্র অবধি প্রসারিত করে ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠা করা; এবং জাতিসংঘের অধীনে সরকার গঠন করে, শান্তি বাহিনী নিয়োগ করা। যদি ওয়েষ্ট ব্যাংকে ফিলিস্তিন গঠন করা হয়, আরবেরা মেনে নিবে।

সরকার গঠন টুকু ছারা সহমত, আগের মন্তব্যে দিতে ভুলে গেছি। সমস্যা হল ইসরাইলের চিন্তা পুরোটাই খাওয়ার, ছার দেয়ার মনভাব থাকলে সমস্যার সৃষ্টিই হতনা।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহুদীদের মাঝে ভয়ংকর জংগী ইহুদীও ছিলো, ওরা প্রায় ২০০ আরবী গ্রাম দখল করে নিয়েছিলো। কিন্তু ইসরায়েলের কয়েকটা সরকার আরবদের সাহায্য করতে চেয়েছিলো; আরবেরা সেই সুযোগগুলো নেয়নি। হামাস অনেক পিএলও সদস্যকে হত্যা করেছে গাজায়।

১৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৪১

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মতো জ্ঞান ও লজিক্যাল ভাবনার লোকেরাই হামাসে যোগদান করেছে। আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবো না।

ঘটনার শুরু হয়েছিলো ১৯১৭ সালে, আজকে ২০২৩ সাল; আপনি চেষ্টা করলে এত লম্বা সময়ের ইতিহাস বুঝবেন, আপনার নিজের উপর অতটুকু আস্হা আছে?


আজবতো, আপনি জানেন সে জন্যেইতো প্রশ্ন করলাম। আমি যদি হামাস কে জংগি বলি তাহলে পারিপার্শ্বিক বিষয়েও জানতে হবে।

কিন্তু অন্যকে খাটো করার মানসিকতা আপনার রয়েই গেছে। ভাল থাকবেন।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার মন্তব্যের ধরণ দেখে আমার মনে হচ্ছে যে, ফিলিস্তিন সমস্যা আপনার মাথায় প্রবেশ করবে না।

১৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার এক বন্ধু থাকে বেলজিয়ামে। সে বলে-- যারা আরবীতে কথা বলে তারা মানুষ না।
আরবীদের সম্পর্কে তার ধারণা শুনে আমি তো অবাক।
আরব অঞ্চলের মানুষ জন আসলেই ভালো না। প্রাচীন কাল থেকেই এই অঞ্চলে শয়তানের অভিশাপ পড়েছে।
আফসোস!

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



এরা ছিলো বেদুইন, সঠিক কোন নিয়মনীতি অনুসরণ করে না; ওরা মিথ্যুক।

১৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার এক বন্ধু থাকে বেলজিয়ামে। সে বলে-- যারা আরবীতে কথা বলে তারা মানুষ না।
আরবীদের সম্পর্কে তার ধারণা শুনে আমি তো অবাক।


ব্যাক্তিগতভাবে আরবদের ব্যাপারে আমারও সামগ্রিক ধারনা ভালো নয় তবে আপনার বন্ধু যেটা বলেছেন সেটা একটু বাড়াবাড়ি-ই মনে হয়েছে। বেশীরভাগ আরবরা-ও আমাদের ভালো চোখে দেখে না এটা তারা বলুক না বলুক, স্বীকার করুক বা না করুক।

১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিভাবে ফিলিস্তিনীরা ভুমি ফেরত পেতে পারে, আপনার কোন আইডিয়া?

অলৌকিক কিছু না ঘটলে, ভূমি ফেরত পাওয়ার কোন বাস্তব উপায় আছে বলে আমার মনে হয় না। এই ইস্যুতে ইসরায়েল কোন কালেই আর্ন্তজাতিক আইন-কে মান্য করে নি, এমনকি ইউ.এন.-কেও তারা বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



আরাফাতের ১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তিতে সেটা অনেকটা হয়ে গিয়েছিলো; কিন্তু আরাফাত-বিরোধীরা উহা নস্যাৎ করে দেয়। ২০০১ সালে, বিল ক্লিনটন আরাফাত ও ইসরায়েলের পিএম বারাককে হোয়াইট হাউসে এনেছিলেন ২ দেশ কাগজে সাইন করাতে; আরাফাত তার বিরোধীদের ভয়ে সাইন করেনি।

১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩

জুন বলেছেন: আমিও তাই চাই। আমেরিকা যে যুদ্ধবাজ, ধ্বংসকারী, অস্ত্র ব্যাবসায়ী তা বহুবার প্রমাণিত।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনার থেকে হাজার বার আমি এই কথা শুনেছি; আপনি আমেরিকার দা্যিত্ব সম্পর্কে কতটুকু বুঝেন, সেটা আমি বুঝতে পারছি না। আমেরিকানদের সাথে ইসরায়েলের মানুষের মিল আছে, আরবদের সাথে মিল নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.