নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকানদের সাথে ইহুদীদের মিল আছে, আরবদের মিল নেই।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৮



আমেরিকান ও ইহুদীদের মাঝে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে অনেক অনেক মিল; আরব ও মুসলমানদের সাথে সেই মিল নেই। ধর্মীয় আমেরিকার সাথে ইহুদীদের মিল শতকরা ৯০ ভাগ; খৃষ্টান ধর্ম হচ্ছে পরিবর্তিত ইহুদী ধর্ম। আমেরিকার ইহুদীদের অনেকই ইসরায়েলের নাগরিক; বিশেষ করে নিউইয়র্কের ও বোষ্টনের ইহুদীদের অনেকের বাড়ী আছে ইসরায়েলে। এবারের ঘটনায়, আমেরিকান ইহুদী নাগরিক নিহত হয়েছে ও হামাসের হাতে বন্দী হয়েছে; ইহা হামাসের জন্য ও ফিলিস্তিনীদের জন্য ভালো খবর নয়।

১ম বিশ্বযুদ্ধে ইংরেজরা যখন অটোম্যানদের থেকে প্যালেষ্টাইনের দখল নেয়; শুরু থেকেই স্হানীয় ইহুদীদের সাথে ইংরেজদের ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠে ছিলো। স্হানীয় আরবদের সংস্কৃতি সমস্যা ও ভাষার সমস্যা ছিলো; এর ফলে, আরবদের সাথে ইংরেজদের দুরত্বের সৃষ্টি হয়। ২য় বিশ্বযুদ্ধের আগে ইহুদীরা যখন ইউরোপ থেকে স্রোতের মতো আসছিলো, ফিলিস্তিনীরা ইহাতে অসন্তষ্ট ছিলো। ইউরোপে কি হচ্ছে, ইংরেজরা জানতো, কিন্তু সাধারণ ফিলিস্তিনীরা অতকিছু বুঝতো না। ২য় বিশ্বযুদ্ধে আরবদের বড় অংশ অনেক জার্মানীকে সাপোর্ট করে, এতে ইংরেজরা ও ইহুদীরা ক্ষেপে যায়।

নাতেনিয়াহু পরিস্কার ইংরেজীতে কথা বলে, ইয়াসীর আরাফাত ( যখন জীবিত ছিলেন ) ইংরেজীতে কথা বলতে পারতেন না; আরাফাত আমেরিকান টেলিভিশনে ও ইউএন'এ কথা বলার সুযোগ পেয়েছিলেন; কিন্তু আরবীতে কথা বলায়, সাধারণ আমেরিকানরা উনার বক্তব্য উৎসাহের সাথে শোনেনি; ফলে, খুব একটা সহানুভুতিশীল হয়নি।

আমেরিকার সাথে সৌদী আরব, লেবানন ও মিশরের সম্পর্ক মোটামুটি ভালো ছিলো সব সময়; সৌদীর সাথে সম্পর্ক ছিলো সব সময় ব্যবসায়িক। মিশর ও লেবানন নিজেদের সমস্যার কারণে আমেরিকার সাথে ওদের সম্পর্ক কখনো ঘনিষ্ট হয়নি। ইসরায়েলে আমেরিকান সব কোম্পানী বিনিয়োগ করেছে; একমাত্র সৌদী ও দুবাই ব্যতিত অন্যত্র আমেরিকান কোম্পানী বিনিয়োগ করে না।

২ জন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট: বিল ক্লিনটন ও বারাক ওবামা প্যালেষ্টাইনকে স্বাধীনতা অর্জন করতে সাহায্য করেছে বিবিধভাবে, কিন্তু প্যালেষ্টাইনের নেতৃত্ব সেটার সুযোগ নিতে পারেনি। ওবামার সময়ে হামাস গাজাকে আমেরিকান-বিরোধী করে তোলে; ফলে, ওবামা ক্লিনটনের মতো সরাসরি কিছু করতে পারেনি। পিএলও/ফাতাহ'এর সাথে আমেরিকার যতটুকু সম্পর্ক ছিলো, হামাস আসার পর, উহা ভেংগে পড়েছিলো। আমেরিকা সব সময় প্যালেষ্টাইনী মানুষকে নিরস্ত্র হওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছিলো, পিএলও ও হামাস ইহার গুরুত্ব বুঝেনি।

এখন ইসরায়েল যেভাবে আরবদের সাথে সম্পর্ক গড়তে চাইছে, ইহা প্যালেষ্টাইনের পক্ষে যাচ্ছিলো; হামাস সেটাকে ধ্বংস করেছে। আরব দেশের সরকারগুলো ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক বাড়াচ্ছে, ইহার পেছনে আমেরিকা আছে; কিন্তু আরবের জনগণ ইহা পছন্দ করছে না।





মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৫০

ক্লোন রাফা বলেছেন: আসসালামুলাইকুম ।
কেমন আছেন চা.গাজী ⁉️

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি ভালো আছি; রাফার ডিএনএ থেকে ক্লোন? পরীক্ষা করে দেখেছেন?

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:০৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনি বলেছেন, "ধর্মীয় আমেরিকার সাথে ইহুদীদের মিল শতকরা ৯০ ভাগ"। কথাটা পুরোপুরি সত্য নয়।

মুসলিম এবং ক্রিশ্চিয়ানদের ধর্মীয় বইতে ইহুদীদের কথা উল্লেখ আছে এবং ধর্মীয় কারনেই তাদেরকে যথেষ্ট সম্মানের দৃষ্টিতে দেখা হয় বা দেখানো হয়েছে। কিন্তু ইহুদীরা ঈসা (আঃ) কিংবা মোহাম্মদ (সাঃ) কাউকেই বিশ্বাস করে না। এ ব্যাপারে আমি দীর্ঘ আলোচনায় যেতে ইচ্ছুক নই কারণ তার জন্য আপনাকে তাওরাত এবং নিউ টেস্টিমেন্ট (বাইবেল) সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকতে হবে তা না হলে আলোচনার কোন মানে নেই। তবে আপনি সময় করে রাবাই টভিয়া সিঙ্গার এর বক্তব্য শুনতে পারেন। রাবাই টভিয়া প্রথাগত অনেক রাবাই-এর তুলনা ইসলাম, কোরআন, বাইবেল আর ক্রিশ্চিয়ানিটি সম্পর্কে অনেক বেশী ধারনা রাখেন এবং সত্য বলেন বলে আমার মনে হয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি উনার একজন একনিষ্ঠ শ্রোতা এবং তার বক্তব্যকে আমি বেশ গুরুত্বসহকারে নেই।



ইহুদীদের রাষ্ট্র ইসরায়েল তথা প্যালেস্টাইনেই নবী ঈসা (আঃ) এ জন্ম হলেও ইসরায়েলে ক্রিশ্চিয়ানিটিকে ভালো চোখে দেখা হয় না। অনেক আমেরিকান ক্রিশ্চিয়ান বর্তমান ইসরায়েলের বেথলেহেমে যান মূলত ঈসা (আঃ) এর স্মরণে কিন্তু তাদেরকে সেখানে প্রাপ্য সম্মান দেয় হয় না। ইহুদীদের হাতে ক্রিশ্চিয়ানদের নিগৃহীত হওয়ার অনেক ঘটনা ঘটেছে কিন্তু মিডিয়ায় সেগুলোকে খুব বেশী আসে না বা আসতে দেয়া হয় না। নিচের ভিডিওতে তার কিছু নমুনা পাওয়া যাবে।



মনে রাখা প্রয়োজন ক্যাথলিক, প্রটেস্টান, অর্থডক্স, ব্যাপটিস্ট, লুথেরান, পেন্টেকোস্টাল ছাড়াও আরো অনেক ক্রিশ্চিয়ান ডি-নমিনেশন রয়েছে যাদের মাঝে আদর্শগত ব্যাপক ব্যবধান রয়েছে। তবুও মূলত ঈসা (আঃ) কে কম-বেশী সবাই মানেন। তাকেই যদি অস্বীকার করা হয় তবে ক্রিশ্চিয়ানিটির সাথে ধর্মীয়ভাবে ইহুদীদের মিল কোথায় থাকছে!

আমেরিকায় অবস্থানরত প্রভাবশারী ইহুদীরা (সবাই নয়, বেশীরভাগ) মূলত ইসরায়েলের হয়ে লবিং করে, যার প্রভাব আমেরিকার পররাষ্ট্র নীতিতেও লক্ষণীয়। এরা নামে ইহুদী (কিছুটা কর্মেও হতে পারে) হলেও মূলত তাদের পরিচয় তারা "জায়োনিস্ট"। উল্লেখ্য যে, একজন জায়োনিস্ট, ইহুদী কিংবা ক্রিশ্চিয়ানও হতে পারে। ধারনাটা যতটানা ধর্মীয় তার চেয়েও অনেক বেশী রাজনৈতিক।

আপনি একজন "মোহাম্মদ" নামধারী ব্যক্তিকেও মুসলিম মনে করতে পারেন যিনি হয়তো কখনোই নামাজ-রোজা ঠিকমতো পালন করনে না। তেমনি আমেরিকার সমাজের সংস্কৃতিতে ক্রিশ্চিয়ানদের ভাবধারায় বেড়ে ওঠা ও ইহুদীদের ধর্মীয় রীতি-নীতি অনুসরণ না করা কোন ব্যক্তিকেও ইহুদী বলে উত্থাপন করতে পারেন যার নাম হয়তো "ব্লুমবার্গ"। আজকের ইসরায়েলে যাদের দেখতে পান এরা মূলত জায়োনিস্ট, নামে ইহুদী, কাজে নয়। ধন্যবাদ।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:


আমি ৯০% মিল বলতে, "Old Testament"এর দিক থেকে বলেছি। ক্রিয়েশান সম্পর্কেও ধারণা একই রকম।
আপনার কি মনে হয়, আমেরিকানরা কার সাথে সহজে মিলেমিশে চলে, মুসলমানদের সাথে, নাকি ইহুদীদের সাথে?

৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৪৬

ক্লোন রাফা বলেছেন: আছি; রাফার ডিএনএ থেকে ক্লোন? পরীক্ষা করে দেখেছেন?
যাচাই করবেন আপনার

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



না, আমি তো ক্লোন নই।

৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৪:২১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি ৯০% মিল বলতে, "Old Testament"এর দিক থেকে বলেছি। ক্রিয়েশান সম্পর্কেও ধারণা একই রকম। আপনার কি মনে হয়, আমেরিকানরা কার সাথে সহজে মিলেমিশে চলে, মুসলমানদের সাথে, নাকি ইহুদীদের সাথে?

আমেরিকানরা জায়োনিস্টদের সাথে সহজে মিলেমিশে চলে, ইহুদীদের সাথে নয়। আপনি ব্রুকলিনে থাকেন, কিপাহ পড়া অর্থডক্স ইহুদীদের আপনার চেনার কথা। এ বিষয়ে আমি আর মন্তব্য করতে চাচ্ছি না, কষ্ট করে আমার উপরের মন্তব্যটি আবার পড়ুন। প্রয়োজনে অনলাইনে এ বিষয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করুন। ধন্যবাদ।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



জুডাইজম থেকেই খৃষ্টান ধর্ম সৃষ্টি করা হয়েছে

৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:০১

অহরহ বলেছেন: আসলেই, দাদা।

ইয়াসির আরাফাত দীর্ঘ পরিক্রমায় ফিলিস্তিনিদের স্বাধিকার আন্দোলন কে একটি জাতিয়তাবাদী যুদ্ধের পর্যায় উপনিত করে। কিন্তু
হটাৎ উড়ে এসে জুরে বসা মুসলিম ব্রাদারহুড তথা হামাস ফিলিস্তিনিদের পরিপক্ক স্বাধীনতা সংগ্রাম ছিনতাই করে সেখানে ইসলাম ধর্মকে ঢুকিয়ে দেয়। ধর্ম দিয়ে একটি জাতি কখনো স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে না। ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি সেটাই প্রমান করেছে।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আরাফাত ইন্জিনিয়ার ছিলেন; জর্জ হাবাস ছিলেন ডাক্তার; উনারা ডেডিকেইটেড লোকজনদের নিয়েছিলেন যোদ্ধা হিসেবে।

৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:১৮

কামাল১৮ বলেছেন: ইহুদি খৃষ্টান আর ইসলাম এই তিন ধর্মের মিল অনেক।এই তিনটি ধর্মের আবির্ভাব কাছাকাছি যায়গায়।সবাই এক ইশ্বরে বিশ্বাসী।মুসলমানরা ঐ দুই ধর্মের নবীদের স্বীকার করে এবং মানে।।ইহুদি এবং খৃষ্টানরা মোহাম্মদকে নবী বলে স্বীকার করে না এবং মানে না।এটার একটা কারণ হতে পারে ইসলাম ধর্ম পরে আসছে।ইহুদিরা যীশুকে নবী মানে কিনা জানিনা।
কে কার সাথে মিলেমিশে চলে সেটা নির্ভর করে রাজনৈতিক কারণের উপর। ধর্মীয় কারণ ভুব একটা প্রাধান্য পায় না।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



মুল ধর্ম হচ্ছে ইহুদী ধর্ম, বাকী ২টি ইহুদী ধর্মের অনুকরণে করা হয়েছে।

৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


এই যুগে স্মার্ট না হলে টিকে থাকা কঠিন।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



ফিলিস্তিনীরা অশিক্ষা ও বেদুইনী আচরণের মাঝে আটকা পড়ে গেছে; তবে, তাদের অক্ষরজ্ঞানের হার বাংগালীদের চেয়ে অনেক বেশী, শতকরা ৯৮ জন লিখতে ও পড়তে পারে।

৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমেরিকান প্রেসিডেন্টরা তাও চেষ্টা করেছে টু স্টেট সলিউশানে যেতে। কিন্তু প্যালেস্টাইনের কারণে তা হয়ে উঠেনি...

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



চুক্তি করার সাথে সাথে যদি আরাফাত উহা মেনে নিতেন, ফিলিস্তিন তখনই হয়ে যেতো।

৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ফিলিস্তিনি ইহুদিদের নিয়ে কেউ কিছু বলে না । এরা সেই মুসা যখন মিশর থেকে পালিয়ে জেরুজালেম এলাকায় এসেছিল তখনকার । এরা পালায়নি এবং অনেক ফিলিস্তিনি এবং আরব ইহুদি এখনো ফিলিস্তিনের বিস্তীর্ণ এলাকার মরুদ্যানে বসবাস করে । তারা আমেরিকান ইহুদিদের সাথে যেতে চায়না কারন তারা অনারব । গাজার বহু দালানের মালিক আরব ইহুদি । আমি এক আরব ইহুদি ডেভিড আল মিজরাহিকে পিকিং এয়ারপোর্টে ছাড়তে গিয়ে অনেক কিছুই জেনেছিলাম । তিনি আসলে দাউদ আল মিজরাহি ডেভিড আমেরিকায় নেওয়া নাম ।

ভাল ইতিহাস নির্ভর আলাপ পেড়েছেন ।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহুদীরা যেই নবীর ( মেসাইয়া ) জন্য অপেক্ষা করছে, তার বর্ণনা আছে তালমুদে: সেই নবী হবে: (১) দাউদের বংশধর (২) নতুন নবীর আবির্ভাবের সময়, নবীর মা-বাবা জীবিত থাকবে (৩) নবী জেরুসালেমে এসে, আল-আকসা মসজিদ ভেংগে, সেখানে নতুন টেম্পল গড়বে।
ঈসা ( আ: ) ও মোহাম্মদ ( স: ) সেই বর্ণনার মাঝে পড়ে না।

ক্ষমতা ইউরোপীয় ইহুদীদের হাতে।

১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলাম ধর্ম মূলত নকল ধর্ম।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আরবেরা ধর্মের আবিস্কারক; ওখানে মানুষের জবীন ছিলো কষ্টকর ও স্হির-বেকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.