নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাজায় প্রবেশের জন্য, ঘরবাড়ীকে মাটিতে মিশাচ্ছে ইসরায়েল।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০৮



**** আপডেট: মিশর গাজার কোন রিফিউজীকে নিতে চাহে না। *****

গাজায় ঢুকলে, ইসরায়েলী বাহিনীকে হামাসের রেডি পজিশনের সামনে আসতে হবে; ঘরবাড়ী থাকলে, দেয়ালের আড়াল থেকে হালকা অস্ত্র: অটোমেটিক রাইফেল, এলএমজি থেকে ব্রাশ করলে, গ্রেনেড চার্জ করলে ইসরায়েলের বাহিনীর সর্বনাশ হবে; তই, প্রবেশের আগে সব বাড়ীঘরকে ধুলায় মেশানোর দরকার, যাতে দেয়ালের ভেতর থেকে পজিশন নিতে না'পারে; ইসরায়েল তাই করছে। আবার অনেক ঘরের বেইজমেন্টে হামাসের পজিশন থাকবে ও সাপ্লই আছে; সেগুলোে যাতে কাজে লাগাতে না'পারে, সেজন্য বাড়ীঘরকে ধ্বংস করার দরকার। জনসাধারণের ঘরবাড়ীকে বিমান হামলার টার্গেট না'করার জন্য জাতি সংঘ বারবার হুশিয়ার করছে।

এই হুশিয়ারীর বিপক্ষে ইসরায়েল কারণ হিসেবে দেখাচ্ছে রকেট; এখন অকারণ রকেট ছুঁড়ে হামাস ইসরায়েলকে সাহায্য করছে মাত্র। গত ২ দিনে, শতকরা ৯০টি রকেটকে আয়রণ ডোমের শেল আকাশে বিস্ফোরিত করেছে। হামাস শেষ হবে, সাথে অনেক গাজাবাসীকে নিয়ে যেতে চাচ্ছে তারা। হামাস ব্যতিত যারা গাজায় আছে, তাদেরকে বের হওয়ার সুযোগ দেয়ার জন্য রেডক্রস ও ইউরোপকে আজো অনুরোধ করা হচ্ছে না।

২২ মাইল দীর্ঘ ও গড়ে ৫ মাইল প্রস্হের যায়গার জন্য ৩ লাখ রিজার্ভ বাহিনীকে ২ পাশে জড়ো করেছে ইসরায়েল; অবস্হা দেখে মনে হচ্ছে, তারা ভেতরে প্রবেশ করবে। প্রবল বিমান হামলার কাভারে যদি ট্যাংক প্রবেশ করে, ভাংগা বাড়ীগুলোর পাশে অবস্হান নেয়, হামাস তেমন কিছু করতে পারবে না; তবে, তারা নিশ্চয় ডলার দিয়ে কয়েক শত বেকুব ফিলিস্তিনীকে আত্মঘাতি এন্টি-ট্যাংক মাইন দিয়ে পাঠাবে। ট্যাংক রক্ষার জন্য ইসরায়েল অবশ্যই স্নাইপার দিবে পেছনে ও আশপাশে। এছাড়া, তাদের কাছে অনেক ধরণের সফটওয়ার আছে যেগুলো ট্যাংকের সৈনিকদের আশপাশের লোকজনের উপস্হিতি সম্পর্কে সিগন্যাল দিবে।

যেহেতু হামাস পরিকল্পিত পজিশনে থাকবে, শুরুতে তারা কিছু সাফল্য দেখবে; কিন্তু পরে তারা কমান্ডোদের টার্গেটে পরিণত হবে। এবার ইসরায়েল বাহিনী যেই মনোভাব নিয়ে প্রবেশ করবে, এতে তারা কাউকে যুদ্ধবন্দী হিসেবে নেবে বলে মনে হয় না।



মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: বিশ্বে একমাত্র আমেরিকা চাইলে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
হামাস আমেরিকাকে ভীষন ভয় পায়।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকা পশ্চিমের দেশ, এদের চিন্তাভাবনার সথে আরবদের মিল নেই; ক্লিনটন সব ডকুমেন্ট তৈরি করে, নিয়ে বসেছিলো ২০০১ সালের জানুয়ারী মাসে, আরাফাত ওখানে গিয়ে, ২ দিন থেকে সাইন না'করে চলে গিয়েছিলো; এরপর আর সুযোগ আসেনি।

২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩৩

আলবদর বলেছেন: আমরাও হামাসের মত পাকিস্তানি হানাদার সাথে লড়াই করেছিলাম। যদি লড়াই না করতাম ৩০ লক্ষ শহীদ হতনা আর আমরাও স্বাধীনতা পেতাম না। সো হামাসকে লড়াই করেই স্বাধীনতা অর্জন করতে হবে। তাদের অন্তত ১ লাখ মানুষও শহীদ হবে না

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাস লাড়াই করেনি, লড়াই করার মতো অবস্হানে নেই, লড়াই করার মতো মরালও ওদের নেই; সর্বোপরি ইয়াসীর আরফাত ও জর্জ হাবাস যুদ্ধ করে ৫০ বছর নষ্ট করেছে।

৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৩৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমেরিকার এত কুইক রেসপন্স দেখে মশা মারতে কামান দাগানোর মত অবস্থা মনে হচ্ছে। কিছু বিষয় আমার কাছে পূর্বপরিকল্পিত মনে হচ্ছে। হামাস ঠিক কাদের পারপাস সার্ভ করছে সেটা বুঝাও মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। তবে এতটুকু বুঝতে পারছি মধ্যপ্রাচ্যের আমেরিকার খুব বড় কোন পরিকল্পনা রয়েছে। ইরানের কপালে দুঃখ আছে যদি না ইরান ভালো হয়ে যায়। নোংরা রাজনীতির শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষগুলো যা খুবই দুঃখজনক।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:


ইরানের মোল্লারা ইরানের মানুষকে বেকার রেখে হামাস, হেজবু্ল্লাহ ও শিয়া মিলিশিয়া গ্রুপগুলোকে বিলিয়ন ডলারের বেতন দিচ্ছে। ইসরায়েলের উচিত ছিলো গাজা দখল করে উহাকে স্বাধীনতা দিয়ে ৫/১০ বছর নিজেদের অধীনে রেখে, সব খারাপ লোকদের দেশ থেকে বের করে দেয়া।

৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৪৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: ২০০১ সালের জানুয়ারী মাসে, আরাফাত ওখানে গিয়ে, ২ দিন থেকে সাইন না'করে চলে গিয়েছিলো;

বিষয়টি আপনি যতটা সরলভাবে দেখছেন, ততটা সরল নয়। কোন রকম ব্যাকগ্রাউন্ড না দিয়েই আপনি এক লাইনে কথাটা এমনভাবে লিখে দিলেন যাতে মনে হচ্ছে দোষ আরাফাতের। আপনার প্রতি অনুরোধ থাকবে যেন এ ধরনের মন্তব্যের ব্যাপারে আপনি আরো কিছুটা যত্নবান হন। বিষয়গুলো অনেকটাই স্পর্শকাতর। জানার সুবিধার্থে আমি পুরো বিষয়টি কিছুটা ব্যাখ্যা করে তুলে ধরছি।

২০০০ সালের জুলাই মাসে ক্যাম্প ডেভিড সামিট মিটিং-এ তৎকালীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী এহুদ বারাক এবং ইয়াসির আরাফাত কে আমন্ত্রন জানিয়েছিলনে মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি আলোচনা এগিয়ে নেয়ার জন্য। তবে সেই আলোচনা ফলপ্রসূ হয় নি এবং মিটিং শেষে ঘোষণা করা হয় যে এই আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হবে (সূত্র)। একই বছরের অক্টোবরে মিশরের শারম-আল-শেখ এ তিন নেতা আবারও আলোচনায় বসেন এবং প্রাথমিক কিছু বিষয়ে একমত হয়ে "শারম মেমোরেন্ডাম" প্রস্তুত করেন। প্রাথমিক ঐ আলোচনার আলোকে বিল ক্লিনটন কিছু প্রস্তাব রাখেন যা "দ্যা ক্লিনটন প্যারামিটার" নামে পরিচিত (সূত্র)। এখানেও বেশ কিছু বিষয় নিয়ে ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইন নেতা পুরোপুরি ঐক্যমত হতে পারেন নি। ফলশ্রুতিতে ২০০১ সালে (জানুয়ারি ২১ - ২৭) তাবা সামিট অনুষ্ঠিত হয় আলোচনায় দু'পক্ষকেই কিছু ছাড় দেয়ার অভিপ্রায়ে।

এখানে উল্লেখ্য যে, ২০০১ সালের জানুয়ারির ২০ তারিখে জর্জ বুশ (জুনিয়র) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ক্লিনটনের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়াতে তিনি আর নির্বাচন করতে পারেন নি। ক্লিনটনের দল থেকে আ গোর নির্বাচন করলেও তিনি জয়লাভ করতে পারেন নি। অন্যদিকে ২০০১ সালের ফেব্রুয়ারিতে (৬ তারিখ) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তাই এহুদ বারাক নির্বাচনী প্রচারণা নিয়ে বেশী ব্যস্ত ছিলেন। ক্লিনটন না থাকাতে তথা তার দল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় না থাকাতে শান্তি আলোচনা অনেকটাই তার গভীরতা হারায়। ক্লিনটন প্রদত্ত প্যারামিটারে কিছু শর্ত নিয়ে ইসরায়েলের জনগণ খুশি ছিলো না এবং ঘরোয়াভাবে তিনি বেশ সমালোচিত হন ও বারাকের জনপ্রিয়তা খুব দ্রুত কমে যায়। যার একটি ছিলো আল-আকসা মসজিদ এবং এ প্রাঙ্গনের নিয়ন্ত্রন নিয়ে। ক্লিনটিন আল-আকসার ৫৭% নিয়ন্ত্রন প্যালেস্টাইনকে দিতে চেয়েছিলেন এবং কিছূ প্যালেস্টাইন নাগরিককে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে তাদের মালিকানাধীন জমিতে পুর্নবাসন করতে চেয়েছিলেন। বিষয়টি ইসরায়েলের জনগণ ভালোভাবে নেয় নি (সূত্র)।

তদুপরি টাবা সামিটে এহুদ বারাকের প্রশাসন যোগ দিয়েছিলো এই প্রত্যাশায় যে তারা ক্লিনটন প্যারামিটারের পাশপাশি কিছু বিষয়ে নিজেদের দাবীতে অটল থেকে তা আদায় করে সেটাকে অর্জন হিসেবে ইসরায়েলের জনগণের সামনে উপস্থাপন করবে। বলা যায় বিষয়টি কিছুটা ঘরোয়া রাজনৈতিক গুরুত্ব পায়। টাবা সামিটের শুরুতেই ইসরায়েল বলে বসে যে আল-আকসা মসজিদ এবং তার প্রাঙ্গণের উপর প্যালেস্টাইনের কোন সার্বভৌমত্ব থাকবে না তথা তারা এটাকে নিজেদের দাবী করতে পারবে না (সূত্র)। বিষয়টি শুধু প্যালেস্টাইন জনগণের বিষয় নয় বরং মুসলিম বিশ্বের জন্য হঠকারী একটি সিদ্ধান্ত হবে জেনে আরাফাত এটা কোনভাবেই মেনে নিতে চান নি। তাই আলোচনা আর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া কোন মানে তিনি দেখেন নি।

তাবা সামিট ফেইল করার পর, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে বারাক জয়লাভ করতে পারেন নি। তার পরবর্তী এরিয়েল শ্যারন প্রশানস আর নতুন করে সেই আলোচনাও এগিয়ে নেয় নি। মূলত তাবা সামিটের মাধ্যমেই ক্লিনটন প্রশাসনের মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি আলোচনা প্রচেষ্টার সমাপ্তি ঘটে।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:


আমি ঐগুলো জানি বলে ২ লাইনে লিখছি। আপনি যা বুঝেছেন, আমি সেটার কথা বলিনি; এহুদ বারাক ইসরায়েলের মানুষকে আশা দিয়েছিলো যে, ২ দেশের কাগজে সাইন করে, পরে ২ পক্ষে বাকী শর্তগুলো পুরণের জন্য কাজ করবে। ক্লিনটনও বলে ছিলো যে, দেশ স্বাধীন হয়ে যাক, বাকী কাজ পরে করা হবে। সব রিফিউজীকে আমেরিকা ঘর দিবে।

৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১০

কামাল১৮ বলেছেন: হামাস এবং ইসরায়েল যা করছে এটা স্পষ্ট যুদ্ধাপরাধ।তাদের বিচার হওয়া দরকার।বিশ্ব বাসিকে এই দুই দানবের বিরুদ্ধে জাগ্রত হতে হবে।নিরিহ মানুষ মারার কোন অধিকার তাদের নাই।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:


গাজায় হামাস নিশ্চিহ্ন হতে পারে এবার।

৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



ফিলিস্তিন স্বাধীন হবার সম্ভাবনা কতটুকু?

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



সৌদী ও ইসরায়েলের মাঝে সম্পর্ক গড়ে উঠলে, ইসরায়েল কোন একটা ব্যবস্হা নিবে, মনে হয়।

৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৬

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: গাজাবাসীরা মাটির নিচের টানেলে থাকবে, ২য় বিশ্বযুদ্ধের জাপানি সেনাদের মত। :)

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার লেখা আমি পড়ছি, মক্তবের বাচ্ছাদের মতো লেখা।

৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫১

নতুন বলেছেন: ইসরাইলী বাহিনীর ক্ষমতা সম্পর্ক আমাদের চেয়ে বেশি জানে হামাস।

তারপরেও তারা এই হামলা করছে!!!

এতে সাধারন জনগনেরই ক্ষতি হবে। বিশ্বের মানুষের কাছে ফিলিস্তিনের ইমেজ আরো খারাপ হবে।

সাধারন ইসরাইলী মানুষকে জিম্মি করে এখন জিম্মি হত্যার হুমকি দিচ্চে। :| ভিডিও করে সেটা প্রচার করবে বলছে।

আল্লাহুআকবার বলে শিশু/নারী হত্যা করে বিশ্বের মানুষের সামনে কোন বার্তা হামাস দিচ্ছে সেটা মুসলমানদের বোঝা উচিত।

হামাস অবশ্যই কোন গুপ্ত এজেন্ডা নিয়েই কাজ করছে।

এই হামলায় ইসরাইলিদেরও লাভ হচ্ছে সব দিক থেকে। :|

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাসের ভেতরে আইএস'এর লোকেরা আছেরা আছে; তারা এই কাজ করেছে; ফিলিস্তিনীদের পক্ষে সৌদী এগিয়ে না'এলে ভয়ংকর কিছু ঘটবে।

৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @লেখক বলেছেন: আপনার লেখা আমি পড়ছি, মক্তবের বাচ্ছাদের মতো লেখা।

/হ্যাঁ সে কারনে একেবারে সহজ সরল নিষ্পাপ লেখা l :)

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



মক্তবের ওয়েভসাইটে প্রকাশ করেন, সামুতে কেন আবর্জনা?

১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৫

আমি পরাজিত যোদ্ধা বলেছেন: ইসরায়েল অনেক বাজে ভাবে প্রতিশোধ নিবে এবং সেটা সারা দুনিয়া দেখবে এবং ইসরাইল এর নাম মুখে নেবার আগে ২ বার ভাববে।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২১

সোনাগাজী বলেছেন:


এভাবে মানুষ মেরে বিশ্বের সাপোর্ট কিভাবে পাবে। এসব হামাস, হেজবুল্লারা ভালো খাবে, ভালো থাকবে; নিরীহ ফিলিস্তিনীরা প্রাণ হারাচ্ছে।

১১| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪০

তানভির জুমার বলেছেন: আফগান-ভিয়েতনামে আমেরিকা ইসরাইলরা জুতা পেটা খেয়ে বের হয়েছে। মোসাদ-সিআইএ এর সেসব গাল গল্প আমাদের শুনানো হত তা আজ স্পষ্ট। ৭১ আপনারদের মত মানুষ থাকলে আমরা স্বাধীন হতাম না। হামাস তাদের স্বাধীনতার জন্য জীবন দিচ্ছে তারা বীরপুরুষ। খবরে দেখলাম শত শত ইসরাইলিরা দেশ ছাড়ছে, ইসরাইলের প্রতিটা নাগরিকই তো মিলিটারী ট্রেইনিং প্রাপ্ত তাহলে তারা দেশ ছাড়ছে কেন? ইসরাইল হল আরবদের জন্য বিষ ফোড়া ইহার আপারেশন না করলে আরবে শান্তি আসবে না।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:





পাকিস্তানী আমলের শেষদিকে ও বাংলাদেশের শুরুতে শতশত বাংগালী পিএলও' তে (আরাফাত ) যোগ দিয়ে ফিলিস্তিনে যুদ্ধ করেছে; আপনিও যেতে পারেন।

১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ক্ষমতার দাপট খুব বেশী দিন থাকে না ।
..............................................................
যুদ্ধ না হলে অস্ত্র কে কিনবে ???
আমেরিকার অর্থনীতি চলমান থাকার জন্য যুদ্ধ অত্যন্ত দরকার ।
তবে এর বিপরীত দৃশ্য একদিন দেখা যাবে ।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



বিশ্ব কি তাই বলছে আজকে? আজকে বিশ্ব যা বলে, সেটাই জীবন। আরাফাত আজীবন যুদ্ধ করে কেন ২ রাষ্ট্র মেনে নিয়েছিলো?

১৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: সবাইকে বুঝতে হবে যে ফিলিস্তিনের অধিবাসী মানেই সে জঙ্গি নয়।
ফিলিস্তিনবাসী নিজেদের জায়গা থেকে নিজেরাই বহিষ্কৃত হওয়ার কারণে তাদের অন্তরে ক্ষোভ থাকবে এটাই স্বাভাবিক, কিন্তু জঙ্গি হামলা কোনোদিন সমর্থন যোগ্য নয়।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ফিলিস্তিনী কোন নাগরিকের ঘরবাড়ী কেহ কেড়ে নেয়নি ১৯৪৭ সালের দাংগা অবধি; ফিলিস্তিনীরা বিশ্বাবাসীর মতামতকে গ্রহন করেনি; নিজেদের এলকা নিয়ে ১টি স্বাধীন দেশ গঠন করার দরকার ছিলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.