নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এবারের গাজা হত্যাকান্ডের কারণে ইহুদীদের জীবন বদলে যাবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:১৬



বিশ্ববাসী মুসলমানদেরকে ভয় পায় খুবই সামান্য সন্ত্রাসের কারণে: কোন একজন আরবী, উজবেক কিংবা তুর্কী-মুসলিম ছুরি নিয়ে কোন পথচারীকে আক্রমণ করতে পারে; গাড়ী চাপা দেয়ার চেষ্টা করতে পারে; কিংবা কোথায়ও ঘর-তৈরি বোমা রেখে যেতে পারে, এতটুকুই! আসলে, মুসলমানদের ভয় করার আসল কারণ হচ্ছে; ওরা নিজদেশে নিজেদের মানুষদের বড় স্কেলে হত্যা করে। তালেবানরা যেই পরিমাণ আফগানকে হত্যা করেছে, তার ৫০ ভাগের ১ ভাগ আমেরিকানকে হত্যা করেনি। কোন আফগান আমেরিকায় গিয়ে কোন আমেরিকানকে হ্ত্যা করেনি।

ইয়েমেনী, সিরিয়ানরা, ইরাকীরা ইউরোপে গিয়ে কাউকে হত্যা করেনি; ওরা বেশী হত্যা করেছে নিজ দেশে নিজের মানুষদের। যেকোন মুসলিম সন্ত্রাসী সামান্য পরিমাণ আমেরিকান ও ইউরোপীয়ান সৈন্যকে হত্যা করেছে; এসব দেশে সৈন্যরা মুসলিম দেশে না'এলে হত্যার প্রশ্নই উঠতো না।

এতদিন বিশ্ব জানতো যে, মুসলমানেরাই সন্ত্রাসী; এবার এক নতুন সন্ত্রাসীকে বিশ্ব দেখছে; ইহা হচ্ছে, ইহুদী সন্ত্রাস, এরা বিশ্বের সবার মানা সত্বেও গাজার নারী-পুরুষ-শিশুদের উপর যেই হত্যাকান্ড চালাচ্ছে, ইহা বিশ্ব সহজে ভুলবে না। বিশ্ব তাদেরকে উপদেশ দিয়েছে, মানা করেছে; কিন্তু তারা কিছুতেই শুনছে না; ইহার ফলাফল ভয়ংকর হবে।

গাজায় হত্যাকান্ড ও গাজাকে এইভাবে ধ্বংস করায়, ইহুদীদের নিয়ে বিশ্বের বিশ্বাস বদলে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগামীতে ইহুদীরা বিশ্বের অনেক দেশে মুক্তভাবে বাস করতে পারবে না, এমন কি চলতেও পারবে না। এখনো পুর্ব ইউরোপের ইহুদীকরা পশ্ছিম ইউরোপ ও অষ্ট্রেলিয়া যাচ্ছিলো; মনে হয়, ভবিষ্যতে পশ্চিম ইউরোপে ওদের জন্য কেহ অপেক্ষা করবে না। আমেরিকার মানুষের মাঝেও পরিবর্তন আসবে; ছাত্ররা যেভাবে ওদের বিপক্ষে কথা বলছে, ইহা ভয়ংকর হতে পারে।


মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩১

অহরহ বলেছেন: একমত নই, @ দাদা।

গাজার শিশুদের দিকে তাকানো যায় না, চোখে পানি আসে। এটি একটি দিক।

কিন্তু হামাসের মত পশু-শক্তি'র সাথে পাশাপাশি বসবাস করা যায় না। এই পশুকে কে হত্যা করতেই হবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:


পশ্চিম ১৯৮৭ সাল থেকে হামাসকে সন্ত্রাসী হিসেবে চেনে; এবার ইহুদীদের সন্ত্রাস সবাইকে হতাশ ও বিক্ষুব্ধ করেছে।

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৭

কালো যাদুকর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমি এই কথাটিই বুঝাতে চাচ্ছিলাম। জনমত এদের বিপক্ষে চলে গেছে। এখন সময় ২০২৩, সোসাল মিডিয়ার যুগে সব ওপেন। আগের মত আর ম্যানেজ করা যায় না।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:


হামাস সামলানোর নামে নির্বিচারে হত্যা ইহুদীদের জন্য ভয়ংকর সমস্যার সৃষ্টি করেছে।

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইজ্রায়েলের উপর আমেরিকা ইউরোপ যথেস্ট বিরক্ত। কিন্ত জ্ঞান বিজ্ঞান অর্থে ইজরায়েল এতই উন্নত যে তাদের ভয়ে বিরক্তিটা প্রকাশ করতে পারছেনা।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকার মানুষ জানে যে, হামাস ভয়ংকর কাজ করেছে; কিন্তু তারা ইসরায়েলের এই হত্যাকে মানছে না, বাইডেনের সরকারও চিন্তিত।

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫০

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: এটা মনে রাখতে হবে যে ইউরোপীয় খ্রিস্টানরা তাদের প্রতিবেশী ইহুদিদের সবসময়ই একটা সমস্যা মনে করে এসেছে। এ কারণে তারা ইহুদিদের সবসময়ই বিভিন্নভাবে অত্যাচার, অবিচার ও অপদস্থ করত। অবশেষে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তো হিটলার ৬০ লক্ষ ইহুদী হত্যা করে বসল। এরপর ইউরোপীয় খ্রিস্টানরা মনে করল যে এবার ৬০ লক্ষ হত্যা করেছে, তো পরবর্তীতে যদি আরও বড় মাপের কোন ফাইনাল সলিউশনে যেতে হয় তবে তা বাস্তবায়ন করা অনেক কঠিন হবে। কারণ মাত্রই তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে উঠে এসেছে। অতএব এই ঝামেলা ইউরোপে রেখে লাভ নাই। মধ্যপ্রাচ্যে পাঠিয়ে দেয়া হোক। দূরে গিয়ে মরুক।

সত্যিই তাই। ইউরোপীয়দের দেখানো দুনিয়ার সেই বেহেশত (আদতে একটা ইল্যুশন বা মরীচিকা ছাড়া আর কিছুই না) যা আমরা সবাই ইসরাইল নামে চিনি, সেখানে আসা শুরু করলো। উড়ে এসে জুড়ে বসে ইউরোপীয় ইহুদিরা মশা মাছির মত সেখানকার আদিবাসী/ভূমিপুত্র ফিলিস্তিনিদের হত্যা করা শুরু করল, যেমনটা তৎকালীন ইউরোপীয়রা রেড ইন্ডিয়ান ও এবরোজিনদের সাথে করেছিল।

ইয়াসির আরাফাত ও তার পিএলও সেকুলার রাজনীতি করতো আর তাকে বেকায়দায় ফেলার জন্য ইসরাইলিরা তাদের পছন্দমত তৈরি করল হামাস আর সাথে ধর্মীয় মতাদর্শ। সেকুলার বনাম ধর্মভিত্তিক রাজনীতির দন্ধ ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ঢুকিয়ে দিল। তৎকালীন ইসরাইলি পন্ডিতরাই নিষেধ করেছিলেন এমন উদ্যোগের ব্যাপারে। কারণ তারা জানত যে ভবিষ্যতে হামাস ইসরাইলের জন্য ফ্রাংকেনস্টাইনে রূপান্তরিত হবে। হয়েছেও তাই। নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাওয়া হামাসকে নিয়ে এখন ইসরাইল ও তার সমর্থকরা মরা কান্না জুড়ে দিয়েছে।

দখলদার ইসরাইলিদের যারা সমর্থন করেন, তাদের নৈতিকতার মানদণ্ডটা এমনই যে আজকে যদি বাং১লাদেশের হি১ন্দুদের বা পাহাড়ের আদি৭বাসীদের জমি জমা দখল করে নেয়া হয় তবে তারা বিশেষ মর্মাহত হবেন না। উল্টো বরং এটা বলে বসতে পারেন যে দখলের শিকার মানুষগুলো হামাসের মত এত সহিংস, মানবতাবিরোধী কেন?



০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে রাজাকার কি ইসরায়েল ও আমেরিকা তৈরি করেছিলো? হামাস হয়েছে আপনার মত লোকদের থেকে।

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


হামাসকে যারা আর্থিক সহায়তা দেয় তাদেরকে বয়কট করা দরকার।
হামাস একটা বকা বা গালি।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



শুরুতে হামাসকে অর্থ দিচ্ছিলো আরবের শেখেরা, এখন দিচ্ছে ইরান, ইউরোপ ও আমেরিকায় বসবাসরত মুসলমান মৌলবাদীরা; হামাস নিজেও ব্যবসা করছে:বিট কয়েনে ওদের বড় ধরণের বিনিয়োগ ছিলো।

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: নারী শিশুদের উপর ইসরাইলের এই হামলা কি আপনি নতুন দেখলেন? এর আগে কখনও দেখেননি? এগুলোকে তাদের প্রত্যহিক রুটিন। পুরো বিশ্ব তাই একমত যে তাদের আত্মরক্ষার (মানে হামলা করার) অধিকার আছে। তারা আদের অধিকার ফলাচ্ছে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আত্মরক্ষার ভার পিএলও'র উপর, হামাসের উপর নয়।

৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: না এত সহজে ইজরাইলিদের বিরুদ্ধে পশ্চিমা ও ইউরোপ যাবেনা। হামাসের বিপক্ষে তাদের অভিযান সব সময় সমর্থনযোগ্য ছিল এখনো আছে। সামনের দিকে হয়তো তারা শিশু, বৃদ্ধ, মহিলা এসব পাশ কেটে হামাসকে যখন ঘায়েল করবে তখন তাদের প্রতি সমর্থন আরো বাড়বে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



আজ অবধি যতটুকু করেছে, ইহা বিশ্বের মানুষ দেখেছে ও ইহুদীরা দেখেছে; ইউরোপ ও আমেরিকার মানুষ এটুকু আশা করেনি।

৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯

নিমো বলেছেন: এবারের বাংলাদেশ নাথিং পার্টি-জমায়াতের আগুন সন্ত্রাসে কি বাঙালি জীবন বদলাবে ?

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আওয়ামী লীগের সবাই চুরির টাকায় চলছে, তারা দল হিসেবে মানসিক বল হারায়েছে।

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২১

কামাল১৮ বলেছেন: জনমত জরিপ করলে বুঝা যাবে কার পক্ষে।কিন্তু ন্যাটো হামলাকে সমর্থন করে।আমেরিকা প্রথম দিনই সমর্থন করে যুদ্ধ জাহাজ পাঠিয়েছে।হামাসকে ধ্বংস করতে যা কিছু করবে তার প্রতি ন্যাটোর সমর্থন থাকবে।
ধর্মিয় ভাবে খৃষ্টান এবং হিন্দুরা ইয়াহুদীদের পক্ষেই থাকবে।১৪শ বছর তাদের অনেক জ্বালিয়েছে।এখনো ৫ বেলা নামাজ পড়তে গেলে তাদের অভিশাপ দেয়।সুরাগুলির অর্থ পড়ে দেখেন কি লিখা আছে তাতে।ইসলাম ধর্মের পরিবর্তন লাগবে।মৌলবাদী চিন্তা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।সব ধর্মের পরিবর্তন হয়েছে।ধর্মকে যুগোপযোগী করতে হবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



খৃষ্টান ও ইহুদীদের মাঝে সামজিক ও কালচারেল মিল আছে; মুসলমানরা পেছনে পড়ে গেছে, পশ্চিমের সাথে বড় ধরণের দুরত্বের সৃষ্টি হয়েছে; ইুরোপ আমেরিকা কিভাবে চলছে, মুসলিম সরকারগুলো তা বুঝে না।

১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: বিচার মানি “তালগাছটা আমার” এই মনস্কামনা নিয়ে মানবতার দিক-নির্দেশক বা মোড়লগিরি চলে না। সারা দুনিয়া লুট করে পশ্চিমারা বংশ পরস্পরায় যে সুখ ভোগ করার আয়োজন করেছিলো তা এখন আর গতিশীল থাকবেনা বলাই বাহুল্য। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনার পাগলামী ও বেকুবীকে কান্টের সিলোসফি হিসেবে চালাতে চাচ্ছেন?

১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: ফিলিস্তিনিদের দরকার আছে যেমন ইহুদিদের দরকার আরও বেশী কিন্তু হামাসকে একদম দরকার নেই । বিশ্বের ৭০ শতাংশ প্রযুক্তি র আবিস্কারক ইহুদিরা ।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাস ও তাদের সাপোর্টারেরা বাধা না'দিলে, ১৯৯৩ সালের চুক্তির ৪/৫ বছরের মাঝে ইয়াসির আরাফাত ফিলিস্তিন করতে পারতেন।

১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

গাজার হত্যা বাদ দিলেও বাংলাদেশে পুলিশকে পিটিয়ে হত্যার চেয়ে হিরো আলমকে দুই চারটা চড় থাপ্পড় মারা এমনিষ্টি ও মার্কিন হিউমেন রাইট ওয়াচ কাছে বেশি ভয়াবহ বেশি নৃসংস।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:




আওয়ামী লীগের অবস্হা ২০০৬ সালের বিএনপি'র সমান; আমেরিকার কুনীতিবিদরা অন্ধ নয়।

১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: আজকাল কার জমানা হচ্ছে মিথ্যাকে কে কত কনফিডেন্টলি বলতে পারে। হামাসের নাম দিয়ে ফিলিস্তিনে হত্যাকান্ড চালিয়ে যাবেই ইজরাইল। তবে আমেরিকা প্রকৃত গনতান্ত্রিক দেশ। সেখানকার জনগনের অনেক শক্তি। বাইডেন প্রসাষন যেভাবে নিল্লজ্জের মত ইজরাইল এর গনহত্যায় সকল সহায়তা দিয়েছে , তা আমেরিকার তরুন প্রজন্ম পছন্দ না করার সম্ভাবনাই বেশি। হার্ভাড এর মত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল বের করাটা সহজ কোন ব্যপার না।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:




হামাস কি করেছে, সেটা আপনি বুঝবেন না, আপনার মাঝে ছোট ১টা হামাস আছে; ১৯৭১ সালে জামাত কি করেছে, সেটা আপনি বুঝেন না। গাজার হত্যাকান্ড আমেরিকার তরুণ সমাজকে ভয়ংকরভাবে নাড়া দিয়েছে।

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: হামাসের জন্য পুরো ফিলিস্তিন ধ্বংস হয়ে যাবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



মুসলিম মৌলবাদি ও সন্ত্রাসের কারণে সব মুসলিম দেশ পুড়ছে।

১৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩২

বাকপ্রবাস বলেছেন: গাজা যদি বাংলাদেশ হয়, জামাত হবে হামাস আর লীগ হবে ইজরাইল বিএনপি হবে ফাতাহ :P

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১০

সোনাগাজী বলেছেন:



জামাত ও হামাস একই ভাবনাচিন্তার দল; হামাসের লোকজন আরব হওয়ায়, ওদের মাথা জামাতের চেয়েও ছোট।

১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: ইউরোপের মূল ধারার রাজনীতিতে ইহুদদিদের অংশগ্রহণ রয়েছে অনেক পূর্ব থেকেই। তাদের প্রভাব থাকে ইসরাইলের পক্ষে ইউরোপের দেশগুলির সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে।

খ্রিস্টানরা এক সময় ইহুদীদেরকে পছন্দ করতো না ,কিন্তু সেই দিন আর নেই বর্তমানে। হিন্দু / খ্রিস্টানদের বড় অংশ এখন ওদেরকে পছন্দ করে। অনলাইনে ইন্ডিয়ানদের ইসলাম বা মুসলিমদের বিপক্ষে প্রচারণা রয়েছে বিশাল আকারে। মুসলিমরা শিক্ষায় পিছিয়ে রয়েছে ,তাই নানারকম মিথ্যা প্রচারণার সঠিক উত্তর তারা দিতে পারছে না।

হামাস এর শুরুতে ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ নানাভাবে সাহায্য করেছে পিএলও কে দমানোর জন্য। হামাস সেই সময়ের সাহায্য পেয়ে পেয়ে আজকে ফ্রাঙ্কাইস্টাইন হয়ে উঠেছে ইসরাইলের জন্য।

০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:


সঠিক, ইসরায়েল হামাসকে সাহায্য করেছিলো পিএলও'কে ধ্বগস করার জন্য; ২০০৭ সালে, হমাস ৭০০ পিএলও সদস্যকে হত্যা করেছে।

ইসরায়েলে নেতানিয়াহুর মতো ভয়ংকর সন্ত্রাসীরা আছে ও সাধারণ মানুষ আছে; ক্ষমটায় এখন জল্লাদেরা।

১৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @ ফ্রাঙ্কেনস্টাইন

১৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৯

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @লেখকঃ

বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে রাজাকার কি ইসরায়েল ও আমেরিকা তৈরি করেছিলো? হামাস হয়েছে আপনার মত লোকদের থেকে।

রাজাকার তৈরি হয়েছিল পশ্চিম পাকিস্তানি ও আমেরিকান নেতৃত্বের যৌথ প্রযোজনায়। আর যেসব উদ্বাস্তু বিহারীদের আমরা ভাই বলে বুকে টেনে নিয়েছিলাম তারাও দিব্যি রাজাকারে রূপান্তরিত হয়ে আমাদের বুকে ছুরি চালিয়ে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছিল। প্রখ্যাত রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাদি মোহাম্মদের চোখের সামনেই তার বাবাকে বিহারী রাজাকারের দল ছুরি মেরে পরপারে পাঠিয়ে দিয়েছিল। পশ্চিম পাকিস্তানিদের মোটিভেশনে বিহারীরা ছিল সেই রকম উদ্বুদ্ধ। পাকিস্তানের বাপ আমেরিকার নিক্সন তো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তাদের সর্বাত্বক সহায়তা করেই বসে ছিল না। পুরো পাকিস্তানি বাহিনী আর তার রাজাকার ছানাপোনাদের নিরাপদে পূর্ব পাকিস্তান থেকে উদ্ধারের জন্য সপ্তম নৌবহর পর্যন্ত পাঠিয়েছিল। এই এখন যেমন দখলদার ইসরাইলকে রক্ষার জন্য গোটা দুই এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার পাঠিয়েছে। যুগ পাল্টায় কিন্তু পশ্চিমাদের ফর্মূলা একই থাকে।

সমস্যা একটাই যে তখন সপ্তম নৌবহরকে কাউন্টার দেয়ার জন্য বঙ্গোপসাগরে গোপনে আগে থেকেই ঘাপটি মেরে বসেছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের ষোড়শ নৌবহর (পরমানু যুদ্ধজাহাজের সমন্বয়ে তৈরি), কিন্তু এখন গাজার মুসলিমদের জন্য হামাস ছাড়া আর কেউ নেই।


হামাস হয়েছে আপনার মত লোকদের থেকে। এই কথা যদি আপনি এক লক্ষ বারও বলে থাকেন তবুও ঐ ইতিহাস পাল্টাবে না যে হামাস, ইসরাইলের মোসাদের তৈরি

ফিলিস্তিনিরা চলে মুসলমানদের সাহায্য সহযোগিতায়। আর সাহায্য সহযোগিতায় প্রাপ্ত্য ঐ সব পন্য সামগ্রী দূর্নীতির মাধ্যমে খেয়ে বসে থাকে পশ্চিম তীরের আপোষকামী, দূর্নীতিবাজ, মেরুদন্ডহীন ফাতাহ কতৃপক্ষ। এমন কোন মাস নেই যে সেখানে ফিলিস্তিনীরা মারা যায় না, এমন কোন মাস নেই যে অবৈধ বসতী স্থাপনকারীরা ফিলিস্তিনীদের তাদের বাপ দাদার জমি থেকে তাড়ায় না। ফাতাহ কতৃপক্ষ মিউ মিউ করে কিছু প্রতিবাদ জানায় (যদি ইসরাইলিরা না আবার খুব ক্ষেপে যায়)। ফাতাহ কতৃপক্ষই ফিলিস্তিনীদের জন্য ১০০ ভাগ রাজাকার।

হামাসের দূর্নীতির কথা....আমাদের জানা নেই।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



ফিলিস্তিনের জন্য যুদ্ধ করেছিলো পিএলও ( ইয়াসীর আরফাত ) ও পপুলার ফ্রন্ট ( জর্জ হাবাস ); পিএলও জানে কি করতে হবে; ১৯৯৩ সাল থেকে হামাস, ইসলামিক জ্বিহাদ ও হিজবুল্লাহ ফিলিস্তিনীদে বিভক্ত করায় পিএলও'এর জন্য সবকিছু কঠিন হয়ে গেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.