নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নেতানিয়াহু ও হামাস, উভয়েই যুদ্ধবিরতি চাচ্ছে না

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪২



**** আমাকে ফ্রন্ট পেইজ থেকে ব্যান করা হয়েছে; সাথে সাথে কমেন্টব্যানও করা হয়েছে; আমি আমার ব্লগ এলাকায় সমসাময়িক ব্যাপারে লিখতে থাকবো। ****

নেতানিয়াহু ভুলে হোক, কিংবা সজ্ঞানে বলে ফেলেছে যে, হামাস যদি জিম্মিদের ছেড়ে দেয়, সে যুদ্ধবিরতিতে যাবে; এই অবস্হায় ৩০ দিন পার হলো, ১১ হাজার ফিলিস্তিনীর প্রাণ গেলো, ৪০ হাজারের বেশী পংগু হলো, দেশ কবরস্হানে পরিণত হলো, হামাস জিম্মিদের ছাড়লো না। হামাস কেন ৫৪ জন দরিদ্র থাই-নাগরিককে জিম্মি করলো, এবং কেন তাদেরকে ছাড়ছে না, এদের মগজ কাজ করে?

G7'এর মিটিং'এ যুদ্ধবিরতি চাওয়া হয়নি, চাওয়া হয়েছে হিউম্যানিটারিয়ান পঅজ! হামাসের জন্য আমেরিকা কিংবা G7'এর সরকারের লোকদের কি দয়ামায়া থাকার কথা?

আমার ধারণা, আমেরিকা নেতানিয়াহুকে সময় দিচ্ছে হামাসের সদস্যদের হত্যা করতে। ইসরায়েলী বাহিনী গাজা শহরকে ঘেরাও করে দিনেরাতে গড়ে ৫০০/৬০০ 'টার্গেটে আঘাত' করছে; এসব আঘাতে সাধারণ মানুষ ও হামাস সদস্য মারা যাচ্ছে। ইসরায়েলী বাহিনী গাজা শহরকে ঘেরাও করে, ভেতরে যুদ্ধ করছে ৩/৪ দিন; কিন্তু কোন যুদ্ধ বন্দী নেই; এর অর্থ কি দাঁড়াচ্ছে!

১২০টি দেশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে 'যুদ্ধ বন্ধের' পক্ষে ভোট দিয়েছে; মাত্র ১৩টি দেশ যুদ্ধ বন্ধের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে। সারা বিশ্ব চাচ্ছে 'যুদ্ধ বিরতি'; কিন্তু নেতানিয়াহু তা করেছে না; এখন G7'এর মিটিং'এ যুদ্ধবিরতি চাওয়া হয়নি, কিসব হিউম্যানিটারিয়ান পঅজের কথা বলেছে! বুঝা যাচ্ছে যে, গাজার এই অবস্হায়ও G7'এর সরকারেরা গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যাবার পক্ষে। নেতানিয়াহু ইহাই চেয়েছিলো।

সবদিক হিসেব করলে, যুদ্ধবিরতির চাবি এখন হামাসের হাতে; কিন্তু তারা জিম্মিদর ছাড়ছে না; ওদের প্ল্যান বুঝা মুশকিল। জিম্মিদের মাঝে যারা বেঁচে আছে, তারা উত্তর গাজায় আছে বলে ধারণা করছে ইসরায়েলী বাহিনী। নেতানিয়াহু'র কথা শুনলে মনে হয়, সে জিম্মিদের বাঁচানোর কথা ভাবছে না; মনে হয়, জিম্মিদের পরিবারকে মানসিকভাবে ইহার জন্য তৈরি করা হয়েছে! হামাস কি করছে সেটা পরিস্কার নয়। নেতানিয়াহু ও হামাস উভয়েই জল্লাদ, ফিলিস্তিনীরা ভিকটিম।


মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১

স্প্যানকড বলেছেন: আপনে এ বিষয়ে বিস্তারিত বলে বলে হয়ে উঠছেন উস্তাদ =p~ যুদ্ধ লাগায় কারা?

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



যুদ্ধ লাগায় ক্ষমতাসীন রুগ্ন লোকেরা, সন্ত্রাসীরা।

২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০

কর্পূর বলেছেন: দুঃখের বিষয় সাধারণ মানুষগুলোর প্রাণ যাচ্ছে । এই যুদ্ধের অবসান হোক।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



নেতানিয়াহু যুদ্ধকে অনেক লম্বা করছে; দেশে তার জনপ্রিয়তা নেই, তাই সে প্ল্যান করেছে, মানুষ মরুক, কিন্তু ইসরায়েলী সৈন্য যাতে না'মরে, সে যান্ত্রিক যুদ্ধ করছে: সৈন্যরা হামাসকে ঘেরাও করে, দুর থেকে অস্ত্র ছুঁড়ছে। এরপর, সে গাজায় থেকে হামাসদের পরিবারের সদস্যদের ধরে জেলে আটকায়ে ফেলবে।

৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

স্প্যানকড বলেছেন: আপনি মুরুব্বি এদের পক্ষের লোক না বিপক্ষের? এ যুদ্ধ চললে আপনার লাভ আছে। অন্তত কিছু লিখতে পারবেন নাকি?

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:


আমি আপনার মতো বাংগালী, আমরা অসহায় দর্শক। আমি আধুনিক বিশ্বের ইতিহাস কিছুটা জানি ও আমি বিদেশে থাকার ফলে সঠিক তথ্য পাচ্ছি, সেটাকে এনালাইসিস করে নিজের মতামত লিখছি।

৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: পলিটিক্যাল গারবেজ লেখকের, গাজার গারবেজ নিয়ে- গাজাখুরি গারবেজ পোস্ট। আমি নিজেও এখন গারবেজ কমেন্টটর। “নো মাইনড” বুড়ো সোলজার। হামাস একটি জঙ্গী বাহিনী। জঙ্গীর অভিধানে “যুদ্ধবিরতী” নামক কোন শব্দ নাই। মানবিক বোধ সম্পন্ন মানুষ আসলে নিরস্ত্র মানুষের উপর হাজার হাজার টন বিস্ফোরক বর্ষনের বিরতী চাচ্ছে- ইসরাইলের কাছে । নারী- শিশুদের এতো বেশী পরিমান হত্যা করার ফলে ইসরাইল-মার্কিনীরা এখন পুরো বিশ্বে ঘৃনিত । আপনার মতো বোকাদের জন্যই হয়তো আমেরিকা ও ইসরাইল এর মতো পাষন্ড, বর্বর রাষ্ট্র্র তৈরী হয়েছিলো । ইতিহাসের পাতায় সবচেয়ে ঘৃনিত ভু-খন্ড কেন্দ্রিক জাতি হিসাবেও এ দুটির স্থান নিশ্চিত।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি বাসায় বসে বোমা বানিয়ে নেতানিয়াহুকে দিচ্ছি না! হামাসে আপনার মতো লোকজন আছে, এটা সিউর।
পিএলও'এর শুরু থেকেই আমি সমর্থক; হামাস ও ইসলামী জ্বিহাদের কারণে পিএলও ফিলিস্তিনের ভুমি ফেরত পাচ্ছে না

৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

বাকপ্রবাস বলেছেন: সাধারণ ফিলিস্তিনিরা বলি হচ্ছে। ওরা অসহায়। দীর্ঘ মেয়াদে ইসরাইল শান্তি পাবেনা, এখানে অনেকগুলো পক্ষ জড়িয়ে যাচ্ছে। হিজবুল্লাহ, হুতি, হামাস এর সাথে ভবিষ্যতে আরো অনেকে জাড়িয়ে যেতে পারে ইরান সওদি তুর্কি মিলে হয়তো আরো গ্রুপ তৈরি করে ফেলতে পারে ইসরালকে ধরার জন্য

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



হিজবুল্লাহ ইসরায়েলকে কিছু করার আগে, লেবাননকে শেষ করে দিয়েছে।

একমাত্র আমেরিকা ও অষ্ট্রেলিয়া ব্যতিত, আর কোথয়াও ইহুদীরা আর থাকতে সাহস করবে না; ইউরোপের সব দেশ থেকে ইহুদীরা পালিয়ে যাবে। আমেরিকায় ইহদী মেয়েরা পিস্তল রাখে সাথে।

সৌদী, জর্ডান ইত্যাদি হামাস, হেজবুল্লা, হুতি ও শিয়া মিলিশিয়ার টার্গেটে পরিণত হতে পারে।

৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: মনে হয়না যুদ্ধ থামবে । ভবিষ্যতবাণীও করা অসম্ভব । মনে হচ্ছে জিম্মিদের কপালে দুঃখ আছে । হামাসকে খতম করাই নেতানিয়াহুর একমাত্র লক্ষ্য । নেতানিয়াহু বেশ শক্ত মনের মানুষ - আমারতো তাই মনে হচ্ছে ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩০

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহুদীরা ভয়ংকর জাতি; মনে হয়, নেতানিয়াহুর লোকেরা জিম্মিদের পরিবারদের বুঝায়েছে হামাসকে হত্যার করার সময় জিম্মিদের রক্ষা করা সম্ভব হবে না।

যেই পরিমাণ ইসরায়েলী সৈন্য ভেতরে প্রবেশ করেছে, যুদ্ধ ৭ দিনের শেষ হয়ে যেতো; কিন্তু দেশে নেতানিয়াহু'র জনপ্রিয়তা শুন্যের কোঠায়, সে যুদ্ধকে লম্বা করবে; সাথে সাথে হামাস পরিবারের লোকদের আটকায়ে ফেলবে।

৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫১

আমি নই বলেছেন: ৮ তারিখ থেকে আমি হামাসের অফিসিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেল ফলো করতেছিলাম, করতেছিলাম বলতেছি কারন ২৮ তারিখের পর থেকে আর ঢুকতে পারতেছিনা, সম্ভবত চ্যানেলটি ব্যান করেছে। এছারাও সিএনএন, বিবিসি, আলজাজিরা ও আইডিএফের ইউটিউব চ্যানেলগুলোও ফলো করতেছি। আমার তথ্যের সোর্স এগুলোই।

জিম্মি নিয়ে একটু মুখের কথা বলতে হয় তাই নেতানিয়াহু বলছে। জিম্মির ব্যাপারে সামান্য চিন্তা থাকলেও সন্ত্রাসী ইসরায়েল প্রথমেই এত ব্যাপক আকারে হামলা করতনা, আগে বিভিন্ন মাধ্যমে জিম্মিদের মুক্তির ব্যবস্থা করে তারপর ব্যাপক হামলা করত।

জিম্মির ব্যাপারে হামাসের প্রাথমিক পরিকল্পনা ছিল জিম্মির বিনিময়ে ইসরাইলের জেলে থাকা ৫০০+ শিশুসহ (যার মাঝে ১৫০+ মাইনোর) সকল বন্দিদের মুক্ত করা। কিন্তু ইসরাইল জিম্মিদের ব্যপারে কোনো সিদ্ধান্ত না নিয়েই ব্যাপক বিমান হামলা শুরু করে। বিভিন্ন বিল্ডিংয়ে রাখা প্রায় ৫০জন জিম্মি বিমান হামলার প্রথম সপ্তাহেই প্রান হারায়। এরপর তারা প্রথমে আমেরিকান এবং পরে ইসরাইলি জিম্মিকে কাতারের মধ্যস্ততায় মুক্তি দেয়।

কাতারের মধ্যস্ততায় লাস্ট যে দুইজন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছিল তাদের মুক্তির সময়টাতে অন্তত বিমান হামলা বন্ধ রাখার অনুরোধ করেছিল রেডক্রস, হামাস এবং কাতার, কিন্তু ইসরাইল শোনেনি। এরপর কাতার পুরাই চুপ হয়ে গেছে (হসপিটালে বোমা মারার পর)। ইসরাইল মধ্যস্ততাকারি দেশগুলোর এবং রেডক্রসের ছোট ছোট অনুরোধগুলো রাখলে হয়ত এতদিনে জীবিত সকল জিম্মিই কাতার, মিশরের মধ্যস্ততায় মুক্তি পেত। কিন্তু ইসরাইল কোনো অনুরোধ না শোনায় হামাসও জিম্মিদের ব্যপারে কিছুটা কঠোর হয়।

অনেক আগে আপনার এক পোষ্টের মন্তব্যে আমি Hannibal Directive এর কথা বলেছিলাম, যেহেতু আপনি আমেরিকায় থাকেন এবং ধারনা করেন সঠিক তথ্য পান তাই হয়ত আমার কথা আমলে নেন নাই। সময় পেলে জানার চেষ্টা করেন, তাহলে আইডিএফ জিম্মিদের ব্যাপারে কি মনে করে একটু আইডিয়া পাবেন।

হামাস সমর্থিত বিভিন্ন টেলিগ্রাম গ্রুপে দেয়া পোষ্ট অনুসারে হামাসের প্রাথমিক লক্ষ ছিল শুধু মাত্র সেটেলারদের জিম্মি করা যাতে ভয়ে নতুন কেউ সেটেলার হিসেবে ইসরাইল না আসে, সম্ভবত সে কারনেই থাইদেরকেও জিম্মি করেছে। এর একটা প্রমান অবস্য আছে, কাতারে একজন হামাস নেতা বলেছিলেন ঐ সময়ে তাদের পক্ষে নাগরিকত্ব যাচাই করা সম্ভব হয় নাই। আবার একজন ইসরাইলী নারী সাক্ষাতকারে বর্ননা দিয়েছিলেন হামাস সদেস্যরা তার বাড়ীতে ২ ঘন্টা অবস্থান করলেও তার বা বাচ্চাদের কোনো ক্ষতি করেনাই, শুধু একটা কলা চেয়ে নিয়ে খেয়েছিল। হামাস চাইলে ওদেরকেও নিতে পারত কিন্তু নেয় নাই।

গনহত্যার শুরুটা হামাসের কারনে হলেও বন্ধ করাটা কখনই হামাসের হাতে ছিলনা, এখনো নাই। একমাত্র আমেরিকার নির্দেশে জাতিসংঘ চাইলে হতে পারে। যেহেতু আপনি সঠিক তথ্য পান সেহেতু নিশ্চয় এহুদ বারাকের সাক্ষাতকারটা দেখেছেন, দেখে থাকলে আপনি জানেন আরো ২-৩-৪ সপ্তাহ বা যতদিন সম্ভব ইসরাইল গনহত্যা চালাবে যতক্ষন না সকল পশ্চিমা রাষ্ট্রপ্রধানরা কঠোর মনোভাব দেখাচ্ছে।

আবার গতকালকে নেতানিয়াহু বলেছে তারা যুদ্ধ শেষে গাজার দায়িত্ব নেয়ার প্লান করতেছে এবং নির্দিষ্ট সময় পর পিএ এর কাছে দায়িত্ব বুঝে দেবে (দায়িত্ব নিলে জীবনেও বুঝে দেবেনা)। আপনার একটা পোষ্টে আমি এটাও অনেক আগে বলেছিলাম কিন্তু আপনি ছোট মগজ ইত্যাদি বলে টিটকারি করেছিলেন, আপনার ধারনা ছিল বাইডেন করতে দেবেনা। এখন দেখা যাচ্ছে ছোট মগজের বিশ্লেষন সঠিকের দিকে যাচ্ছে।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাস ৩ জন কিশোরকে হত্যা করার পর, ২০১৪ সালে ৩০০০ ফিলিস্তিনীকে হত্যা করলো ইসরায়েল, গাজাকে মুছে দিয়েছিলো; তাদের স্যাটেলারদের হত্যা করে ও জিম্মি করে আটক ফিলিস্তিনীদের মুক্ত করার প্ল্যানটা আপনার কাছে কেমন লাগে?

মনে হয়, জিম্মিদের পরিবারকে ইহুদীরা মানসিকভাবে প্রস্তুত করেছে যে, গাজায় ইতিহাসের বড় হত্যাকান্ড ঘটানোর জন্য তারা যেন নিজেদের পরিবারের মানুষের মৃত্যু যেন মেনে নেয়; এরা ইহুদী, এরা নিজেদের কারণে সবই করতে পারে।

৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: দুটোই বদমাশ

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



বিশ্বকে অস্হির করে রেখেছে এরা।

৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫০

কামাল১৮ বলেছেন: যুদ্ধ বিরতি না চাইলে যুদ্ধ করুক।সমস্যা কি।যদিও আমি যুদ্ধের বিপক্ষে।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



সমস্যা হচ্ছেে, নিরীহ নারী-শিশুদের কবরস্হানে পরিণত হয়েছে গাজা।

১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৯

আমি নই বলেছেন: ধন্যবাদ টিটকারি করা ছারাই কমেন্টের উত্তর দেয়ার জন্য। এভাবে চললে ভালোই লাগবে।

হামাস ৩ জন কিশোরকে হত্যা করার পর, ২০১৪ সালে ৩০০০ ফিলিস্তিনীকে হত্যা করলো ইসরায়েল, গাজাকে মুছে দিয়েছিলো; তাদের স্যাটেলারদের হত্যা করে ও জিম্মি করে আটক ফিলিস্তিনীদের মুক্ত করার প্ল্যানটা আপনার কাছে কেমন লাগে?

অবস্যই বাজে প্লান, তারা হয়ত এতটা ভয়াবহতার কথা কল্পনাও করতে পারেনি। আমার ধারনা তারা আক্রমন করেছিল দুইটা লাভের আশায়
১. আরব রাস্ট্রগুলোর সাথে ইসরাইলের সম্পর্ক স্বাভাবিকরনে বাধা সৃষ্টি করা
২. সেটেলারদের ভিতর ভয় ঢুকিয়ে দেয়া
তারা দুইটাই পেয়েছে কিন্তু তার মুল্য যে এভাবে দিতে হবে সেটা কল্পনাও করতে পারে নাই। আমার ধারনা মিথ্যাও হতে পারে কিন্তু ক্রনলজি দেখে আমার এমনটাই মনে হচ্ছে।

সত্য বলতে ইসরাইলের ১৪০০ জন মারা যাওয়াটাও আমার কাছে ফেক মনে হয়েছে। আপনি নিশ্চই জানেন ওরা কিভাবে ৪০ জন শিশুর শিরচ্ছেদ বা খাচায় শিশুদের বন্দি রাখার মিথ্যা নিউজ ছড়িয়ে পশ্চিমা বিশ্বকে খেপিয়ে তুলেছিল। তার সাথে বর্ডারে কোনো গার্ড না থাকা, ৫-৬ ঘন্টা ভেতরে থেকে জিম্মিদের নিয়ে নিরাপদে বের হওয়া, জিম্মিদের ছারানোর কোনো চেস্টা না করেই ইসরাইলের ব্যপক বিমান হামলা চালানো এগুলা দেখে মনে হয়েছে হামাস ইসরাইলের পাতা ফাদেই পা দিয়েছে।

মনে হয়, জিম্মিদের পরিবারকে ইহুদীরা মানসিকভাবে প্রস্তুত করেছে যে, গাজায় ইতিহাসের বড় হত্যাকান্ড ঘটানোর জন্য তারা যেন নিজেদের পরিবারের মানুষের মৃত্যু যেন মেনে নেয়; এরা ইহুদী, এরা নিজেদের কারণে সবই করতে পারে।

হুম আপনার ধারনা সঠিক বলেই মনে হয়।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:




হামাসের কিছু করার দরকার ছিলো না; আরাফাতের মৃত্যুর পর, শুধু পিএলও'কে সাহায্য করলে তারা ভুমি ফেরত পেতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.