নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার ধারণা ছিলো, গাজার টানেলে পানি ঢুকিয়ে দেবে ইসরায়েল বাহিনী

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:১৪



হামাসের টানেল শুধু বিমান আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য ভালো; কিন্তু উহা হামাসের জন্য নিজেদের ডিজাইন করা কবরও বটে!

৮ই অক্টোবর থেকে ইসরায়েল যখন গাজায় বিমান আক্রমণ শুরু করেছিলো, ইহাতে শিশু,ও নারী সাধারণ পুরুষেরাই মৃত্যু বরণ ( শহীদ ) করছিলো মুলত ঘর-চাপা পড়ে; হামাস তখন টানেলে! মৃত্যুর সংখ্যা যখন ৫০০০ অতিক্রম করেছে, হামাসের সদস্য ৫০ জনও হয়তো মরেনি।

আমার ধারণা ছিলো ( ইসরায়েলের তথ্যানুসারে ) যেই ব্যাপক পরিমাণ টানেল হামাস খনন করেছে, উহা থেকে তাদের বের করতে ইসরায়েল সামান্য পানি কিংবা সাঁজোয়া গাড়ীর মাফলার থেকে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস প্রবেশ করিয়ে দিলে টানেলের হামাসেরা বেঁচে থাকার কথা নয়।

টানেল সম্পর্কে যত তথ্য এসেছে, সবটুকু ইসরায়েল থেকেই এসেছে; উত্তর গাজায় নাকি টানেলের সংখ্যা বেশী; উত্তর গাজার টানেলের মুখগুলো বন্ধ করলে, টানেলের হামাসেরা বেঁচে আছে বলে, মনে হয় না। টানেলের মুখগুলো বন্ধ করলে, হামাসের কাছে সামান্য অক্সিজেন থাকলে উহা ২/১ সপ্তাহে শেষ হওয়ার কথা।

ইসরায়েলের তথ্যানুযায়ী দ: গাজায় যদি অনেক টানেল থেকে থাকে, সেগুলোর কানেকশান থাকতে পারে মিশরের সীমান্তের কাছাকাছি যায়গায়। এখন মনে হয়, ইসরায়েল মিশরের বর্ডারে সৈন্য নিয়োগ করেছে ও ভাবছে টানেলে পানি ঢূকিয়ে দেয়ার কথা।


মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: দেশের রাজনীতি নিয়ে আপনি অনেকদিন কিছু লিখছেন না।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:




দেশ নিয়ে আমি লিখতে চাচ্ছি না।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৫

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: পানি ঢুকানোর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এর মধ্যেই। হয়তো এর মধ্যেই সেটা বাস্তবায়ন করা শুরু করেছে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হয়, এই ধরণের সম্ভাবনা নিয়ে আমি ৮/৯ তারিখের ( অক্টো ) দিকে লিখেছিলাম।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭

আমি নই বলেছেন: ওরা অনেক আগেই এই প্লান করেছে। হামাসের টানেল সম্পর্কে আমি যত টুকু জানতে পারছি, একটা টানেল অন্য আর একটা টানেলের সাথে সংযুক্ত নয়। হামাস পানি দেয়ার কথা ধারনা না করতে পারলেও গ্যাস প্রয়োগের বিষয়টা জানত তাই একটা টানেলের সাথে অন্য টানেলের সরাসরি কোনো সংযোগ রাখেনি। খুব সম্ভব কমার্শিয়াল টানেলগুলো ধংশ করাই পানি ঢুকানোর মুল লক্ষ। তবে নর্থ থেকে কোনো নিউজ আর বের হচ্ছেনা সুতরাং আপাতত ধারনা করা কঠিন।

ছবিটা প্রকাশ করেছে মোসাদ।


০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২

সোনাগাজী বলেছেন:


টানেল করে হামাস টাকা নষ্ট করেছিলো; তাদের সব ভাবনাই সমস্যাপুর্ণ ছিলো।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন:
টানেল করে হামাস টাকা নষ্ট করেছিলো; তাদের সব ভাবনাই সমস্যাপুর্ণ ছিলো।


কি জানি ভাই, গত দুই মাসে নাৎসি বাহিনি যত গুলো হসপিটাল, ইউনিভার্সিটি, স্কুল, আদালত, এ্যম্বুল্যান্স ইত্যাদি ধংস করল তাতে মনে হয় গাজায় নাগরিক সুবিধা ভালই ছিল, অন্তত কথিত পিএ শাসিত পশ্চিম তীরের চাইতেতো ভালই ছিল।

যাইহোক, নাৎসি জায়ানিষ্টরা যে আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স সহ পশ্চিমাদের গলায় কুত্তার বেল্ট পড়ায়া কন্ট্রোলে আনছে এটা এখন ক্লীয়ার। সাথে এই কুত্তাদের দলে ইউএই, সৌদি, বাহরাইনও আছে। আমার মনে হয়না এরা আর কখনই গলা থেকে নাৎসিদের লাগানো কুত্তার বেল্ট খুলতে পারবে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



গাজায় পিএলও থেকে হামাস ভালো ছিলো, না'হয় ২ মাসে ১৮০০০ হাজার ফিলিস্তিনী কিভাবে শহীদ হলো!

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৯

শাহ আজিজ বলেছেন: ভালো করে পানি ঢুকিয়ে সমস্যার দ্রুত সমাধান করুক ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাস নিজেদের জন্য কবর তৈরি করেছে ১৬ বছর মাটি খুঁড়ে।

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৩

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন:
গাজায় পিএলও থেকে হামাস ভালো ছিলো, না'হয় ২ মাসে ১৮০০০ হাজার ফিলিস্তিনী কিভাবে শহীদ হলো!


আমি ভালো খারাপের কথা বলি নাই, আপনি টাকার কথা বললেন তাই বললাম, গাজা দেখে মনে হয়না ওরা পুরা টাকা টানেলের পিছনে ব্যায় করেছে বরং উন্নয়নমুলক কাজও করেছে বলেই মনে হয়। তাছারা অত কিছু কোথা থেকে আসল?

১৮,০০০ ফিলিস্তিনীকে নাৎসি বাহিনি গায়ের জোরে হত্যা করেছে এবং পুরো ডিসেম্বর জুরেই করবে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মাঝে হয়ত সব কিছু ধংশ করে গাজাকে পুরোপুরি বসবাসের অনপুযুক্ত করতে পারবে, একমাত্র গাজা বসবাসের অনপুযুক্ত হলেই নাৎসি বাহিনি থামবে (সময়ের এদিক ওদিক হতে পারে)। ধংশ-হত্যা হামাস থাকলেও করবে, হামাস না থাকলেও করবে। ৭ অক্টোবর হামাস যা করেছে তার জন্য শুরুটা হয়েছে কিন্তু ২ মাস ব্যাপি হত্যা-ধংশ এটা পুরোটাই গায়ের জোরে। এটা কোনোভাবেই জাস্টিফাই করা যায়, হামাস আলকায়েদা, আইসিস কোনো কিছু দিয়েই নয়।

যুদ্ধ আজকে থামলে বেশি খুশি হতাম তবে নাৎসি জায়ানিষ্টরা শান্তি চায় না।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি ইসরায়েলকে যেভাবে জানেন, ৭ই অক্টোবরের পর, আপনি কি আশা করেছিলেন?

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০০

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনি ইসরায়েলকে যেভাবে জানেন, ৭ই অক্টোবরের পর, আপনি কি আশা করেছিলেন?


ইসরায়েলকে যেভাবে জানি ওদের পেট কখনই ভরবেনা। ওদের সুযোগ দিলে ওরা পুরো দুনিয়ার সকল মানুষকেই হত্যা করবে, কারন ওরা নিজেদের গড চুজেন দাবী করে এবং মনে করে একমাত্র ওদেরই দুনিয়ায় থাকার অধিকার আছে। হামাস হয়ত ওদের একটা সুযোগ দিয়েছে কিন্তু তার মানে এই নয় ওরা যা খুশি তাই করবে। বাস্তবতা হল ওরা যা খুশি তাই করতেছে, আর ওদের থামানোর ক্ষমতা কারোই নেই। আমেরিকা, ব্রিটেন, জার্মানি, ফ্রান্স কারোরই থামানোর ক্ষমতা নেই।

৭ই অক্টোবরের পর আমার প্রাথমিক ধারনা ছিল নাৎসিরা ১০-১৫ দিন ইচ্ছামত গনহত্যা করবে তারপর সোকল্ড মোড়লরা যুদ্ধ থামিয়ে দেবে। কিন্তু মোড়লরা আর মোড়ল নাই।

অফটপিকঃ আপনি কি ইউএসএস লিবার্টির ব্যাপারে কিছু জানেন? হারেৎজ প্রকাশ করেছে ইসরাইল জেনে শুনেই ইউএসএস লিবার্টিতে হামলা করে মিশরকে ফাসিয়েছিল। ঘটনা কি সত্য?

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



না, আমি ইউএষএষ লিবার্টির পুরো ব্যাপার জানি না; এগুলো নিয়ে আমেরিকা যা বলেছে অতটুকু জানি।

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: হামাস পুরোটা ধংশ হোক
এটা মনে হয় খোদ আমেরিকা চায়না ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকা হামাস, হুমাস দিয়ে কি করবে?

আমার ধারণা, হামাস এখন থেকে জর্ডান, সিরিয়া ও আমিরাতে ছড়ায়ে পড়বে।

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৪৬

শ্রাবণধারা বলেছেন: এখন এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যে ইসরাইলের যুদ্ধটা আসলে হামাসের বিরুদ্ধে নয়, গাজাবাসীর বিরুদ্ধে। হামাসের বিরুদ্ধে হলে তারা হাসপাতালে, রিফিউজি ক্যাম্পে বোমা ফেলে ১৬ হাজার গাজাবাসীকে মেরে ফেলতো না।

আমার মনে আছে আপনি শুরুর দিকে বলেছিলেন যে ইসরাইল টানেলে পানি ঢুকিয়ে দেবে।

রবীন্দ্রনাথ আমেরিকানদের সম্পর্কে লিখেছিলেন যে "যখন এক জাতি আর-এক জাতিকে আহার করিতে বসে তখন ভক্ষ্য জাতি মরে এবং ভক্ষক জাতির শরীরেও বিষ প্রবেশ করে। আমেরিকানদের রক্তের মধ্যে বিষ গেছে।"

আমি ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করছি ইসরাইলের ক্ষেত্রে এই বিষক্রিয়ার পরিণতি দেখার জন্য।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহুদীদের বিশ্ব ছোট হয়ে গেছে; ওরা সারা বিশ্ব থেকে বিতাড়িত হয়ে আমেরিকা ও ইসরায়েলে চলে আসবে। আমেরিকায় বিষ বলতে, ট্রাম্প ক্ষমতায় চলে আসার সম্ভাবনা ৫৫ ভাগ।

গাজাবাসী নিজেই "হিউম্যান শিল্ড" তৈরি করেছিলো, ইসরায়েল সেটার জন্য হামাসকে দোষ দিয়েছিলো; আসলে, উহা করেছিলো গাজাবাসী; ফলে, যুদ্ধ ফিলিস্তিনীদের বিপক্ষে।

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


হামাস নির্মুল করতে পারবে ভেবেই আক্রমণ হচ্ছে,ভূল/সঠিক পরে বুঝা যাবে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১০

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাস বিনষ্ট করতে গিয়ে ১০০ গুণ বেশী হামাসেরসৃষ্টি করেছে; এবার জর্ডান ও মিশরও বিপদে পড়বে।

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: গাজাবাসী নিজেই "হিউম্যান শিল্ড" তৈরি করেছিলো, ইসরায়েল সেটার জন্য হামাসকে দোষ দিয়েছিলো; আসলে, উহা করেছিলো গাজাবাসী; ফলে, যুদ্ধ ফিলিস্তিনীদের বিপক্ষে।

এই হিউম্যান শিল্ড বিষয়টা একটু ক্লীয়ার করবেন?

এ যাবৎ আইডিএফ দাবি করত হামাস নাকি গাজাবাসিকে হিউম্যান শিল্ড হিসেবে ব্যাবহার করতেছে। যদিও ৮ তারিখ থেকেই আমেরিকা, ইসরাইলের ড্রোন পরে ব্রিটেনের ড্রোন গাজায় মোতায়েন ছিল, কিন্তু এমন কোনো প্রমান দিতে পারে নাই যা থেকে হামাসের হিউম্যান শিল্ড বিষয়টা প্রমানিত হয়।

আজকে আপনার মন্তব্য থেকে জানলাম গাজাবাসী নিজেই "হিউম্যান শিল্ড" তৈরি করেছিলো।

আমরা যা দেখেছি ১১-১২ লাখ মানুষকে ২৪ ঘন্টার মাঝে নর্থ থেকে সাউথে সরে যেতে বলা হল। কোনো উন্নত ট্রাসপোর্ট ছারা এটা কখনই পসিবল নয় সেটা নাৎসি বাহিনিও জানত, তার উপর পলায়নরত মানুষের উপর বিমান হামলা করে ৭০+ হত্যা করে সাউথে যেতে বাধাও নাৎসি ইসরাইলই দিয়েছিল। ফলে বাধ্য হয়েই বেশির ভাগকে নর্থেই থাকতে হয় এর সাথে কিছু মানুষ সিদ্ধান্ত নেয় তারা মরে গেলেও জন্মস্থান ছারবেনা। আপনি কি এটাকেই গাজাবাসীর তৈরি "হিউম্যান শিল্ড" বলতেছেন? সম্ভব হলে একটু ক্লিয়ার করেন।

শ্রাবণধারা বলেছেন: এখন এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যে ইসরাইলের যুদ্ধটা আসলে হামাসের বিরুদ্ধে নয়, গাজাবাসীর বিরুদ্ধে। হামাসের বিরুদ্ধে হলে তারা হাসপাতালে, রিফিউজি ক্যাম্পে বোমা ফেলে ১৬ হাজার গাজাবাসীকে মেরে ফেলতো না।

একমত, হামাস একটা অযুহাত মাত্র, নাৎসিরা যতটা পসিবল গনহত্যা করার টার্গেট নিয়েই মাঠে নামছে। আইডিএফের স্পোকপার্সন কোনো রেশিও দিতে পারে নাই যে একজন হামাসকে মারতে কতজন সিভিলিয়ানকে হত্যা করতে হয়েছে। সেটা ১০০ জনে ১জনও হতে পারে ইভেন আরো কমও হতে পারে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



৮ ই অক্টোবর থেকেই ইসরায়েল রেসিডেনডিয়াল বিল্দিংগুলো আক্রমণ করে, এতে বিপুল পরিমাণ সিভিলিয়ান প্রাণ হারায়; তখন হামাস ছিলো টানেলে, হিউম্যান শিল্ডের দরকার হয়নি; ইসরায়েল মৃত্যুর কারণটা হামাসের উপর চাপানোর জন্য মিথ্যা বলেছিলো যে, হামাস "হিউম্যান শিল্ড ব্যবহার করে"।

উত্তর গাজা থেকে যখন মানুষ সরায়েছে, হামাসদের পরিবারের ও কিছু সাধারণ মানুষ হামাসদের রক্ষার জন্য/সাহায্য করার জন্য রয়ে গিয়েছিলো; আমি সেই মানুষদের বেলায় বলেছি যে, গাজার মানুষ নিজের থেকে হিউম্যান শিল্ড তৈরি করেছিলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.