নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারদের মুখ থেকে আপনি হাদিস শুনতে চান?

১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫


,
আপনি যদি সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারদের মুখ থেকে হাদিস শুনতে চান, ভালো; শুনতে থাকুন। আমি এসব প্রফেশানেলদের মুখ থেকে দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি, বাজেট, চলমান সরকারী প্রোগ্রাম, চাকুরী সৃষ্টি, জাতির উন্নয়ন, মানুষের অধিকারের কথা শুনতে চাই মাত্র; হাদিস শুনতে চাই ব্লগার নতুন নকিব থেকে; তবে, উনি পোষ্ট না'দিয়ে চুপ থাকলে আমার খুবই ভালো লাগে।

ব্লগার মহাজাগতিক চিন্তা হাদিস নিয়ে কথা বললে মোটামুটি চলে; উনাকে চেপে ধরলে উনি সব হাদিসকে "বিগ ব্যাং থিওরীর" আলোকে ব্যাখ্যা করতে পারেন। উনি সুন্দর সনেট লিখেন, ক্ম্প্যুটার শেখান।

আমার ধারণা, আমাদের ব্লগার কলাবাগান১ লাইফ-সায়েন্সে খুবই উঁচু লেভেলের জ্ঞান রাখেন; বাইওলোজী, ভাইরোলোজী ও বাইও-মেডিক্যাল বিষয়ে উনার পোষ্টগুলো খুবই উল্লেখযোগ্য। উনার একটা দুর্বল দিক হচ্ছে, উনার কোন লেখা উনাকে ইসলামিক স্কলার হিসেবে ব্লগে প্রতিষ্ঠিত করেনি আজো! ব্লগার 'নতুন' আরব দেশে থেকেও হাদিসকে জোর দিচ্ছেন না; মনে হয়, উনি আরবদের বুঝেন সহজেই।

এই রকম হাতে গোনা কয়েককন ব্লগার ব্যতিত প্রায় সবার লেখায় সময় সময় ইসলামিক জ্ঞানের আভাস পাওয়া গেছে, ব্লগের প্রায় সবাইকে ইসলামিক স্কলার বলা সম্ভব। আমাদের জাদিদ সাহেব থেকে জেনে নেবেন, কখন কিভাবে দোয়া করতে হয়; সম্প্রতি উনি কোন ১ মোল্লার দোয়ায় খুশী না'হয়ে নিজের সিষ্টেম নিয়ে আলোচনা করেছেন।

সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারগণ যখন হাদিস নিয়ে কথা বলেন, তখন ধরে নেবেন যে, এরা আসলে প্রফেশানেল নন; এরা কোনভাবে জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার মতো করে, টেনেটুনে পড়ালেখা করেছেন; এখন নিজের প্রফেশানে টিকে নেই, মোটামুটি বাতিল।

আমি মনে করি, মানুষ যেই বিষয়ে পড়ালেখা করেন, শুধু সেই বিষয়ে ভালো লিখতে পারেন; যারা কোন বিষয়ে সঠিকভাবে লিখতে পারেন না, তারা ধর্মকে পুঁজি করে লিখতে চান, কিন্তু লেখা কাউয়ার ঠ্যাং, বকের ঠ্যাং হয়ে যায়।


মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

কামাল১৮ বলেছেন: একজন প্রাক্তন সচিবের পক্ষ নিয়ে আপনার সাথে তর্ক করা আমার ভুল ছিলো।এথন বুঝতে পারছি তিনি একজন উঁচু দরের কাঠমোল্লা।আপনার এই দূরদৃষ্টির জন্যই আপনাকে ভালেলাগে।আমরা কাঁচকে মনে করি হীরা।আপনি কয়লা থেকে হীরা খুঁজে বের করতে পারেন।

১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:




আমার অভিজ্ঞতা আপনার থেকে অনেক কম; তবে, লেখার ধরণ দেখে কিছুটা অনুমান করতে পারি।

২| ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারগণ যখন হাদিস নিয়ে কথা বলেন,......
............................................................................................................
আমি তাদের বলি ভন্ড ভন্ড চরম ভন্ড !!!
অনেক দেখেছি , সারা জীবন অবৈধ অর্থ উপার্জন করে শেষ জীবনে
তাবলিগ, জামায়ত করে বেড়ায় ।
তবে শতকরা ১% সৎ থাকতে পারে ।

১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার ব্যুরোক্রেট ভবন, সেক্রেটারিয়েটটা একটি সার্কাস ছাড়া অন্য কিছু নয়, চোর-ডাকাতদের আড্ডাখানা। সচিবদের সাপোর্টে জিয়া টিকে গিয়েছিলো।

৩| ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আপনি একদিন হাদিস ব্যাখ্যা করে একটা পোস্ট দিন।

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



১৪০০ আগে, নবী (স: ) কি ধরণের কথাবার্তা বলতে পারেন, সেটাকে অনুমান করে পোষ্ট দেবো।

৪| ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: @শূন্য,হাদিস হলো কোরানের ব্যাখ্যা,আর হাদিসের ব্যাখ্যা আছে ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ গ্রন্হে।পিডিএফ আছে।ডাউনলোড করে পড়তে পারেন।

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



কোন নবী আজকের আমেরিকান কোন স্কুলের ১২ শ্রেণী শেষকরা বালকের সমান বুদ্ধিমান ছিলেন না নিশ্চয়।

৫| ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমি অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তাই সঠিক জানি না বলে জানতে চাচ্ছি। সামুতে রাজিব সাহেবের অনুপস্থিতির কারণ কি ব্যান?

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



সামুতে কিছু ব্লগার আছেন, যারা সত নন; রাজিব তাদের বিপক্ষে কথা বলেন ও আমার ব্যান, সেমিব্যানের বিপক্ষে কথা বলেন।

৬| ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১:৩৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মানুষ যেই বিষয়ে পড়ালেখা করেন, শুধু সেই বিষয়ে ভালো লিখতে পারেন; - না একাডেমিক এর বাইরেও কারো কারো অনেক ভালো নলেজ থাকতে পারে এবং ভালো লিখতে পারে।

তবে ধর্মের বিষয়টা ভিন্ন- এই দেশের আবাল, বৃদ্ধা, বণিতা থেকে শুরু করে, শিক্ষিত, অশিক্ষিত সবাই ধর্মীয় বিষয়ে বিশেষজ্ঞ।

আমার কাছে হাসি পায় তখন- যখন দেখি সাধারণ লাইনে পড়া লেখা করা একজন ব্যক্তির চিন্তাধারা, কথা-বার্তা এবং লেখায় মাদ্রাসার ভাবধারা ফুঁটে উঠে তখন।

অজ্ঞদের বুদ্ধিমানদের ফলো করা উচিৎ ছিলো কিন্তু আমাদের দেশে হয় উল্টোটা মানে, বুদ্ধিমানেরা অজ্ঞদের ফলো করে হাদিস মুখস্ত করে।

যতদিন পর্যন্ত মানুষের মথা থেকে কুরআন-হাদিস কেন্দ্রিক চিন্তা চেতনা দূর না হবে ততদিন পর্যন্ত মানুষের কমন সেন্সও গ্রো হবে না, ঢাকার জ্যামের মত মানুষ চিন্তা ধারাও চিরকাল জনজটেই আটকা থাকবে।

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের পড়ালেখার মান, সংস্কৃতির মান, জাতির আচরণ খুবই নীচু। রাজনীতি, সমাজনীতি ও অর্থনীতির কারণে মানুষ অসৎ হয়ে গেছেন; ফলে, পিএিচডি, মক্তবের মোল্লা ও ভুমিদস্যুদের আচরণ একই রকম।

৭| ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:২৪

ধুলো মেঘ বলেছেন: ইসলামী শিক্ষার সৌন্দর্য এটাই যে কুরআন হাদীসে পিএইচডি করা ব্যক্তির চেয়েও একজন চায়ের দোকানদার কুরআনের আয়াতের ভালো ব্যাখ্যা করতে পারে। কুরআন হাদীস পড়াশোনা নয়, অনুভব করার ব্যাপার - হৃদয়ে ধারণ করার ব্যাপার। আপনি যদি কেবল বুঝতে পারেন যে আল্লাহ আপনাকে কেন দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং আপনার কাছে কি চান - তাহলে কুরআন হাদীস বোঝা আপনার কাছে একদম পানি।

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



কমজ্ঞানী মানুষেরা ধর্ম সৃষ্টি করেছেন; জ্ঞানী মানুষেরা ইউনিভার্সিটি ও আধুনিক সভ্যতার ও সৃষ্টি করেছেন।

৮| ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:২৫

অহন৭১ বলেছেন: কেমন আছেন গাজী দাদা? আমি আহরহ...........

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি ভালো আছি, ধন্যবাদ; আপনাকে ব্লগে দেখিনি অনেক দিন; ব্যনা-সেমিব্যানে পড়েছেন?

৯| ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরা ডিপার্টমেন্ট ফার্মেসী এর চেয়ারম্যান কে ইউটিুবে দেখলাম যে ওয়াজ করছেন কোন এক মাহফিলে!!!!! যেখানে উনার থাকার কথা কোন ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সে যুগান্তরী কোন আবিস্কার নিয়ে সাইন্টিফিক টক দেওয়া...সেদিন দেখলাম বায়োকেমিস্ট্রির সদ্য রিটায়ার্ড ম্যাডাম সুরা বাকারার সাথে রমজানে উপোস থাকার কথা লিংক্ডইন পোস্ট করছেন। উনি আমাকে চিনেন, না হলে কমেন্ট করতাম যে হিন্দুরা তো ইসলাম এর জন্মের আগে থেকেই উপোস করে তারা কোন সুরা বাকারা পড়েছে...।

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



লন্ডন, আমেরিকা ও আরবের জামাতীরা এসব নীচুমানের, কপট-জ্ঞানীদের কিনে নিচ্ছে; দেশের সামাজিক পরিবেশ পাকিস্তানের সমান।

১০| ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

কলাবাগান১ বলেছেন: পোস্ট বিরতি দিয়েছি...এই ব্যান ব্যান খেলা ভাল লাগে না...তেমন কোন পোস্টও সামুতে আসে না এখন...।

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



সামুর জিজস্ব বিজন্যাস প্ল্যান আছে, উহা মাদ্রাসা চালানোর কাছাকাছি কিছু একটা হতে পারে।

১১| ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধুলো মেঘ বলেছেন: ইসলামী শিক্ষার সৌন্দর্য এটাই যে কুরআন হাদীসে পিএইচডি করা ব্যক্তির চেয়েও একজন চায়ের দোকানদার কুরআনের আয়াতের ভালো ব্যাখ্যা করতে পারে। - এই বিষয়টিই আমি উপরের কমেন্টে বুঝাতে চেয়েছি, যে যত বড় নাদান সে ততবেশী কুরআন হাদিসে অভিজ্ঞ।

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



স্কুল, কলেজে ও ইউনিভার্সিটিতে পড়ালে হয় না, সেখানে ধুলোমেঘ, আবর্জনা, ই্ত্যাদি তৈরি হচ্ছে।

১২| ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৬

এম ডি মুসা বলেছেন: যে বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন, তার বাইরে বর্তমানে পড়াশোনা করতে হয়, বর্তমান কর্ম কমিশন এর পরীক্ষা, সব বিষয়ে পড়তে হয়..... তাই মানুষ বেশিরভাগ গুগল সার্চ এর তথ্য মোতাবেক , বর্তমান জ্ঞানের পরিধি বেড়েছে। ধর্ম দিয়ে পেট চলে না, পেট চালানো হয়, সিস্টেমে

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি জানি আপনি আমার লেখা পছন্দ করেন; আমিও আপনার মনোভাব পছন্দ করি; আপনি পারলে, কোন শহর এলাকায় গিয়ে কলকারখানায় কিছুদিন ফ্রি কাজ করে, কাজ শিখুন।

১৩| ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০০

আলামিন১০৪ বলেছেন: প্রকৌশলী-ডাক্তার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎপাদ? আমার ধারনা আপনি ন্যাশনালেরও যোগ্য নন। আম্রিকার কোন বিশ্ববিদ্যালয় আপনাকে ডিগ্রি দিয়েছে?

১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকার নিউজার্সির Rutgers University আমাকে ডিগ্রি দিয়েছে; অনলাইনে একটি ভর্তির ফরম ফিল-আপ করে দেখেন, আপনাকে কি বলে ওরা।

১৪| ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৪৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ডিজিটাল যুগে হুজুরদের কি প্রয়োজন?

২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



জাতিকে পংগু করার জন্য হুজুরদের দরকার আছে সমাজে।

১৫| ২০ শে মে, ২০২৪ ভোর ৬:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:





খেতাবদারী, তকমাধারী, আজহারি, দেওবন্দী, মাদানী প্রভৃতি মার্কামারা হুজুরদের মনোপলিতে হাত লাগানোর
জন্য ধর্মীয় বিষয়ে সাধারণেরো লেখালেখি খুবই জরুরী। হুজুরদেরকে নিয়ে আসতে হবে সাধারণের কাতারে।

জন্ম থেকেই কেও যে ধর্মের অনুসারী সে তার দীর্ঘ জীবনে বিবিধ প্রকারে ধর্ম বিষযক জ্ঞান লাভের অধিকারী
হতে পারে । ধর্ম শাস্র কোন বৈজ্ঞানিক লেবরেটরীতে পরীক্ষা নিরীক্ষার বিষয় নয়।সেটা পুরাটাই বিশ্বাসের বিষয়।
কেও বিশ্বাস করলে ভাল , আর বিশ্বাস না করলে ল্যাটা চুকে গেল , বাছ কথা শেষ ।

তবে ধর্ম শাস্রে থাকা বেশ কিছু বিষয় আধুনিক বৈজ্ঞানিক পরিক্ষায় সঠিক বলে প্রমানিত হয়েছে,যা অনেক
ধর্মীয় আলোচনায় উঠে আসে বিশ্বাসীদের বিশ্বাসকে আরো একটু পোক্তা করার জন্য । তবে বৈজ্ঞানিক
গবেশনায় মাত্র অতি সীমিত সংখ্যক কিছু বিষয় আজতক প্রমানিত, অবশ্য তার সবগুলিই আবার তা
হুজুরদের হাতে নয়, বেশীর ভাগই হয়েছে ধর্মীয় ও বিধর্মীয় বিজ্ঞানীদের হাত ধরেই ।

অপরদিকে ধর্ম শাস্রগুলি খুব সহজ সরল ভাষায় সকলের বোধ গম্য করে রচিত ।
অতি উচ্চমার্গের ধর্মীয় পন্ডিতগনই এর বিবিধ ব্যখ্যা বিশ্লেশন ও তরজমা দিয়ে
একে সাধারণের কাছে দুর্বোধ্য ও কঠীন করে তুলছেন যুগ যুগ ধরে ।

তাই সহজ সরল কথায় সেগুলিকে মূলে ফিরিয়ে আনার জন্য ধর্মীয় আচার আচরণ
নিয়ে সকলেরই কমবেশী লেখালেখির প্রয়োজন আছে । আলোচনা ও সমালোচনায়
সঠিক ও সত্য বিষয় উঠে আসে ।

ধর্মের সাথে কর্মের সংঘাত দুর করে, কর্মের সাথে ধর্মের সমন্বয় করা এখন সময়ের দাবী,
তা না হলে সমাজ ও ধর্ম দুটোই মুখ থুবরে পড়বে, এ পতন কেও ঠেকাতে পারবেনা ।

একটি বিষয় নিয়ে গঠনমুলক আলোচনা সমালোচনা সবসময়ই মঙ্গল বয়ে আনে ।
যাকে বলে থিসিস এন্টিথিসিস ও সিনথেসিস ( মতবাদ -প্রতিবাদ - সংশ্লেষণ) ।


২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ধর্ম গ্রন্হগুলোতে মানুষের হাজার যুগের সন্চিত সমাজ জ্ঞান, রাজনৈতিক জ্ঞান, মানুষের বিশুদ্ধ আচরণ ও জীবনের সারমর্মগুলোকে রীতিনীতি হিসেবেনেয়া হয়েছে। তোরাহ লেখার পর সাড়ে ৩ হাজার কেটে গেছে; এই সারে ৩ শত বছরের সভ্যতার কথা তো তোরাহে যোগ করা সম্ভব হয়নি; ইহা সমস্যার সৃষ্টি করেছে: মুসা (আ: ) সময়ের উহুদীরা ও আজকের ইসরায়েলের ইহুদীরা এক নয়। আমি ধর্মীয় গ্রন্হগুলোর শিক্ষাকে উদাহরণ দিয়ে বুঝাতে চেষ্টা করেছি।

দেেশের সচীব কেন ধর্ম নিয়ে লিখছে? দেশে চাকুরী কিভাবে সৃষ্টি করা হলো ৫২ বছর, সেটা কে লিখবে? সচিব যদি ধর্ম নিয়ে লেখে, ব্যাংকের ক্যাপিটেল লস নিয়ে কে লিখবে, ব্লগার অপু , শায়মা, নাকি ব্লগার না'হল তরকারী?

১৬| ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




সচিবেরা কোন চাকুরী সৃষ্টি করেনা , করতে পারেনা , তারা পারে চাকুরীর সংকোচন ঘটাতে ।

সরকারী , আধাসরকারী , ও স্বায়ত্বসাসিত সংস্থার অধীনে মিল কল কারখানা সহ সকল
প্রকল্পে চাকুরী সৃজিত হয় উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় । প্রকল্প দলিলগুলি প্রনয়ন করেন
সংস্লিষ্ট সংস্থা সমুহের পরিকল্পনা বিভাগের ডেক্স পর্যায়ের কর্মকর্তাগন , অবশ্য কিছুটা
গাইড লাইন দেয়া হয় উচ্চ পর্যায় হতে ।
যাহোক চুড়ান্ত প্রকল্প দলীল প্রনয়ন হতে শুরু করে এর আনুমোদন , বাস্তবায়ন
পর্যায়ে জনবল সৃজন কাঠামোতে সংখ্যা কেবল বিবিধ অজুহাতে কমতে থাকে । কোন একটি
প্রকল্প মুল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভার কার্যপত্রে বর্ণিত কথামালার একটি নমুনা নীচে দেখানো হলে ।


অনেক প্রকল্প সমাপ্তির পরে সে সকল প্রকল্পে নিয়োজিত জনবলের আনেকের চাকুরী
প্রকল্প সমাপ্তির পরে শেষ বা বিলুপ্ত হয়ে যায় , আর কিছু প্রকল্প কার্যক্রম তার জনবলসহ
রাজস্ব বাজেটে স্থানান্তরিত হয়ে চাকুরীর স্থায়ীত্বতা পায় । আর প্রকল্প হতে রাজস্বখাতে
জনবল স্থানান্তরিত হওয়ার প্রক্রিয়াতে যাচাই , বাছাই ও বিবিধ কারণে জনবল সংখ্যা অনেক
ক্ষেত্রে কমে যায় । অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি যতবারই ফাইল উপরের দিকে যায় ততবারই
বলা হয় এত অপ্রয়োজনীয়জনবল কেন। শুধু অতি প্রয়োজনীয় জনবল রেখে পুণরায় সংসোধিত
প্রস্তাবনা পেশের জন্য বলা হয় ।

প্রকল্পখাত হতে রাজস্বখাতে জনবল স্থানাস্তরের সময় আমি বহু চাকুরীজীবির কান্না দেখেছি ।
খবরের কাগজ খুললেও দেখা যাবে প্রকল্পে নিয়োজিত জনবলের বুকফাটা কান্না ।
প্রকল্প মেয়াদ শেষের পর বিনা বেতনে বছরের পর বছর চাকুরীর পিছনে লেগে থাকার
দুঃসুহ যন্ত্রনার কথা দেখা যাবে অনেক খবরের কাগজের শিরোনামে ।

ব্যাংকের ক্যাপিটেল লসের বিষয়ে অন্যত্র যথাসময়ে কথা বলা যেতে পারে ।




২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



অথর্ব ও অদক্ষ লোকেরা সরকার চালাচ্ছে, তাই জাতির কন্যারা ঘরে ঘরে চাকুরাণী হচ্ছে; আর পুরুষেরা আরব গিয়ে গতর খাটছে।

১৭| ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

এম ডি মুসা বলেছেন: কারখানায় একটানা কাজ করছি দুই বছর। তারপর কম্পিউটারের উপর প্রশিক্ষণ নিয়েছি। আরো অনেক কাজের অভিজ্ঞতা আছে। আসলে কি বলব আর

২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



কিসের কারখানা? কি ধরণের কাজ করেছিলেন?

১৮| ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:০১

দক্ষিণ মেরু বলেছেন: হ্যাঁ, ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার, পিএইচডি ধারীদের থেকে আমি হাদিস শুনতে চাই। আমার মনে হয় যারা এমন বিশেষায়িত বিষয়ে উচ্চশিক্ষিত তাদের যেকোন বিষয় বুঝার ও বুঝানোর দক্ষতা অন্যদের থেকে বেশি।ম্যারিল্যান্ডে এক মসজিদে একজন ডাক্তার আর বেশ কয়েকজন পিএইচডি ধারীদের থেকে অনেকবার হাদিস আর হাদিসের ব্যাখ্যা শুনেছি। আলহামদুলিল্লাহ উনারা অন্যদের থেকে অনেক ভালো ব্যাখ্যা করতে পারেন আর অনেক বেশি জ্ঞান রাখেন। ইনারা সবাই একাডেমিক পড়ালেখার বাহিরে কোরান-হাদিস নিয়ে অনেক পড়ালেখা করেন।

২০ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার পড়ালেখা কতদুর? হাদিস যদি দরকারী জ্ঞান হতো, উহাতে পিএইচডি করার ব্যবস্হা থাকতো, উহা মক্তবের বিষয় হতো না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.