নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

Z-Force নিয়ে ব্লগার "খাজা বাবার" ভুল তথ্য

২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০



সামুর প্রথম পাতায় এখনো ব্লগার "খাজা বাবার" একটি পোষ্ট ঝুলছে, যেখানে তিনি বলছেন যে, "মুক্তিযোদ্ধা অফিসারেরা" শেখকে হত্যা করেছে; দু:খের বিষয়, মনে হয়, উনি যুদ্ধ সম্পর্কে কোন কিছু না জানাতে অনেক অফিসারকে "Z-Force"এর অফিসার বলে চালিয়ে দিয়েছেন।

২৫শে মার্চ রাতে (১৯৭১ সাল ) পাকীরা চট্টগ্রাম দখল করতে পারেনি; চট্টগ্রামে যুদ্ধ যদিও সেই রাতেই শুরু হয়েছিলো; কিন্তু চট্টগ্রাম বাংগালীদের দখলে ছিলো; চট্টগ্রামে পাকীদর সাথে ১ম সন্মুখ যুদ্ধ হয় "কুমিরা"তে ২৭ মার্চ; সেদিন কুমিল্লা থেকে ৮৫ ট্রাক পাকী সৈন্য চট্টগ্রামের প্রবেশের সময় ইপিআর, বেংগল ও আনসার বাহিনীর এ্যামবুশে পড়ে সেখানে। সেখানে নেতৃত্বে ছিলেন মেজর রফিক, ক্যা: এনাম, ক্যা: মাহফুজ ও ক্যা: ভুঁইয়া। সেই সময়, মেজর জিয়া কালুর ঘাটে অবস্হান নিয়ে ছিলেন।

মেজর রফিকের গ্রুপ ও জিয়ার গ্রুপ পরের সপ্তাহ থেকে Z-Force ( জিয়া বাহিনী ) হিসেবে পরিচিত হয়; তখনো বাংলাদেশে সরকার গঠিত হয়নি; "সেক্টর"ও গঠিত হয়নি। পরে যখন সেক্টর গঠিত হয়, ফেনী থেকে কক্সবাজার অবধি ১ নং সেক্টরের এলাকা বলে ঘোষিত হয়।

Z-Force'এর শুরু থেকে শেষ অবধি(মার্চ-সেপ্টেম্বর ) Z-Force'এর অফিসারেরা হলেন:

১) মেজর জিয়া ২) মেজর রফিক ৩) মেজর মীর শওকত আলী ৪) ক্যা: মাহফুজ ৫) ক্যা: এনাম ৬) ক্যা: হামিদ ৭) ক্যা: ওলি ৮) ক্যা: শামসু ৯) ক্যা: কাদের ১০) ক্যা: আলী ১১) ক্যা: ভুঁইয়া ১২) লে: খালেদ।

১ জন ক্যাপ্টেনের নাম আমি ভুলে গেছি, তিনি পরে মনে হয়, ফেনী থেকে, জিয়ার সময় বা পরে এমপি হয়েছিলেন। ডালিম , ফালিম ও কার কার নাম Z-Force'এ যোগ করছেন খাজা বাবা; ডালিম ও শেখের হত্যাকারী অফিসারেরা যুদ্ধের শুরুতে পাকী বাহিনী থেকে পালিয়ে যায়; কিন্তু যুদ্ধ যোগদান করেনি; যুদ্ধ শেষ হওয়ার মাস খানেক আগে অনেক অফিসার ও বেংগল রেজিমেন্টের সৈনিক যুদ্ধ জয়েন করেছিলেন।






মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১

কামাল১৮ বলেছেন: ১২,লে:খালেদ কি খালেদ মোশাররফ? স্মৃতিথেক্ লিখছ্ন নাকি কোন বইয়ের সাহায্য নিয়েছেন।

২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



না, ইনি ১ জন তরুণ লে: ছিলেন; তখন মেজর খালেদ মোশাররফ ছিলেন ২নং সেক্টরের ( কুমিল্লা, ঢাকা ) কমান্ডার।

২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমি কারো লেখা ১ পাতাও পড়িনি; আমি যা দেখেছি, সেটা লিখছি। একমাত্র ক্যাপ্টেন কাদের ও ক্যা: ভুঁঈয়া ব্যতিত বাকীরা আমার কমান্ডার ছিলেন বিবিধ সময় ও অপারেশনে।

২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

মাকার মাহিতা বলেছেন: সোনগাজী ভাই, সামুতে আপনার বয়স ১০ কি বারো, তাই না?

২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:




১২ বছর

৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




এরশাদের আমলে যে কোন মিছিলে বলা হতো" জ্বালো জ্বালো আগুন জ্বালো ।

কিন্তু তারা মূলত কোথাও য আগুন জ্বালাতো না।

এটা স্লোগান ছিল মাত্র।

কিন্তু এখনকার রাজনীতিতে কোন স্লোগান নেই।

সরাসরি যে আগুন ধরিয়ে দেয় কলকারখানা, বাসভবন, ৩২ নম্বরে, অফিস আদালতে, রেলগাড়ি ইত্যাদিতে।

২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:




এরা তালেবান, এরা ইয়েমেনী হুতি।


৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: অন্যতম খুনীরা মুক্তিযোদ্ধা ছিলো না। তারা কুয়েতে একটি ট্রেনিংয়ে ছিলো ১ বছর মেয়াদী। তবে তারা প্রবাসী সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছিলো।

২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



এদের বড় অংশ যুদ্ধে ছিলো না।

৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মূল দুই কিলার মেজর ফারুক ও রশিদ। জেনারেল জিয়া ছিলেন মেজর ফারুকের চাইতে ১৩ বছরের সিনিয়র। ১৯৬৫ সালে ফারুক ও রশিদ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং রিসালপুরস্থ সামরিক একাডেমীতে প্রশিক্ষণ নেন। ঐ সময় জেনারেল (মেজর) জিয়া ছিলেন সেখানকার একজন প্রশিক্ষক। সেই একডেমীতেই জিয়ার সাথে ফারুক ও রশিদের পরিচয় ও আন্তরিকতার সূত্রপাত। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে ১৯৭১ সালে পাকবাহিনীর এজেন্ট হয়ে নভেম্বর মাসে তারা ভারতে প্রবেশ করে। সন্দেহবশত কর্নেল ওসমানী তাদের গ্রহণ করেন নাই, কিন্তু তাদের আশ্রয় দিলেন তাদের প্রশিক্ষক মেজর জিয়া। জিয়ার মাধ্যমে তারা ঢুকে গেলেন বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী থেকে বিচ্ছিন্ন ‘জেডফোর্সে’। তবে তারা মুকি্‌তযোদ্ধা সনদ পায় নাই।

২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বরে মেজর জিয়ার "জেড-ফোর্স" ভেংগে দিয়া হয়; উহা বিলুপ্ত হয়ে যায় ও মেজর জিয়াকে ১ নং সেক্টর থেকে ১১ নম্বর সেক্টরে ( টাাংগাইল -ময়মনসিংহ ) পা ঠানো হয়; তখন হয়তো এসব খুনীরা জিয়ার যাথে যোগ দেয়।

৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: Click This Link

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মূল দুই কিলার মেজর ফারুক ও রশিদ। জেনারেল জিয়া ছিলেন মেজর ফারুকের চাইতে ১৩ বছরের সিনিয়র। ১৯৬৫ সালে ফারুক ও রশিদ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং রিসালপুরস্থ সামরিক একাডেমীতে প্রশিক্ষণ নেন। ঐ সময় জেনারেল (মেজর) জিয়া ছিলেন সেখানকার একজন প্রশিক্ষক। সেই একডেমীতেই জিয়ার সাথে ফারুক ও রশিদের পরিচয় ও আন্তরিকতার সূত্রপাত। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে ১৯৭১ সালে পাকবাহিনীর এজেন্ট হয়ে নভেম্বর মাসে তারা ভারতে প্রবেশ করে। সন্দেহবশত কর্নেল ওসমানী তাদের গ্রহণ করেন নাই, কিন্তু তাদের আশ্রয় দিলেন তাদের প্রশিক্ষক মেজর জিয়া। জিয়ার মাধ্যমে তারা ঢুকে গেলেন বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী থেকে বিচ্ছিন্ন ‘জেডফোর্সে’। তবে তারা মুকি্‌তযোদ্ধা সনদ পায় নাই।

২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:




আমার কোন কিছু ক্লিক করা লাগবে না

৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪৬

কামাল১৮ বলেছেন: আপনার স্মৃতিশক্তি অনেক ভালো।আমি কারো নামই মনে রাখতে পারি না।
ভাসানীর নাম প্রয়োজন হলে কাকমারী সম্মেলন লিখে সার্চ দিয়ে ভাসানী আনি।আবার কাকমারী প্রয়োজন হলে ভাসানীর সাহায্য নেই।দুইটার একটাও যখন মনে আনতে পারি না তখন দুইটাই বাদ দেই।৭০ এর পর থেকে এই বিশয়টা প্রকট হচ্ছে।

২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:




যখন হাঁটেন ও রেষ্ট নেন, তখন মনে মনে ছোট ছোট অংক কষবেন। আমারো সমস্যা হচ্ছে, ক্রমেই উহা খারাপের দিকে যাবে।

৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫৩

কামাল১৮ বলেছেন: তিন সয়ের(শ,স,ষ) বিষয় টা কিছুই আয়ত্ব করতে পারলাম না।

২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:




এখন আরবী ও উর্দু শিখবে জাতি; বাংলায় বানান ও উচ্চারণ নিয়ে কেহ চিন্তিত হবে না। দেখছেন, ৮০ ভাগ ব্লগার তার জানা বিষয় প্রকাশ করতে পারে না, হয় গরুর রচনা লিখে, কিংবা গার্বেজ লিখে।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫৩

নিমো বলেছেন: এসব গাঁজা বাবারাই জিয়ার হত্যাকারি। এখন ব্লগে এসে জিয়া জিয়া বলে প্রাণপাত করছেন।

২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



এরা মড়কষার বাচ্ছার মতো, মাকে খেয়ে পরে মোল্লা ডেকে দোয়া করায়। তবে, এরা আইয়ুব, ইয়াহিয়া ও জিয়ার পালিত লোকজন।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩১

খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনি আপনার লেখায় লিখেছেন খুনিরা কেউ যুদ্ধ করেনি
কমেন্টে লিখেছেন এরা জিয়ার সাথে হয়তো জেড ফোর্সে যুক্ত হয়েছে।

আপনার অন্যান্য তথ্যেও ভুল আছে।
জিয়া প্রথমে সেক্টর কমান্ডার ছিল।
পরবর্তীতে তাকে জেড ফোর্স ব্রিগেডের ব্রিগেড কমান্ডার করা হয়।
সম্ভবত জুলাই বা আগষ্ট মাসে।
যা যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত ছিল।

আপনি ইতিহাস বদলে দিতে চাইছেন। কিন্তু সম্ভব না। গত ১৬ বছরে আওয়ামীলিগ পারে নাই।

২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি সেটা জানেন কিনা, ওরা জিয়ার সাথে কোথায় যুক্ত হয়েছে?

"জেড-ফোর্স" কখন ভেংগে দেয়া হয়েছিলো, সেটা জানেন কিনা?

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১০

খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনি জানলে বিস্তারিত বলেন।

আপনি লিখেছেন ওরা কেউ যুদ্ধে অংশ নেয় নি।

২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ওরা যুদ্ধের শেষভাগে এসেছে, বিজয়ের মাস খানেক আগে, অনেক পলাতক অফিসার ও বেংগলের সৈনিক এসে যোগদান করেছিলো।

সেপ্টেম্বরে "যেডফোর্স" ভেংগে দেন জেনারাল ওসমানী ও মেজর জিয়াকে বদলী কে দেয়া হয় ১১ নং সেক্টরে।

যেডফোর্সের ১৩ জন অফিসারের লিষ্ট আমি পোষ্টে দিয়েছি; জিয়া যখন ১১ নং গেছেন, উনার সাথে কোন অফিসার যায়নি; ১৫০ জন সৈনিকের মাসে, ১ সেকশন বেংগল রেজিমেন্টের সৈনিক গিয়েছিলো মাত্র।

১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১২

কিরকুট বলেছেন: খাজা বাবা হলো বাসী রদ্দি মাল । এদের নিয়ে দুই পাতা লিখে আপনি আপনার মূল্যবান শক্তির অপচয় করেছেন ।

২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



যেডফোর্সকে মানুষ চিনতো না, কিন্তু ইহাই ১ নং সেক্টরের মুল ফ্রন্টফাইটারেরা। সেই ফোর্স নিয়ে ভুল পোষ্ট দেয়া সঠিক নয়।

১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:০০

খাঁজা বাবা বলেছেন: সেপ্টেম্বরে "যেডফোর্স" ভেংগে দেন জেনারাল ওসমানী ও মেজর জিয়াকে বদলী কে দেয়া হয় ১১ নং সেক্টরে।

সোর্স দেন

২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:




সোর্স আমি, আমি যেডফোর্সের লোক।

ক্যা: ওলি জীবত আছেন; ক্যা: মঝফুজকে ( পরে কর্ণেল ) ফাঁসী দেয়া হয়েছে, মীর শওকত আলীর মৃত্যু হয়েছে; ক্যা: আলী ভারতে আছেন ...

১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনার জেড ফোর্স ও শেখ মুজিবের খুনিদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে মন্তব্য ভুল।
জেড ফোর্স জুলাই মাসে গঠিত হয়ে যুদ্ধের শেষ পর্যন্ত ছিল।

খুনিদের অনেকে খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা।

প্রমানঃ
https://en.wikipedia.org/wiki/Z_Force_(Bangladesh)

২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:




জিয়া, অলি, মীর শওকত আলী, থেকে শুরু করে সবাই খেতাব পাওয়া ছিলো

২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি রাজাকার ও আপনার মতো লোকদের লেখা পড়ছেন।

১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০২

খাঁজা বাবা বলেছেন: আমি সোর্স দিয়েছি
আপনি দিতে পারেন নি
আপনি নিজে সোর্স হতে পারেন না

২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি যেডফোর্সের নাম শুনেছেন, আমি উহার সদস্য হয়ে যুদ্ধ করেছি।

১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:৩৯

দূর মিয়া বলেছেন: সুনা ভাই বারাবারি করিয়েনা, বলদ/বেকুব এর সাথে বারাবারি করা নিষেধ,এটা গুনি জনের কথা। তারা তাদের বলদ পিনাকি আর গুজব রটানো আব্বাদের বই লিংক দিবে। তাহাদের কথা শুনবেন আর বলবেন হুম আপনি অনেক উচ্চমাপের ইতিহাসবিদ।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:




এসব লোকজন ইডিয়ট হয়ে জন্মেছে, ইডিয়ট হিসেবেই প্রস্হান করবে।

১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:০৮

দূর মিয়া বলেছেন: সুনা ভাই এদের এলারজি কোথায় বলতে পারেন?

২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৪:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



এরা মুলত: পাকিস্তানী ও বেদুইন সংস্কৃতির লোকজন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.