১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:০২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: বিশ্বাস করেন, আপনার জন্য মাঝে মধ্যে আমার দুঃখ হয় যে, এই বয়সে এসে আপনাকে কত কষ্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে। আপনার দল একাধিকবার আর্মির বুটের লাথি খাওয়ার পর এখন এভাবে ছাত্রদের জুতাপেটার সামনে পড়তে হলো। আপনার নিশ্চই খুব কষ্ট হয়!

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:৪৩

কামাল১৮ বলেছেন: বড়-ভাই শিবিরের কাছ থেকে শিখেছে।কি ভাবে ক্ষমতা থেকে তাড়াতে হয়।এই প্রবণতা সহশা বন্ধ হবে না।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৫:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



এই প্রজন্ম বিভ্রান্ত প্রজন্ম ।
এরা হয়তো টাকার গন্ধ পেয়ে গেছে।

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:০৭

অধীতি বলেছেন: সবক'টা ঘটনাকে এক কাতারে দেখলে হবে না। যা দালালি করতো শিক্ষকের মুখোশে তাদের ক্ষেত্রে পরিনাম যাথার্থ। এছাড়াও অন্যদের দেখাদেখি আরো অনেকে করেছে যেটা ঠিক হয়ে যাবে। অন্তত মুক্তিযুদ্ধ বেঁচে খাওয়া দলটার মত বিচারহীন থাকবে না বাংলাদেশ।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:২৫

নাহল তরকারি বলেছেন: ২০০৫ বা ২০০৬ সালের দিকে স্যারদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে স্যারেরা নাম্বার দিতো না। ২০১০ সালের দিকেও স্যারদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে ব্যাবহারিক পরীক্ষায় স্যারেরা নাম্বার দিতো না। অনেক গরিব মানুষ ভর্তির সময় সমন্ন টাকা জমা দিয়ে ভর্তি হওয়া লাগছে। যেখানে আর্থিক ভাবে সচ্ছল ছাত্ররা কিছুটা কম টাকা দিয়ে ভর্তি হয়েছে। ফরম ফিলাপের সময় একই অবস্থা। এসব নিয়ে ছাত্রদের ক্ষোভ আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। এখন তাদের দিয়ে জোরপূর্বক রিজাইন করাচ্ছে।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪

অধীতি বলেছেন: লেখক বলেছেন: এরা দেশে চালাচ্ছে, বিচার করছে; এখন থেকে বিচার আপনিও করতে পারবেন; এই সিষ্টেমের নাম আফগানিস্তান।
মুরুব্বি আফগানিস্তানের গল্প এখন আর কেউ খায় না। এই জঙ্গি ট্যাগ এখন আর খায় না বিশ্বও খায় না বাঙালীও খায় না। যদি এই জঙ্গি ট্যাগ খাইতো তাহলে তাদের পতন হইত না।

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:১৩

চোরাবালি- বলেছেন: পুলাপান বেয়াদব, মস্ত বেয়াদব, প্রথম বেয়াদবি করল কোটা আন্দোলন নিয়ে, তাও আবার সর্বচ্চ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে। এর একজন বয়ষ্ক মানুষকে হেনস্তা করে দেশ ছাড়া করল, কী এমন ক্ষতি করেছিল, ভোটাধিকার হরণ, গুম, আয়না ঘর, গণহত্যা, পিলখানা, ফাঁসির আসামিকে জবাই, পার্শ্ববর্তী দেশকে করিডোর দেয়া, হাইকোর্টের রাই মেনুপুলেট করা ইত্যাদি। এরজন্য তো বিচার বিভাগ ছিল, ছাত্ররা কেন দেশ ছাড়া করবে। এসব ছাত্রদের ভবিষ্যত অন্ধকার

৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:০৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: দেশের ৬০ লক্ষ শিক্ষকের মধ্যে মনে হয় ৬০ জনকেও মারপিট করে তাড়ানো হয়নি। যেগুলোকে তাড়ানো হয়েছে - তারা কোটা আন্দোলনে অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদেরকে ব্যাপক হয়রানি করেছিল বলে অভিযোগ আছে। লীগের আমলে হয়রানি করবে, আবার লীগ পালালেও তারা ঐ আসনে বলে খবরদারি করবে - এটা তো হতে পারেনা।

শিক্ষকদের সম্মান তার আনিজেরাই নষ্ট করেছে ছাত্রলীগের পদলেহন করে।। তারা আর শিক্ষকতার ঐ মহান পেশায় থাকার যোগ্য না।

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৭

চোরাবালি- বলেছেন: কারণ কানাডা ভাগের সময় সে বিষয়ে চুক্তি ছিল এবং যাবার জন্য সমুদ্র পথ ছাড়া আর পথ নেই। প্রতিবেশি দেশের যাবার পথ আছে। যাউকগা ছাত্ররা বেয়াদব মেনে নিলাম আপনার কথা।

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছাত্র-ছাত্রীরা তো বিচারের সংষ্কৃতি দেখে বড় হয়নি তো কি করবে?

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১৬

রানার ব্লগ বলেছেন: কমলমতিদের ভবিষ্যত ততটা কমল নাও হতে পারে ।

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪

ক্ষণিকের যাত্রী বলেছেন: কোমলমতিরা দেশ কে জাহান্নামে ফালাই দিছে

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭

নতুন বলেছেন: আপনিও যদি আফসোসলীগের মতন আচরন করেন তবে সেটা কস্ট লাগে।

এইসব ছাত্রদের পেছনে বিএনপি/জামাত পন্হি শিক্ষকটা আছে সেটা সত্যি।

কিন্তু যেটা হচ্ছে সেটা কোমলমতিদের নির্দেশেনা। এই সরকারের নির্দেশে হচ্ছেনা।

দেশে সরকারের পুরো নিয়ন্ত্রনে যেতে সময় লাগছে। এই সুযোগে কিছু ধান্দাবাজ শিক্ষকরা পেছনে থেকে ছাত্রদের ক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে তারা আয়ামীপন্হিদের পদত্যাগে বাধ্য করেছে।

এটা বন্ধ হবে। একটু সবুর করুন। দেশের সবাই সাধুসন্নাসী না। আয়ামীলীগ বাদেও অনেক দল আছে, ভিলেজ পলেটিকস আছে, তারা ঘর পোড়ার মাঝে আলু পোড়া দিচ্ছে। নতুবা বঙ্গ ভবন থেকে কোরান লুট করে নিয়ে যেতোনা। হাসিনার অন্র্তবাস নিয়ে উল্যাস করতো না।

আমেরিকা ইউরোপের মতন ভদ্র দেশেও সাধারন মানুষ বিদ্যুত না থাকলে, রায়াটের সময়ে সুযোগ পেলে লুট করে। সমাজে সব রকমের মানুষই আছে। কিন্তু দেখতে হবে নির্দেশটাকি প্রধান থেকে আসে নাকি দুস্টু লোকে সুযোগ নেয়।

কিন্তু যেই সব শিক্ষকরা আয়ামীপন্হি ছিলেন এবং তারা বর্তমানে উপরে উঠেছেন আয়ামীলীগের মাধ্যমে তাদের কি করা উচিত বলে আপনার মনে হয়।

১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫

নতুন বলেছেন: কোমলমতিরা স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি থেকে বাংগালী সংস্কৃতিকে মুছে ফেলার জন্য এই কাজ করছে।

কোমলমতিরা বাংলাদেশে ঘুষ লেগেছে, আত্মীয় লেগেছে, দল লেগেছে। বিএনপি, জামাত ও বিনা দলের লোকেরাও এভাবে শিক্ষের চাকুরী পেয়েছে। এই ধান্দার পথ বন্ধ করবে।

১৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩

নতুন বলেছেন: ইহা বন্ধের পথ কোন বাংগালী এখনো উচ্চারণ করেনি।


ইহা বন্ধের শুরুটা শুরু হলো এই সরকারের হাতে।

১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



সর্বশেষ ডাক্তারদের ধর্মঘট নিয়ে দেশ এখন মারাত্মক আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।
তোরাও কোমলমতি দের অনুকরণে তাদের ধর্মঘটের নাম দিয়েছে কমপ্লিট শাট ডাউন।

১৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



সর্বশেষ ডাক্তারদের ধর্মঘট নিয়ে দেশ এখন মারাত্মক আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।
ডাক্তাররাও কোমলমতিদের অনুকরণে তাদের ধর্মঘটের নাম দিয়েছে কমপ্লিট শাট ডাউন।