![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।
(এক)
তুমি কি রাতের চাঁদ? জোছনার আলো?
না না এদের ভিতর কি আছে এমন?
নিখাদ প্রেম কি আছে? নিকটে টানার
প্রগাঢ় ক্ষমতা কোন, তোমার মতন?
কোথাও নেই হে প্রিয়া আপন করার
এমন মোহনীয়তা, আকর্ষণ কোন,
সেথায় যে বিজয়িনী একমাত্র তুমি;
কি ভাবে এ সত্য আমি অস্বীকার করি?
এ সম্ভব নয় প্রেমে সাগর উতলা
উর্মীমালার ঢেউ হে হৃদয়ের রাণী;
দৃষ্টিতে শুধুই আমি তোমাতে হারাই।
প্রভুর মেহেরবানী সূত্রতে পাওয়া
প্রিয়তমা মোহময়ী সঙ্গিনী আমার
তুমিই আমার শ্রেষ্ঠ সম্পদ জীবনে।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
বিঃদ্রঃ কবিতাটি আমার ২০০২ সালের চতুর্দশপদী কবিতার সনেট রিমেইক। মূল কবিতা-
তুমি কি রাতের চাঁদ, জোছনার আলো?
ছাইপাশ বলি আমি, তুমি আরো ভাল।
তাহলে তুমি সাগর যার উর্মীমালা
ক্রমাগত অনবদ্য উত্তাল-উতলা,
অবিরাম কলকলে বয়ে যায় যায়
কোথায় কি জানি কোন দূর অজানায়?
কোথায় ওদের শেষ ঠিকানা কে জানে?
হৃদয় তবুও ভরে ওদের ঐ গানে।
যে গান ওরা সর্বদা গায় কল কলে
ঢেউ দোল দোলনায় মিষ্টি কথা বলে।
কেন জানি মনে হয় তুমি সাগর না
তারো বেশী, তবে? না না তুমি কিছুইনা।
তুমি শুধুই আমার প্রিয়া-প্রিয়তমা,
কোন কিছুতেই নেই তোমার উপমা।
(দুই)
খুনসুটি
হাতধরে টানাটানি উঠতেই হবে
বাহিরেতে চাঁদ নাকি অনেক সুন্দর
চাঁপাতলা ঘাসে বসে আড্ডা মারা হবে
বেলি বলে কথা তাই উঠতেই হলো।
মনোহরি পরিবেশ অনেক সুন্দর
সাথে বেলি প্রিয়া, মনে প্রেম ব্যাঞ্জনার
অনুভূতি আলোড়ন তোলে অব্যাহত
এমন সময়গুলো হারাবার নয়।
দু’জনার প্রীতি-প্রেম সেরকম হয়
নাকে কেন গন্ধ লাগে? কি বিচ্ছিরি কান্ড
ভিজে ভিজে লাগে, একি নিতম্ব তলেতে?
কার বাচ্চার এ কান্ড? দুষ্টুমি এমন
করে নাকি কোন প্রিয়া? এখন বুঝেছি
হঠাৎ উতলা কেন দুষ্ট ভালবাসা।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
বিঃদ্রঃ কবিতাটি আমার ২০০২ সালের চতুর্দশপদী কবিতার সনেট রিমেইক। মূল কবিতা-
দরজায় নিদারুণ তীব্র করাঘাত
আশংকায় ভুগিমনে, সন্ত্রসী নয়তো?
ক্ষণকাল পরে বলে এই খোলনাগো,
কি দুষ্টুমি, হেসে বলি আরে বেলি তুমি?
অবেলায় হঠাৎ কি মনে করে এলে?
বাগানের ঘাসে বসে কথা হবে বুঝি?
সুখবর হতেপারে কি আর অবেলা
দু’জনার প্রীতি-প্রেমে ব্যাপর আলাদা।
নাকে কেন গন্ধ লাগে একি আঠা আঠা?
নিতম্বে লেপ্টে করল মহাসর্বনাশ!
কার বাচ্চার জানি এ, এই হাস কেন?
যাহ দুষ্ট কোথাকার, হাসবেনা বেলী।
এখন বুঝেছি আমি, কেন অবেলায়
মোচড় দিল এমন দুষ্ট ভালবাসা।
(তিন)
বাসর
হে বেলি কেমন যেন রাণীর মতন
বাসর সাজেতে লাগে তোমায় হে প্রিয়া
বলনা সাজাব আর তোমায় কি দিয়া?
সময় এখন প্রিয়া শুধুই আমার।
সৌভাগ্যে পেলাম বেলি প্রেয়সী রতন
কি আর এখন বল ভাবনা কি নিয়া?
চলনা দু’জনে দেই প্রণয়ে বর্ষিয়া
আনন্দ নিলয় জুড়ে সুখের সম্ভার।
জীবন এখানে আজ বিস্ময়ে অবাক
সুরম্য স্বপ্নীল রঙ্গে দেখছি সকল
এখানে ছলনা নেই কথনে সবাক
সম্পর্ক হয়েছে যেন দূর্বার সচল।
অশান্ত হৃদয় আজ হয়েছে প্রশান্ত
তাহলে চলুক প্রীতি নিবার নিরন্ত।
# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙচচ
# মাত্রাঃ তিন তিন দুই তিন তিন (৮+৬)
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
বিঃদ্রঃ কবিতাটি আমার ২০০২ সালের চতুর্দশপদী কবিতার সনেট রিমেইক। মূল কবিতা-
বাসর ঘরে বধু সাজে দুষ্ট বেলি নাকি?
কি সুন্দর লাগে যেন রাণীর মতন।
আহ্ কি চমৎকার মনে হলো প্রিয়া
কোন দিন আমি যেন দেখিনি তোমায়।
কি বল্লে আমায় তুমি আমিও ভীষণ
সুন্দর এ বর সাজে, পাম দাও বুছি?
আরে বেলি আমারটা পাম হবে কেন?
তুমি হলে নারী আর আমি যে পুরুষ।
সুন্দরের তুলনা যে রমনির সাথে
সেই কথা বল কার রয়েছে অজানা?
তুল্যে বলে সকলেই রমনীয় রূপ,
বলেনা কখনো কেহ নরের মতন।
চল তর্ক ছেড়ে প্রেমগাঁথা রচি
জীবনের এ যে এক অনন্য সময়।
(চার)
মোহনীয়া
মায়াবী হরিণী দৃষ্টি কাজল চোখের
চাহনী হৃদয় কাড়ে প্রেমের পরশে
চন্দ্ররূপা মুখচ্ছবি পূর্নিমা জোছনা,
মোহনীয়া সুন্দরের বিমূর্ত প্রতিক।
স্নিগ্ধতার সে রূপেতে প্রেমের নিলয়ে
টানে মন, দেখে তারে নিথর নয়নে
পায়না সেথায় কোন কলঙ্কের ছাপ
চাঁদতো এমন নয়, তারচে সুন্দর।
এ মন এমন চায় আজীবন দেখি
তোমায় হে প্রিয় তমা প্রণয়েতে বেঁধে
সম্মতি তোমার চাই এখন হে প্রিয়া।
কালকেশি দীর্ঘ্য বেনি দুলিয়ে আমার
হৃদয় করেছ চুরি সে দন্ডে এখন
বাঁধব তোমায় আমি দাম্পত্য বাঁধনে।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
বিঃদ্রঃ কবিতাটি আমার ২০০২ সালের চতুর্দশপদী কবিতার সনেট রিমেইক। মূল কবিতা-
তোমার মায়াবী আঁখি ঘন কাল চুল
মুখচ্ছবী পূর্ণিমার চন্দ্র থেকে ভাল।
বাড়িয়ে বলিনি প্রিয়া চাঁদে আছে খুঁত
অথচ আমার তুমি নওতো তেমন।
খুঁতের বালাই থেকে বিমুক্ত হে ফুল
তোমার অধর জোড়া নিতান্ত সুন্দর।
সেই কবে হলো বিয়ে এখনো তেমন
আগের মতই আছ বলে মনে হয়।
আজীবন ইচ্ছে করে চেয়ে চেয়ে দেখি
কিন্তু কাজের যন্ত্রণা সেথা টানে শুধু ছেদ
সে খেদ মনেতে পুষে বিরহেতে ভুগি।
দেখনা তৃষ্ণার্ত কত আমার অন্তর
তোমার বিরহে প্রিয়া মরুভূমি প্রায়
নিরন্ত জ্বলছি আমি বেদনার দাহে।
(পাঁচ)
বিজয়িনী
ঠোঁটের কোমল স্পর্শ আয়নায় দেখি
দু’গালে ফুলের চিহ্নে চুম্বন অঙ্কিত
গাড় লাল লিপিস্টিক রাঙ্গা ঠোঁটে হাস
বিজয়িনী তুমি, দেখি অদ্ভুত সুন্দর।
জিজ্ঞাসিলে মৃদু হাস্যে, রাগ করেছ কি?
আনন্দে উদ্বেল হয়ে বলি বল একি?
এমন প্রাপ্য কি হয় রাগের কারণ?
তোমায় পিষতে ইচ্ছে, হৃদয় গহিনে।
তুমিই বুঝ হে প্রিয়া কখন কিভাবে
হৃদয় কি চায় তার প্রণয় সুখেতে,
সে মত চড়াও তুমি প্রীতির আবেশ।
চেয়েছি যেমন আমি পেয়েছি তেমন
অন্তর বান্ধব এক অনন্যা সঙ্গিনী
ভাসি আজ তার সাথে দাম্পত্য সাগরে।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
বিঃদ্রঃ কবিতাটি আমার ২০০২ সালের চতুর্দশপদী কবিতার সনেট রিমেইক। মূল কবিতা-
শীতল কোমল স্পর্শ সহসা কপালে
চকিতে দেখি তোমায় মৃদু হাসি গালে
ঠোঁটে গাঢ় লাল রঙ লিপিস্টিক মাখা
অনুযোগে বল্লে জ্বরে পুড়ে গেছ দেখি!
আয়নায় দৃষ্টি ফিরে দেখি গালে আঁকা
দু’টি ঠোঁটের দু’দুটি চুম্বনের চিহ্ন
যুগল ফুলের মতো একই রকম
দেখতে অভিন্ন ফুল অনিন্দ সুন্দর।
ঘুমেতে তোমায় পেয়ে একটু সোহাগ
ভেবেছি পালিয়ে যাব, পারিনি হে প্রিয়।
খেয়েছ দারুণ ধরা জ্বরের ডাক্তার
এবার মনের কর রোগ নিরাময়!
পালাতে পারনি প্রিয়া যখন এখন
তখন ঝরুক তবে প্রেমের প্রপাত।
(ছয়)
সনেট পত্র
প্রিয়তমা বেলী জানু, অকৃত্রিম প্রেম
শুধুই তোমার জন্য আধিপত্যে একা
ভালবাসা রাজ্য জুড়ে তোমার নিকুঞ্জ
সেস্থানেতে আরকারো কোনস্থান নেই।
মোবাইল ফেসবুকে সময় কাটাই
এরমানে এটানয় ভুলেছি তোমায়।
অহেতুক ভাবনাটা ঝেড়ে ফেলে দিয়ে
পতিতে আস্থায় থাক সদা কায়মনে।
আমিতো টাকার জন্য এসেছি প্রবাসে
তোমাদের জন্য আর তোমরাই কর
অবিশ্বাস? এযে বড় অবিচার প্রিয়া।
প্রেমেতো জুড়ায় মন, পেটের খোরাকে
টাকাচাই কাঁড়ি কাঁড়ি, তাই রাখ আস্তা
পতিতে সদায়, ইতি- তোমার ইমন।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৯
সনেট কবি বলেছেন:
কবি নতুন নকিব
হ্জ্জ হলো জীবনের সাধনার ধন
দূরযাত্রী মুসলীম সকলের তরে।
কতবাধা পার করে আল্লাহর ঘর
দৃষ্টিতলে বিরাজিত হয় কোন কালে।
কবি নতুন নকিব উচ্ছাসে এখন
পারকরে সেসময় যখন চিন্তায়
আশার আকাশ ভরে তারায় তারায়
এই বুঝি দেখা হবে আল্লাহর ঘর।
শুকরিয়া শুকরিয়া প্রভু পরোয়ার
বন্ধু জনে দিয়েছেন দয়ার পরশ
সেই সাথে আমাদেরে কবুল করেন।
একদিন আমরাও চাই যেতে সেথা
যেথা যেতে দয়াময় করেছে আদেশ
নবী (সঃ) যেথা অপেক্ষায় উম্মত আসার।
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২
রওশন_মনি বলেছেন: অনেক সুন্দর কবিতা।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৩
সনেট কবি বলেছেন:
কবি রওশন মনি
জ্ঞানে গুণে রওশন সাথে আছে মনি
সব মিলে রওশন আলোক ছড়ান
নিত্য তাঁর লেখালেখি মহিমা বিলিয়ে
পাঠকেরা তার থেকে জ্ঞান রত্ন পায়।
সুলেখক লেখে লেখা সভ্যতা নির্মাণে
মানুষের মন থেকে অজ্ঞতা তাড়াতে
সে কারণে লেখকের অবদান বড়
যা করে মানুষ সব শ্রদ্ধায় স্মরণ।
কবি রওশন মনি কাব্য কথা গেঁথে
একে এক গড়ে মালা জ্ঞান ফুল দলে
করুন সৌন্দর্য বৃদ্ধি এ পৃথি ধরার।
শুরুতে সবাই খায় একটু হোঁচট
এতে নাহি দমে যারা চলে অনিবার
তারাই সাফল্য পায় এটাই বাস্তব।
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক মুগ্ধতা আপনার সনেট দুটিতে। আগের কবিতা দুটিও চমৎকার ছিল কবি।
শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়।
শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা জানবেন সবসময়
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
সনেট কবি বলেছেন:
প্রেমের কবিতার কবি নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন
প্রেমের মোহনা মিশে সাগরের পানে
কবি নাঈমের কথা সুর তান লয়
প্রীতিময় দোলে দোলা দোলনায় দোলে
মোহময়ী গান আর কবিতার ছন্দে।
পাঠকের মর্মমূলে করাঘাত করে
সচকিত করে তোলে অচেতন মন
ডাকে কবি মৃদু বায় ওরে কেরে আয়
জয়কর প্রেয়সির অন্তর নিবাস।
প্রেমিকের বীর দল কবি ডাকে ছুটে
যে করেই হোক তারে জয় করা চাই
দেখনা প্রেয়সি এল প্রেমের কুমার।
আশা হতাশার যুদ্ধ রাতদিন চলে
প্রেমাস্পদে পেয়ে ফিরে প্রেম জয়ী বীর
অথবা শোকেতে মরে ব্যর্থ কোন জন।
৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা, সাথে মন ভরা শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা প্রিয় কবির জন্য।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩৯
সনেট কবি বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি।
৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
সনেট ভালো লাগলো +
শুভ কামনা রইলো ভাই ।
১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
সনেট কবি বলেছেন:
কবি শাহরিয়ার কবীরের নীলিমা বড় হারামী
‘নীলিমা বড় হারামী’ সর্বক্ষেত্রে নয়
সবার জন্যও নয় নীলিমারা মন্দ
পোষ মানিয়ে দেখুন, তবেই পাবেন
মুগ্ধতার উপলক্ষ্য প্রেয়সি সুধায়।
নীলিমাদের মাঝেই পাবেন নিখাঁদ
প্রেমের জ্যোতিময়তা, অকুন্ঠ অন্তর
ভালবাসার দ্যুতির আলা ঝলমল
দীপ শিখা অবিরত, উপযুক্ত হলে।
অপাত্রে কে ঢালে প্রেম? দায়িত্ব হীনের
কপালে ঝুটেনা কারো অন্তরের টান,
আর দূর্গজয়ী বীর পায় নীলিমায়!
নীলিমারা দূর্গে থাকে বীর অপেক্ষায়
কখন আসবে বীর তাকে তুলে নিতে,
সে বীর আর নীলিমা একে অপরের।
১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫
সনেট কবি বলেছেন: প্লাসে খুশী হয়ে আপনার কবিতার মন্তব্য সনেট ফ্রি দিলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯
নতুন নকিব বলেছেন:
অসম্ভব সুন্দর সনেট, প্রিয় কবি!
কোথায় আছেন? কেমন আছেন?
ভাল থাকুন নিরবধি।