![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামুতে আসলাম অনেকদিন পর। আসতে চাইছিলাম না, কিন্তু আসতে বাধ্য হলাম। কারণ সামু এমন একটা জায়গা যেখানে অনেক প্রশ্নের অনেক বিশ্বাসযোগ্য উত্তর পাওয়া যায়,আবার সেইসাথে অনেক উপদেশ ও পাওয়া যায়। আজ পর্যন্ত আমার যত জিজ্ঞাসা ছিল সবই আমি এই সামু থেকে পেয়েছি। এজন্য সামু আর তার ব্লগারদের ধন্যবাদ। আসলে একটা ব্যাপার কি, সামুতে যতই বিভেদ থাকুক না কেন, কেউ সাহায্য চাইলে ব্লগাররা কখনো কাউকে খালি হাতে ফিরতে দেন না, এজন্য তেনাদের সবাইকে আবার আমার তরফ থেকে সালাম,নমস্কার জানাই, সেই সাথে হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ।
এবার আমার সমস্যায় আসি। আমি একজন শিক্ষানবিশ আইনজীবী, যদিও আমার কোর্ট এ যেতে খুব ভালো লাগে না, তাই আমি সেখানে খুব নিয়মিত যাই না। অনেকে জিজ্ঞেস করতে পারেন কেন? উত্তর হল, সারাদিন হাড়ভাঙ্গা খাটুনি করে ১০০ টাকার জন্য সিনিয়র এর কানে মাছির মত ভ্যানভ্যান করতে হয়, বসে থাকতে হয় অনেকক্ষন। ১০০ টাকার জন্য এভাবে বসে থাকতে থাকতে নিজেকে আর শিক্ষানবিশ আইনজীবী মনে হয় না, মনে হয় আমি কোন দিনমজুর শ্রমিক। বসে থাকতে আমার কোন আপত্তি ছিল না, যদি ব্যাবহার তা একটু তেনাদের ভালো হত, সবাই হয়ত এক না, কিন্তু আমি যাদের নীচে কাজ করছি তাদের ব্যাবহার এর কথা আর কি বলব, শুধু চোখে পানি এসে যায়। আর মোড়ালিটির অনেক ব্যাপার আছে।আমি চোখের সামনে যখন মিথ্যা কে অবলিলায় সত্য আর সত্য কে মিথ্যা হতে দেখি আর দেখি ক্লায়েন্টের বিপদের ফায়দা উঠাতে তখন মনে হয় এইধরনের জবে আসার ছেয়ে না আসা অনেক ভালো। আমার পয়েন্ট অফ ভিউ আলাদা হতে পারে, এজন্য আমি এই ব্লগের তথা সমগ্র বাংলাদেশের আইনজীবীদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আর সবাই যে একরকম তাও না। আসলে অই ক্ষেত্র তা আমার জন্য না। এই কারনে আমি আমার কাজের ক্ষেত্র পরিবর্তন করতে চাইছি।
আমি জানতে চাইছি যে, ব্যাঙ্কে চাকুরী করি কি হারাম না হালাল? এখানে একটা ব্যাপার আমাকে উল্লেখ করতে হচ্ছে যে বিগত ৩ মাস যাবত আমি বেকার। আমার একটা সুযোগ এসেছে ম্যানেজমেন্ট ট্রেনই অফিসার হিসেবে একটা বেসরকারি ব্যাঙ্কে। এছাড়া আমার হাতে আর কোন অপশন নেই।
ব্লগের ধার্মিক ভাইয়েরা যদি আমাকে উত্তরটা ধর্মের আলোকে দিতেন তাহলে খুব ভালো হয়। পরিশেষে সবার মঙ্গল কামনা করে শেষ করছি। ভালো থাকবেন সবাই। ধন্যবাদ সবাইকে।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৮
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: কাজ ছাড়া বেতন কে নিবে?? আমি?? হাসালেন রেজা সিদ্দিক। কাজ করি,মন দিয়েই করি কিন্তু ব্যাবহার যদি ভালো না হয় আর চাকরের মত ব্যাবহার করা হয় তাহলে সেটা আর সহ্য করার মত থাকে না। সৎ ভাবে জীবিকা উপার্জন করতে চাই বলেই তো ব্যাপারটা ভারিফিকেশন করছি। আল্লাহ্ আপনার মঙ্গল করুন।
২| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১২
ইমাম হাসান রনি বলেছেন: আমারও জানা দরকার তাই পোয্টে চোখ রাখলাম
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৯
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: ভাই দেখা যায় আমার মতই ভুক্তভুগি
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৪
মেজর জেনারেল বলেছেন: ভালো প্রশ্ন করছেন, আমি ও বসলাম দেখি কেউ কিছু বলে কি না?
তবে আপনার চিন্তাধারা ভালো লাগছে।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪০
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আসলে এই দুনিয়া তো কিছু না, আল্লাহর কাছে তো যেতে হবেই........................দেখা যাক ব্লগার ভাইয়েরা কি বলে। কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২১
পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: আপনের কাছে হারাম মনে হইলো কেন সেটা একটু ক্লিয়ার করেন
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪২
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: ভাই মেলা উত্তর পাইসি, নিজে একটু দেখে নেন। লেখতে হাত টাটায়। কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৬
মাহমুদ তূর্য বলেছেন: ওলামাদের মতে ইসলামী শরীয়া মোতাবেক ছাড়া যে সকল ব্যাংক পরিচালিত হয়। সে সকল ব্যাংকে চাকুরী করা হারাম।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪২
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: মাহমুদ তূর্য ভাই কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার profile pic টা ভালো লাগসে।
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩১
শিকদার বলেছেন: ব্লগে মাছ'আলা মাছায়েল কেন জিজ্ঞাসা করেন বুঝিনা। এটা অনেক বড় কথা। আপনার ধারের কাছে কোন ভাল আহলে হক্ক আলেম নাই?? (আহলে হাদিস ছাড়া)
আলেমদের কে জিজ্ঞাসা করেন।
আর আপনি ব্লগে যে, জিজ্ঞাসা করলেন, যে লোক না জেনে এর উত্তর দিবে, সেই লোকের যে পাপ হবে, আপনাকেও তা বহন করতে হবে।
আপনার কথা শুনে মনে হল আপনি ইসলামিক মানষিকতার লোক, তাই ভাই আপনার কাছে হাত জোড় অনুরুধ যেহেতু রোজিরোজগারের ব্যপার একটু আলেমদের কাছে যান।
আমি একটা তথ্যদেই ব্যাংকের প্রধান আয় হচ্ছে সুদ থেকে।
@মিঃ রেজা সিদ্দিক, হারাম টাকা দান করলে সওয়াব পাওয়া যায়না সেটা জানেন। না জেনে মাছ'আলা বলা জগন্যতম অপরাধ। এটা আপনার বিষয় নয়। দেখেন আমিও বলতে পারতাম কিন্তু এই বিষয়ে আমার জ্ঞান ক্ষুদ্র তাই আমি বলিনি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪৬
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: আমি ভাবলাম এখানে অনেক আলেম বা ভালো হাদিস জানা ব্লগার থাকতে পারেন, তাই জিজ্ঞেস করলাম আর কি। ভাই আর কিছু না আপনাদের এই কার বিপদে এগিয়ে আসার মানসিকতা অনেক ভালো লাগে। আজকাল তো মনুষ্যত্ব বোধ মানুষের মধ্যে থেকে হারিয়েই গেসে।কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩২
shfikul বলেছেন: ঐ ব্যাংকের সমস্ত কার্যক্রম যদি ১০০% শরিয়াহ্ মোতাবেক না হয় তাহলে হারাম।এইটা আমার কথা না মৌলভীদের কথা।আর আমার কথা হলো আপনি আপনার পরিশ্রমের পারিশ্রমিক নিচ্ছেন সুতারাং আপনার জন্য হালাল।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪৭
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৩
শিকদার বলেছেন: ********* আরেকটা তথ্য অনেক গবেষনা করে দেখা গেছে বাংলাদেশে বর্তমানে কোন শরিয়া মোতাবেগ চলমান ব্যাংক নেই। যারা ব্যাংকের নামের আগে ইসলাম শব্দটা ইউস করে তারা উপরে সাধু কিন্তু গোপনে যেই লাউ সেই কদু।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪৭
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য আপনাকে আবারো ধন্যবাদ
৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৬
শিকদার বলেছেন: জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
আপনার দীর্ঘ বিবরণ ও প্রশ্নটির বিস্তারিত উত্তর না দিয়ে একটি মূলনীতিমূলক জবাব দিচ্ছি।
ব্যাংকে চাকরি করা হারাম হওয়ার মূলত কারণ দু’টি। যথা-
১-হারাম কাজে সহায়তা করা হয়।
২-হারাম মাল থেকে বেতন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকা।
হারাম কাজের সহায়তার বিভিন্ন স্তর আছে। শরীয়তে সর্ব ধরণের সহায়তা হারাম নয়। বরং সেসব সহায়তা হারাম যাতে সরাসরি হারাম কাজে জড়িত হওয়া হয়। যেমন সুদী লেনদেন করা। সুদী লেনদেন লেখা। সুদী টাকা উসুল করা ইত্যাদী।
عبد الله بن مسعود عن أبيه عن النبي صلى الله عليه وسلم قال لعن الله آكل الربا وموكله وشاهديه وكاتبه
হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাঃ এর পিতা থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-“যে সুদ খায়, যে সুদ খাওয়ায়, তার সাক্ষী যে হয়, আর দলিল যে লিখে তাদের সকলেরই উপর আল্লাহ তায়ালা অভিশাপ করেছেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং-৩৮০৯, মুসনাদে আবি ইয়ালা, হাদিস নং-৪৯৮১)
তবে যদি সুদী কাজে জড়িত না হতে হয়, বরং তার কাজের ধরণ এমন হয় যেমন ড্রাইভার, ঝাড়ুদার, দারোয়ান, জায়েজ কারবারে বিনিয়োগ ইত্যাদী হয় তাহলে যেহেতু এসবে সরাসরি সুদের সহায়তা নেই তাই এমনটি করার সুযোগ আছে।
আর হারাম মাল থেকে বেতন পাওয়ার বিষয়ের ক্ষেত্রে শরয়ী মূলনীতি হল-যদি বেতনটি হালাল ও হারাম মালের সাথে মিশ্রিত হয়, আর হারাম মাল বেশি হয়, তাহলে তা নেয়া জায়েজ নয়। তবে যদি হারাম মাল কম হয় তাহলে বেতন নেয়া জায়েজ হবে।
ولا يجوز قبول هدية أمراء الجور لأن الغالب في مالهم الحرمة إلا إذا علم أن أكثر ماله حلال بأن كان صاحب تجارة أو زرع فلا بأس به لأن أموال الناس لا تخلو عن قليل حرام فالمعتبر الغالب (الفتاوى الهندية، كتاب الكراهية، الثاني عشر في الهدايا والضيافات-5/342)
অনুবাদ-জালেম বাদশাহর হাদিয়া গ্রহণ জায়েজ নয়। কেননা তার অধিকাংশ মাল হয় হারাম। তবে যদি জানা যায় যে, তার অধিকাংশ মাল হালাল, এ হিসেবে যে সে ব্যাবসায়ী বা জমিদার, তাহলে তার থেকে হাদিয়া গ্রহণ করাতে সমস্যা নেই। কেননা সাধারণত মানুষের মাল অল্প হারাম থেকে মুক্ত নয়। তাই এতে আধিক্যের বিষয়টি বিবেচিত হবে। { ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-৫/৩৪২}
ব্যাংকের অবস্থা এই যে, তার পূর্ণ সম্পদ কয়েকটি বিষয়ের সমষ্টি। যথা-
১-মূলধন। ২-সঞ্চয়কারীদের জমাকৃত টাকা। ৩-জায়েজ ব্যবসার আমদানী। ৪-সুদ এবং হারাম ব্যাবসার আমদানী।
এ চারটি বিষয়ের মাঝে কেবল ৪র্থ সুরতটি হারাম। বাকিগুলো যদি কোন হারাম কাজ না হয় তাহলে মূলত জায়েজ।
যেসব ব্যাংকে প্রথম ৩টি বিষয়ের লেনদেন অধিক। আর ৪র্থ বিষয়টি তথা হারাম লেনদের লভ্যাংশ কম সেসব ব্যাংকে সেসব ডিপার্টমেন্টে চাকরী করা যাতে হারাম কাজ করতে না হয় তাহলে তা জায়েজ হবে। এবং বেতন নেওয়াও জায়েজ হবে। তবে উত্তম হল এ চাকরীও ছেড়ে দেয়া।
কিন্তু যদি হারাম আমদানী বেশি হয় হালালের তুলনায়, বা হারাম কাজে জড়িত হতে হয় তাহলে উক্ত ব্যাংকে চাকরী করা জায়েজ নয়। এ থেকে বেতন নেওয়াও জায়েজ নয়। বেতন নিলে তা হারাম হিসেবে গণ্য হবে। {ফাতওয়ায়ে উসমানী-৩/৩৯৪-৩৯৬}
উল্লেখিত মূলনীতির আলোকে আপনি বের করে নিন আপনার পিতার ব্যাংকিং চাকরীটি জায়েজ ছিল কি না? যদি জায়েজের অনূকুল হয় তাহলেতো কোন কথাই নেই। তাহলে ব্যাংকের বেতনে যেসব প্রপার্টিজ তিনি করেছেন তা জায়েজই হবে। হারাম হবে না।
আর যদি হারাম হয় চাকরীটি তাহলে সে বেতনে যা কিছু করা হয়েছে তা হারাম মাল দিয়ে করায় ততটুকু পরিমাণ টাকা সওয়াবের নিয়ত ছাড়া দান করে দেয়া বর্তমানে আবশ্যক। যদি ততটুকু পরিমাণ সম্পদ সওয়াবের নিয়ত ছাড়া দান করা না হয় তাহলে উক্ত প্রপার্টিজের মালিক আপনার পিতা হবেন না। তাই উক্ত সম্পত্তিতে তার উপর হজ্বও ফরজ হবে না, যাকাত, কুরবানী সদকায়ে ফিতর কিছুই আবশ্যক হবে না। সে হিসেবে আপনিও মিরাসসূত্রে তার মালিক হবেন না। যদি হারাম টাকা পরিমাণ টাকা দান করে দেয়া হয়, তাহলেই কেবল সে টাকা দিয়ে যে সম্পত্তি করা হয়েছে তার মালিক আপনার পিতা সাব্যস্ত হবে, সে হিসেবে আপনিও তার মৃত্যুর পর মালিক হবেন।
فى معارف السنن- من ملك بملك خبيث ولم يمكنه الرد الى المالك فسبيله التصدق على الفقراء (معارف السنن، كتاب الطهارة، باب ما جاء لا تقبل صلاة بغير طهور-1/34، الفتاوى الشامية، باب البيع الفاسد، مطلب فى من ورث مالا حراما-7/301، كتاب الحظر والإباحة، فصل فى البيع-9/554، بذل المجهود، كتاب الطهارة، باب فرض الوضوء- 1/37)
পিতা যদি হারাম মাল দিয়ে সন্তান লালন করে থাকে, তাহলে উক্ত সন্তানের যদি পিতার সাহায্য ছাড়া নিজের ভরণ পোষণ চালানো সম্ভব হয়, তাহলে তার জন্য পিতার হারাম টাকা দিয়ে নিজের ভরণপোষণের জন্য টাকা নেয়া জায়েজ নয়। তবে যদি নিজের ভরণ পোষণ করার মত ক্ষমতা না থাকে তাহলে অপারগ হিসেবে পিতার হারাম টাকা নেয়া জায়েজ আছে। {ইহয়ায়ে উলুমিদ্দীন-২/১৪৭}
আশা করি আপনার বিশাল প্রশ্নটির সব ক’টি পয়েন্টের উত্তরই এতে সন্নিবিষ্ট হয়েছে।
والله اعلم بالصواب
(আপনার জন্য মাদ্রাসা থেকে জিনিসটা সংগ্রহ করলাম)
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫১
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: শিকদার ভাই আল্লাহ্ আপনার ভালো করুন। আপনি আমার জন্য এত কষ্ট করলেন আপনাকে কি বলে ধন্যবাদ দিব বুজতে পারছি না। অনেক কিছু জানতে পারলাম। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৭
সাহস বলেছেন: হারাম - সবাই বলে। আমি জানি না।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫১
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
১১| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৭
নীলাবতীর নীল মেঘ বলেছেন: অপশনটা আপনি অবশ্যই গ্রহন করবেন ।
ইসলামী অনুসারে যে প্রতিষ্টান সুদ , যেটা জায়েজ না ( মদ , চোরাচালানী ...ইটিসি ) সেই প্রতিষ্টানে কাজ না করাই ভালো !!
কিন্তু যখন আপনার পেটে ভাত পরবে না তখন আপনি খুন করতেও দ্বিধা করবেন না তার থেকে কাজ করে খাওয়া ভালো না । কম গুনা হবে । ইসলামী ব্যাংকগুলা ট্রাই করে ইসলামী শরীয়ত মেনে চলতে তবে আধুনীক বিশ্বে সম্ভব হয়ে উঠে না যেখানে সারা বিশ্বময় পুজিঁবাদি যেখানে পিউর ইসলামিক ভাবে অর্থিক প্রতিষ্টান করা সম্ভব নয় !!
ভাইয়া কোন ব্যাংকে জব পেয়েছেন ব্রাক ব্যাংকে নাকি ? শুভেচ্ছা আপনার জন্য ।
আমার কোন ভুল বললে ক্ষমা করবেন ।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৪
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: নীলাবতীর নীল মেঘ আপনার ক্ষমা চাইবার কিছুই নেই। আমরা তো আর আলেম না, সাধারন মানুষ। আপনার কমেন্ট আমার ভালো লাগছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১২| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪০
শিকদার বলেছেন: এই লিংকে যেয়ে দেখেনঃ জামিয়াতুল আস'আদ আল ইসলামিয়াঃ
ব্যাংকে চাকরী করে অর্জিত বেতন দিয়ে গড়ে তোলা সম্পত্তির বিধান
১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৩
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: ভালো বিষয় ।
১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৪
মেঠোপথ বলেছেন: হারাম ব্যবসায় শ্রমদিয়ে বেতন নিলে ওই বেতনের টাকাটা হারাম ব্যবসার থেকে দেয়া হচ্ছে। কাজেই হারাম ব্যবসায় শ্রমদিয়ে পারিশ্রমিক গ্রহণ কি হবে সেটা আপনি নিজে বিবেচনা করে দেখেন।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৬
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: কনফিউসড হয়ে যাইতেসি। কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৫
নাজিম রেজা বলেছেন: প্রথম কথা, আপনি কোন ভালো আলেমকে জিজ্ঞেস করেন। আমারা যারা ব্লগ লিখি তারা কেই আলেম নই। আমাদের জ্ঞান অনেক সীমিত।
তবে আমি নিজে একজন ব্যাংকিংয়ের ছাত্র। আমি নিজেই ব্যাংকে চাকরী করতে অনিচ্ছুক। কারন খারাপ কাজে আপনি কাঊকে সাহায্য করলে তার অর্ধেক গুনাহ আপনি পাবেন।
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৭
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: ঠিকই বলছেন। আল্লাহ্ আপনার মঙ্গল করুন। আমিন।
১৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫০
লালবািত বলেছেন: oneke na jeny fataw diche, apni jokhon jigalen abar sikdar vaiyer fatawa ti mana jorori hoye gese. Ok donnbat
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৯
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: আমি কি বলব ঠিক বুজতে পারতেসি না।
১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫২
শিকদার বলেছেন: @নাজিম রেজা, আপনার মন্তব্য আমার ভাল লেগেছে। আমি নিজেও ACCA এর ছাত্র। আমিও এই পেশা পছন্দ করিনা।
১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৩
শিকদার বলেছেন: @লালবাতি, এটা মাদ্রাসা আলেমদের কথা আমার না।
১৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৫
ভীরু বলেছেন: @ শিকদার
প্রথম কমেন্টে বলেছেন বাংলাদেশে কোন ইসলামী ব্যাংক নেই।
বিষয়টি আমার কাছে ক্লিয়ার নয়। ইসলামের দৃষ্টিতে সুদের সংজ্ঞা কি? আমার জানামতে এর সংজ্ঞা হল: ঋণ গ্রহিতা ঋণ পরিশোধের সময় একই সম্পদ মুলের অতিরিক্ত প্রদান করা। আর এ অতিরিক্ত অংশটাই হল সুদ।
এ ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যংক এর বিনিয়োগ পদ্ধতিগুলো এবং তাদের আয়ের খাতগুলো পর্যালোচনা করে দেখুন সেগুলো সুদভিত্তিক কিনা। যদি সেখানে সুদ না থাকে তবে কোন খাতে তারা সুদের সাথে জড়িত প্রমান সহ উল্লেখ করুন।
যদি আপনার কাছে প্রমান না থেকে, তবে নিন্দুকের কথায় কান দিয়ে মিথ্যা প্রচার নিরর্থক!
২০| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৬
ধূর্ত শিকারি বলেছেন: ব্যাংকের চাকরি হালাল না হারাম তা বলতে পারবো না, শিকদার ভাই তো তথ্যপ্রমানসহ বলছেন হারাম, তবে ব্যাংকের চাকরি যদি হারাম হয় তাহলে ইসলামী ব্যাংকের চাকরিও অতি অবশ্যই হারাম হবে- এতে কোন সন্দেহ নাই। @শিকদার ভাই: বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকরি করাও কি হারাম নাকি?
২১| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৮
নিষ্কর্মা বলেছেন:
মনে হয় যে সব ব্যাংক সুদের কারবার করে, সেইগুলোতে কাজ করা হারাম হৈতে পারে।
তবে ব্যাংকের সুদ কি ইসলামের সি আমলে ছিল? না থাকলে কি ভাবে তা হারাম হৈল, তাও চিন্তার বিষয়!
মহাজনি সুদ হারাম, কিন্তু ব্যাংকের সাথে আমি যদি ব্যবসা করি, আমার টাকা খাটীয়ে লাভ বুঝে পাই, তাইলে সুদটা কোথায়?
কেউ কি কিছু বলবেন?
২২| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৫
ধূর্ত শিকারি বলেছেন: নিষকর্মা ভাইয়ের কথাটা কিন্তু ভেবে দেখার মত @ শিকদার ভাই।
২৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৮
রবিনহুড বলেছেন:
একটু পরে অনেকই আসবে এই পোষ্টে নানা যুক্তির অবতাররনা করতে.. যে এটা জায়েজ... যে....সূদী ব্যাংকে কাজ করা...
অথচ উপরে দেখুন জনাব শিকদার" তার ৯ নং কমেন্টে এর পূর্ন ব্যাক্ষা দিয়ে দিয়েছে...
যেখানে স্পষ্ট করে বলা আছে
(“যে সুদ খায়, যে সুদ খাওয়ায়, তার সাক্ষী যে হয়, আর দলিল যে লিখে)
এর পরও আপনারা সেটা অর্থ বোঝার চেষ্টা না করে অন্য কিছু যুক্তি এনে সেটা ভূল প্রমানের চেষ্টা করেন....
আরে ভাই যুক্তি তো অনেক ধরনেরই আছে... যুক্তি আর কু যুক্তি যদি এক করে দেখেন তা হলে ভালটা কোথায় খুজে পাবেন...
১জন খুন করার জন্য ঘটনার চক্রে ১০/১৫ জনকেও ফাসি দেয়া হয়। এখন আপনি যদি যুক্তি উপস্থাপনা করেন যে, খুন তো ১ জন করেছিল তা হলে বাকী ৯জন কেন শাস্তি পাবে? এই রকম ফালতু প্রশ্ন অনেক তোলা যায়।
যেখানে আল্লাহ ষ্পষ্ট করে বলে দিয়েছে যে, "(“যে সুদ খায়, যে সুদ খাওয়ায়, তার সাক্ষী যে হয়, আর দলিল যে লিখে... সবাই অপরাধী হবে) সেখানে আর নতুন কোন যুক্তির অবতারনার কি সুযোগ আছে? আল্লাহ তো এর বাহিরে আর কোন যুক্তি গ্রহন করবেন না ও উত্তর দিবেন না....
সুতরাং দয়া করে হাদিস এর ব্যাক্ষা গ্রহন করার মন মানসিকতা তৌরি করুন.... শুধু যুক্তি দিয়ে তো হাদিসের আদেশ খন্ডন করা যায় না....
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০৮
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। তবে আমার একটা জায়গা নিয়ে একটু প্রশ্ন আছে সেটা হল, সেই মানুষ টার কাছে শুধু অই জব টার অফার আছে, আর কোথাও থেকে অফার আসে না, সেই মানুষটা জীবন বাঁচানোর জন্য কি করবে? ইসলাম এ কি বিধান রাখা হইসে তার জন্য? যদি জানেন রবিনহুড ভাই তাহলে দয়া করে একটু বিস্তারিত আলোচনা করবেন?? আর শিকদার ভাঈ টাড় কমেন্টের এক জায়গায় লেখেছেন :
ব্যাংকের অবস্থা এই যে, তার পূর্ণ সম্পদ কয়েকটি বিষয়ের সমষ্টি। যথা-
১-মূলধন। ২-সঞ্চয়কারীদের জমাকৃত টাকা। ৩-জায়েজ ব্যবসার আমদানী। ৪-সুদ এবং হারাম ব্যাবসার আমদানী।
এ চারটি বিষয়ের মাঝে কেবল ৪র্থ সুরতটি হারাম। বাকিগুলো যদি কোন হারাম কাজ না হয় তাহলে মূলত জায়েজ।
যেসব ব্যাংকে প্রথম ৩টি বিষয়ের লেনদেন অধিক। আর ৪র্থ বিষয়টি তথা হারাম লেনদের লভ্যাংশ কম সেসব ব্যাংকে সেসব ডিপার্টমেন্টে চাকরী করা যাতে হারাম কাজ করতে না হয় তাহলে তা জায়েজ হবে। এবং বেতন নেওয়াও জায়েজ হবে।
তা হলে আমি কি করবো?? আর চারিদিকে এতো বায়োডাটা দিয়েও কোনও উত্তর আসে না।
২৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০৪
শিকদার বলেছেন: @ভীরু,
তথাকথিত ইসলামিক ব্যাংক গুলো যাদের ঋন দেয়, তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ নেয় কিনা সেটাও জানার বিষয়।
আপনার জানা থাকলে বলতে পারেন।
ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক এবং বড় বড় আলেমদের গবেষনা থেকেই কথাগুলি বলা, এইগুলা মোটেই উড়িয়ে দেওয়ার কথা নয়।
বিশেষ করে ইসলামি ব্যাংক আবার জামাতি ইসলামীদের দ্বারা পরিচালিত তো, সেটাও দেখার বিষয়। কারন তারা ইসলামের অনেক বিকৃতি ঘটিয়েছে।
২৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০৯
শিকদার বলেছেন: এখন কথা বললেই সুশিলেরা বলবে যে, ঈমানদার মুমিন বান্দা আইসা পরছে। কিন্তু লেখক ভাই, আপনি কি আল্লাহর কাছে চাকরির বা রিজিকের দরখাস্ত করেছেন???
আল্লাহর ওয়াদা হল, যে পাচ ওয়াক্ত নামাজ সময় এবং গুরুত্ব সহকারে আদায় করবে, তার রিজিকের পেরেশানী আল্লাহ্ দূর করে দিবেন।
আপনার রিজিকের ফয়সালা আল্লাহ আগেই করে ফেলেছেন, সময়িক বিপদ দিয়ে আল্লাহ্ পরীক্ষা করেন।
তাহাজ্জুদের নামজ পড়ে আল্লাহর কাছে চান। দেখবেন আল্লাহর রহমত। তখন অবাক হবেন। আমার জন্যও দো'আ চাই।
১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৭
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: শিকদার ভাই নিজের ঢোল নিজে বাজাতে চাই না, তাও কি বলবো গত কয়েকদিন রোজরাতে জায়নামাজে বসে কত কান্নাকাতি যে করলাম আল্লাহর কাছে। আসলে আমার হাতে আর অন্য কোন চাকুরী নেই, এই একটাই আছে, আচ্ছা শিকদার ভাই আপনি কি জানেন এমন পরিস্থিতিতে ইসলামে কি বিধান রাখা হয়েছে ,যখন একজন মানুষ চাকুরীর আশায় দিনের পর দিন অপেক্ষা করে কিন্তু চাকুরী হয়না তখন এই একটাই চাকুরী আসে যেটা তার জন্য জীবন বাঁচানোর, সম্মান বাঁচানোর একমাত্র উপাই হয়? আপনার জন্যও অবশ্যই দোয়া করি আল্লাহর কাছে যেন তিনি আপনাকে তার রহমতের ছায়ায় রাখেন।আমিন।
২৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৪
জোবায়ের বলেছেন: ব্যংকএর আয়ের প্রধান খাত সুদ, খুব সামান্য আয় অন্য খাত থেকে আসে । আল্লাহ সুদকে হারাম করেছেন। এটাকে সত্য জেনেই আমি ৩৩ বছর ব্যাংকে চাকরী করেছি।
২৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৬
ওয়াজাহাত বলেছেন: আমি ৫ বছর ধরে ব্যাঙ্কে আছি এমটিও হিসেবে ঢুকে। এটাকে হারাম জানি।তারপরেও আছি। আল্লাহ সু্যোগ দিলে ছেড়ে দেবো।
১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:২৮
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: আল্লাহ্ আপনার সহায় হন।আমিন।
২৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৭:২৯
শিকদার বলেছেন: আসলে ভাই রহমত এমন সময় আসে যখন আপনি চোখ বন্ধ করে আল্লাহর দিকে দৌড় দিবেন। জোলেখা যখন ইউসুফ (আঃ) কে ৭ দরজা তালা দিয়ে একটি ঘরে আবদ্ধ হয় তখন, ইউসুফ (আঃ) আল্লাহর উপড় ভরসা করে বন্ধ দড়জার দিকে দৌড় দেয়, আর আল্লাহ দৌড় দেওয়ার আগে পর্যন্ত কোন সাহায্য করেন নি অর্থাৎ দড়জা খোলেন নি। কেন দড়জা খুলেছে? নবী হওয়ায়? না, আল্লাহর উপড় এক্কিন বা ভরসা করায়।
আমি আপনাকে একটা কথাই বলছি ভাল একজন আলেমের কাছে যান এমন উপদেশ পাবেন দেখবেন আপনার সব সমস্যা ইনশাল্লাহ্ দূর হয়ে যাবে। আমি নিজেই এর উপকারিতা পেয়েছি। সাহাবী (রাঃহুম) রা যেমন নবীর কাছে সব প্রয়োজনেই পরামর্শ নিতেন, আমাদেরও উচিত আলেমদের কাছে যেয়ে পরামর্শ নেওয়া। তবে শর্ত হল, আলেমে হক্ক হতে হবে, আর এক্ষেত্রে আমি একজন আলেমের ফোন নম্বর দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনি যদি প্রয়োজন মনে করেন তবে আপনার ই-মেইল এড্রেস দেন।
১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: আমারও তাই মনে হচ্ছে।অনেক অশান্তিতে আছি ভাই। আমার ইমেইল ঠিকানা দিলাম, ফোন নাম্বার দেন, দেখি কথা বলে।
[email protected]
২৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৭:৫৩
অপুসোনামনি বলেছেন: স্বপ্নওয়ালাঃ ভাই, আপনার পোষ্ট এবং আপাম ইসলামি মানসিকতাকে সালাম জানাই।
শিকদারঃ আপনাকে কি বলে ধন্যবাদ জানাবো বুঝতে পারছি না। জাযাকাল্লাহ।
পারলে আমাকেও আলেমের ফোন নাম্বার দিয়েন।
[email protected]
১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৪৭
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: ভাই আল্লাহ্ আপনার সহায় হন। পোস্টে কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
৩০| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:২১
নাজিম রেজা বলেছেন: যারা ইসলামিক ব্যাংকিং সম্পর্কে জানেন না। কিংবা জানতে আগ্রহী তাদের অনুরোধ করবো নিচের বইটি পড়ার জন্যঃ
ইসলামের অর্থনীতি, লিখকঃ মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুর রহীম। বইটি কাটাবন মসজিদের দোকান থেকে কিনতে পাবেন।
@ ভীরুঃ ইসলামী ব্যাংকিং -য়ে সুদ বলতে কিছু নেই। ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থার মূল ভিত্তি হচ্ছে পার্টনারশীপ। মানে লাভ-ক্ষতিতে ব্যবসা করা। বইটি পড়লে আপনি ভালোভাবে জানতে পারবেন। তবে বাংলাদেশের ইসলামি বাঙ্কিং ব্যবস্থা নিয়ে আমার জ্ঞান সীমিত। তবে যতদূর জানি, বাংলাদেশে ১০০% ইসলামি ব্যাংকিং ফলো করা হয় না।
@শিকদারঃ জেনে ভালো লাগলো। আপনি পড়ালেখা করছেন কোথায়?
৩১| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:২৮
নাজিম রেজা বলেছেন: @নীলাবতীর নীল মেঘঃ ইসলামি ব্যাংকিং সারা বিশ্বে অনেক জনপ্রিয়। ইউএসএ, ইউকে তেও ইসলামি ব্যাংক রয়েছে। অনেক অমুসলিম লিখক (ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞ) তাদের বইতে ইসলামি ব্যাংককে বর্তমান ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা থেকে উন্নত এবং উত্তম বলেছেন। তবে এটা ঠিক যে, বর্তমান পুজিবাদীরা ১০০% ইসলামি ব্যাংককে সমর্থন করে না। কারন ইসলামি বাঙ্কিং ব্যবস্থায় টাকা কিছু মুষ্ঠিমেয় লোকের কাছে যাওয়ার কোন উওপায় নেই
৩২| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৩২
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: এইধরনের পোস্ট কোনো শিক্ষিত লোকের দেয়াই উচিত নয়।
১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫০
স্বপ্নওায়ালা বলেছেন: আমি শুধু একটা কথাই বলবো আল্লাহ্ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।
৩৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২০
ভীরু বলেছেন: @নাজিম রেজা
বাংলাদেশে ইসলামী ব্যংকিং এর কোন সেক্টরে ১০০% এর ঘাটতি আছে পরিষ্কার করে বলুন।
@শিকদার
আপনি বলেছেন- ''ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক এবং বড় বড় আলেমদের গবেষনা থেকেই কথাগুলি বলা, এইগুলা মোটেই উড়িয়ে দেওয়ার কথা নয়। বিশেষ করে ইসলামি ব্যাংক আবার জামাতি ইসলামীদের দ্বারা পরিচালিত তো, সেটাও দেখার বিষয়। কারন তারা ইসলামের অনেক বিকৃতি ঘটিয়েছে।''
আপনার মন্তব্যে ইসলামী ব্যাংকের প্রতি অনাস্থার চেয়ে জামাতে ইসলামীর প্রতি বিদ্বেষটা বিশেষভাবে প্রকাশিত হয়েছে। যাই হোক, আপনি যেমন বড় বড় আলেমের দোহাই দিয়েছেন তাদের চেয়ে্ও বড় বড় আলেমদের ইসলামী ব্যাংকিং এর উপর শরীয়াহ কাউন্সিল রয়েছে, এবং এটা শুধু ব্যাংলাদেশে নয় বরং সমগ্র বিশ্বব্যাপী।
যারা ইসলামী ব্যাংকিং ব্যাবস্থাকে না জেনে বিরত থাকে তারা মুক্ত। তবে যে সব আলেমরা সব জানার পরও জানতে চেষ্টা না করে শুধু গোঁড়ামী বা দলীয়করনের জন্য বিরোধীতা করে তাদের মতামতকে প্রত্যাখ্যান করাই অধিকতর যুক্তিযুক্ত। এ ধরণের আলেম উদাহরণ ইতিহাসের পাতায় অনেক পাবেন- যারা বৃটিষ শাসনের সময় ইংরেজী শিক্ষাকে হারাম ঘোষনা করেছিল ফলে মুসলিমদের কৃষি কাজ ছাড়া অন্য কোন কাজ করার সুযোগ ছিল না, - যারা মুসলিম মেয়েদের উচ্ছশিক্ষার ব্যপারে নাক সিটকায় ফলে জাতীয়ভাবে আজ্ও মুসলমানদের সমাজ ব্যাবস্থা ও জীবনাচরন তুলনামুলক অনুন্নত।
@ লেখক
শুধু বাংলাদেশে নয়, ইসলামী ব্যাংকিং সমগ্র বিশ্ব অর্থনিতীতে সড়া জাগানো একটি অপ্রতিরোধ্য ইসলামী বিপ্লবের নাম। একটি সময় ছিল যখন কনভেশনাল অর্থব্যাবস্থা ভাবতেও পারে নি যে সুদবিহিন ব্যাংকিং ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব। আর এই অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলেছে মুসলিম বিশ্বের একদল গবেষক। একটি আদর্শ ইসলামী অর্থনীতি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া বর্তমানে অমুসলীমদের কাছেও সমাদৃত। তাই আমাদেরও উচিত পরিপূর্ণ ইসলামী অর্থব্যাবস্থা কায়েমে একে সাধুবাদ জানানো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১২
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: কেন আপনি কি কাজ ছাড়া বেতন নিবেন?
সত ভাবে কাজ করেন। সেটাই আসল কথা।
আর যদি সব কিছুতে হারাম হালাল খোজেন তাহলে তো দুনীতিবাজদের নি:শ্বাসে বাতাসটাও তো দূষিত। তাহলে নিশ্বাস নেওয়াও হারাম।
কোন মসজিদে নামাজ পড়ছেন সেখানে যারা চাঁদা দিয়েছে সবটাই কি হালাল টাকা?
নিজে সত থাকেন। অন্যের কাজে নিজের হারাম হালাল নির্ধারণ করবেন না।