![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আধুনিক বিজ্ঞান দাবী করছে বস্তুজগতের পাশাপাশি সমান্তরালে বিপরীত জগৎ সৃষ্টি হয়ে আছে। আর সেই জগতে এ পৃথিবীতে যতো প্রকার সত্তা আছে,তার প্রতিটিরই বিপরীত সত্তা সৃষ্টি হয়ে বিদ্যমান আছে।অর্থাৎ আমাদের মানব সমাজের প্রত্যেকেরই একটি করে বিপরীত সত্তা তৈরী হয়ে আছে যাকে বলে identical twin.আগামীতে যতো মানুষ আসবে পৃথিবীতে,ঠিক ততোজনেরই বিপরীত সত্তা ঐ বিপরীত জগতে তৈরী হবে
পৃথিবীর মানুষ প্রতিদিন যে কাজকর্ম করে,তার একটা প্রতিক্রিয়া বিপরীত জগতে সৃষ্টি হওয়া বিপরীত সত্তার উপর সরাসরি প্রভাব পড়ে। পদার্থ বিজ্ঞানের রীতি অনুযায়ী এটি একটি চিরসত্য বিধান। কণিকা জগৎ বিষয়টি প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়েছে। সুতরাং বস্তুজগৎ ও প্রতিজগৎ অবশ্যই বিদ্যমান আছে।
কোরানে বলা হয়েছেঃ
“তিনি যথাযথভাবে (প্রতিটি বিষয়ে পরিমাপ ও পরিমাণের অনুপাত ঠিক করে) সমগ্র মহাবিশ্ব (বস্তুজগৎ ও প্রতিবস্তুজগৎ এ দু’ভাগে বিভক্ত করে) সৃষ্টি করেছেন।” (সূরা আয্ যুমার : ৫)
কোরানে আরো বলা হয়েছেঃ
“আমি সৃষ্টি করেছি তোমাদেরকে জোড়ায় জোড়ায়(পৃথিবীর মানুষ এবং একই চেহারার পরকালের জন্য প্রতিবস্তু দিয়ে সৃষ্ট বিপরীত মানুষ )।”(সূরা আন্ নাবা : ৮ )
ইতিমধ্যেই বিজ্ঞান প্রমাণ করে দেখিয়েছে বিজড়িত আলোর কণার জোড় থেকে ১ টি ফোটন কণিকা আলাদা করে যদি দূরে কোথাও নিয়ে যাওয়া হয় এবং তাকে বিভিন্ন অবস্থায় নাড়া-চাড়া করা হয়,তাহলে অপর ফোটন কণিকাটিও একইভাবে নড়ে-চটে ওঠে। যদিও তাদের মধ্যে………………… বাকিটুকু -> http://todaybd.info/1653/videos/
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঢাকর সায়েন্টিস্ট মফিজ মিয়ার কাজ কারবার, আবিস্কার করেই চলছে!
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১১
মাহমুদুল তুষার বলেছেন: আপনি কোরানের কথাগুলো মনে হয় ভুল ব্যাখ্যা করছেন।
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩২
পিচ্চি হুজুর বলেছেন: এই টাইপের মুমিনগুলারে উষ্ঠা মারতে মন চায়, কোন কিছু একটা পাইলেই হইল নিজের মন মত কোরআনের তর্জমা কইরা তারে বিজ্ঞানের সাথে মিলাইব। আবালগুলা নিজে বিজ্ঞান ও বুঝে না আর ধর্ম ত বুঝেই না।
৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:১৮
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আপনি কুরআনের আয়াতের ব্রাকেটে যে অন্তর্নিহিত অর্থের আমদানি করেছেন তা একেকজন একেক রকমভাবে লিখতে পারে ! উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক সুরা আয যুমার আয়াতটির কথা ! আপনি লিখেছেন এভাবে:
তিনি যথাযথভাবে (প্রতিটি বিষয়ে পরিমাপ ও পরিমাণের অনুপাত ঠিক করে) সমগ্র মহাবিশ্ব (বস্তুজগৎ ও প্রতিবস্তুজগৎ এ দু’ভাগে বিভক্ত করে) সৃষ্টি করেছেন।
এখন ব্রাকেটবন্দী অংশগুলো সরিয়ে দিন তাহলে মূল আয়াতটা চলে আসবে এরকম:
তিনি যথাযথভাবে সমগ্র মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন।
এই আয়াতটির কুরআনের বিভিন্ন ইংরেজি অনুবাদে দেয়া আছে এরকম:
He created the heavens and earth in truth.
লক্ষ্য করুন, উভয় ক্ষেত্রে মূল আয়াতটি (ইংরেজি এবং বাংলা) একই ! এখন একেক ব্যক্তি এই আয়াতটির মধ্যে বিভিন্নভাবে তার মন গড়া ব্যাখ্যা ব্রাকেটবন্দী করে তার নিজস্ব মতামতের প্রতিফলন ঘটাতে পারে - এর ফলাফল হয় ভয়াবহ !
বর্তমানে অনেকেই এইভাবে তার মনগড়া বাক্য সংযোজন করে নিজস্ব স্বার্থ হাসিল করছে ! এমনকি হত্যা, অত্যাচার, যৌন নিপীড়ন, ঘুষ, দুর্নীতি সহ অনেকরকম অন্যায়কে হয় জায়েজ অথবা লঘু অপরাধের মাপকাঠিতে ফেলে যথেচ্ছাচার করে চলছে !
কোনো ধর্মই কখনো কিছুসংখ্যক সুযোগসন্ধানীর মনগড়া ব্যাখ্যার মাধ্যমে জনগনকে অত্যাচার, লুন্ঠন অথবা প্রতারিত করার জন্য আসে নি !
৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০২
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ফালতু পোস্ট
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৯
হাইপারসনিক বলেছেন: বাকিটুকুও লিখে ফেলতেন ।