নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমেন্টস করতে পারেন পুরাতন পোষ্টেও

রাজনীতির আবর্জনাগুলো বাদ দিলে আপনার সাথে আমার দ্বিমত খুবই সামান্য।

বাকরুদ্ব

আমি যখন আওয়ামী লীগারদের সাথে তাদের "৭১ ব্যবসা" নিয়ে তর্কে লিপ্ত হই তারা আমাকে বলে আমি জামাতি! জামাতিদের সাথে ওদের "আদর্শচ্যুতি" নিয়ে তর্কে লিপ্ত হলে ওরা আমাকে বলে সেকুলার!! নাস্তিকদের সাথে ধর্ম নিয়া তর্কে গেলে ওরা আমাকে বলে সাম্প্রদায়ীক মৌলবাদি!!!ইন্ডিয়ান কলিগকে আমাদের প্রতি ভারতের জুলুমের বিরুদ্ধে কথা বলাতে সে ধরে নিয়েছে আমি প্রচন্ড জাতীয়তাবাদী!!!! আদর্শবিহীন দেশে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি দেখে আমি "বাকরুদ্ধ"

বাকরুদ্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাজউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন ভারতের সাথে স্বাক্ষরিত ৭ দফা গোপন চুক্তি ও আজকের বাংলাদেশঃ ১৫ই আগষ্ট আধুনিক বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস

২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:১৫

স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম প্রাণ পুরুষ তাজউদ্দিন আহমেদ,মহান এই নেতার আজ ৮৫ তম জন্ম বার্ষিকী, শুরুতে তার আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি। স্বাধিনতার আগেও পরে দেশে গঠনে তার অবদানের কথা মোটামুটি সবারই জানা থাকার কথা।কিন্তু তার অবদানকে স্মরন করে কোন অনুষ্ঠান চোখে পরছে না তাই একটু হতাশই হলাম।



সাম্প্রতিক সময়ে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কিছুটা পড়াশুনা করার চেষ্টা করছি,না জানা অনেক কিছুই জানতে পারছি।যতই পড়ছি ততই অবাক হয়ে যাচ্ছি।কে নায়ক হবে আর কাকে ভিলেন বানানো হবে তার হিসাব নিকাশ যে খুব সুক্ষভাবেই করা হয়েছে ঐপার থেকে তা জেনে আশ্চর্যই হচ্ছি।তাজউদ্দিন আহমেদ এমনি এক নির্মম বাস্তবতার স্বীকার।তাই সমসাময়িক অনেক নেতাকে নিয়ে হইহোল্লর হলেও তাকে নিয়ে চেচামেচি কমই দেখা যায়।



স্বাধীনটার যুদ্ধের প্রস্তুতি যে একদিনে বা শুধু ৭ই মার্চ থেকেই শুরু হয়নি তা পরিষ্কার।মজার ব্যাপার হল, পরাধীন বা পাকি নির্যাতনের স্বীকার ছিলাম আমরা অথচ স্বাধীনতার মুল হিসাব নিকাশ হলো ওপারে এটা জানতেই আমার দৃষ্টি ছিল ওদের কি স্বার্থ ছিল তা জানার দিকে।আমরা স্বাধীন ভূখন্ড পেয়েছি তাতে সন্দেহ নেই কিন্তু কতটা স্বাধীন হয়েছি তাই হিসাব নিকাশের পালা আজ।

যাই হউক, ওপারের স্বার্থ খুজে পাওয়া যাবে তাজউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন প্রবাসী সরকার কতৃক ভারতের সাথে স্বাক্ষরিত ৭ দফা গোপন চুক্তির মাধ্যমে;



(১) বাংলাদেশে ভারত তার ইচ্ছামত, তার পছন্দসই লোক দিয় পছন্দসই নেতৃত্ব পাঠিয়ে একটি সামিরক বাহিনী গঠন করবে,যারা আন্তর্জতিক ভাবে আধা-সামারিক বলে পিরিচিত হবে,কিন্তু এদেরকে গুরুত্বের দিক থেকে ও সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের মুল সামরিক বাহিনী থেকে বড় ও তাৎপর্যপূর্ণ রাখা হবে। (ধারণা করা হচ্ছে,এই বাহিনীই হচ্ছে রক্ষীবাহিনী।

ভারতীয় সৈন্যের পোষাক, ভারতীয় সেনানী মন্ডলীর নেতৃত্ব ও ভারতের অভিরুচি অনুযায়ী বিশেষ শ্রেণীর লোককে শতকরা ৮০ জন এবং ‘বিশেষ বাদ’-এর সমর্থক ২০ জন করে নিয়ে এই বাহিনী গড়ে তোলা হচ্ছে। অস্র,গাড়ী,পোষাক,সুযোগ-সুবিধার দিক দিয়ে এই বাহিনীটি মূল বাহিনীকে ছাড়িয়ে গেছে। এ বাহিনীটি ব্যাবহার করা হইবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে!! ভারত বিরোধী কোন সরকার ঢাকায় ক্ষমতায় বসলেও এ

বাহিনী দিয়ে তাকে উৎখাত করা হবে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারত বিরোধী রাজনীতির সমর্থকদের এই বাহিনী দিয়েই দমন করা হবে। এই বাহিনীর মধ্যে ভারত প্রেমিক বিশেষ শ্রেণীর লোকের সংখ্যাগরিষ্ট হওয়ায় কোন দিন এদেরকে ভারেতর বিরুদ্ধে লাগানো যাবেনা। এদেশের জনগণ কোন দিন বিপ্লবে অবতীর্ণ হলে, রক্ষী বাহিনীর পোষাকে গুণে ভারতীয় সৈন্যরা লাখে লাখে রক্ষী বাহিনী সেজে এদেশের অভ্যন্তরে জনগণকে দমন করেত পারবে।)



(২)বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে যে সামরিক সাহায্য নিয়েছে তা পরিশোধ করতে হবে বিভিন্নভাবেঃ (ক)ভারত ছাড়া অন্য কোন দেশের কাছ থেকে বাংলাদেশ অস্র কিনতে পারবে না।মাঝে মাঝে ঘোষণা করতে হবে ভারত থেকে এত কোটি টাকার অস্র কেনা হলো, এর দাম ভারতই ঠিক করে দেবে।সরবরাহ দেওয়া হবে অর্ধেক অস্র!সরবরাহকৃত অস্রও ভারত ইচ্ছামত নিজ দেশে নিয়ে যেতে পারবে। (অর্থাৎ,একই অস্র বারবার দেখিয়ে ১৯৭১ এর পাওনা এবং ভারতের সম্পূর্ণ যুদ্ধ খরচ আদায় করা হবে।অভ্যন্তরীণ গোলযোগ দমনের জন্য অস্র ছাড়া কোন ভারী অস্র,সাজোয়া গাড়ী বা ট্যাংক বাংলাদেশকে দেয়া হবে না)



(৩) বাংলাদেশের বর্হিবানিজ্য ভারতের নিয়ন্ত্রণে থাকবে।ভারতের অনুমতি ছাড়া কোন পন্য বিদেশে রফতানী করা যাবেনা।কোন পন্য কত দরে বাইরে রফতানী করতে হবে ভারত সেই দর বেঁধে দেবে।এই সব পন্য ভারত কিনতে চাইলে বাংলাদেশ আর কারো সাথে সে পন্য বিক্রির কথা আলোচনা করতে পারবেনা।বাংলাদেশের আমদানী তালিকা ভারতের কাছ থেকে অনুমোদন করিয়ে নিতে হবে।

(বাংলাদেশে বিদেশী পণ্য আমদানীর ব্যাপারে ভারত উদার থাকবে,যে সব পণ্য ভারতকে আমদানী করতে হয়-সেগুলি আমদানী করানো হবে বাংলাদেশকে দিয়ে।বাংলাদেশ তার বৈদিশিক মুদ্রার তহবিল ভেঙ্গে বিদেশ থেকে যে সব সামগ্রী আমদানী করবে সেগুলি ভারত নিজে আমদানী করবে না।চোরাচালানের মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশ থেকে সেই মালগুলি ভারতীয় টাকায় যোগাড় করবে।)



(৪)বাংলাদেশের বাৎসরিক ও পণ্ঞ বার্ষিক

পরিকল্পনাগুলি ভারতকে দিয়ে অনুমোদন করিয়ে নিতে হবে।(
বাংলাদেশ যেন স্বাবলম্বী হতে না পারে সেভাবে পরিকল্পনাগুলি কেটে ছিড়ে ঠিক করবে।যার ফলে বর্তমানেও দেখা যায় দেশের উৎপাদনশীল খাতের চেয়ে অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ বেশী দাতাদের এবং ঐসব খাতে ব্যায় করা হচ্ছে সরকারী অর্থ!)



(৫)বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি ভারতের পররাষ্ট্রনীতির অনুবর্তী রাখতে হবে।অভ্যন্তরীণ রাজনীতির ক্ষেত্রে ভারতের পরামর্শ গ্রহন করতে হবে।





(৬)বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার চুক্তিগুলি বাংলাদেশ একতরফাভাবে অস্বীকার করতে পারবে না!তবে ভারত এ চুক্তিগুলির কার্যকারিতা অস্বীকার না করলে বৎসর বৎসরান্তে এ চুক্তিমালা বলৎ থাকবে।



(৭)ডিসেম্বর যুদ্ধের অব্যবহিত পূর্বে স্বাক্ষরিত চুক্তিটিতে বলা হয়েছিল যে, ভারতীয় সৈন্যরা যে কোন সংখ্যায়,যে কোন সময় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারবে এবং বাঁধা প্রদানকারী কোন মহলকে নিশ্চিহ্ণ করে দিতে পারবে।ভারতীয় বাহিনীর এ ধরণের অভিযানের প্রতি বাংলাদেশ সরকার স্বীকৃতি দিচ্ছে।ভারত চুক্তিটি নাকচ না করলে বৎসর বৎসরান্তে এ চুক্তি কার্যকারী থাকবে।



সংগ্রিহীতঃ বাংলাদেশঃ মারাত্বক অপপ্রচারণা, ষড়যন্ত্র ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের শিকার, পৃষ্ঠা ১২৪-১২৬



এই চুক্তিটি দেখে মনে হতে পারে তাজউদ্দিন নেতৃত্ব কি দেশ প্রেমিক ছিলেন? নাকি বোকা ছিলেন?! এক অত্যাচারিতের হাত থেকে বাচাঁর জন্য দেশবাসী মরণপন লড়াই করছে অথচ গোপনে আমাদের হাত বদল হয়ে যাচ্ছে আরেক সাম্প্রদায়ীক সম্প্রসারন বাদীদের হাতে! আব্দুর রাজ্জাকের মতে তাজউদ্দিন ক্ষমতা লোভী ছিলেন?! আমার দৃষ্টিভজ্ঞি একটু ভিন্ন, আমার মতে তাজউদ্দিন হয়ত চেয়েছিলেন যে করেই হউক দেশটা স্বাধীন হয়ে যাক তারপর সব ঠিক হয়ে যাবে যার কারনে তিনি আমাদের তথাকথিত বন্ধুদের কলের কাঠি হিসেবে নড়েছেন।মনে মনে হয়তো তার দেশ প্রেম ঠিকই ছিল কিন্তু ব্রাক্ষনবাদীদের ষড়যন্ত্র যে কত গভীরে ছিল তা তিনি আজ বেচে থাকলে হারে হারে টের পেতেন এবং অনুতপ্ত ও অনুশুচনা করতেন।



এই চুক্তির মাধ্যমে অর্জিত স্বদেশকে আবার স্বাধীন করার জন্য দেশ প্রেমিক সেনা বাহীনিকে অস্র তুলে নিতে হয়েছিল ১৫ ই আগষ্ট।যার ফলে বাংলাদেশ নামক দেশটি পৃথিবীর বুকে অন্তত কিছু সময়ের জন্য মাথা উচুঁ করে দাড়িয়েছিল। তাই আমি নির্ধীদায় বলতে পারি ১৫ই আগষ্ট শোক দিবস কারো কারো জন্য হতে পারে কিন্তু আধুনিক বাংলাদেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য ঐ দিন হচ্ছে সত্যিকারের স্বাধীনতা দিবস!



ক্ষমতার জোরে হয়ত কিছু দিন এই সত্য অস্বীকার করা যাবে কিন্তু সত্য সমাগত মিথ্যা অপসারিত, এই সত্য একদিন প্রকাশ পাবেই।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +২৪/-২০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:১৯

ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: শুনেতো অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে !
বইটার লেখক কে ?

২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:০৮

বাকরুদ্ব বলেছেন: এম টি হোসেন...

২| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২০

গরম কফি বলেছেন:

ভাইজান চুক্তি অনুষ্ঠানে আপনিওকি ছিলেন ?

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৫১

বাকরুদ্ব বলেছেন: জি বইসে বইসে গরম গরম কফি খাচ্ছিলাম...

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২২

কাক ফ্রাই বলেছেন: লন কাঠাল পাতা খান ।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৫২

বাকরুদ্ব বলেছেন: এইটা যে কাকের খাদ্য তাতো জানতাম না....

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৪

সৈয়দ কেফায়াতুল্লাহ হোসইন বলেছেন:
তথ্যগুলা কি লন্ডনে বসে আল বদর কমান্ডার ফিরোজ কামালের সাথে গাঁজা টানতে টানতে আবিষ্কার করছেন

৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৮

বিপরীত স্রোত বলেছেন: ১৫ই আগষ্ট শোক দিবস কারো কারো জন্য হতে পারে কিন্তু আধুনিক বাংলাদেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য ঐ দিন হচ্ছে সত্যিকারের স্বাধীনতা দিবস!



আব্বা হজুরেদের ডিম্ব থেরাপি দেখে প্রলাপ বকা আরম্ভ হইছে

৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৩

জিয়াউল হক বলেছেন: লেখককে হেনস্তা করা শুরু হয়ে গেছে। যে সব ভাইরা মাইনাস দিচ্ছেন, তাঁদের কাছে প্রশ্ন, স্বাধীনতাকালীন ভারতের সাথে কৃত গোপন চুক্তির সেই সাতটি দফা কি কি ছিল? যে চুক্তিটি দেখে মরহুম তাজউদ্দীন সাহেব মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন? তা যদি জানান, তবে খুবই বাধিত হই।

২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪০

বাকরুদ্ব বলেছেন: আপনি ভাল পয়েন্ট ধরেছেন...সাহস থাকলে কেউ যুক্তি দিয়ে আমাকে ভুল প্রমান করে দেন...ভুল হলে মাফ চেয়ে নিব এবং পোষ্ট ড্রাফট করে ফেলব....
আমি সাধারনত গালাগালি টলারেট করিনা...কিন্তু আজ মুছবনা কারন এতে করে কিছু লোকের আসল চরিত্রটা সবার সামনে উন্মুখ হবে...

গালাগালি ছাড়া ওদের আর কিই বা আছে বলার...মাথাতো গোবর ভর্তি যার কারনে মুখে দুর্গন্ধ প্রকাশ পাচ্ছে মতামতে...
ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪০

তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: ঘরের অপ্রয়োজনীয় সব লাইট ফ্যান বন্ধ আছেতো? কোথাও কোন কল ছাড়া নেইতো?? একবার একটু চেক করে দেখুন না... বিদ্যুৎ এবং পানি সাশ্রয় করুন... দেশটাতো আমাদেরই। এই দেশটাকে বদলাতে হবেই। আমরা বদলাবো একে...

৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪২

বোবা ছেলে বলেছেন:
-

উপড়ে দেখি অনেক ভাদা ভারতের সাথে চুক্তি নিয়া কাই-কুই করে, আসল কথা কয় না ক্যান....... ;)

৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪৫

ডাইনোসর বলেছেন:

ভাইডি একটু রেফারেন্স দিলে ভাল হতো না?

২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:০৯

বাকরুদ্ব বলেছেন: এম টি হোসেনের লেখা " বাংলাদেশঃ মারাত্বক অপপ্রচারণা, ষড়যন্ত্র ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের শিকার", পৃষ্ঠা ১২৪-১২৬

১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪৫

স্ব বলেছেন: পোষ্টটি খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে। একটু যদি দয়া করে লিংক টা দেন ভাল হয়।


এখনও রেটিং দেইনি।

২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:১২

বাকরুদ্ব বলেছেন: বাংলাদেশঃ মারাত্বক অপপ্রচারণা, ষড়যন্ত্র ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের শিকার, পৃষ্ঠা ১২৪-১২৬ লেখক এম টি হোসেন, আল হিলাল পাবলিশর্স, কেন্ট, যুক্তরাজ্য।

১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪৬

হরিসূধন বলেছেন:
তথ্য প্রমান ছাড়া এই ধরণের লেখা দিতে শরম করে না মিয়া বাই?


তবে এটা ও সত্য যে বাংলাদেশের সব সরকারই গোপন লিখিত অলিখিত চুক্তি করে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সত্যেকারের নায়ক তাজউদ্দিন আহমেদ। কিন্তু পদ লেহনকারী চাটুকারদের কারনে তিনিই সব চেয়ে বেশী লান্চিত অপমানিত হয়েছেন। আজকে যারা
আব্বা হুজুরের নাম ঝপতে ঝপতে কাহিল তারাও ঐ জামানার চাটুকারদের মতো।

২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:১১

বাকরুদ্ব বলেছেন: বাংলাদেশঃ মারাত্বক অপপ্রচারণা, ষড়যন্ত্র ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের শিকার, পৃষ্ঠা ১২৪-১২৬ লেখক এম টি হোসেন, আল হিলাল পাবলিশর্স, কেন্ট, যুক্তরাজ্য।

১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪৭

বুড়ো বলেছেন: অসাধারণ! প্রিয়তে রাখলাম।

২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:১২

বাকরুদ্ব বলেছেন: ধন্যবাদ

১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৫৮

বিপ্লব৯৮৪২ বলেছেন: কইস্যা মাইনাস ।
তুমি যে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কি পড়ছ বুঝাই যাচ্ছে ।
আরেকটু গবেষনা করলে আরো পাবেন তাজউদ্দিন ভারতের কাছে দেশকে বিক্রি করে দিয়েছিল ।টাকা পয়সা সব সুইস ব্যাংকে রেখেছিল । সেজন্য দেশপ্রেমিক কিছু জওয়ান জেলে থাকা তাজউদ্দিনকে বলেছিল টাকাগুলো তাদেরকে দিতে । তাজউদ্দিন দেই নাই ।তাই তাকে গুলি করে হত্যা করা হয় ।

২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:১৮

বাকরুদ্ব বলেছেন: শুনেন আপনাদের নেতা আব্দুর রাজ্জাক প্রবাসী সরকার গঠনের পর এক পর্যায়ে মনে করতেন তাজউদ্দিন সি আই এ এর এজেন্ট ব্যারিষ্টার আমিরুল এর সাথে ঘেষা ছিলেন।যদিও টেকনিকালি আদর্শিক গুরুকে সরাসরি সি এই এর এজেন্ট বলতে সাহস করেন নি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধে "র" এবং সি আই এ, লেখক মাসুদুল হক।
পরেছেন ঐগুলো????...যান নেতাকে গিয়া জিজ্ঞেস করেন উনিতো এখনো জীবিত আছেন...

১৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:০৬

েগাধূলীেবলা বলেছেন: ভাইজান বড়ই চিন্তায় ফালাইয়া দিলেন। কে হিরো আর কে ভিলেন ক্যামনে প্রমান করি?

২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:২০

বাকরুদ্ব বলেছেন: একটু পড়াশুনা করতে হবে...ইতিহাসতো কেউ কেউ নিজেদের বাপের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেছে...তাদের লেখার বাহিরেও কেউ কেউ ৭১ নিয়ে লিখেছে তাদের লেখাও পড়তে হবে..

১৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:০৭

বল্টু মিয়া বলেছেন: আমার জানা মতে আপনার সাথে ইসরাইলের ২০০ টা গোপন চুক্তি আছে।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৫২

বাকরুদ্ব বলেছেন: মাত্র ২০০.......টা??! টাকা পয়সার বড় অভাবে আছি...মোসাদের অথবা র এর এজেন্ট হইতে চাই...লাইন থাকলে যানাইবেন...

১৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:১৩

নাজনীন১ বলেছেন: হুম, এ চুক্তির ব্যপারে আমিও জানতে আগ্রহী। তবে তাজউদ্দীন সাহেব যে মাইনকা চিপায় পড়েছিলেন কিছুটা বোঝা যায়, যেহেতু মুজিব নগর সরকার ভারতের ভিতরেই ছিলেন,আবার পাকিস্তান সরকার তাদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহী মামলা দিয়ে ফাঁসী না যেন যাবজ্জীবন কারাদন্ডের রায় দিয়েছিলেন।

এ ব্যাপারে ব্লগার আহোকে জিজ্ঞ্যেস করে দেখতে পারেন, উনি তো দেখি ইতিহাস নিয়ে পোস্ট দেয়।

http://www.somewhereinblog.net/blog/fix


নীচের পোস্টে পি মুন্সী নিজের মতো কিছুটা ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেছেন,

Click This Link

তবে ১৫ই আগষ্ট বাংলাদেশ বিদেশী রাষ্ট্র থেকে মুক্তি পেয়েছে এ কথাটাও ঠিক না, জাস্ট এক গ্রুপের হাত থেকে বের হয়ে অন্য গ্রুপের হাতে পড়েছে, আমেরিকা-সৌদি-পাকিস্তান।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:১৪

বাকরুদ্ব বলেছেন: ধন্যবাদ লিংকের জন্য, ২য় টা আগেই পরেছি তবে পোষ্টের সাথে মিল পেলাম না.....
তবে ১৫ই আগষ্ট বাংলাদেশ বিদেশী রাষ্ট্র থেকে মুক্তি পেয়েছে এ কথাটাও ঠিক না, জাস্ট এক গ্রুপের হাত থেকে বের হয়ে অন্য গ্রুপের হাতে পড়েছে, আমেরিকা-সৌদি-পাকিস্তান

৩য় বিশ্বের দেশ হিসেবে সাম্রাজ্যবাদের প্রভাবে থাকবে, এটাতো স্বাভাবি. বাংলাদেশ ৭১ এর পর পাকিস্তানের হাতে পরেছে এই তথ্য আমার জানা নাই....তবে অন্য দুই দেশের প্রভাব আছে যেটা আগেই বলেছি। কিন্তু ভারতের মত দাদাগীরি?!
শুনুন ওদের মুখেই;
বাংলাদেশীদের সাথে আমরা সঠিক আচরণ করিনি।স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য আমাদের সব রকমের সাহায্য করা উচিৎ ছিল,কিন্তু আমাদের রাজনীতিবিদরা তা করেননি।তারা বেনিয়ার মত আচরণ করেছেন...ফিল্ড মার্শাল মানেক শ(ভারতের সাবেক সেনা প্রধান), স্টেটসম্যান,২৯ এপ্রিল ১৯৮৮

১৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:২০

হরিসূধন বলেছেন:
ঐ বইয়ের কোন লিংক আছে?

আর লেখকদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে আমি সন্দেহের মধ্যে আছি।:(

যাই হোক মুলচুক্তির কোন কপি কি কারো কাছে আছে? অথবা ভারতীয় কোন লেখক কি এই চুক্তি নিয়ে কোন বই বা আর্টিকেল লিখেছে? থাকলে লিংক দেন.....


আপনার উচিত ছিলো এই চুক্তি নিয়ে আরো আলোচনা এবং প্রমান হাজির করা। না হলে কেউ মেনে নিতে চাইবে না!!!!! কারন জাতী হিসেবে আমরা এই রকমই...... :
((

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ২:০৫

বাকরুদ্ব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে একটি পরিচ্ছন্ন মন্তব্যের জন্য....

একটা কথা আপনাকে বলি, স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ দুইটা গ্রুপই ইতিহাস লিখেছে। আমরা জয়ী পক্ষের ইতিহাসই পরে আসছে যুগ যুগ ধরে...আর এটাই স্বাভাবিক কারণ কেউ স্রোতের বিপরীতে চলতে চায়না....কিন্তু ইতিহাসকে যদি তার নিজস্ব ধারায় চলতে দিতে হয় তাহলে এর উপর কোন সেন্সর করা উচৎ না বলে মনে করি।
আমার দৃষ্টিভঙ্গি অন্যরকম, রাজাকার কেন রাজাকারি করল, আল বদর কেন বাদরামী করল এটা মুক্তিযোদ্ধাদের কাছেতো শুনবই, প্রয়োজনে রাজাকারদের কাছ থেকেও শুনতে আমার সমস্যা নাই।
আর এরকম দুই একটা বই পড়ে যে আমার কেবলা পাকিস্তানের দিকে ঘুরে যাবে এই জাতীয় স্নায়ুবীদ সমস্যা থেকে মনে হয় বেরিয়ে আসতে পেরেছি বহু আগে.....

আপনাকে ভাবতে হবে ইসরায়েল কেন মুজিব নগর সরকারকে অর্থ সাহায্য দিতে চাইলো? ভারত কেন এস এ হউল পাকিস্তানের শত্রু সত্বেও পূর্ব পাকিস্তানকে(তৎকালীন) সাহায্য করতে এগিয়ে এল...এটা যে শুধু অর্থনৈতিক ছিলনা বরং আদর্শিক তাতো বাম অনেক লেখকের লেখায় এসেছে....এনি ওয়ে পরবর্তি কিছু পোষ্টে আরো কিছু চমকপ্রদ তথ্য দেয়ার চেষ্টা করব।

আপনাকে ধন্যবাদ আবারো।

১৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৩৪

জিয়াউল হক বলেছেন: তাজউদ্দীন সাহেব সেই গোপন চুক্তিটি করতে বাধ্য হয়েছিলেন, এমনটা বলাটা বোধ হয় ঠিকনা। তবে এটা ঠিক যে বঙ্গবন্ধু পাকিস্থান থেকে দেশে ফিরে এই চুক্তি দেখার পর থেকেই তিনি তাজউদ্দীন সাহেবের বিরুদ্ধে চটে যান। মোশতাক, ড: কামাল ও তাজউদ্দীন এর সামনেই তিনি ঐ চুক্তিটি ছুঁড়ে ফেলে দেন। সম্ভবত এই চুক্তিটি দেখে রাগে ক্ষোভে বঙ্গবন্ধু ফুঁসছিলেন, আর তারই নীরব প্রতিশোধ নিতে তিনি ইন্ধিরা গান্ধীর পরোক্ষ হুমকিকে উপেক্ষা করেও ও আইসি সম্মেলনে গিয়েছিলেন। এমনকি ইন্ধিরা গান্ধী বঙ্গবন্ধুকে ভারতীয় জেট বিমান ব্যবহার করার অফর দিলে তিনি সেটাও প্রত্যাখ্যান করেন।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:২৮

বাকরুদ্ব বলেছেন: এমনকি ইন্ধিরা গান্ধী বঙ্গবন্ধুকে ভারতীয় জেট বিমান ব্যবহার করার অফর দিলে তিনি সেটাও প্রত্যাখ্যান করেন।
ঠিক বলেছেন...

১৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৪১

বলা যাবেনা বলেছেন: ভাইজানরা যে মগবাজারে বসে নতুন করে ইতিহাস লিখে চলেছেন তাতো আগে থেকেই জানি। কিন্তু এখনই পাবলিশ করে দিবেন ভাবি নাই। আরেকবার ক্ষমতায় থাকলে আপনাগো বানানো ইতিহাস হয়ত পা্ঠ্য হইতো। আপনারা মানুষরে এতো বোকা ভাবেন কোন সেন্সে বুঝিনা।আপনারা মন গড়া ইতিহাস লিখে আপনাদের বাবা, চাচা রাজাকারদের বাচাতে পারবেননা। তারপরও চেস্টা করে যান। আফটার অল, রাজাকাররা তো আপনাদেরই বাবা, চাচা.।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ২:১৩

বাকরুদ্ব বলেছেন: বুঝিনা।আপনারা মন গড়া ইতিহাস লিখে আপনাদের বাবা, চাচা রাজাকারদের বাচাতে পারবেননা। তারপরও চেস্টা করে যান। আফটার অল, রাজাকাররা তো আপনাদেরই বাবা, চাচ।

এই লেখা লেখার কয়েক দিন আগেই বাপ কে তার জন্ম তারিখ জিজ্গেস করে নিয়েছি....।
১-১-১৯৬০(বাবা, ফেমিলির সবার বড়)
৫-৬-১৯৬৫(মা)
এখন সীদ্ধান্ত আপনার...

২০| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৪২

েতজস্বিনী বলেছেন: ঐ বইএর লেখকের ব্যপার এ সন্দেহ আছে। বই তো অনেকেই লিখে আর নিজের মতো করে ইতিহাস বানায়,এ আর নতুন কী?? আর এই সব "গোপন" চুক্তির কথা শুনতে শুনতে ক্লান্ত হয়ে গেছি।

২১| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৫

জিয়াউল হক বলেছেন: কোন তথ্য নিজের মনমত হলে তাতে সন্দেহ হতেই পারে! গোলামদের বিবেক এরকমই হয়, এটাই বিশ্বের নিয়ম, নিয়তিও গোলামদের এ পথেই ধরা দেয়। যারা নিজেদের মনকে কোন সীিমিত পরিসরে বেঁধে রাখেন নি, যাঁরা প্রতিটা যুক্তিকে যুক্তি দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেন , করেন বিবেক দিয়ে বিচার, সত্য কেবল তাদের কাছেই ধরা দেয়। বিবেক বন্দী রেখেই কেউ হাম্বা হয়, আবার কেউবা বিবেকের মুক্তি দিয়েই নেজের মুক্তি খূ৭জে পায়। যুগ যুগ ধরেই এটা হয়ে এসেছে। কাজেই দান খয়রাত না করে কাঠাল পাতা নিজের কাছেই রাখা ভালো,যে কাজে এতদিন কাঠাল পাতা ব্যভহার করেছেন, সেই একই কাজে আগামিতেও লাগবে বোঝা যাচ্ছে। বিবেক বন্দী প্রানীরা কোন কালেই মানুষ হয়না।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৫৯

বাকরুদ্ব বলেছেন: বিবেক বন্দী প্রানীরা কোন কালেই মানুষ হয়না।
জটিল বলেছেন...ধন্যবাদ

২২| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৮

দাসত্ব বলেছেন: বাকরুদ্ধ :
এম. টি. হোসেন ফিরোজ কামাল গ্রুপের রাইটার ,

ভারত যে ৭১ পরিস্থিতির সুযোগ অনেকভাবে নিয়েছে সেটা দেশ স্বাধীন হওয়ার পর নানাভাবে প্রমান হয়েছে।
তবে আপনি যে ধরনের ন্যারেশন দিলেন চুক্তিগুলোর এটা স্রেফ বাল্যখিল্যতা , গাজাখুরি শোনায়।
আমার ডিওআই সিরিজের সামনের পোস্টে তাজউদ্দিনের ব্যাপারে একটা ইনফো জানবেন , তখন ভুল ভাংবে আশা করি ।
পোস্ট ড্রাফট করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৪৪

বাকরুদ্ব বলেছেন: লেখক কোন গোত্রের তা হিসেব করতে গেলে বাংলাদেশে সঠিক ইতিহাস খুজে পাওয়া যাবেনা..
মুল ধারার লেখক মঈদুল কে সি আই এর এজেন্ট বলেছে রাজ্জাক, এমাজ উদ্দিন কে বলে বিএনপি পন্থি... সো আমারে যদি দুই একটা নির্ভরযোগ্য সোর্স দিতেন...খুশি হইতাম।

আরেকটা কথা চুক্তি না হয় ছিলনা(আপাতট ধরে নিলাম) কিন্তু ৭টা ধরার কোনটা বাস্তবায়ন হয়নি স্বাধীনতার পরে একটু বলেন...আপনিতো এই বিষয়ে প্রচুর ঘাটাঘাটি করেন...
আমার কাছে লেখকের গোত্র ইস্যু না...কথা বলতে হবে ফ্যাক্টস এন্ড ফিগার নিয়ে...আদর্শের কারনে আগাচৌর মত চরিত্রহীন লোকও কিছু লেখলে আজ ইতিহাস হিসেবে গ্রহন করি আমরা সেই যায়গায় এই লেখকের সমস্যা কি?????
ধন্যবাদ

২৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৯

গরম কফি বলেছেন:


ওহে মুক্ত মানুষ নির্ভর যোগ্য প্রমান লিংক সহ দিন । আর কত দির গুজব পোড়া গলধকরন চলবে?

২৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:০৫

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: এই গল্পের সূত্র কী?

কে, কবে, কখন, কোথায় এই গোপন চুক্তির ফাইলপত্র আবিস্কার করল?

আবিস্কারক যেই হোক, চুক্তির ভাষাঞ্গান তার নাই, একজন উকিল-এডভোকেট দিয়ে মুসাবিদা করিয়ে নিতে বলেন, না হলে ঠিক গেলা যাচ্ছে না.

Sorry, bad taste!

২৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:০৯

ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: গোপন চুক্তির ফাইলপত্র পোষ্ট করেন।

২৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৭

ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: ব্লগে অনেক বাল ফালানি পোস্ট দেখলাম গত কয়েক মাসে। এইটার মত আবাল পোস্ট আর দেখি নাই যেখানে গোঁড়া বিএনপি, এমনকি জামাতের লোকও আপনার এই বালের প্যাচাল বিশ্বাস করতেসে না!

গ্রো আপ ম্যান। নিজেকে হাস্যকর বানাচ্ছেন কি কারনে? সবাই আপনারে ভুয়া বলতেসে।

আমারে খালি একটা কথা বলেন যে এই চুক্তির কোন পয়েন্টটা এমনকি একদিনের জন্যও বাস্তবায়িত হইসে? যদি দুই সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তি করে থাকে, বঙ্গবন্ধু কেন তার বাপও এইটা ভাঙ্গতে পারবে না। তাহলে এই চুক্তি বাস্তবায়িত হইল না কেন?

বাল একটা পোস্ট। বাল একটা পোস্টার।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ ভোর ৪:০২

বাকরুদ্ব বলেছেন: আমারে খালি একটা কথা বলেন যে এই চুক্তির কোন পয়েন্টটা এমনকি একদিনের জন্যও বাস্তবায়িত হইসে? যদি দুই সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তি করে থাকে, বঙ্গবন্ধু কেন তার বাপও এইটা ভাঙ্গতে পারবে না। তাহলে এই চুক্তি বাস্তবায়িত হইল না কেন?
ভাইজান কি ৭১ এর পর থেকেই কানাডায় নাকি??

কোনটা বাস্তবায়ন হয়নাই এইটা আমারে একটু বলেন...

২৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:০২

কানা-বাবা বলেছেন: ফাকিস্তানে যান ভাই, এই দেশ আপনার জন্য না।

২৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:০৫

উইং কমান্ড্যার বলেছেন: এরকম একটা কথা শুনেছিলাম বটে, আরো খোলামেলা লিখুন।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৩৬

বাকরুদ্ব বলেছেন: একটু ওয়েট করেন....
যারা আমাকে গালি দিচ্ছেন তাদেরকে বলি চুক্তিটি আমার বানানো নয়, আমি সোর্স দিয়েছি, সোর্স থেকে উদৃতি দিয়েছি মাত্র।
বঙ্গবন্ধুর সাথে ২৫ দফা চুক্তিটি পরের পর্বে আসবে তখন দেখবেন ঐ চুক্তির সম্ভাবনা কতটুকু...

২৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৪১

কাক ফ্রাই বলেছেন: এখন কি কাঠাল পাতা খাওয়া শুরু করবেন?

আপনার নাম দিলাম গুজব ছাগু


২৪ শে জুলাই, ২০১০ ভোর ৪:০৫

বাকরুদ্ব বলেছেন: আপনার জন্য আমার একটা কবিতা ফিফট;

"আমি আবাল, আমি ছাগু
আমি যেখানেই লাদাই
আম্বারা প্রতোযোগিতা করে চাটে আমার গু"

৩০| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৪৬

কাক ফ্রাই বলেছেন:


কোন চুক্তি পত্রের ভাষা এমন থাকেনা । যারা আপনাকে তেল দিচ্ছে আর্থাৎ স্বজাতি কেবর তাদের সাথে তাল মিলাচ্ছেন কিন্তু কারো কোন প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন না .. ....................... যে কথা ধাপে টিকবেনা সেকথা কেবল ঠেলা খাওয়ার জন্য কেন লিখেন ? লজ্জা লাগেনা?

৩১| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৪৯

রোবোট বলেছেন: এই চুকতির কথা শুনছি ৩০ বছর ধরে। কোন প্রমাণ কেউ দেখায়নি। ভারতেরও কেউ না, বাংলাদেশেরও কেউ না। বইতে লেখা থাকলেও কি সত্যি যদি সরকারি ফাইলপত্রে না থাকে। কখনো শুনি এ চুক্তি দেখে তাজউদ্দিন মুর্ছা যান, কখনো শুনি সৈয়দ নজরুল। আওয়ামী লীগ (মুজিব বা হাসিনা যাই বলেন)এর সমালোচনার জন্য হাজারটা ইস্যু আছে। খামাকা গুজব বানানো দরকার কি?
ভালো কথা ১৯৭২এর মৈত্রী চুক্তিটা কি পড়া আছে?

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ২:১৫

বাকরুদ্ব বলেছেন: ভালো কথা ১৯৭২এর মৈত্রী চুক্তিটা কি পড়া আছে?

জি ভাই পড়েছি আপনাদের দোয়ায়...

৩২| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:২৫

প্যাঁচনাই বলেছেন: আপনি বইটা কোনো জায়গায় আপলোড করে লিংক দেন ।।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

বাকরুদ্ব বলেছেন: আমার কাছে পিডিএফ আছে কিন্তু টেকনিকাল নলেজ কম...কিভাবে দিব বুঝতে পারছিনা...তবুও চেষ্টা করব।

৩৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৫১

কাক ফ্রাই বলেছেন: ওই মিয়া কমেন্ট ডিলিট মার কেন ? ডিস্ক ঘোড়ার কমেন্ট + স্কিন সর্টটা কোথায়?

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:০৫

বাকরুদ্ব বলেছেন: আপনি যে বক্তব্য দিয়েছেন আমি তা বুযতে পেরেছি....এত গুলো মন্তব্য করলেন...তারপরো খায়েশ মিটেনাই তাই আবার গালি দিলেন...তাই পরেরটা মুছে দিয়েছি...সরি ফর দ্যাট।

৩৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২১

হাসান মোহাম্মাদ বলেছেন: হেভি জিনিস তো। দেইখেন পিঠে ছালা বান্দা আছে তো?

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫০

বাকরুদ্ব বলেছেন: ছালা লাগবেনা ব্রাদার....আই ডোন্ট কেয়ার টু টেল দা ট্টুথ!

৩৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২৭

হাসান মোহাম্মাদ বলেছেন: ৯৭৩ সালের আগষ্ট মাস। শরীয়াতপুর জেলার উত্তর রাজেন্দ্রপুর গ্রামে রক্ষীবাহিনী আসে। মহান বীর মুক্তি সেনা ফজলু এবং কৃষ্ঞ কে ওরা ধরল তাদের অপকর্মের বিরু্দধে কথা বলার অপরাধে। প্রচন্ড নির্যাতন করল। নির্যাতনের এক পর্যায়ে কৃষ্ঞ পানি খেতে চাইল। তখন মুজিব বাহিনীর এক কুত্তা তার মুখে পেশাব করে দিল। তারপর তাকে হাসতে হাসতে জিগাসা করল কিরে জাতীয় সংগিদ পারিস? কৃষ্ঞ বলল হা । বলে গা তো। কৃষ্ঞ গাওয়া শুরু করলে একজন তার মুখে লাথি মেরে ফেলে দিল। তারপর ধরে নিয়ে যাওয়া হয় কৃষ্ঞ আর ফজলু কে। এরপর আর তাদের খুজে পাওয়া যায় নি।

এরপরও কি আমরা বলব একাত্তরে ১৬ ই ডিসেম্বারে দেশ স্বাধীন হয়েছিল!!

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৩

বাকরুদ্ব বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য...এই জাতীয় অনেক ঘটনা আনাচে কানাচে পড়ে আছে ওগুলোকে কম্পাইল করলেই বই হয়ে যায়...তখন আপনার বই এর রেফারেন্সম দিবে অন্যরা....

৩৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৪

দেবজিত বলেছেন: ধন্যবাদ খুবই চমতকার একটা লেখা উপহার দেয়ার জন্য।

২৪ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৪

বাকরুদ্ব বলেছেন: Thanks you too....

৩৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ১. প্রশাসনিক বিষয়ক: যারা সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে শুধু তারাই প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে নিয়োজিত থাকতে পারবে। বাকীদের জন্য জায়গা পূরণ করবে ভারতীয় প্রশানিক কর্মকর্তাবৃন্দ।

২. সামরিক বিষয়ক: বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর প্রয়োজনীয় সংখ্যক ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশে অবস্থান করবে। ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাস থেকে আরম্ভ করে প্রতিবছর এ সম্পর্কে পুনরীক্ষণের জন্য দু’দেশের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

৩. বাংলাদেশের নিজস্ব সেনাবাহিনী বিষয়ক: বাংলাদেশের নিজস্ব কোন সেনাবাহিনী থাকবেনা। অভ্যন্তরীণ আইন-শৃংখলা রক্ষার জন্য মুক্তিবাহিনীকে কেন্দ্র করে একটি প্যারামিলিশিয়া বাহিনী গঠন করা হবে।

৪. ভারত-পাকিস্তান সর্বাত্মক যুদ্ধ বিষয়ক: সম্ভাব্য ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অধিনায়কত্ব দেবেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান। এবং যুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তি বাহিনী ভারতীয় বাহিনীর অধিনায়কত্বে থাকবে।

৫. বণিজ্য বিষয়ক: খোলা বাজার ভিত্তিতে চলবে দু’দেশের বাণিজ্য। তবে বাণিজ্যের পরিমাণের হিসাব নিকাশ হবে বছর ওয়ারী এবং যার যা প্রাপ্য সেটা র্স্টার্লিং এ পরিশোধ করা হবে।

৬. পররাষ্ট্র বিষয়ক: বিভিন্ন রাষ্ট্রের সংগে বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রশ্নে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংগে যেগাগাযোগ রক্ষা করে চলবে এবং যতদুর পারে ভারত বাংলাদেশকে এ ব্যাপারে সহায়তা দেবে।

৭. প্রতিরক্ষা বিষয়ক: বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বিষয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করবে ভারত।

” (অলি আহাদ রচিত “জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫ থেকে ৭৫”, বাংলাদেশ কোঅপারেটিভ বুক সোসাইটি লি: প্রকাশিত, চতুর্থ সংস্করণ ফেব্রুয়ারী ২০০৪, পৃষ্ঠা-৪৩৩,৪৩৪)।

৩৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

রি হোসাইন বলেছেন: লেখক কে মারাত্মক রকম ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.