নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন হলো এক কাপ গরম চা আর একটি জ্বলন্ত সিগারেটের মতো। গরম চা এক সময় জুড়িয়ে যাবে, সিগারেটের তামাকও পুড়ে শেষ হয়ে যাবে।

পয়গম্বর

The woods are lovely, dark and deep, But I have promises to keep, And miles to go before I sleep, And miles to go before I sleep.---Robert Frost

পয়গম্বর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকার ভিজিটর ভিসা অ্যাপ্লিকেশনের আদ্যোপান্ত

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৩৮

স্কিলড মাইগ্রেশন ভিসায় কানাডা আসার পর থেকেই একটা প্ল্যান ছিল আমেরিকায় ঘুরতে যাবো। কানাডিয়ান সিটিজেনদের জন্যে আমেরিকা ঘুরতে যাবার ক্ষেত্রে কোন প্রকার ভিসার প্রয়োজন হয়না। কিন্তু কানাডিয়ান পারমানেন্ট রেসিডেন্ট হিসেবে আমেরিকায় ঘুরতে যেতে হলে ভিজিটর ভিসার প্রয়োজন। আজকের এই লেখাটি মূলত: তাদের জন্যে যারা কানাডিয়ান পারমানেন্ট রেসিডেন্ট এবং আমেরিকার ভিজিট ভিসার জন্যে অ্যাপ্লিকেশন করতে ইচ্ছুক। প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য যে, আমি কোন ভিসা/ইমিগ্রেশন স্পেশালিস্ট নই এবং আমার এই লেখার কথাগুলো শুধুমাত্র আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতামাত্র।



পূর্বেই উল্লেখ করেছি যে, সাময়িকভাবে আমেরিকা ঘুরতে যাবার জন্যে নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিজিটর ভিসার প্রয়োজন হয়। এই ভিসা দু’প্রকারের:

• Business Visitor Visas (B-1)

• Pleasure, Tourism, Medical Treatment - Visitor Visas (B-2)



আমার ক্ষেত্রে আমি Pleasure, Tourism, Medical Treatment - Visitor Visas (B-2) -তে অ্যাপ্লাই করেছিলাম। চলুন তাহলে ধারাবাহিকভাবে জেনে নেওয়া যাক আমেরিকার ভিজিটর ভিসার জন্যে অ্যাপ্লিকেশনের নিয়মাবলি:



স্টেপ-১

১. প্রথমেই আপনাকে Online Nonimmigrant Visa Electronic Application, Form DS-160 পূরণ করতে হবে। আপনার পাসপোর্ট এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাগজাদি সাথে নিয়ে এই ওয়েবসাইটে ফরমটি পূরণ করা শুরু করুন। ফরমটি পূরণ করার সময় অনেক তথ্য আপনাকে দিতে হবে এবং এ জন্যে সময় প্রয়োজন। যদি একদিনে সব তথ্য আপনি দিতে না পারেন, তাহলে পরবর্তীতেও অসম্পূর্ণ ফরমটি পূরণ করতে পারবেন।

২. আপনি যে সময়ে আমেরিকা ভিজিট করবেন, তার কমপক্ষে দুই মাস আগে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন করাটা ভালো।

৩. DS-160 পূরণকালীন সময়ে আপনার পাসপোর্ট এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাগজাদি থেকে প্রাপ্ত তথ্যসমূহ ফরমে পূরণ করাটা খুব কঠিন কোন বিষয় নয়। তারপরেও নিম্নলিখিত কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাইছি। যেমন:

ক. পাসপোর্ট বুক নম্বর: আমি নিজের ক্ষেত্রে এই ঘরটিতে কোন তথ্য পূরণ করি নাই। কারণ আমার বাংলাদেশি পাসপোর্টে আমি ’পাসপোর্ট বুক নম্বর’ বলে কোন কিছু খুঁজে পাই নাই।

খ. বাবার জন্ম তারিখ: আপনার বাবার জন্ম তারিখ উল্লেখ করুন।

গ. আপনার নিজের বিগত ৫ বছরের Work history বিস্তারিত উল্লেখ করুন। ওয়ার্ক এক্সপেরিয়েন্স যা উল্লেখ করবেন, সেগুলোর পেপার কপি আপনার কাছে অবশ্যই থাকতে হবে যা পরবর্তীতে ইন্টারভিউয়ের সময় সাথে করে নিয়ে যেতে হবে।

ঘ. আমেরিকায় আপনি কার কাছে যাবেন, তার বিস্তারিত তথ্য (নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, তার সাথে আপনার সম্পর্ক ইত্যাদি) আপনাকে ফরমে উল্লেখ করতে হবে।

ঙ. জাতীয়তা এবং ন্যাশনাল আই.ডি: এক্ষেত্রে 'বাংলাদেশী' লিখুন এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক আপনাকে প্রদত্ত ন্যাশনাল আই.ডি কার্ড-এ (জাতীয় পরিচয়পত্রে) উল্লেখিত আই.ডি নম্বরটি লিখুন।



বাংলাদেশী জাতীয় পরিচয়পত্র (ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত)



৪. অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন (DS-160) করার সময় আপনার ফটোগ্রাফের সফট কপির প্রয়োজন হবে যা অনলাইনে আপলোড করতে হবে। আমি নিজের ক্ষেত্রে ড্যানফোর্থ বাংলা পাড়ায় গিয়ে ’ঢাকা সফট’ থেকে ফটোগ্রাফের সফট কপি পেনড্রাইভে এবং দুই কপি হার্ড কপি সাথে করে নিয়ে এসেছিলাম। সেক্ষেত্রে আমার মাত্র ৫ ডলার খরচ হয়েছিল।

৫. অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন শেষ হবার পর আপনি একটি কনফার্মেশন পেজ পাবেন। এই পৃষ্ঠাটি আপনাকে প্রিন্ট আউট করে নিতে হবে। তৎক্ষণাৎ না পারলেও পরবর্তীতে আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্ট থেকে আপনি সেটির প্রিন্ট নিতে পারবেন। এই কনফার্মেশন পেজটিতে একটি বার কোড থাকে। সুতরাং খুব ভালো প্রিন্টার থেকে প্রিন্ট করে নেয়াটাই ভালো।

৬. ইউ.এস.এ কেন যাবেন, তার খুব সংক্ষিপ্ত এবং সুনির্দিষ্ট কারণ আপনাকে উল্লেখ করতে হবে।



ডি.এস. ১৬০ ফরম পূরণ করার পর কনফার্মেশন পেজ (ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত)



স্টেপ-১ সম্পূর্ণ করার পর এখন আপনাকে স্টেপ-২ -তে যেতে হবে।



স্টেপ-২:

এই স্টেপে আপনাকে আপনার ভিসা অ্যাপ্লিকেশনের জন্যে পেমেন্ট দিতে হবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট শিডিউল ঠিক করতে হবে। বি-২ ভিসার জন্যে অ্যাপ্লিকেশন ফি ১৬০ ইউ.এস. ডলার + ট্যাক্স যা কানাডিয়ান ডলারে আমার এসেছিল আনুমানিক ১৭৫ ডলার। স্টেপ-২ - এ যেতে হলে আপনাকে এই ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রথমেই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।



রেজিস্টার করার পর আপনার অ্যাকাউন্টে লগ ইন করে আপনার কিছু বেসিক ইনফরমেশন দেবার পর পে-পাল/ ভিসা কার্ডের মাধ্যমে ভিসা ফি পে করে দিন। ফি পেমেন্ট করার পর পেমেন্ট কনফার্মেশনের কপি প্রিন্ট করে নিন।



ইন্টারভিউ পরবর্তী সময়ে আপনার পাসপোর্ট কোথা থেকে কালেক্ট করবেন, তা স্টেপ-২ তে উল্লেখ করতে হবে। আমি নিজের ক্ষেত্রে যে ঠিকানা সিলেক্ট করে দিয়েছিলাম (এবং পরবর্তীতে আমার নিজের পাসপোর্ট কালেক্ট করেছিলাম), সেটি হলো:



Loomis Branch Address:

95 Micro Court

Markham , ON

L3R5N1



’লুমিস’ হলো একটি ডেলিভারী কোম্পানী, যারা আপনার পাসপোর্ট ডেলিভারী দেবে। আপনি চাইলে নির্দিষ্ট ফি দিয়ে আপনার পাসপোর্ট নিজের ঠিকানাতেও পাসপোর্ট ডেলিভারী নিতে পারেন। স্টেপ-১ এবং স্টেপ-২ পূরণ করার পর আপনি আপনার ই-মেইল অ্যাকাউন্টে ইউ.এস কনস্যুলেট থেকে প্রয়োজনীয় ই-মেইল পাবেন।



ইন্টারভিউ:

স্টেপ-২ - তে ইন্টারভিউ শিডিউল (তারিখ এবং সময়) অনুযায়ী নির্দিষ্ট দিনে আমেরিকান কনস্যুলেটে চলে যান। মনে রাখবেন, কোন প্রকার ইলেকট্রনিক ডিভাইস (সেল ফোন/ টেপ রেকর্ডার/ পকেট রেডিও/ পকেট গান শোনার যন্ত্র ইত্যাাদি) সাথে নেওয়া যাবেনা। আমার নিজের ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ শিডিউল ছিল সকাল ৮.৩০ -এ এবং নিচের ঠিকানায়:



Consulate Address: U.S. Consulate General Toronto

225 Simcoe Street

Toronto, Ontario

M5G 1S4

Canada



ইন্টারভিউ-এর দিনে যে কাগজপত্রগুলো অবশ্যই নিয়ে যাবেন:

১. আপনার পাসপোর্ট যা ইউ.এস ভিসায় অ্যাপ্লিকেশন করার সময় পাসপোর্টের মেয়াদ নূন্যতম ৬ মাস আছে।

২. কানাডিয়ান পারমানেন্ট রেসিডেন্ট কার্ডের মূল কপি

৩. স্টেপ-১ এর কনফার্মেশন পেজ এর প্রিন্ট আউট (বার কোড সহ)

৪. স্টেপ-২ এর ভিসা পেমেন্ট ফিস এর প্রিন্ট আউট



অন্য যে কাগজগুলো সাথে নিয়ে যাবার পরামর্শ দিব:

১. ফটোগ্রাফ (হার্ড কপি) - ২ টা

২. আপনি যদি কানাডিয়ান কোন বিশ্ববিদ্যালয়/ কলেজের ছাত্র হন, তাহলে সেমিস্টার এনরোলমেন্টের প্রিন্ট আউট এবং অফার লেটার

৩. আপনি যদি ওন্টারিও স্টুডেন্ট অ্যাসিস্টেন্টশিপ প্রোগ্রাম (ওসাপ) -এ থাকেন, তাহলে ওসাপ থেকে প্রাপ্ত চিঠির কপি।

৪. ব্যাংক স্টেটমেন্ট - চেকিং অ্যাকাউন্ট (বিগত ১ বছরের)

৫. আপনি যদি বর্তমানে কর্মরত থাকেন অথবা পূর্বে কাজ করে থাকেন, তাহলে কর্মস্থল থেকে প্রাপ্ত এক্সপেরিয়েন্স লেটার অথবা পে-চেক

৬. ট্যাক্স রিটার্ন পেপার

৭. ল্যাণ্ডিং পেপার

৮. সিন কার্ড

৯. ড্রাইভার্স লাইসেন্স

১০. হেল্থ কার্ড

১১. আমেরিকা থেকে (যদি) প্রাপ্ত কোন অফার লেটার (বন্ধুর বিবাহ প্রোগ্রাম-এ উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণপত্র/ হাসপাতালে ভর্তি আছে এমন রোগীকে দেখতে যাবার আমন্ত্রণপত্র ইত্যাদি)



আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩০

মায়া হরিণ বলেছেন: প্রিয়তে :)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১১

পয়গম্বর বলেছেন: থেংকু :)

২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০৬

কাগজের নাও বলেছেন: পাসপোর্ট ডেলিভারী সিস্টেমটা একটু বুঝিয়ে বলুন প্লিজ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২১

পয়গম্বর বলেছেন: 'লুমিস' হলো একটা ডেলিভারী কোম্পানী, যাদের পুরো কানাডায় অনেকগুলো ব্রাঞ্চ আছে। আপনি যে লোকেশন থেকে ভিজিটর ভিসার জন্যে অ্যাপ্লাই করবেন, পাসপোর্ট কালেকশনের জন্যে তার কাছাকাছি 'লুমিস' -এর ব্রাঞ্চ নির্ধারণ করাটাই ভালো।

ইউ.এস কনস্যুলেটে যেদিন ইন্টারভিউ দিবেন, সেদিন যদি আপনাকে তারা ভিসা দেয়, তাহলে মৌখিকভাবে জানিয়ে দেবে এবং পরবর্তীতে 'লুমিস' থেকে আপনার পাসপোর্ট কালেক্ট করতে হবে অথবা অনলাইনে লুমিসকে অতিরিক্ত ডলার পে করলে তারা আপনার ঠিকানায় আপনার পাসপোর্ট পাঠিয়ে দেবে। আর যদি ইউ.এস কনস্যুলেট আপনাকে ভিসা না দেয়, তাহলে ইন্টারভিউ-এর দিন-ই আপনার পাসপোর্ট আপনাকে দিয়ে দেবে।

ইন্টারভিউ-এর দিন ভিসা পেলে 'লুমিস' থেকে আপনি একটা মেইল পাবেন। সেখানে ১২ ডিজিটের একটা ওয়েবিল নম্বর থাকবে এবং লুমিস-এর ওয়েবসাইটে আপনি আপনার পাসপোর্ট ডেলিভারী ট্র্যাক করতে পারবেন। যদি লুমিস-এর ট্র্যাকিং পেজে 'ইন ফ্যাসিলিটি' কথাটি লেখা ওঠে, তাহলেই বুঝবেন, আপনার পাসপোর্ট পিক-আপ করার জন্যে রেডি। অতএব, দেরী না করে মার্কহামে গিয়ে লুমিস-এর অফিস থেকে আপনার পাসপোর্ট পিক করুন।

৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

কাশেম খান বলেছেন: তার আগে কন , কানাডা কেমনে যামু???

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০০

পয়গম্বর বলেছেন: :) :)

৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪১

বিপ্লব06 বলেছেন: সিন কার্ড কি?

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮

পয়গম্বর বলেছেন: SIN = Social Insurance Number, বাংলায় ওয়ার্ক পারমিট

৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: আমেরিকান পার্মানেন্ট রেসিডেন্টরা ভিসা ছাড়াই কানাডা যেতে পারে, কিন্তু কানাডার পার্মানেন্ট রেসিডেন্টরা ভিসা ছাড়া আমেরিকা যেতে পারে না - খুবই অদ্ভুত নিয়ম :(

আপনি কোন সিটিতে আছেন?

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

পয়গম্বর বলেছেন: সহমত। আমি ক্যালগ্যারিতে :)

৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮

রুপ।ই বলেছেন: জামান আছেন কেমন ?

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

পয়গম্বর বলেছেন: সে ভালোই আছে। আমার কথা জিজ্ঞেস করলেননা ? :(

৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

রাসেলহাসান বলেছেন: আজ পর্যন্ত পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যাইতে পারলাম না!
আর কোথায় সে কানাডা? আর কোথায় আম্রিকা।। /:)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০

পয়গম্বর বলেছেন: ভিজিট ভিসার জন্যে চেষ্টা করতেতো দোষ নেই :-B

৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৯

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০

পয়গম্বর বলেছেন: ব্লগে সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ :)

৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বহুদিন পর আপনার পোষ্ট পেলাম! আশা করি ভালো আছেন ভাই।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১

পয়গম্বর বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। ব্যস্ততার কারণে এখন লেখালেখির জন্যে সময় বের করাটাই কঠিন। আপনি কেমন আছেন?

১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

জাহিদ গাছবাড়ী বলেছেন: বাংলাদেশ থেকে কিভাবে কানাডা যামু, আগে বলেন।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

পয়গম্বর বলেছেন: চার (৪) টা পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে কানাডা আসতে পারেন:

১. স্টুডেন্ট ভিসা
২. ইমিগ্রেশন ভিসা
৩. ভিজিট ভিসা
৪. কানাডিয়ান কোন ইমিগ্র্যান্ট/ সিটিজেন বিবাহ করে :)

১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৩৪

ফরটি ইজ দা নিউ থারটি বলেছেন: আপনার পরিচিত কোন কানাডিয়ান বাংলাদেশী পাত্রী আছে না কি?
একজন মুরুব্বী আমেরিকায় তার ছেলের বিয়ে দেয়ার জন্য পাত্রী খুজছেন

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

পয়গম্বর বলেছেন: এ বিষয়ে আমার একেবারেই অভিজ্ঞতা নেইরে ভাই :( আর আমি নিজেই বিবাহের জন্যে পাত্রী খুঁজছি। :#>

১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১৯

মিনেসোটা বলেছেন: হাহা! এই পাগলে দেখি ঘটকালি শুরু করলো

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

পয়গম্বর বলেছেন: মিনেসোটা ভাই কেমন আছেন ? :)

১৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

জাহিদ গাছবাড়ী বলেছেন: ১ নাম্বার মনে হয় হবে না।
২ এবং ৩ নাম্বার নাকি হয় না।
৪ নাম্বার, আমার মা,বাবার মেয়ে পছন্দ হয় না।
আমার খুব নিকট আত্মীয় আছেন, ২ ও ৩ নাম্বারের কোন সোজা পথ দেখান।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

পয়গম্বর বলেছেন: ভিজিট ভিসা অথবা ইমিগ্রেশনের অ্যাপ্লিকেশনের জন্যে http://www.cic.gc.ca - এই ওয়েব অ্যাড্রেস অনুসরণ করতে পারেন।

খুব শীঘ্রই কানাডিয়ান ভিজিটর ভিসা এবং বর্তমান ইমিগ্রেশন পদ্ধতি নিয়ে আমার অভিজ্ঞতার আলোকে ধারাবাহিকভাবে বিস্তারিত লেখা পোস্ট করার ইচ্ছে আছে।

১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫

আহমেদুল আরেফিন আসিফ বলেছেন: চরম গরম পোষ্ট।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৫৩

পয়গম্বর বলেছেন: থ্যাঙ্কু :)

১৫| ১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:২৪

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: বস, শুরুটা দেখে খুব আগ্রহ নিয়ে পড়েছিলাম কিন্তু পরে হতাশ হলাম
কানাডার রেসিডেন্স ভিসা দরকার নাই কারন আমিতো কানাডা যাই নাই। বাংলাদেশ ডিরেক্ট কিভাবে আমেরিকা যাওয়া যাবে সেইটা একটু বললে বড়ই উপকৃত হইতাম

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৫৫

পয়গম্বর বলেছেন: আমার ধারণা, বাংলাদেশ থেকেও পদ্ধতিটা একইরকম হবার কথা। বিস্তারিত জানার জন্যে ইউ.এস গভর্ণমেন্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি দেখতে পারেন। ব্লগে সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ।

১৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

পয়গম্বর বলেছেন: :)

১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

নুরুল পলাশ বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। তাই প্রিয়‌তে

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৯

পয়গম্বর বলেছেন: ধন্যবাদ পলাশভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.