নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আবিরের ফেসবুক প্রোফাইলের ছবিটা খুলে তাকিয়ে থাকি। ছবিতে চিরায়ত হাসোজ্জ্বল মুখের আবির। উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ও স্বপ্নমাখা চোখে সে তাকিয়ে আছে মনিটরে। কত কথা যে মনে পড়ে আমার। কতক্ষন যে তাকিয়ে থাকি ওর ছবিটার দিকে জানা নেই। এই সেই আবির। বাড়ির সকলের চোখ ফাঁকি দিয়ে নীরবে গড়ে ওঠা আমাদের ভালোবাসার গল্প। যা সারাটা জীবন লোকচক্ষুর অন্তরালেই রয়ে যাবে। আমি ওর ছবিটাতে হাত বুলোই।
আমি কোনোদিন ওর মুখে হাত বুলোইনি। নিজে থেকে ওর হাতটাও কখনও ধরিনি পর্যন্ত। কোনোদিন আদরও করিনি ওকে। কৈশোরের গোপন ভালোবাসার স্বপ্নে যা যা থাকে বা সিনেমা নাটকে ভালোবাসার গল্পেরা যেমন হয় ঠিক তেমনি কত শত স্বপ্ন দেখেছি ওকে নিয়ে। কিন্তু কখনও সেসব মুখ ফুটে বলা হয়নি তাকে আমার। আমার স্বভাবজাত লজ্জা আমাকে আটকে দিয়েছে বারংবার। আবির নিজ থেকে আমার হাত না ধরলে বা অস্ট্রেলিয়া যাবার আগের শেষদিন আমাকে চুমু না খেলে কোনোদিন সেই স্মৃতিটুকুও থাকতোনা আমার। তখন আমি ভীষণ লজ্জা পেয়েছিলাম, শুধু তাই নয় একটু রাগও লেগেছিলো। ওকে ভেবেছিলাম কি বেহাইয়া ছেলে। আজ সেই স্মৃতিটুকুর জন্য আবিরের কাছে কৃতজ্ঞ আমি । আর আজ সে কথাটা ভেবে চোখ দিয়ে নিজের অজ্ঞাতেই পানি পড়তে থাকে আমার।
আমি মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি যে অমলিন মধুর স্মৃতি আবির আমাকে দিয়ে গেছে, তাই নিয়েই জীবনের বাকী কটা দিন কাটিয়ে দেবো আমি। আমার এই অভিশপ্ত জীবনের কোনো ছায়াও যেন আবিরের স্বর্ণালী রঙ্গিন বা এই আলোকচ্ছটাময় বর্ণীল জীবনের কোথাও না পড়ে, সেই আমার চাওয়া। আমার বুকের মধ্যে গুমরে মরা বোবা কান্নারা ঝড় তোলে। মনিটরে আবির হাসিমুখেই দাঁড়িয়ে থাকে। আবিরের পিছে ক্রিস্টমাসের উৎসব মুখর আলো ঝলমল নগরী। সে দাঁড়িয়ে আছে সান্টা ক্লজ তুষারবুড়োর স্লেজটার সামনে। স্লেজটা টেনে নিয়ে যাচ্ছে ক্যাঙ্গারুরা। রেইনডিয়ারের বদলে ক্যাঙ্গারু? আমি আগে কখনও এমন দেখিনি। অস্ট্রেলিয়াতে কি তুষারবুড়োকে টেনে নিয়ে যায় ক্যাঙ্গারুরাই? তাই হবে হয়তো।
ক্যাঙ্গারুদের আমার খুব মজার লাগে। আমার মনে হয় বিধাতা ওদের মাতৃত্বকেই এই দুনিয়ার সকল মাতৃত্ব থেকে প্রাধন্য দিয়েছেন বেশি। আমার ক্যাঙ্গারু হতে ইচ্ছে করে। ক্যাঙ্গারু হলে আমি আমার পেটের থলির মধ্যে করে লুকিয়ে রুপকথাকে নিয়ে পালিয়ে যেতাম কোথাও। যেখানে কেউ আমাদেরকে আর খুঁজে পেত না।
আমি বিছানায় অকাতরে ঘুমিয়ে কাঁদা হয়ে থাকা রুপকথার দিকে তাকাই। কিছুদিনের মধ্যেই আমার এই চির আঁধার কক্ষ আলো করে থাকা এই এ্যন্জেলটাকে হারাতে হবে আমার। হঠাৎ আমি হাউ মাউ করে কাঁদতে থাকি। সৃষ্টিকর্তার কাছে চিৎকার করে জিগাসা করতে ইচ্ছে করে আমার, কেনো কেনো আমার সাথেই এমন হবে বার বার? কেনো আমার থেকে বার বার কেড়ে নেওয়া হবে আমার ভালোবাসার মানুষগুলোকে? এই মানব জীবন আমি চাইনা ।
তার থেকে আমি ক্যাঙ্গারু হবো অথবা কোনো ইতর প্রাণী যার মন নেই, হৃদয় নেই, নেই কোনো বোধ বুদ্ধি, ব্যাথা বেদনা। অথবা যার বোধহীন হৃদয়ে কারো জন্য মায়া দয়া কিচ্ছু জন্মায় না আমাকে তেমনি কিছু করে দেওয়া হোক। হিংস্র শ্বাপদ হতে ইচ্ছে করে আমার। চিৎকার করে বিধাতাকে বলতে ইচ্ছে করে আমাকে কেনো তুমি মানুষ জীবন দিলে?
অনেক রাতে আমি আমার টিনের তোরঙ্গটা খুলে বসি। ছোট্ট লাল ভেলভেটের ব্যাগটা থেকে বের করে আনি আবিরের দেওয়া আংটিটা। আবিরের চিঠিগুলো হাজার হাজার চুমুতে ভরিয়ে তুলি। আবিরের চিঠিগুলিই জীবন্ত আবির হয়ে যায় আমার কাছে। আমি ওর সব চিঠিগুলি বুকে চেপে ধরে ঘুমিয়ে পড়ি। রাতে আবার আমি আবিরকে স্বপ্নে দেখি। সেই ভয়াবহ দুঃস্বপ্ন। আবির আমার সামনে বসে আছে ভিজিটরস রুমে। আমি লজ্জায় মাথা নীচু করে আছি। আমি ওকে দেখাতে চাইনা আমার এই কলঙ্কিত মুখ। আবির আমার দুহাত ধরে আছে। তাকিয়ে আছে আমার মুখের দিকে । লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছে করে আমার। আবির আমাকে নিয়ে যেতে চায় ওর কাছে। কিন্তু আমি তো কোথাও যাবোনা।
অনেকগুলো দিন পরে আবার হঠাৎ একদিন রুপকথা গভীররাতে ঘুম ভেঙ্গে উঠে ফুঁপিয়ে কাঁদতে শুরু করে। আশে পাশে কাউকে খোঁজে সে। আমি ওকে এত বলি এই যে আমি। সোনামনি কি হয়েছে, আমাকে বলো? রুপকথা শুধু এদিক ওদিক তাকিয়ে কাকে যেন খুঁজে চলে। মনে হচ্ছিলো ও বাতাসের মাঝে কাউকে দেখতে পাচ্ছে। আমার শরীর ভার হয়ে আসে। একটা সন্দেহ উঁকি দেয় মনে। আচ্ছা রূপকথার মা বেঁচে আছেন তো? নাকি ....
আমি ঘরের মধ্যে কারো অশরীরি অস্তিত্ব অনুভব করি। আমি নিশ্চিৎভাবেই জেনে যাই। সে অশরিরী কেউ নয়, সে রূপকথার জন্মদাত্রী মা। আমি রূপকথাকে ছেড়ে যাবো জেনেই হয়তো উনি জানান দিতে এসেছেন আমাকে। আমার মনে হয় যদি সে কথা বলতে পারতো সে নিশ্চয় আমাকে অনুরোধ করতো তার প্রিয় সন্তানকে ছেড়ে না যাবার জন্য।
আমি রূপকথাকে বুকে চেপে ধরি। নিজের কাছে নিজেই প্রতিজ্ঞা করি পৃথিবীর কোনো শক্তির সাধ্য নেই রূপকথাকে কেড়ে নেয় আমার বুক থেকে। কোনোভাবেই আর পরাজিত হবোনা আমি। আমি লড়বো আমার রুপকথার জন্য। তার জন্য যা কিছু করতে হয় তাই করবো আমি। আমি আর হারতে চাইনা । আমাকে পারতেই হবে।
---------------------------------------------------------------------------------------------------
নরওয়ের সেই লোভনীয় চাকুরীর অফার ফিরিয়ে দিয়েছি আমি। এ কারণে ম্যাডাম প্যাট্রেসিয়া এবং আমার কাউন্সেলর যথেষ্ঠ বিরক্ত হয়েছেন আমার উপরে। আমার এই খামখেয়ালীপনাকে আমার স্বেচ্ছাচারিতা বা একগুয়েমী পাগলামী হিসাবেই দেখছেন তারা আজকাল। আমার পিছে এতগুলো দিন নষ্ট করা, কম্পিউটার কোর্স, ইংরেজী শিক্ষা সবকিছু পন্ডশ্রম হলো ভেবে দুকথা শুনিয়ছেনও তারা আমাকে। কিন্তু আমি অনড় অটল থেকেছি আমার সিদ্ধান্তে। রুপকথাকে ছেড়ে আমি কোথাও যাবোনা। জোর করা হলে আমার জীবন বিসর্জনের হুমকী দিয়েছি আমি। আর সত্যিই আমি সেটাই করবো। মনে মনে সে ঠিক করাই আছে আমার।
আমার দুঃস্বপ্নকে সত্যি করে একদিন সত্যিই আবির চলে এলো। ঠিক আমার স্বপ্নে দেখা একটা দিনের ছবির মত আমার মুখোমুখি বসলো সে। আমার দুহাত ধরে আমাকে বললো, আমাকে সে অস্ট্রেলিয়া নিয়ে যাবে, উন্নত চিকিৎসা বা প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবই করতে রাজী সে আমার জন্য। আবির ঠিক আমার স্বপ্নে দেখা ছবিটার মত আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বসেছিলো সেদিন। শুধু আমি লজ্জায় মরে যাইনি। আমি ঋজু ভঙ্গিতে দৃঢ়তার সাথেই সোজাসুজি তাকিয়ে ছিলাম ওর চোখের দিকে। আমি বলেছি, আমি তার সাথে যেতে চাইনা। আমার কারণে আমার প্রিয় মানুষগুলো এতটুকু দূর্ভোগ পোহাক সে চাইনা আমি। আমি ভালো আছি। আমার মত করে। সেও যেন ভালো থাকে। অনেক ভালো থাকে যেন সে।
আবির খুব মন খারাপ করে চলে গেছে। যাবার সময় বলেছে সে আমাকে আজও ভালোবাসে। একই রকম ও একইভাবে সারাজীবন আমাকে ভালোবাসবে সে এবং সারাটাজীবনই এই ভালোবাসা অটুট থাকবে তার। আমি জানি আবির এখন যা বলছে তার মাঝে কোনো মিথ্যে নেই। কিন্তু আমি চাইনা আমার কারণে আবির কারও হাসির পাত্র হোক। কারও করুণার জন্ম হোক ওর জন্য এই আমার কারণেই। আমি আবিরকে ফিরিয়ে দিয়েছি এ কষ্ট আমারও কম নয়। তবুও আমার তাকে ফিরিয়ে দিতেই হলো।
শেষ পর্যন্ত আমার জয় হয়েছে। আমি হারতে হারতেও জিতে গেছি শেষমেশ। আমাদের এই এনজিও এর সদর দপ্তর থেকে রুপকথাকে যে চাইল্ড হোমে পাঠানো হবে আমাকে সেখানেই ইংরেজী শিক্ষার টিচার হিসাবে চাকুরী দেওয়া হয়েছে। রুপকথার অভিভাবকত্বও দেওয়া হয়েছে আমাকে। রিতীমত হাতে কলমে পাকাপাকি দলিল। রুপকথাকে কেউ আর ছিনিয়ে নিতে পারবেনা আমার থেকে।
রুপকথার জন্যই বাঁচতে হবে আমাকে অনেক অনেকদিন।
************************************************
একটা সময় আমি আমার আনন্দময় উচ্ছল জীবন থেকে ছিটকে পড়েছিলাম হঠাৎ। সে সময় সে পরিবর্তনটাকে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলাম না আমি। আমি ভাবতাম আমার প্রথম জীবনের মৃত্যু হয়েছে। শুরু হয়েছে সম্পূর্ণ বদলে যাওয়া আরেক দ্বিতীয় জীবন। আমি দ্বিতীয় জীবনটাকে মানতে পারছিলাম না । আসলে আমিই মানতে চাইতাম না। বরং সে জীবন শেষ করে দিয়ে বা সেই দূর্বিসহ স্টেজটাকে পেরিয়ে তৃতীয় জীবনে মানে মৃত্যুর ওপারের দেশে চলেও যাবার চেষ্টা করেছি আমি বারবার। কিন্তু রূপকথার আগমন আমার জীবনটাকে বদলে দিয়েছে। রুপকথাকে নিয়ে আমি আবার বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখি। মৃত্যুর ওপারে নয় জীবনের এপারেই না হয় শুরু হোক আমার তৃতীয় জীবন একরাশ স্বপ্ন সাথে নিয়ে। রূপকথা নামের একটি কুঁড়ির মাঝে প্রোথিত হোক আমার স্বপ্নের বীজ। আমার অকথিত গল্প।
আর তাই রুপকথাকে নিয়েই তৃতীয় জীবনের পথে পা বাড়ালাম আমি ......
আগের পর্বগুলি-
দ্বিতীয় জীবন- ১ম পর্ব
পাথরকুঁচির জীবনের দ্বিতীয় অধ্যায়ের আগের অংশটুকু -২য় পর্ব
পাথরকুঁচি জীবনের দিন ও রাত্রীগুলো - তৃয় পর্ব
পাথরকুঁচি জীবনের স্বপ্ন ও কান্নারা -৪র্থ পর্ব
পাথর চোখে দেখা পাথরকুঁচি জীবন- ৫ম পর্ব
পাথরকুঁচি ও একটি কুঁড়ি -৬ষ্ঠ পর্ব
পাথরেও ফোটে পাথরকুঁচির ফুল- ৭ম পর্ব
পাথরকুঁচি ও একটি রুপকথা- ৮ম পর্ব
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পাথরকুঁচির জীবনের গল্প আর এই পাথকুঁচিটা কে সেটা না হয় অজানাই রইলো।
তাদের এ দ্বিতীয়জীবন কারো করুণার জন্য নয়। তাদের এই দ্বিতীয় জীবন হেরে যাবার জন্য নয়।
বেঁচে থাকার যুদ্ধ সংগ্রামে তাই পাশে দাঁড়ান তাদের । বাড়িয়ে দিন বন্ধুত্বের হাত। স্নেহ, মমতা ও ভালোবাসর পরশে ভরিয়ে তুলুন এই অনাকাঙ্খিত জীবনের অপ্রাপ্তিগুলো প্রাপ্তির উপহারে।
ঠিক এমনটিই আমার ভাবনায়!! ১ম +
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৯
স্পর্শিয়া বলেছেন: সব সময় সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার। আপনি একজন অত্যন্ত ধৈর্য্যশীল পাঠক এবং শুধু তাই নয় আপনার আন্তরিকতাও অনস্বীকার্য্য। আপনার মত পাঠকেরা অনুপ্রেরনাময় হয়ে থাকবে চিরকাল প্রতিটি লেখকের কাছে।
আর আপনি নিজেও একজন অসামান্য লেখক। আপনার শক্তিশালী লেখনীগুলো থেকে অনেকেরই শিখবার আছে অনেক কিছু।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: গল্পটা ভাল লাগল। ধন্যবাদ
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১০
স্পর্শিয়া বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ প্রামানিক। সব সময় সাথে থাকবার জন্য ও মন্তব্য দিয়ে উৎসাহিত করবার জন্য।
৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
এস কাজী বলেছেন: স্পর্শিয়া আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এরকম সুন্দর কিছু পর্ব উপহার দেয়ার জন্য।
গল্পের চরিত্র বা প্লট গোপন রাখায় ভাল। এতে মজা থেকে যায়। সেটা আপনার জীবনের হোক অন্যের এতে আমার কোন মাথাব্যথা নেই। আমি এঞ্জয় করেছি আপনার লেখাটা।
ধন্যবাদ
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
স্পর্শিয়া বলেছেন: জীবনের গল্প গুলোর সব গল্পই লেখা হয়না। যদি তা লেখা হত তবে হয়তো নাটকীয়তায় তা সিনেমা নাটকে লেখা গল্প গুলোকেও হার মানাতো। আমার প্রতিটি লেখায় সাথে থাকার জন্য আপনাকে জানাই কৃতজ্ঞতা।
এই লেখা লিখতে গিয়ে আমি অনেকবারই থমকে গেছি। অনেক কিছু লিখেও মুছে দিয়েছি বার বার। আমি পাথরকুঁচি জীবনের সকল অনুভুতিগুলো লিখতে গিয়েও লিখতে পারিনি সব কিছু। আসলে কিছু কথা সর্বদা একান্ত নিজেরই থেকে যায়। যা অব্যাক্ত থাকে বা কখনও লেখা হয়না কোনো গল্পে, চিঠিতে বা পত্রিকার পাতায়।
শুভকামনা আপনার জন্য এস কাজী।
৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: দারুন লেখা, মনে হয় মন্ত্রমুগ্ধের মত এক নিঃশ্বাসে পড়ে নিলাম...........
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: আপনার এমন মন্তব্যটির কোনো জবাব আমার জানা নেই হাসান জাকির। শুধু অন্তর থেকে আমার শুভাশীষ ও কৃতজ্ঞতাটুকু জানবেন। ভালো থাকুন সর্বদা।
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনবদ্য উপাখ্যান!! প্রশংসা করে অনুভূতিগুলোকে কৃত্রিমতার স্রোতে ভাসিয়ে দিতে মন মানছে না।
পাথরকুঁচির জন্য আন্তরিক হৃদ্যতা স্থাপিত হয়ে গেল। স্বজন হিসেবে মন থেকে ওকে বলি, ও যেন রুপকথার সিঁড়ি বেয়ে নিজেকে অনন্য অবস্থানে নিয়ে যায়। যেখানে জীবনবোধ তথা জীবনের প্রকৃত মূল্য আস্বাদনের সুখে সে সুখি হয়।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৫
স্পর্শিয়া বলেছেন: এমন একটি শুভকামনার জন্য পাথরকুঁচির জীবন ধন্য হবে। রুপকথার সিড়ি বেয়ে কোথায় সে যাবে কবে, নিজেও জানেনা সে। সে গল্পের হয়তো কেবলি শুরু হলো নয়তো শুরু হয়েছে অনেক আগেই। কিন্তু গল্পে সব কিছু লেখা হয় না। লেখা যায় না। জীবনের প্রকৃত মূল্য আস্বাদন একেকজনের কাছে হয়তো একেক রকমই হয় তবে তার জীবনের মূল্যবোধ বা সফলতা বা স্বপ্ন পূরণের ইচ্ছাটুকু আর সবার মত করে নাও হলে তার মত করেই আস্বাদন করতে চেয়েছিলো সে। তবে সে গন্তব্য অজানা, তার গন্তব্য সময়ই বলে দেবে । সফলতা বা স্বপ্ন পূরণের ব্যপারটা ছেড়ে দিলাম তার নিয়তি বা স্ব-ইচ্ছার কাছে।
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যাক। অবশেষে মিলনেই ভালয় ভালয় শেষ হলো সব!
সূখে থাকুক পাথরকুঁচি, সূখে থাকুক রুপকথা!
হ্যা! আশেপাশে ছড়িয়ে থাকা পাথরকুঁচিদের জীবন আরও কষ্টের। আরও যন্ত্রনার। অপমান, তিরস্কার, করুনা আর সুযোগ সন্ধানীর ভীরে ভরা! তারা এভাবেই গুমরে পার করে মরার আগেই বারবার মরে! আর যে অভাগীরা পারেনা আগেই জীবনকে জোর করে বিদায় জানায়!
মুক্তবাজার অর্থনীতি আর পূজিবাদের অবাধ সমাজে এই অস্থিরতা বাড়বে বৈ কমবে না। আমাদের প্রচলিত সমাজিক বোধ গুলোর, চেতনা, দায়, অনুভব গুলরো করুন মৃত্যু কি দেখছেন না! স্বার্থপরতা, ব্যক্তিকেন্দ্রিকতা, ভোগ আর লোভ কেমন করে এই মাত্র এক যুগেই দেখুন কত কত চেনা বোধ বিশ্বাসকে দুমড়ে মুচড়ে আস্তাকুড়ে ফেলে দিয়েছে।
শেকড় ছেড়া বৃক্ষের মতোন কেমন মেকি চেকনাই দিয়ে সেজেছে সমাজ!
রুপকথার মতো আমরাও লেখায় যেন সব সময় সাথে পাই
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
স্পর্শিয়া বলেছেন: রুপকথার জন্য পাথরকুঁচি ছেড়েছে তার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্নগুলো। সোনার হরিণ চাকুরী থেকে শুরু করে ভালোবাসার মানুষটির আজীবন সাথে থাকবার প্রতিশ্রুতিও সে উপেক্ষা করেছে । শুধু একটি নিস্বার্থ ভালোবাসার কাছে হার মেনেছে তার নিজের পরাজয়গুলো। নিজের জন্য না হলেও ছোট্ট একটি কুঁড়ির জন্য সে তৃতীয় জীবনে পথ চলার অনুপ্রেরণা পেয়েছে।
বিদ্রোহী ভৃগু সব সময় সাথে থেকে অনুপ্রেরনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
সুমন জেবা বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে এসে একে একে আপনার পাথরকুঁচি'র সব পর্ব পড়ে ফেললাম ..অনবদ্য লেখা আপনার ।
সেই আবেশ থেকে স্থির পাথর চোখে আপনার পরবর্তি লেখার দিকে তাকিয়ে থাকলাম ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
স্পর্শিয়া বলেছেন: পরবর্তী লেখা কবে হবে জানিনা তবে আপনার এমন অনুপ্রেরণাদায়ক মন্তব্যে আপ্লুত হলাম। আন্তরিক শুভাশীষ রইলো।
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
আধারে আমি৪২০ বলেছেন: অনেক সুন্দর।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
স্পর্শিয়া বলেছেন: ভীষন ভালো থাকুন । শুভকামনা রইলো। আমার লেখাটা পড়ার জন্য ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
কিরমানী লিটন বলেছেন: এস কাজী বলেছেন: স্পর্শিয়া আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এরকম সুন্দর কিছু পর্ব উপহার দেয়ার জন্য।
গল্পের চরিত্র বা প্লট গোপন রাখায় ভাল। এতে মজা থেকে যায়। সেটা আপনার জীবনের হোক অন্যের এতে আমার কোন মাথাব্যথা নেই। আমি এঞ্জয় করেছি আপনার লেখাটা।
আমারও একই মত।অনবদ্য ভাললাগায়-উপভোগ করলাম,
সতত শুভকামনা ...
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
স্পর্শিয়া বলেছেন: আপনার এই আন্তরিক প্রশংসা ও শুভকামনা আমার সব সময় মনে থাকবে কিরমানী লিটন। আপনার লেখাগুলোও অসাধারণ। ভালো থাকুন আজীবন সুন্দর মনন ও গুণাবলীগুলো নিয়ে।।
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার ধারনা ছিল এন্ডিং বিয়োগান্তক হবে , মিলেনি
রুপকথাকে কেউ আর ছিনিয়ে নিতে পারবেনা আমার থেকে।
রুপকথার জন্যই বাঁচতে হবে আমাকে অনেক অনেকদিন।
এখানেই এন্ডিং টা করে ফেলতে পারতেন । তার পরের অংশটুকু উপরে দেয়া যেতো ।
এটা একান্তই আমার ধারনা ।
পরামর্শ ভাবলে লজ্জিত হব ।
পুরো লিখাটা অত্যান্ত মান সম্পন্ন মনে হয়েছে । থামবেন না , চালিয়ে যান ।
শুভ কামনা জানবেন ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
স্পর্শিয়া বলেছেন: আসলে মানুষ মনে হয় শুধু তার নিজের জন্যই বাঁচেনা। আরও কারও জন্য কখনও বাঁচার ইচ্ছা জাগে। পাথরকুঁচি এই সমাজের আঙ্গুল তোলা দিকটার ভয়ে ভীত ছিলো। অপরাধী ছিলো সে কোনো অপরাধ না করেও। পরিবারের বা প্রিয়জনের বোঝা হতে চায়নি, চায়নি কারও কষ্টের কারণ হতে।
আবিরকেও ফিরিয়ে দিয়েছে সে শেষ পর্যন্ত শুধু একটি ছোট্ট প্রাণের কথা ভেবে ।যার মাঝে সে দেখতে চায় বেঁচে থাকার স্বপ্নটুকু।
আপনি একজন খুব ভালো পাঠক ও ভালো মনের মানুষও। আপনার পোস্টগুলো পড়েও চমৎকৃত হই আমি। আপনি যেটা বলেছেন পরে পড়ে মনে হলো সেটা হলেই ভালো হত বেশি। আপনার ধারণাটা চমৎকার গিয়াস ভাই।
আপনার উচ্ছসিত প্রশংসায় আপ্লুত হয়েছি । অনেক বেশি ভালো থাকবেন নিশ্চয়ই।
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সুমন কর বলেছেন: গল্প নয়, বর্ণনাই বেশী উপভোগ করলাম। হৃদয়কে স্পর্শ করার মতো বর্ণনা।
আর চরিত্রগুলো সত্য না মিথ্যা, পাঠক হিসেবে সেটা না জানলেও ক্ষতি নেই।
মৃত্যুর ওপারে নয় জীবনের এপারেই না হয় শুরু হোক আমার তৃতীয় জীবন একরাশ স্বপ্ন সাথে নিয়ে। রূপকথা নামের একটি কুঁড়ির মাঝে প্রোথিত হোক আমার স্বপ্নের বীজ। আমার অকথিত গল্প।
পাথরকুঁচি বেঁচে থাকার যুদ্ধ সংগ্রামে জয়ী হয়ে বেঁচে থাকুক।
ভালো লাগা রইলো।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
স্পর্শিয়া বলেছেন: আমার লেখার সাথে সব সময় ছিলেন সুমন কর ও সর্বদা মন্তব্য দিয়ে অনুপ্রানিত করেছেন সব সময়। কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা জানবেন। ভালো থাকবেন ।
১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
ডাঃ মারজান বলেছেন: দারুন লাগলো শেষ পর্বটি। এই পর্বের জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। জানতাম আবির ফিরে আসবে। কারণ ভালোবাসা হারায় না। অনেক অনেক শুভেচছা।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
স্পর্শিয়া বলেছেন: আবির মহানুভব। মহত্ব ও ভালোবাসার এক জলন্ত উদাহরন আবির। তবে পাথরকুঁচির পাথর জীবনের বোঝা সে চাপিয়ে দিতে চায়নি কারো কাঁধে। বরং পাথরকুঁচির তো সবই ছিলো। কিন্তু যার কেউ নেই সেই শিশুটির জন্যই শেষ পর্যন্ত তার জীবন উৎসর্গ করবার সিদ্ধান্ত নেয় সে।
ডাঃ মারজান আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সবটা সময় সাথে থাকবার জন্য।
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ধমনী বলেছেন: বড় লেখা পড়াটা ধৈর্য্যে কুলোয় না। তাই আপনার আগের পোস্টগুলোর শিরোনাম দেখেছি শুধু। আজ শেষ দৃশ্য দেখলাম পুরোটা। সুন্দর লিখেছেন। আপনার কথাচিত্র স্পর্শ করুক পাঠকের হৃদয়ের প্রতিটি অলিন্দ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা আর শুভকামনা জানবেন ধমনী। ভালো থাকুন সব সময়।
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১১
আহমেদ জী এস বলেছেন: স্পর্শিয়া ,
কিছু কিছু রুপকথাকে আঁকড়ে ধরেই কিছু কিছু মানুষ বেঁচে থাকে , চেতনে অবচেতনে ।
পুরো গল্পে পাথরকুঁচির মনোজগতের যে ছবি এঁকে গেলেন তা আগাগোড়াই পাঠককে স্পর্শ করে গেছে ।
পাথরকুঁচির তৃতীয় জীবনের দিনলিপির পাতা আর যেন খোলে না যায় । কারন কিছু থাক না অধরা ।
রবীন্দ্রনাথকে টেনে এনে বলি - "সেই ভালো , সেই ভালো , আমারে না হয় নাই জানো ............... "
শুভেচ্ছান্তে ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
স্পর্শিয়া বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই আপনার অমূল্য মন্তব্যগুলো সব সময় আমার জন্য অনুপ্রেরনার ছিলো। অনেক ভালো থাকবেন। শুভকামনা।
১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: স্পর্শিয়া ,
দুঃখিত , একটি শব্দে ভুলবশতঃ " ও " কার হয়ে গেছে ।
আর যেন খোলে না যায় , এখানে অনুগ্রহ করে খুলে পড়ুন ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
স্পর্শিয়া বলেছেন: ঠিক আছে আহমেদভাই। আমি বুঝতে পেরেছি। শুভকামনা রইলো।
১৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা এবং হ্যাপি এন্ডিং । খুব ভাল লেগেছে হার না মেনে তৃতীয় জীবনে পা রাখায় ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কথাকথিকেথিকথন। শুভকামনা সর্বদা।
১৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: জীবন, যেমনই হোক; শেষ পর্যন্ত সুন্দরের দিকেই তার অনিবার্য গন্তব্য লেখা থাকে। কেউ পড়তে পারে, কেউ পারে না। পাথরকুঁচি তার জন্যে সম্ভাব্য সবচেয়ে ভালো জীবনটিই বেছে নিয়েছে। তার জন্যে রইলো অনেক শুভকামনা।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৩
স্পর্শিয়া বলেছেন: হাসান মাহবুব অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন। সব সময় সাথে থাকার জন্য ও অনুপ্রেরনা দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৯
জেন রসি বলেছেন: বেঁচে থাকাটা যত কঠিনই হোক না কেন প্রবল ইচ্ছাশক্তি থাকলে মানুষ জীবনকে আবার অর্থবহ করে তুলতে পারে। গল্পের শেষটাকে তাই অনুপ্রেননা বলা যেতে পারে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১
স্পর্শিয়া বলেছেন: আপনার ও আপনাদের অনুপ্রেরনাময় মন্তব্যগুলিও পাথরকুঁচিকে পথ দেখাবে আজীবন। শুভকামনা জেন রসি।
২০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১
তারছেড়া লিমন বলেছেন: আবার নতুন কোন সিরিজের অপেক্ষায় থাকলাম.............
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৩
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ লিমন। ভালো থাকুন অনেক বেশি।
২১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩১
Shakib Shakin বলেছেন: ভালো লাগলো....
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
স্পর্শিয়া বলেছেন: কৃতজ্ঞতা শাকিব শাকিন। ভালো থাকবেন সব সময়।
২২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২১
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: তবে আমার এ লেখার পাথরকুঁচিকে না
জানলেও, না চিনলেও একটু চোখ মেললেই
দেখতে পাবেন এমন অনেক পাথরকুঁচিকে যারা
আপনাদের আশেপাশেই ছড়িয়ে রয়েছে।
তাদের এ দ্বিতীয়জীবন কারো করুণার জন্য নয়।
তাদের এই দ্বিতীয় জীবন হেরে যাবার জন্য
নয়।
বেঁচে থাকার যুদ্ধ সংগ্রামে তাই পাশে
দাঁড়ান তাদের । বাড়িয়ে দিন বন্ধুত্বের হাত।
স্নেহ, মমতা ও ভালোবাসর পরশে ভরিয়ে তুলুন
এই অনাকাঙ্খিত জীবনের অপ্রাপ্তিগুলো
প্রাপ্তির উপহারে।
অনবদ্য বর্ণনায় নির্মল লিখনি।প্রত্যেকটা পর্ব মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পাঠ করলাম।পরিসমাপ্তিটাও অসাধারন হয়েছে।পাথরকুঁচি এবং রূপকথার জীবন সুখে-শান্তিতে ভরপুর হয়ে উঠুক।আপুনি আপনার পরের লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।ভালোবাসা জানবেন আপুনি...
আসলে বেঁচে থাকার জন্য খুব বিশাল কিছু বা বিলাসসামগ্রীর প্রয়োজন নেই।খুব সামান্য কিছুকে বুকে আগলিয়ে রেখে দারুনভাবে বেঁচে থাকা যায়
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
স্পর্শিয়া বলেছেন: সব সময় আমার পাশে ছিলেন আমার প্রতিটি লেখায়। সে কারণে আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা থাকবে আজীবন। সাধারণত নতুন নিকগুলি যে কোন ফোরামেই পরিচিতি কম থাকবার জন্য পাঠকপ্রিয়তা পায়না বা অনেকেই সেসব লেখা পড়েনা। কিন্তু এ লেখা লিখতে এখানে এসে আমার সে ধারণা ভুল প্রমানিত হয়েছে। আপনার এবং আপনাদের মত কিছু মানুষর হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসায় আর প্রশংসায় আপ্লুত হয়েছি আমি।
আপনার প্রার্থনা সফলতা পাক পাথরকুঁচিদের জীবনে। বেঁচে থাকা কারও কারও জন্য কখনও দূর্বিসহ হয়ে ওঠে হয়তো তবুও নিজের জন্য না হলেও অন্য কারো জন্য হয়তো বেঁচে থাকার প্রয়োজন থাকতে পারে তার।
অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন রুদ্র। ভীষন ভালো থাকবেন।
২৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৫
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম আপুনি আপনার অসাধারন পাথরকুঁচি আখ্যান
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: আবারও কৃতজ্ঞতা রুদ্র। অশেষ শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
২৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪২
রিকি বলেছেন: মৃত্যুর ওপারে নয় জীবনের এপারেই না হয় শুরু হোক আমার তৃতীয় জীবন একরাশ স্বপ্ন সাথে নিয়ে। রূপকথা নামের একটি কুঁড়ির মাঝে প্রোথিত হোক আমার স্বপ্নের বীজ। আমার অকথিত গল্প।
অনবদ্য, দারুণ, অসাধারণ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
স্পর্শিয়া বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ রিকি। সব সময় সাথে ছিলেন। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৬
নিমগ্ন বলেছেন: পড়েছি সবগুলো আজই। হৃদয়পট ছুঁয়ে গেছে। আমাদের দাবি রইলো আপনার অন্য প্রতিভা দেখানোর। এবং লেখালেখি চালিয়ে যাবেন অনবরত সেটা তো অবশ্যম্ভাবীই।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
স্পর্শিয়া বলেছেন: এই অনুপ্রেরনামূলক মন্তব্যে অশেষ ধন্যবাদ নিমগ্ন। কিন্তু অন্য প্রতিভা এখানে কিভাবে দেখাবো? আপনার দাবীটা বুঝিনি। তারপরও ধন্যবাদ আমার লেখাগুলি পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন সব সময়।
২৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: বুঝছি সময় নিয়ে শুরু থেকে শুরু করতে হবে পাথরকুচির গল্প। খাড়ান....
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
স্পর্শিয়া বলেছেন: শুরু থেকে শুরু করবেন জেনে আনন্দিত হয়েছি। আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইলো।
২৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩১
উধাও ভাবুক বলেছেন: মায়া, মায়ায় পুষছে মানুষকে তাইতো মানুষ হাজারো কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকাকেই ভালবাসে।
গল্পটা পজিটিভ স্পিরিট নিয়েই শেষ হল।
ভাল লাগা রেখে গেলাম।
লেখক ও পাথরকুঁচি জন্যে শুভকামনা সর্বদা।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২০
স্পর্শিয়া বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ উধাও ভাবুক। ভালো থাকবেন অনেক বেশি। আপনার অনুপ্রেরনা সব সময় মনে থাকবে আমার।
২৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার লেখা, ভাচন ভঙ্গি এবং সাবলীলতা সত্যিই চমৎকার। ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
স্পর্শিয়া বলেছেন: এতটা প্রশংসার যোগ্য মনে হয় আমি নই। তারপরও আপ্লুত হলাম। কৃতজ্ঞতা দেশ প্রেমিক বাঙ্গালী। ভালো থাকুন সব সময়।
২৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
জুন বলেছেন: রূপকথার গল্পের মত যাদুর কাঠির ছোয়ায় পাথরকুচিও নতুন জীবন খুজে পাক সেই কামনাই করি স্পর্শিয়া ।
অনেক অনেক সমৃদ্ধ লেখা আপনার। আরো গল্পের প্রতীক্ষায়।
+
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
স্পর্শিয়া বলেছেন: এত প্রশংসার যোগ্য নই আমি আপা। তবুও কৃতজ্ঞতা এত ভালোবাসাময় মন্তব্যের জন্য।
৩০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: গল্পের শেষ পর্বে এসে মনে হচ্ছে কিছু একটা মিসিং, খুব সম্ভবত বাস্তবতার আসল রুপটা। তবে আমি চাই সকল গল্পের শেষটাই এমন হোক। কিংবা আবিররা ফিরে এসেই থেমে থাকবেনা, সকল বাস্তবতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নিজের ভালোবাসাটাকে সত্য প্রমান করে দেখাবে আরো জোর করে। পাথরকুঁচিরাও সেই জেদ কিংবা ভালোলাগার কাছে হার মানতে বাধ্য হবে। এমন ঘটনা যে হয়না তাও কিন্তু না, বাস্তব জীবনের গল্পগুলো কল্পনার গল্পগুলোর থেকেও অবাস্তব মনে হতে পারে অনেকের কাছে। আর সে কারনেই সেগুলো কেবল জীবন, মানবিক অনুভুতি কিংবা ভালোবাসার গল্প হয়ে থাকেনা, হয়ে যায় আরো অন্যকিছু, অন্য কোন নাম তার।
সিরিজে ভালোলাগা রইলো। আপনার লেখাগুলো খুব ঝরঝরে, সাবলীল আর ছুঁয়ে যাওয়া। মুগ্ধতা সেই সক্ষমতার প্রতি। আর পাথরকুঁচির প্রতি শুভকামনা রইলো।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
স্পর্শিয়া বলেছেন: এ লেখা লিখতে গিয়ে আমি যতবার না থমকেছি, যতবার না চোখের জলে বুক ভিজিয়েছি। তার চাইতেও বেশিবার আমাকে থমকে যেতে হয়েছে, চোখে জল ভরে উঠেছে এ লেখার কিছু পাঠকের কমেন্ট দেখে। কি করে যেন তারা ঠিক ঠিক জেনে গেছে বা বুঝে যায় আমার লেখার পিছের অব্যাক্ত কথাগুলি, বেদনা বা কান্নার বিমূর্ত রুপটি।
গল্পের শেষটা এমনই ভালো।রুঢ় জীবনের গ্লানিগুলো কাটিয়ে স্বপ্ন দেখুক কিছু মানুষ জীবন সংগ্রামে না হেরে যাবার। হয়ে উঠুক তারা এক একজন নির্ভিক সংশপ্তক।
জীবনের গল্পগুলো কখনও কখনও সিনেমা নাটককেও হার মানিয়ে যায় সে কথা সত্য তারপরও সুন্দর জীবন হয়ে উঠুক সকলের এই হোক প্রত্যাশা।
পাথরকুঁচির জন্য শুভকামনা আর লেখনীর প্রশংসার জন্য রইলো কৃতজ্ঞতা। ভীষন ভালো থাকুন।
৩১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪১
আলোরিকা বলেছেন: মাঝখানে কিছুদিন অসুস্থতার জন্য ব্লগে ঢু মারা হয়নি কিন্তু মনে মনে পাথরকুঁচির জন্য একটা প্রতীক্ষা ছিল । আজ লগ ইন করে তিনটি পর্বই গোগ্রাসে শেষ করলাম ।
অসাধারণ ! পাথরকুঁচির জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও অভিনন্দন ।জীবন তো এমনি হওয়া উচিৎ অদম্য – হার না মানা ।
পাথরকুঁচির লড়াই ও বিজয়ের গল্পটি প্রিয়তে নিয়ে রাখছি মাঝে মাঝে অনুপ্রাণিত হবার জন্য ।
স্পর্শিয়ার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা । সুন্দর লেখনী যেন থেমে না যায় ...মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করার ক্ষমতা বিধাতা সবাইকে দেন না
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: আলোরিকা, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। পাথরকুঁচির সাথে থাকার জন্য আর তার জন্য শুভকামনার জন্য রইলো কৃতজ্ঞতা। হ্যাঁ পাথরকুঁচিদের দরকার ভালোবাসাময় কিছু হৃদয় এবং অনুপ্রেরনা।
আমার লেখনী নিয়ে যা বললেন আমি আপ্লুত হলাম।
আপনি সুস্থ্য থাকবেন আলোরিকা। বিধাতা আপনাকে দিয়েছেন একটি ফুটফুটে রাজকুমার। যার জন্য আপনার সুস্থ্যতা বড় প্রয়োজন। নিজের দিকে খেয়াল রাখবেন । আপনার আর আপনার সন্তানের জন্য অনেক ভালোবাসা রইলো। মাতৃত্বের স্বাদ নিশ্চয় অতুলনীয়, পৃথিবীর সকল আনন্দের চাইতে নিশ্চয়ই তা অনেক অনেক বেশি প্রখর ও অনুভুতিশীল। ভালো থাকুন অনেক বেশি।
৩২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: মন ছুঁঁয়ে গেলো!!!
শুভকামনা থাকছে। অনিঃশেষ।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৫
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ ।আপনাদের আন্তরিকতা আমার মনে থাকবে সর্বদা।
৩৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
দর্পণ বলেছেন: স্পর্শিয়া
আপনার সবগুলো লেখা মন দিয়ে পড়েছি। যতবার পড়ি মন ভরেনা। আপনার লেখার আবেগ ও প্রকাশভঙ্গি এমনই হৃদ্স্পর্শী যে আমার ধারণা যে কারো জীবনের দুঃখ কষ্ট কিংবা আনন্দ তাতে ছুঁয়ে যাবে। আপনি অসাধারণ লেখনী শক্তির অধিকারী। জানিনা আপনি প্রফেশনাল রাইটার কিনা নাকি এ কারো জীবন থেকে নেওয়া গল্প। সে আমি জানতেও চাচ্ছিনা। শুধু বলবো, আপনার এই লেখনী শক্তির আরও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধ হয়ে উঠুক। লেখা থামাবেন না। আমাদেরকেও বঞ্চিত করবেন না আপনার অসাধারণ লেখাগুলো থেকে।
আপনার জন্য সুখী সমৃদ্ধ জীবন প্রার্থনা করি। আপনি এগিয়ে যান সফলতার শিখরে।
৩৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৭
দর্পণ বলেছেন: স্পর্শিয়া
আপনার সবগুলো লেখা মন দিয়ে পড়েছি। যতবার পড়ি মন ভরেনা। আপনার লেখার আবেগ ও প্রকাশভঙ্গি এমনই হৃদ্স্পর্শী যে আমার ধারণা যে কারো জীবনের দুঃখ কষ্ট কিংবা আনন্দ তাতে ছুঁয়ে যাবে। আপনি অসাধারণ লেখনী শক্তির অধিকারী। জানিনা আপনি প্রফেশনাল রাইটার কিনা নাকি এ কারো জীবন থেকে নেওয়া গল্প। সে আমি জানতেও চাচ্ছিনা। শুধু বলবো, আপনার এই লেখনী শক্তির আরও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধ হয়ে উঠুক। লেখা থামাবেন না। আমাদেরকেও বঞ্চিত করবেন না আপনার অসাধারণ লেখাগুলো থেকে।
আপনার জন্য সুখী সমৃদ্ধ জীবন প্রার্থনা করি। আপনি এগিয়ে যান সফলতার শিখরে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
স্পর্শিয়া বলেছেন: এত প্রশংসার যোগ্য নই আমি বোধ হয়। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন আর লেখাগুলোতে পাশে থাকবার জন্য কৃতজ্ঞতা।
৩৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মাহমুদ মাহাদী বলেছেন: একটা একটা করে সব গুলো পর্ব পড়লাম, আপা। শুধু এই মন্তব্য টা করার জন্য আইডি খুললাম।
আপনার লেখা আমার মন ছুঁয়ে গেছে।আপনি অনেক আবেগ দিয়ে লিখেছেন।কারো মনে কতটা কস্টের উপলব্ধি থাকলে বা ভালবাসা থাকলে, কোনো মানুষের মন কতটা ভালো হলে নিজেকে পৃথিবীর পিশাচতা থেকে নিরবে আড়াল করে নেয়া হয় তা দেখতে পেলাম আপনার লেখায়।
আপা তোমাকে তোমার লেখার মতোই ভালবেসে ফেলেছি। এমন লেখা যেন আর কোন পাথরকুচিকে লিখতে না হয়। এর প্রেক্ষাপট যেনো নির্মুল হয় এই দোয়াই করি।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২২
স্পর্শিয়া বলেছেন: আমার লেখা পড়ে আপনি আইডি খুলেছেন জেনে খুব আনন্দিত হলাম। সাথে অবাকও হলাম। আপনার আন্তরিক শুভকামনা নিশ্চয় বিফলে যাবেনা। ভালো থাকুন আপনি। উপলব্ধ কষ্ট গুলো কখনই লিখে প্রকাশ করা যায়না। আমিও পারিনি। তবুও আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভীষন ভালো থাকবেন।
৩৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম । সময় করে পড়বো প্রথম পর্ব থেকে । অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ গুলশান আপা । আপনি মনে হয় চিত্রকর। আপনার ছবিগুলি আমার খুব ভালো লেগেছে।
৩৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে , ঠিক চিত্রকর বলতে যদি প্রফেশনাল কিছু বুঝায় তাহলে আমি সেটা নই । আমি মনের সুখে আঁকি - সখের চিত্রকর ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫
স্পর্শিয়া বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার আঁকাআঁকি। প্রতিভা আসলে ভেতরেই লুকানো থাকে যা আপনা আপনি বের হয়ে আসে। প্রফেশলান হতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। আপনার জন্য শুভকামনা গুলশান কিবরীয়া। ভালো থাকবেন।
৩৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৪
নিমগ্ন বলেছেন: কিন্তু অন্য প্রতিভা এখানে কিভাবে দেখাবো?
আমি মিন করলাম আপনার কাব্য প্রতিভা, ছড়া হতে পারে অথবা অন্য ধরণের কোনও গল্প। এগুলোই হতে পারে। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ নিমগ্ন। আপনার কথা রাখবার চেষ্টা করবো। আপনার ব্লগে ঘুরে আসলাম। আপনি কিন্তু কিছু লিখছেন না। কেনো? জানতে পারি?
৩৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
নিমগ্ন বলেছেন: না। নিতান্তই দুঃখিত। আমি লিখব কয়েক শো পোস্ট পড়ার পর। (ধন্যবাদ পুনরায়)
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: কয়েকশো পোস্ট পড়ার পরে? এটা হয়তো সুন্দর সিদ্ধান্ত। তবে হয় কি, অনেক সময় ইচ্ছেটাই মরে যায়। তাই লিখতে থাকাটাই মনে হয় জরুরী। রোজ রোজ অল্প কিছু। পাবলিশ না করেও নিজের জন্য কিছু লেখা। লেখাটা আসলেই এক ধরণের মেডিটেশনের মত। কাউন্সেলরেরা সেটাই বলেন মনের যত রাগ , দুঃখ, ক্ষোভ বা প্রতিক্রিয়াশীল ঘটনা লিখে ফেলতে পারলে মানষিক চাপ কমে যায়। লিখতে গিয়েও মানুষ অনেক সমস্যার সমাধানও খুঁজে পায়। লেখালিখিটা আসলেই দারুন একটা ব্যাপার।
আপনার লেখা পড়বার প্রত্যাশায় রইলাম। আমার ধারণা আপনার আগ্রহের বিষয় গল্প বা কবিতা। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইলো।
৪০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪
নিমগ্ন বলেছেন: আপনার পরামর্শটা মাথায় থাকলো। ধন্যবাদ আপু!
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ নিমগ্ন।
৪১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
আমিই মিসির আলী বলেছেন: অসাধারণ!
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো।
৪২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
উধাও ভাবুক বলেছেন: নতুন কিছু কি আর আসবে না ?
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
স্পর্শিয়া বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ উধাও ভাবুক। নতুন কিছু বলতে নতুন লেখা। লেখা আমি সব সময় লিখছি। হয়তো নিজের মনে লিখতামও। তবে এখন সেসব প্রকাশ করতে গেলে একটু ভাবতে হচ্ছে। বিশেষ করে পাথরকুঁচি লেখার পর থমকাতে হলো। আপনাদের এত সমর্থন, প্রশংসা বা কো অপারেশনের দায়িত্ববোধটা কাজ করছে ভেতরে। শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
৪৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে দেখতে এলাম ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ গিয়াসভাই। শুভকামনা। অনেক ভালো থাকুন।
৪৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: স্পর্শিয়া আপু! কেমন আছেন?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: ভালো আছি ভাই। আপনি কেমন আছেন?
৪৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুমম। চলছে। ভালই। আপনার নয়া কোন লেখা পাবার আশা করতে পারি আমরা?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১১
স্পর্শিয়া বলেছেন: হ্যাঁ পারেন। তবে এখুনি নয়। আরও সপ্তাহ দুয়েক সময় প্রয়োজন। একটু গুছিয়ে নেই। শুভকামনা থাকলো।
৪৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৬
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: স্পর্শিয়া আপু কেমন আছো তুমি?
নতুন লেখা কই?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২০
স্পর্শিয়া বলেছেন: ভালোই আছি রুদ্রভাই। আপনি কেমন আছেন?
নতুন লেখা লিখছি। শুভকামনা ।
৪৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আমিও ভালো আছি। অপেক্ষায় রইলাম।শুভকামনা
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকুন।
৪৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১১
ক্যাটালিয়া বলেছেন: "শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বাস্তব জীবনের গল্পগুলো কল্পনার গল্পগুলোর থেকেও অবাস্তব মনে হতে পারে অনেকের কাছে। আর সে কারনেই সেগুলো কেবল জীবন, মানবিক অনুভুতি কিংবা ভালোবাসার গল্প হয়ে থাকেনা, হয়ে যায় আরো অন্যকিছু, অন্য কোন নাম তার। " ঠিক তাই!
"শায়মা বলেছেন: স্পর্শিয়া বলেছেন: এ লেখাটা লিখবার সময় আমাকে নানা ধরণের প্রশ্নের সন্মূখীন হতে হয়েছে। অনেকেই জিগাসা করেছেন এটা আমার জীবনের গল্প নাকি অন্য কারো জীবনের গল্প থেকে নেওয়া। আমি বলতে চাই এটা পাথরকুঁচির জীবনের গল্প আর এই পাথকুঁচিটা কে সেটা না হয় অজানাই রইলো।
তবে আমার এ লেখার পাথরকুঁচিকে না জানলেও, না চিনলেও একটু চোখ মেললেই দেখতে পাবেন এমন অনেক পাথরকুঁচিকে যারা আপনাদের আশেপাশেই ছড়িয়ে রয়েছে। তাদের এ দ্বিতীয়জীবন কারো করুণার জন্য নয়। তাদের এই দ্বিতীয় জীবন হেরে যাবার জন্য নয়।
বেঁচে থাকার যুদ্ধ সংগ্রামে তাই পাশে দাঁড়ান তাদের । বাড়িয়ে দিন বন্ধুত্বের হাত। স্নেহ, মমতা ও ভালোবাসর পরশে ভরিয়ে তুলুন এই অনাকাঙ্খিত জীবনের অপ্রাপ্তিগুলো প্রাপ্তির উপহারে।
আপু পাথরকুঁচি কে জানিনা তবে এই লেখা পড়ে তাকে আমরা চোখের সামনে দেখতে পেয়েছি। পাথরকুঁচি আমাদের সামনেই একা একা হেঁটে বেড়িয়েছে, জানালার ধারে বসে থেকেছে। কখনও কেঁদেছে, কখনও চুপি চুপি দরজার ফাক দিয়ে লুকিয়ে দেখেছে। অবাক হতে হয় এই লেখা পড়ে। এটা কারো জীবনের গল্প বটে তবে এমন করে নিজের উপলদ্ধি ছাড়া তো লেখা সম্ভব না। তাই অবাক হতে হয়।
সত্যিকারের কোনো পাথরকুঁচিকে আমি দেখিনি তবে তোমার গল্পের পাথরকুচির কথা পড়ে আমার দুচোখে জল এসেছে। অনেক অনেক ভালোবাসা তোমার জন্য আর পাথরকুচিদের জন্য। আমার এই ব্লগে পড়া শ্রেষ্ঠ লেখাগুলোর মাঝে তোমার এ লেখাটাও একটা লেখা। অনেকেই বলেছে এ কথা তবে আমিও বললাম। অনেক অনেক ভালোবাসা তোমার জন্য।"
সহব্লগাররা আগেই বলে দিয়েছেন মনের কথাগুলো! শুধু এতটুকু বলবো, অনেক অনেক ভালোবাসা পাথরকুঁচি আর রুপকথার জন্য!
আর আপনার প্রকাশভঙ্গী এবং লেখার হাত সত্যিই অসাধারণ, হৃদ্য়স্পর্শী ! শুভকামনা আপনার জন্য!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২
স্পর্শিয়া বলেছেন: প্রিয় ক্যাটালিয়া
আমি মনে হয় এত প্রশংসা বা ভালোবাসার যোগ্য নই। আপনাদের যত ভালোবাসা পেলাম তা আমার পেছনের জীবনের পাওয়া সব ভালোবাসাগুলোকেই ছাড়িয়ে গেছে। আপনাদের ভালোবাসার প্রতিদান দেবার কোনো ক্ষমতা নেই আমার। শুধু এতটুকু জানবেন আপনাদের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। অনেক ভালো থাকুন।
৪৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯
পার্থিব পার্থ বলেছেন: সবগুলো পর্বই পড়েছি। তবে এই প্রথম মন্তব্য করছি। পাথরকুচির মধ্যে সবরকম অনুভুতিই ছিল মানে যা কিছু থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু একটা জিনিস মিস করেছি। আর তা হচ্ছে সমাজের প্রতি তার রাগ। যে তার জীবনটাকে এভাবে পাল্টে দিল তার প্রতি রাগ কিংবা ক্ষোভটা লেখায় উঠে আসবে ভেবেছিলাম।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১
স্পর্শিয়া বলেছেন: দারুন একটি ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন। আমি যে ব্যাপারটিকে সযতনে এড়িয়ে গেছি বা সেই শুকর শ্রেনীর মানুষটিকে যে পাথরকুঁচির এ পরিনতির জন্য দায়ী তাকে একটা বারের জন্যও আমার লেখায় আনিনি। এই ব্যাপারটা নিয়ে কেউই প্রশ্ন করেনি। তবে আপনি এটা খেয়াল করেছেন।
আপনি একজন অসাধারণ মনোযোগী পাঠক সে বুঝা যাচ্ছে। আসলে আমাদের সমাজে যখন একটি মেয়েকে এসিড সন্ত্রাস, ধর্ষন বা এইরূপ যে কোনো পরিস্থিতির শিকার হতে হয় তখন মানুষ সমাজ বা সমাজের যে ব্যাপারগুলো এসব কারণগুলোর জন্য দায়ী তা নিয়ে না ভেবে, সমাধানের পথ না খুঁজে ভিক্টিম ও তার ঘটনার বর্ণন বা তার পিছের কারণ মানে ভিক্টিমের দোষ খুঁজতেই বেশি উৎসাহী হয়ে পড়েন। তাই দোষী পশুটির কথা আনিনি। আর সেই সাথে পাথরকুঁচির এ লেখাতে সমাজ ও তার প্রতি যে রাগ বা ক্ষোভ ফুটে উঠবার কথা সেটাও আনিনি।
এ লেখাতে শুধু পাথরকুঁচিদের বদলে যাওয়া জীবনের দুঃখ কষ্ট বা অনুভুতিটুকুই আনা হয়েছে। তাদের এই বদলে যাওয়া জীবনের অপরিসীম বেদনার কথা নরপশুদের জানা প্রয়োজন। তাতেও যদি এতটুকু বিবেক জাগ্রত হয়। সমাজ ও সমাজ সম্পর্কিত অযোগ্যতা ও ব্যার্থতা বা রাগ ক্ষোভ বা দুঃখ নিয়ে আরেকদিন না হয় লেখা যাবে।
ভালো থাকুন পার্থীব পার্থ। শুভকামনা।
৫০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল লাগল, শুভকামনা রইল। নতুন কোন লেখা পড়ার প্রত্যাশায়।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১০
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান। ভালো থাকবেন।
৫১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: স্পর্শিয়া আপু! কেমন আছেন?
২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
স্পর্শিয়া বলেছেন: ভালো আছি ভাই। শুভকামনা রইলো।
৫২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার লেখাটা অনুভূতি ছুয়ে যায়।
আগের পর্বগুলি পড়ে নেব ইনশাল্লাহ ।
ভাল থাকবেন ।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
স্পর্শিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মাহমুদ। দোয়া করবেন পাথরকুঁচিদের জন্য।
৫৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
দর্পণ বলেছেন: ২৭শে অক্টোবর থেকে ২০ নভেম্বর। আর কোনো লেখা নেই কেনো প্রিয় লেখিকার?
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০
স্পর্শিয়া বলেছেন: লিখছি , পাবলিশ করা হয়নি। ধন্যবাদ দর্পনভাই। ভালো থাকবেন।
৫৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: অনেক সময় নিয়ে পড়তে হল। বেশ কিছুদিন আগে প্লাবন ভাইয়ের পোস্ট পড়ে ফাঁকা অনুভূতি হয়েছিল। এখন কিছুটা তেমন লাগছে। অনেকেই কমেন্টে যেটা ব্বলতে চেয়েছি তা বলে দিয়েছে। শুধু এটাই বলব যে অনেক দোয়া করছি। ভাল থাকবেন
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬
স্পর্শিয়া বলেছেন: মায়াবী রুপকথা
আপনি যদি কখনও পাথরকুঁচিদেরকে দেখেন। মনে হয় পৃথিবীর সর্ববৃহৎ নিষ্ঠুতার নিদর্শন দেখা হয়ে যাবে। কি দূর্বিসহ জীবন নিয়ে বেঁচে থাকে তারা তা কখনও কল্পনাও করতে পারবেন না। যে নরপশুরা বিবেক বুদ্ধিহীন মানুষ নামের কলঙ্ক তাদের এ অবস্থার জন্য দায়ী থাকে সৃষ্টিকর্তা তাদের হৃদয়ে মানুষের বিবেক বুদ্ধি দিন।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা । ভালো থাকবেন।
৫৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মৃত্যুর ওপারে নয় জীবনের এপারেই না হয় শুরু হোক আমার তৃতীয় জীবন একরাশ স্বপ্ন সাথে নিয়ে। রূপকথা নামের একটি কুঁড়ির মাঝে প্রোথিত হোক আমার স্বপ্নের বীজ। আমার অকথিত গল্প।
আর তাই রুপকথাকে নিয়েই তৃতীয় জীবনের পথে পা বাড়ালাম আমি ......
তৃতীয় জীবন যেন ঝেড়ে ফেলতে পারে আগের জীবনদ্বয়ের কষ্টের উপাখ্যানসকল। আনন্দ আর ভালবাসায় মুখরিত হোক তৃতীয় জীবন।
ভালো থাকুক পাথরকুঁচি, ভালো থাকুক রুপকথা, ভালো থাকুন স্পর্শিয়া আপনি। অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
স্পর্শিয়া বলেছেন: আপনার এই আন্তিক শুভকামনায় আপ্লুত হলাম। সত্যি আপ্লুত হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৫৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: খুব সুন্দর লাগলো। কাহিনী ও ভাষা ছন্দের মিল খুব সুন্দর।আগামী দিনের পথ চলা হউক আরো উজ্জ্বল।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে বাংলার ফেসবুক। সৃষ্টিকর্তা আপনাকে আপনার পরিবারকে আলোকময় জীবন দান করুন।
৫৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৪
নিমগ্ন বলেছেন: কি খবর আপু! কেমন চলছে আপনার দিনযাপন? অনেকটা আপনার উৎসাহে লিখা শুরু করলাম__________
ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩১
স্পর্শিয়া বলেছেন: চলছে ভালোই। আমার উৎসাহে লিখতে শুরু করেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন নিমগ্ন।
৫৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: সব গুলি পর্ব এক নিশ্বাসে পড়ে ফেললাম, অসাধারণ লাগলো ।
মনটা বেশ খারাপ ছিল, কিন্তু পাথরকুঁচির কষ্ট পড়ে সেই অনুভুতিটা কিছুটা হলেও হ্রাস পেলো । ভালো থাকবেন ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৩
স্পর্শিয়া বলেছেন: এত গুলো পর্ব একসাথে কষ্ট করে পড়েছেন তাই ধন্যবাদ। আসলে অনেক কষ্টের কাছে আমাদের কষ্টগুলো পরাজিত।
৫৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর!!!
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা।
৬০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
রসূলপুরের আসমানী বলেছেন: অনেক চমৎকার একটা সিরিজ গল্প একটানে পড়ে শেষ করলাম! অনেক ভাল থাকবেন স্পর্শিয়া।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
স্পর্শিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৬১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬
মো: আশিকুজ্জামান বলেছেন: চমৎকার গল্প। 'রূপকথা' রূপকথার মতোই মানুষের হৃদয়ে ছড়িয়ে থাক।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আশিকুজ্জামান। ভালো থাকবেন।
৬২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫
এমডি এআর মুবিন বলেছেন: মুগ্ধময় একটা সিরিজ পড়ে তৃপ্ত আমি। কিন্তু একটা প্রশ্নের সুরাহা আমি পাইনি! কেন পাথরকুঁচিকে এই দ্বিতীয় জীবনে আসতে হলো? তার অন্তরালে কে ছিলো এমন নির্মম অনুঘটক?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৪
স্পর্শিয়া বলেছেন: সেই মানুষরূপী নরপশুর পৈচাশিকতার বিবরণ বা বর্ণনা ইচ্ছাকৃতভাবেই এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। আমার এ লেখাটির উদ্দেশ্য ও বিধেয়, এইরূপ সীমাহীন দূর্ভোগ যাদের কপালে অপ্রত্যাশিতভাবে এসে পড়েছে কোনো দানবের নির্মম পশুত্বে সেই সব বা ঠিক সেই রকম কোনো মানুষের কষ্টের বর্ণনা উপস্থাপন। এবং শুধু তাই নয় যে কোন প্রতিবন্ধকতাই যে কাটিয়ে উঠতে পারে মানুষ বা একটি ঘটনাই যে থমকে দিতে পারেনা কোনোরকম প্রতিবন্ধকতাই, পাথরকুঁচি তার একজন উদাহরণ। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৬৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:২৬
একলব্য২১ বলেছেন: এই মাত্র শেষ করলাম সব কটি পর্ব। খুব আরাম করে, আয়েশ করে পড়লাম। ক. রাজকন্যা পড়তে আমার প্রচন্ড কষ্ট, পড়ার পর মাথা ধরা অবস্থা। কিন্তু এই লেখা পড়ার শেষে আমার মনে শুধুই প্রশান্তি। কিন্তু কেন? কারণটা এ রকম যে। প্রথমেই মনে করেছিলাম এটা আপনার জীবনের থাকে নেওয়া আরও একটা প্রেম ভালবাসার গল্প হবে। কিন্তু এক দুই পর্ব পড়ার পর বুঝতে পারলাম। এটা একটা বানোয়াট গল্প। তিল থেকে তাল বানানো গল্প। কিন্তু ধারাবাহিকভাবে পাথরকুচির জীবনের যে growth এর ছবি আপনি শব্দের মধ্যমে এঁকেছেন। উঃ! মাই গড। একটা শেষ হয়ে যাওয়া জীবনকে কিভাবে আপনি তার দ্বিতীয় না তৃতীয় জীবন ফিরিয়ে দিলেন তা পাঠকদের কাছে যেভাবে উপস্থাপন করলেন। অসাধারণ। এই গল্পের মধ্যেও আপনার কিছু নিজের কিছু নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে। জীবনের ক্ষেত্রে আপনার হার না মান মনোভাব। আরও কিছু আছে। এখন না হয়তো পরে লিখবো। ৪৯ মন্তব্যটা সব থেকে যথা যুক্ত কমেন্ট ছিল।
৬৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৩
একলব্য২১ বলেছেন: প্রথম দিকে ভেবেছিলাম এই লেখা আমি পড়বো নিশ্চয় কিন্তু আপনাকে acknowledge করবো না। করলেই আবার আরো একটা সিরিজের লিংক দিয়ে দিবেন। তার থেকে এই ভাল পড়ে চুপচাপ থাকবো। পরে ভাবলাম এত ভাল একটা লেখা পড়লাম without any stress যার কল্যাণে তাকে এখনই ইনফ্রম করা উচিত। আমার ধারণা আয়নাপুতুলও এটা পড়বে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩
স্পর্শিয়া বলেছেন: এ লেখাটা লিখবার সময় আমাকে নানা ধরণের প্রশ্নের সন্মূখীন হতে হয়েছে। অনেকেই জিগাসা করেছেন এটা আমার জীবনের গল্প নাকি অন্য কারো জীবনের গল্প থেকে নেওয়া। আমি বলতে চাই এটা পাথরকুঁচির জীবনের গল্প আর এই পাথকুঁচিটা কে সেটা না হয় অজানাই রইলো।
তবে আমার এ লেখার পাথরকুঁচিকে না জানলেও, না চিনলেও একটু চোখ মেললেই দেখতে পাবেন এমন অনেক পাথরকুঁচিকে যারা আপনাদের আশেপাশেই ছড়িয়ে রয়েছে। তাদের এ দ্বিতীয়জীবন কারো করুণার জন্য নয়। তাদের এই দ্বিতীয় জীবন হেরে যাবার জন্য নয়।
বেঁচে থাকার যুদ্ধ সংগ্রামে তাই পাশে দাঁড়ান তাদের । বাড়িয়ে দিন বন্ধুত্বের হাত। স্নেহ, মমতা ও ভালোবাসর পরশে ভরিয়ে তুলুন এই অনাকাঙ্খিত জীবনের অপ্রাপ্তিগুলো প্রাপ্তির উপহারে।