![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিটি জিনিসের ভিন্ন ভিন্ন সৌন্দর্য বোঝার ক্ষমতা মানুষের নেই ,যদি কোনো মানুষের থেকে থাকে তবে সে মহামানব নয়ত মহাবেকুব ।
পরীক্ষার দিন সকালে ছাপা হবে প্রশ্ন!
বোর্ডের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ওই দিন সকালেই ছাপা হবে। ভবিষ্যতে যাতে প্রশ্নপত্র আর ফাঁস না হয়, এ জন্য এমন সুপারিশ করতে যাচ্ছে প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে গঠিত তদন্ত কমিটি। সুপারিশ করা হবে, পরীক্ষায় একটি বিষয়ের জন্য ২০টির বেশি সেট প্রশ্নপত্র করা হবে। এসব প্রশ্ন একটি সিডি বা অন্য কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে একজনের কাছে রাখা হবে। পরীক্ষার দিন সকালে কোন সেটে পরীক্ষা হবে, তা ঠিক করে ওই দিন সকালেই তা ছাপা হবে। এবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীন এইচএসসির ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠায় পরীক্ষাটি স্থগিত করা হয় ।
প্রতি বোর্ডে আলাদা প্রশ্ন,
দিনে দুটি পরীক্ষার সুপারিশ
আসছে ।
বাংলাদেশের পাবলিক পরীক্ষায়
প্রতি বোর্ডে আলাদা প্রশ্ন
এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীর
দিনে দুটি করে পরীক্ষা নেয়ায়
সুপারিশ করতে যাচ্ছে এইচএসসির
প্রশ্ন ফাঁস তদন্তে গঠিত কমিটি।
কমিটির প্রধান ও
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত
সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) সোহরাব
হোসাইন এই তথ্য জানিয়েছেন।
এক মাসের বেশি সময়
ধরে তদন্তের
পর আগামী সপ্তাহে প্রতিবেদন
শিক্ষামন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর
করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তবে এইচএসসির
ইংরেজি দ্বিতীয়পত্রের প্রশ্ন
ফাঁসের অভিযোগ ওঠার পর গঠিত
এই
কমিটি প্রশ্নফাঁসে জড়িত
কাউকে সনাক্ত করতে পারেনি।
এজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর
সহায়তার নেয়ার সুপারিশ
করা হচ্ছে বলে তদন্ত কমিটির
প্রধান জানিয়েছেন।
প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার পর
সোহরাব বুধবার বলেন, “এত
দিন ধরে পাবলিক পরীক্ষা নেয়ার
দরকার নেই।
আমরা পরীক্ষাগুলো সকাল-
বিকাল
দুই বেলা নেয়ার সুপারিশ করব।”
তবে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর
দিনে দুটি করে পরীক্ষা নেয়ার
সিদ্ধান্ত হলে আগে থেকেই
তা জানিয়ে দেয়ার পরামর্শ
দিয়েছেন
তিনি।
এইচএসসিসহ পাবলিক পরীক্ষায়
বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের
জন্য প্রতিদিন সকাল-বিকাল
দুটি করে পরীক্ষা রাখা হলেও
একটি বিভাগের শিক্ষার্থীদের
দিনে একটি করে লিখিত পরীক্ষায়
বসতে হচ্ছে।
প্রথম দিকে বিসিএসের লিখিত
পরীক্ষা দিনে দুটি করে নেয়া হলেও
মাঝে দীর্ঘদিন প্রতিদিন
একটি করে পরীক্ষা নেয়া হয়।
তবে গত ৩৩তম বিসিএস
থেকে আবারো দিনে দুটি করে লিখিত
পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে।
এবারের এইচএসসি পরীক্ষা-
সূচিতে ৩
এপ্রিল থেকে ৫ জুন অর্থাৎ, ৬৪
দিন রাখা হয়েছে তত্ত্বীয় বিষয়ের
পরীক্ষার জন্য। আর গত
এসএসসির
তত্ত্বীয় বিষয়ের পরীক্ষা শেষ
হয়েছে ৪০ দিনে।
সারাদেশে একই
প্রশ্নে পরীক্ষা না নিয়ে বোর্ডভিত্তিক
আলাদা আলাদা প্রশ্নে পরীক্ষা নিলে প্রশ্নপত্র
ফাঁস হলেও
তাতে জটিলতা কমবে বলে মনে করেন
সোহরাব।
“সারাদেশে একই
প্রশ্নে পরীক্ষা নেয়া হলে কোনোভাবে যদি প্রশ্ন
ফাঁস হয় তাহলে সারাদেশের
পরীক্ষাই
স্থগিত করতে হয়।”
“পরীক্ষা স্থগিত
হলে শিক্ষার্থীদের
অসুবিধা হয়। বোর্ডভিত্তিক
প্রশ্ন
প্রণয়ন করা হলে প্রশ্ন ফাঁস
হলেও
সংশ্লিষ্ট বোর্ডের
পরীক্ষা স্থগিত
করলেই হবে।”
বর্তমানে সৃজনশীল প্রশ্ন
পদ্ধতিতে সারাদেশে একই
প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেয়া হয়।
আর
যেসব বিষয়ে সৃজনশীল
প্রশ্নে পরীক্ষা হচ্ছে না, তার
প্রশ্ন বোর্ডভিত্তিক প্রণয়ন
করা হয়েছে।
বাংলাদেশে আটটি সাধারণ
বোর্ডের
পাশাপাশি একটি করে মাদ্রাসা ও
কারিগরি বোর্ড রয়েছে।
আগে পাবলিক পরীক্ষার জন্য চার
সেট প্রশ্ন করা হলেও
বর্তমানে দুই
সেট প্রশ্ন ছাপানো হয়। বাকি দুই
সেট প্রশ্ন ‘রিজার্ভ’
হিসাবে সংরক্ষিত থাকে।
প্রশ্ন সংরক্ষরণ ও বিতরণের
ক্ষেত্রে বর্তমানে কাগজের
যে প্যাকেটে সিলগালা করা হয়,
তা আরো আধুনিক করার সুপারিশ
করা হবে বলেও জানান সোহরাব।
এছাড়া প্রশ্ন প্রণয়ন ও
বিজি প্রেসে তা ছাপানোসহ
বিভিন্ন
পর্যায়ে প্রশ্ন প্রণয়ন
পদ্ধতিকে আরো স্বচ্ছ
রাখতে এবং প্রশ্ন
ফাঁসরোধে বেশকিছু সুপারিশ
করা হবে বলে জানান তিনি।
ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্ন
ফাঁসের সঙ্গে জড়িতদের
এখনো চিহ্নিত
করা যায়নি স্বীকার
করে সোহরাব বলেন, “জড়িতদের
সনাক্তে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর
সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
আশা করছি,
জড়িতদের ধরা সম্ভব হবে।”
ফেইসবুকসহ সামাজিক
যোগাযোগের
বিভিন্ন মাধ্যমে সাজেশন
আকারে যেসব প্রশ্ন আপলোড
করা হয়েছিল তাদের সনাক্ত
করতে বিটিআরসিকে বলা হয়েছে বলে জানান
এই অতিরিক্ত সচিব ।
এটা নতুন না । আগেও দিনে দুটো করেই পরীক্ষা দিতে হত । কিন্তু এখন যুগ পাল্টেছে । পাল্টেছে প্রশ্নের ধরন ও । দিনে দুটো করে পরীক্ষা দেওয়া কিংবা সপ্তাহে শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন ই পরীক্ষা দেওয়া শিক্ষার্থী দের জন্য একটু বেশি ই কষ্টকর হয়ে যাবে ।
আর ঘটনা যদি এমন হয় যে প্রশ্নপত্র পরীক্ষার দিন সকালে ছাপাবে তবে আমার মনে হয় যে বিশৃঙ্খলা ই বেশি হবে ।
আশা করি প্রশাসন যে সিদ্ধান্ত নিবেন , জেনে বুঝেই নিবেন ।
২| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
ঢাকাবাসী বলেছেন: দুনিয়াতে সবচাইতে দুর্ণীতিবাজ অদক্ষ ঘুষখোর আমলা নির্ভর মন্ত্রনালয়ে যত কিছুই করেন না কেন একটা ছাত্রও কিছু শিখতে পারবেনা। প্রশ্ন ফাঁস উত্তর ফাসঁ খাতা ফাঁস, পরীক্ষক ফাঁস ছাপাখানা ফাঁস সব হবে। যাবেন কোথায়?
৩| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯
স্পাউট রক বলেছেন: কম্পোজ আগেই করা থাকবে । কম্পোজ করা প্রশ্ন একটি ডিস্কে সংরক্ষন করা হবে যা একটি মাত্র ব্যাক্তির কাছে থাকবে । পরীক্ষার দিন সকালে ডিস্ক থেকে প্রিন্ট করা হবে । আপাতত এমন প্রস্তাব ই আসতেছে @নিয়ামত ভাই
৪| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
স্পাউট রক বলেছেন: কিছুই করার নাই । করাপ্টেড যুগের সাথে তাল মেলাতে সবাই ই করাপ্টেড । তবে এটা বলছি না যে ভালো কেউ নেই । ভালো মানুষ ও আছেন , তবে করাপশনের যাঁতাকলে তারাও পিষ্ট হচ্ছেন ।
৫| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১:১১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একদিনে দুই পরিক্ষা অপ্রয়জনিয়।
কম্পোজ করা ২০ সেট প্রশ্ন একটি ডিস্কে সংরক্ষন করা হবে যা একটি মাত্র ব্যাক্তির কাছে থাকবে ।
পরীক্ষার দিন নির্দিষ্ট প্রশ্নপত্র সকাল আটটায় অফসিয়াল ইমেইলে স্কুলে পাঠিয়ে দিতে হবে।
বাজারের সবচেয়ে বড় ফটকপি প্রতিষ্ঠান কে ঠিকাদারি দিতে হবে স্কুলের ভেতরে প্রিন্ট করতে। ১০০০ কপি ছাপাতে ১ ঘন্টার বেশী লাগবে না।
এটাই হয়তো ভাল সমাধান।
৬| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১:৩৩
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: দেখা যাক কি হয়।একাজে যোগ্যলোক নিয়োগ করা ছাড়া উপায় নাই।
৭| ২৩ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:২৬
স্পাউট রক বলেছেন: হুম তা ঠিক । কিন্তু সবজায়গাতেই অরাজকতা আর অনিয়ম । সুষ্ঠভাবে কিছু করা যাবে নাকি এটাই দেখার বিষয় ।
৮| ২৪ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
তারা চাঁন বলেছেন: কোন এক এলাকায় একটা পাগলা কুত্তা যারে পাইছে তারেই কামড়াইছে এবং এখনও কামড়াইতাছে। তো এলাকার গণ্য মান্য বোকাচোদাড়া করলো কি একটা মেডিকেল টিম গঠন করলো এবং তাদের নির্দেশ দিল যে যারে যেখানেই কামড়াক তারে সেখানেই চিকিৎসা দিতে হবে। সেই এলাকায় একটা মাইকের বাবস্থা করলো এবং পাগলা কুত্তা যখন এলাকার বাইরে যায় তখন সবাই কে বের হয়ে জরুরী কাজ সারার কথা বলা হয়।
এতো আয়জনের কিছু নাই, সমাধান একদম সোজা, একটা হাতকা লাঠি আন, মাজা বরাবর এমন একটা বাড়ি মার যাতে কুত্তা আর দাঁড়াইতে না পারে। একদম সিম্পল।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩
নিয়ামত উল্লাহ বলেছেন: কম্পোজ কি ঐ দিন করা হবে নাকি আগে ?