![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেঘ
শ্রাবণ আহমেদ
.
দূর দূরান্তে ঐ ছুটেছে রোদের আবছায়া,
কৃষাণের কপালে ঘাম, মুখে রয়েছে মায়া।
কাস্তে হাতে ভোর বেলাতে যায় যে তারা মাঠে,
গরুর পাল পানি খায় পূর্ব গাঙের ঘাটে।
দুর আকাশে মেঘ জমেছে বৃষ্টি হবে খুব,
তাই না দেখে কিশোরেরা নদীতে দেয় ডুব।
মাত্র ছিলো রোদের ছায়া পুরো আকাশ জুড়ে,
গরুর পালেরা ডেকে ওঠে দূর বহুদুরে।
বীজ বুনেছে সদ্য কৃষাণ পুরো মাঠ ঘিরে,
মেঘের ডাকে অচিরাৎ তারা ফিরে যায় নীড়ে।
মেঘ ডাকে গুরুম গুরুম বৃষ্টি হলো শুরু,
তাই দেখে কৃষাণের বুক করে দুরুদুরু।
অসময়ে বৃষ্টির ফলে হলো অনেক ক্ষতি,
ঘুরলো জীবনের চাকা থামলো তার গতি।
হাসি মুখে উঠলো ফুটে বিষন্নতার ছাপ,
কোলাব্যাঙ খুশির ঠেলায় দিলো এক লাফ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৩
শ্রাবণ আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: আপনার লেখা ভাল, ছন্দ ভাল, বিষয় নির্বাচন ভাল। তবে কোথাও যেন একটু খাপছাড়া ভাব আছে, পুরো বিষয়টা শেষের দিকে এসে একটা আবেদন সৃষ্টি করার একটু ঘাটতি আছে বলে মনে হয় আমার কাছে। কথাটা বললাম নেগেটিভ চিন্তা থেকে নয়, লেখার মান ভাল বলেই বললাম।
যেমন ধরুণ, গরুর পাল পানি খায় পূর্ব গাঙের ঘাটে লাইনটা আমার খুব ভাল লেগেছ, সুন্দর। আবার মেঘের ডাকে অচিরাৎ লাইনটা ভাল লাগেনি।
বিষয়টা ছিল মেঘ এর উপর, সেখানে বৃষ্টি স্বাভাবিক একটা ব্যাপার, কিন্তু পরক্ষণে বৃষ্টিটা অপ্রত্যাশিত হয়ে গেছে কৃষক এর কাছে, হয়তো অতে বৃষ্টি বলেই, কিন্তু লেখানে অতিবৃষ্টির কোন ছাপ নেই, স্বাভাবিক বৃষ্টির ছাপ আছে এবং কৃষক এটানে মেনেই ফসলটা ফলায়, কৃষকের ভয়টা শুরু হয় ফলণ এর শেষ প্রান্তের দিকে, আপনি বীজ বোনার জায়গাতেই ভয়টা ঢুকিয়ে দিলেন।
ধন্যবাদ, আপনার লেখা ভাল, আরো ভাল হোক সেই কামনা
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা।